শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

দলীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় শেখ হাসিনা

নির্বাচনে আসেন, জনগণ কাকে চায় যাচাই করি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে আসেন, জনগণ কাকে চায় যাচাই করি

বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচনে আসেন, জনগণ কাকে চায় আমরা যাচাই করে দেখি।

গতকাল সকালে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলীয় সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

গতকাল রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। আজ সকালে বৈঠক আবার বসবে। যেসব দল নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যারা এখনো দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন, তাদের বলব, আপনারা আসেন নির্বাচনে। অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। জনগণের ভোট আমাদের চুরি করা লাগবে না। জনগণের প্রতি বিশ্বাস আমাদের আছে। আওয়ামী লীগের আমলে প্রতিটি নির্বাচন নিরপেক্ষ হয় জানিয়ে তিনি বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে আমরা নির্বাচন করি। এবার আমি বারবার নির্দেশনা দিয়েছি, আমরা কোনো হস্তক্ষেপ করব না। নির্বাচন কমিশন (ইসি) অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে, সেটাই আমরা চাই। নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা কেউ করবেন না। সেটা করলে তার পরিণতি ভালো হবে না। দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের ভোটের অধিকার আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নেবেন। যাকে খুশি তাকে ভোট দিন, এ ব্যাপারে আমাদের কোনো কথা নেই। তবে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে আমার আহ্বান থাকবে, আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিন।

নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একসময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে থাকা নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করতে আওয়ামী লীগ সরকার আইন করে দিয়েছে। নির্বাচন আবার সুষ্ঠু নিরপেক্ষ করার জন্য আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সময় নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার করেছে। অবাধ নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু করতে ৮২টি সংশোধন আনা হয়েছে। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যারা কথা বলেন তাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে আমার প্রশ্ন- যেভাবে ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে, নির্বাচন কলুষিত করেছে, মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে তখন কোথায় ছিল তারা? তখন তো তাদের কাছ থেকে কোনো কথা শুনিনি! তিনি বলেন, জিয়া ও এরশাদের সময় প্রতিটা নির্বাচন আমরা দেখেছি, ভোট কারচুপির খেলা। ’৯৬-এর ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে কোনো ভোট পড়েনি বলতে গেলে। ভোট চুরি করে খালেদা জিয়া নিজেকে দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করে, কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ এ ভোটচোরকে মেনে নেয়নি। আন্দোলনের মুখে খালেদা জিয়া ৩০ মার্চ পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। সবার মনে রাখা উচিত, খালেদা জিয়া ৩০ মার্চ ভোট চুরির কারণে পদত্যাগ করে।

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি যতবার এসেছে, জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিয়েছে। ক্যান্টনমেন্টে বন্দি ক্ষমতা জনগণের হাতে চলে এসেছে। ২০১৪ সালে বিএনপির নির্বাচন বর্জনের বিষয়ে তিনি বলেন, জ্বালাও-পোড়াও ধ্বংসযজ্ঞ করে তারা নির্বাচনে আসেনি। নির্বাচনে না আসার একটিই কারণ, তাদের আত্মবিশ্বাস নেই। ২০১৮ সালের নির্বাচনে এসে তারা একটা পর্যায়ে নির্বাচন থেকে সরে যায় এবং নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি বলে অপপ্রচার চালায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কেউ একটা দৃষ্টান্তও দেখাতে পারেনি কোথায় কী অনিয়ম। যদি কিছু দৃষ্টান্ত দেখাতে পারত, তাহলে কিছু কথা ছিল। আবার দেখলাম তারা সরকার উৎখাত করবে, সেজন্য আন্দোলন করছে। তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবর সন্ত্রাস করে, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে আক্রমণ করে, মানুষ মেরে সরকারের পতন ঘটাতে চায় তারা। রাজনীতি যদি মানুষের জন্য হয়, তাহলে সরকারে যাওয়া যায়। কিন্তু তারা যে কাজগুলো করে যাচ্ছে, তা জনগণ মেনে নেয়নি। ছাত্রছাত্রীরা আজ পরীক্ষা দিতে পারছে না। হরতালের কারণে স্কুলে যেতে পারছে না। আগুন দিয়ে বিএনপি গাড়ি পোড়াচ্ছে, ট্রেন পোড়াচ্ছে, মানুষের ওপর হামলা করছে। ২৮ অক্টোবরের আগে বিএনপির সভা-সমাবেশের প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, তারা তো মিটিং মিছিল করে যাচ্ছে। আমরা তো বাধা দিইনি। তাহলে কেন এ অগ্নিসন্ত্রাস? যখন বিএনপি মিটিং মিছিল করছিল, ভদ্রভাবে রাজনীতি করছিল, তাদের ওপর মানুষের আস্থা ফিরে আসছিল। এটা বাস্তব কথা যে তাদের গ্রহণযোগ্যতা অনেকটাই বেড়েছিল। আস্তে আস্তে মানুষের সমর্থন পাচ্ছিল। জমায়েতও ভালো করছিল। যখন আবার সেই অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও শুরু করেছে, হামলা করেছে, তখন আবার আগের জায়গায় ফিরে গিয়েছে। জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছ। সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবেই তারা আবার জনগণের সামনে চলে এসেছ। সন্ত্রাসী হিসেবে তারা আবার পরিচিতি পেয়েছে। দেশি ও বিদেশি ষড়যন্ত্রের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা ধ্বংস করার জন্য নানা প্রক্রিয়া করছে বিএনপি। রাজনৈতিকভাবে তারা পারেনি, এখন অর্থনৈতিকভাবে কীভাবে চাপে ফেলবে সে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিএনপি-জামায়াতের প্রতি ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাসীরা ক্ষমতায় এলে এরা দেশ আবার খুবলে খাবে, দেশ পিছিয়ে দেবে। কারণ এরা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে না, চেতনায় বিশ্বাস করে না, উন্নয়নে বিশ্বাস করে না, শুধু নিজেদের ভাগ্য গড়ায় বিশ্বাস করে। দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, হরতাল, অবরোধ, অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জনগণকে রুখে দাঁড়াতে হবে। কেউ আগুন দেওয়ার চেষ্টা করলে সঙ্গে সঙ্গে ধরতে হবে। ধরে তাদের উপযুক্ত শিক্ষা দিতে হবে এবং পুলিশে হস্তান্তর করতে হবে। আমরা বলব না আইন আপনারা হাতে তুলে নিন। তবে এদের ধরতে হবে। পুলিশে তুলে দিতে হবে। কেউ রেহাই পাবে না। বিএনপির প্রতি বিদেশিদের সমর্থনের ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোনো দেশ বা কোনো বড় দেশ তাদের সমর্থন দিক, তাতে কিছু যায় আসে না। আমার কাছে আমার বাংলাদেশ বড়। এর থেকে বড় আর কেউ নয়। আমি দেশের জন্য কাজ করি। কারও তাঁবেদারি করার জন্য নয়, পদলেহন করার জন্যও নয়। বিএনপিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসীরা নির্বাচনে আসবে না। নির্বাচনে আসার জন্য তাদের আস্থা ও বিশ্বাস নেই। নির্বাচন করার মতো একটি লোকও নেই। যারা দুর্নীতিবাজ ও ২১ আগস্ট ঘটায়, তাদের নেতৃত্বে যে কোনো দল কোন বিশ্বাসে নির্বাচনে আসবে? তার পরও যদি আসে, কিছু না হোক, নির্বাচনে নমিনেশন বিক্রি করাও তো তাদের একটা ব্যবসা। এর আগেও এমন ব্যবসা করেছে, এবারও সেই ব্যবসা করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা