শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বিশৃঙ্খল সড়কে বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল

মহাসড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে থ্রি-হুইলার উল্টোপথের গাড়ি - বিপুল বিনিয়োগের সুফল মিলছে না, ঈদযাত্রার ১৪ দিনে ২৭৪ মৃত্যু
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশৃঙ্খল সড়কে বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল

দেশের সড়ক-মহাসড়কে ব্যাপক বিনিয়োগ এবং অবকাঠামো উন্নয়ন হলেও সড়ক পরিবহন খাতে কোনো শৃঙ্খলা আসেনি। চার লেনের মহাসড়কে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল বাস চলে। তার পাশেই চলে ব্যাটারিচালিত ধীরগতির বিপজ্জনক থ্রি-হুইলার, নসিমন, করিমন, ইজিবাইক।              

দ্রুতগতির যাত্রীবাহী বাসের সামনে হঠাৎ করে চলে আসে উল্টোপথের ছোট গাড়ি। ফলে বিশৃঙ্খল সড়কে বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে বারবার ঘোষণা দিয়েও মহাসড়ক থেকে বিপজ্জনক যান সরানো যাচ্ছে না। কমছে না সড়ক দুর্ঘটনা। এবারের দীর্ঘ ছুটির ঈদযাত্রায় সর্বাধিক সংখ্যক মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে সড়কে। ঈদযাত্রার আগে পরে ১৪ দিনে অন্তত ২৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। দিনে গড়ে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে কোনো ঈদের সময়ই দুর্ঘটনায় এত বেশি সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয়নি।

ঈদের ছুটির আনন্দের রেশ না কাটতেই গত মঙ্গলবার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৪ জন। পরদিন বুধবার ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোল প্লাজায় খুলনা থেকে ছেড়ে আসা সিমেন্টবাহী একটি ট্রাকের চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে সেটি প্রচ- গতিতে কয়েকটি গাড়িকে ধাক্কা দিয়ে রাস্তার পাশে চলে যায়। এতে বিভিন্ন গাড়ির ১৪ আরোহী নিহত হন। ট্রাকটির নিচে চাপা পড়া প্রাইভেট কার থেকে শিশুসহ সাত আরোহীর লাশ উদ্ধার করা হয়। ট্রাকের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন ইজিবাইকের চার আরোহী। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে একজন, বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজনের মৃত্যু হয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজন পুরুষ, তিনজন নারী ও চারটি শিশু। একই দিন ছয় জেলায় পৃথক দুর্ঘটনায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে ১ হাজার ৪৬৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৩৬৭ জন নিহত ও ১ হাজার ৭৭৮ জন আহত হয়েছেন। সে হিসাবে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১৫ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছেন। আর এবার ঈদুল ফিতরের আগের সাত দিন থেকে গতকাল পর্যন্ত ১৪ দিনে সড়কে ৩৫৪টি দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া আরও অন্তত ৫৬৫ জন আহত হয়েছেন। অর্থাৎ ঈদযাত্রা ঘিরে সড়কে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১৯ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ।

গত ১৫ বছরে সড়ক পরিবহন খাতে হাজার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ, সড়ক নিরাপত্তায় প্রচারণা ও মহাসড়ক নিরাপদ করতে ধীরগতির যানবাহন চলাচলে বিভিন্ন সড়কে হাজার হাজার কোটি টাকায় সার্ভিস লেন নির্মাণ করা হয়েছে। তবে সেগুলোর ব্যবহার তেমন নেই। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মতো যেসব মহাসড়কে সার্ভিস লেন নেই সেখানে দূরপাল্লার বাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলে থ্রি-হুইলার, ইজিবাইক। দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে চিহ্নিত হলেও রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে সড়কে থ্রি-হুইলার নছিমন, করিমন, ভটভটির মতো অনুমোদনহীন যানবাহন বন্ধে সরকার আগ্রহী নয়। গত ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় তা আলোচিত হয়েছে। এ ব্যাপারে একাধিকবার উদ্যোগ নিয়েও সরকার পিছিয়ে গেছে। মহাসড়ক থেকে এসব ধীরগতির ছোট যান তুলে দিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা রয়েছে। তবুও অবাধে চলছে এসব যানবাহন। মহাসড়কে মোট দুর্ঘটনার অন্তত ৩০ শতাংশ এসব ছোট গাড়ির কারণে সংঘটিত হচ্ছে। ২০১৮ সালে শিক্ষার্থীদের নজিরবিহীন আন্দোলনে সড়কের নিরাপত্তায় শাস্তি বহুগুণ বাড়িয়ে আইন করা হয়। গত পাঁচ বছরেও সেই সড়ক পরিবহন আইন বাস্তবায়ন করা যায়নি। উপরন্তু পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপে সম্প্রতি সেই আইনে শাস্তি ও জরিমানার পরিমাণ কমানো হয়েছে। দুর্ঘটনা রোধে ১১১ দফা সুপারিশ জমা দিয়েছে উচ্চক্ষমতার কমিটি। সুপারিশ বাস্তবায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে টাস্কফোর্স হয়েছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ১৭ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী দিয়েছেন ছয় দফা নির্দেশনা। কিন্তু সড়কে কিছুই ঠিকমতো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। দুর্ঘটনাও রোধ হচ্ছে না। সড়ক নিরাপত্তায় মহাসড়কে বসানো হয়েছে স্পিডমিটার, সিসি ক্যামেরা। ২০০৫ সাল থেকে মহাসড়কে কাজ করছে হাইওয়ে পুলিশ। মহাসড়কে সড়ক আইনের প্রয়োগ, নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা, অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াসহ নানা কাজ তাদের। ২ হাজার ৮০০ সদস্যের এই বাহিনীর আওতায় সারা দেশে ৮০টির মতো থানা ও ফাঁড়ি রয়েছে। তারপরও সড়কে কোনো শৃঙ্খলা ফিরছে না। ঈদের ছুটি বেশি থাকায় চলতি বছর অন্য বারের চেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ গ্রামমুখী হয়েছেন। এবারের ঈদযাত্রায় বিপুলসংখ্যক পণ্যবাহী পিকআপ ভ্যান যাত্রী পরিবহন করেছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ এসব পিকআপে করে বাড়ি গেছেন। এসব যানবাহনই বেশি দুর্ঘটনায় পড়েছে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এরআরআই) পরিচালক অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, ট্রাক, পিক আপে যাত্রী পরিবহন নিষিদ্ধ থাকার পরও কীভাবে এগুলো মহাসড়কে চলাচল করছিল-এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজা দরকার। এটা দেখার জন্য হাইওয়ে পুলিশ ও বিআরটিএ রয়েছে। এরপর ট্রাকের মালিক ও চালকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে এই দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বন্ধ হবে না। তিনি বলেন, সড়কে শৃঙ্খলা না আনতে পারলে অনেক খরচ করে মহাসড়ক করে খুব একটা লাভ হবে না। এই উন্নয়ন হবে ত্রুটিপূর্ণ। ফলে আগে সড়কে আইনের প্রয়োগ জরুরি। শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করতে হবে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গাড়ি চলে উল্টো পথে : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিভিন্ন পয়েন্টে উল্টো পথে চলাচল করে ঝুঁকিপূর্ণ থ্রি-হুইলার, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক। মাসোহারা দিয়ে উল্টো পথে দিব্বি চলাচল করছে নিষিদ্ধ এসব ছোট গাড়ি। ফলে প্রায়ই দুর্ঘটনায় পড়ে প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে শিমরাইল মোড় ও শিমরাইল মোড় থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত শত শত ইজিবাইক ও অটোরিকশা চলাচল করছে উল্টো পথে। মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত থ্রি-হুইলার চলাচল নিষিদ্ধ থাকলেও হাইওয়ে পুলিশকে গাড়ি প্রতি মাসোহারা দিয়ে নির্বিঘ্নে চলছে এসব পরিবহন। শিমরাইল মোড় নারায়ণগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের পশ্চিম পাশের কোণা থেকে মহাসড়কে উল্টোভাবে চলাচল করছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও অটোরিকশা। অন্যদিকে দাউদকান্দি থেকে চান্দিনা, বিশ্বরোডসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে এসব যান। সানারপাড় থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত মহাসড়কে কোনো ডিভাইডার বা ইউটার্ন না থাকায় সময় বাঁচাতে অনেক পরিবহন উল্টোভাবে চলে বলে জানান একটি ইজিবাইকের চালক ইমরান। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার ১০৫ কিলোমিটারে মোড়ে মোড়ে অবৈধ পার্কিং, তিন চাকার যান চলাচলের কারণে দুর্ঘটনা ঘটছে। মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম বাজার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মহাসড়কের ওপরে সারি সারি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে রয়েছে। মহাসড়ক হয়ে এসব যানবাহন চলাচল করছে বিভিন্ন স্থানে। এই এলাকায় মহাসড়কের ঢাকা ও চট্টগ্রামগামী দুটি লেনই অবৈধ তিন চাকার যানবাহনের দখলে। ফলে মহাসড়কের এই অংশে প্রায়ই যানজট লেগে থাকে, ঘটে দুর্ঘটনাও। এ ছাড়া জরুরি যান চলাচলে সৃষ্টি হয় প্রতিবন্ধকতা। চৌদ্দগ্রামের মিয়াবাজার এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, বিভিন্ন মালামাল নিয়ে নছিমন, করিমন ও ভটভটি অবাধে চলাচল করছে। সদর দক্ষিণ উপজেলার সুয়াগাজী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, মহাসড়কের ওপরেই সিএনজিচালিত অটোরিকশার অঘোষিত স্ট্যান্ড। একই অবস্থা মহাসড়কের পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড, কোটবাড়ী বিশ্বরোড, আলেখারচর বিশ্বরোড, সেনানিবাস এলাকায়। এসব স্থানে উল্টো পথেও চলাচল করে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন। এ ছাড়া মহাসড়কের নিমসার, চান্দিনা, ইলিয়টগঞ্জ, গৌরিপুরসহ দাউদকান্দির বিভিন্ন এলাকাতে অবৈধ পার্কিং দেখা গেছে। আলম জামান, জামাল হোসনসহ কয়েকজন যাত্রী জানান, বিভিন্ন বাজারে মহাসড়কের মাঝে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠানামা করা হয়। এ ছাড়া তিন চাকার যানবাহন চলাচলের কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ঘটছে দুর্ঘটনা। গৌরীপুর বাজারের ব্যবসায়ী লোকমান হোসেন বলেন, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ অবৈধ তিন চাকার যানবাহনের দখলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গৌরীপুর এলাকা। এতে মহাসড়কে চলাচলরত দূরপাল্লার যানবাহন, অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসসহ জরুরি সেবার যানবাহনগুলোকে যানজটের কবলে পড়তে হচ্ছে। যাত্রীদেরও চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।

বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কে মরণফাঁদ : বগুড়া-ঢাকা ব্যস্ত মহাসড়কের বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলা অংশের ওপর দিয়ে অতিরিক্ত পণ্য নিয়ে চলছে ট্রাক। বেপরোয়া গতিতে চলছে যাত্রীবাহী কোচসহ স্থানীয়ভাবে চলাচল করা যানবাহন। অতিরিক্ত গতির কারণে স্থানীয়দের কাছে জঙ্গি খ্যাতি পেয়েছে মুরগি এবং সবজি বহনকারী পিকআপ এবং মিনি ট্রাক। তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলার চেষ্টা করছে সিএনজিচালিত থ্রি-হুইলার। প্রতিটি স্ট্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে এলোমেলো পার্কিং জানান দিচ্ছে তাদের আধিপত্য। মহাসড়কের ওপরে যেখানে সেখানে বাঁক নিচ্ছে অপেক্ষাকৃত অল্প গতির ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইক। জীবন-জীবিকার প্রয়োজন ছাড়াও সারা দেশে অর্থনৈতিক গুরুত্ব বহন করা এই সড়কটি এখন মিশ্রগতির যানবাহনের কারণে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রায়ই দুর্ঘটনায় পড়ে পঙ্গু হওয়াসহ জীবন হারাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। উপজেলার বনানী, মাঝিড়া, বি-ব্লক, আড়িয়াবাজার এবং নয়মাইল স্ট্যান্ডে মহাসড়কের উভয় পার্শ্বে পার্কিং হয়ে আছে অসংখ্য সিএনজিচালিত থ্রি-হুইলার। উপজেলার এই অংশে দুর্ঘটনায় মৃত্যুহার ছিল সবচেয়ে বেশি। মহাসড়ক এলাকার ব্যবসায়ী এবং বাসিন্দারা জানান, সবজি এবং মুরগি বহনকারী পিকআপ এবং মিনি ট্রাকগুলো চোখের পলকে চলাচল করে। জঙ্গি বিমানের সঙ্গে মিল রেখে স্থানীয়ভাবে এগুলো জঙ্গি ট্রাক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। দূরপাল্লার বেপরোয়া কোচগুলো মহাসড়ক দাপিয়ে চলাচল করে। মহাসড়কে এদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলে সিএনজিচালিত থ্রি-হুইলার, নসিমন, করিমন, ইজিবাইক। ফলে বিশৃঙ্খল সড়কে দুর্ঘটনা কমানো যাচ্ছে না। ঠেকানো যাচ্ছে না সড়কের মৃত্যু।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা