শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

ঢাকায় নাশকতার ২৪৩ মামলা

গ্রেপ্তার ২৮২২, রিমান্ডে শিমুল মাহতাব নীরবসহ ৯ জন
নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকায় নাশকতার ২৪৩ মামলা

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ, সংঘর্ষ, সংঘাত, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের নাশতকার ঘটনায় রাজধানী ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মেস, আবাসিক হোটেল, হামলাকারীদের বাসাবাড়ি ও গোপন আস্তানা টার্গেট করে ব্লক রেইড দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এদিকে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠছে আদালতপাড়া। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) কে এন রায় নিয়তি জানান, গতকাল পর্যন্ত ঢাকায় ২ হাজার ৮২২ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয় ৫৮ জনকে। গতকাল পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মোট ২৪৩টি মামলা হয়েছে। গতকাল নতুন মামলা হয়েছে ১৪টি। অন্যদিকে র‌্যাব জানিয়েছে, নাশকতার অভিযোগে একই দিনে তারা ৩৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। র‌্যাব সদর দপ্তর এএসপি (মিডিয়া) আ ন ম ইমরান খান জানান, সহিংসতার ঘটনায় গত রবিবার সারা দেশ থেকে ৩৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৮৩ জন এবং ঢাকার বাইরে ২৫১ জন। এর আগে সারা দেশ থেকে গত শনিবার ৩০৪ জনকে, শুক্রবার ২৯০ জনকে, বৃহস্পতিবার ২৬৬ জনকে এবং বুধবার ২২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। কোটাপ্রথা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা লাগাতার কর্মসূচি শুরু করেন ১ জুলাই। ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে প্রায় সারা দেশে। এর পরদিন থেকে এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, সংঘর্ষ, সহিংসতা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন জায়গায় এসব ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। এখনো বিভিন্ন জায়গায় মামলা হচ্ছে।

এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের একটি বড় অংশ বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এবং দল দুটির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী। পাশাপাশি বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বিভিন্ন দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদেরও গ্রেফতার করা হচ্ছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা বেশি ঘটেছে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশে। রাজধানীর উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, মহাখালী, বাড্ডা, রামপুরা, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, মিরপুর, আজিমপুর, নীলক্ষেতসহ প্রায় পুরো রাজধানীতে সংর্ঘষের ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনার পর মামলা ও গ্রেফতারও বেশি হচ্ছে রাজধানী ও এর চারপাশে। ২১ জুলাই রাত থেকে রাজধানীতে চিরুনি অভিযান শুরু করে পুলিশ ও র‌্যাব। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় গ্রেফতার অভিযানে ‘ব্লক রেইড’ দেওয়া হচ্ছে। সহিংসতায় কারা জড়িত ছিলেন, তা বের করতে ভিডিও ফুটেজ ও ছবি বিশ্লেষণ করে তালিকাও করা হয়েছে।

থানা ও আদালতে ভিড় : গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের স্বজনেরা থানা ও আদালতের সামনে ভিড় করেন। কয়েকজন আসামির আইনজীবীরা দাবি করছেন, হয়রানির উদ্দেশ্যে তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে আদালতকে জানানো হয়েছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়।

স্বজনদের আহাজারি আদালতপাড়ায় : আদালত প্রতিবেদক জানান, গত ১৮ জুলাই মগবাজার থেকে উত্তরার বাসায় ফেরার পথে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন নূর মোহাম্মদ। হামিম গ্রুপে চাকরি করতেন তিনি। গ্রেপ্তারের দুই দিন পরই মধ্যপ্রাচ্যের দেশ জর্ডানে যাওয়ার কথা ছিল তার। নাশকতার মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে যাওয়ায় ফিকে হয়ে গেছে তার বিদেশ যাওয়ার রঙিন স্বপ্ন। অনিশ্চয়তার ছায়া নেমে এসেছে নূর মোহাম্মদের স্ত্রী স্মৃতি আক্তারের চেহারায়। ঢাকার নিম্ন আদালতের সামনে চোখের পানি মুছতে মুছতে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য জানান স্মৃতি আক্তার। তিনি বলেন, ১৮ জুলাই আমার স্বামীকে গ্রেফতার করার পর আমি উত্তরা-পূর্ব থানায় গেলে পুলিশ স্বামীকে ছাড়ানোর জন্য ৪০ হাজার টাকা দাবি করে। পরে টাকা দিতে চাইলেও ছাড়েনি। উল্টো আমার শাশুড়ির মাথা ও ঘাড়ে লাঠি দিয়ে বাড়ি মেরেছে পুলিশ। আজ (সোমবার) উকিল ধরে স্বামীকে জামিন করানোর জন্য আদালতে এসেছি। স্বামীকে গ্রেফতারের পর পুলিশ কর্তৃক তার পাসপোর্টও ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ করেন স্মৃতি আক্তার। স্মৃতি বলেন, আমার স্বামী কোনো রাজনীতি করে না। আমি তার মুক্তি চাই। স্মৃতি আক্তারের মতো এমন অনেকের কণ্ঠ থেকে ভেসে আসে আহাজারির আওয়াজ। প্রতিদিনই গ্রেফতার হওয়া আসামিদের স্বজনদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠছে ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পরিবেশ।

আদালত চত্বরে প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় রিনা খাতুন নামক এক নারীর। তিনি জানান, তার স্বামী পুরান ঢাকার বাবুবাজার এলাকায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কার্ড তৈরির ব্যবসা করতেন। বাসায় ফেরার পথে তাকে পুলিশ গ্রেফতার করে। গতকাল আদালতে তুলবে জানতে পেরে আদালত এলাকায় আসেন তিনি। কোলে ছিল পাঁচ বছরের শিশুকন্যা মুসকান। বাবাকে একপলক দেখার জন্য মুসকান যেন চাতকের দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল আদালতের হাজতখানার দিকে। হাজতখানার সামনেই নিজ ভাগনেকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদতে দেখা যায় প্রৌঢ়া এক নারীকে। তিনি জানান, কামরাঙ্গীরচর থেকে তার স্বামী মো. সোহেলকে ধরে এনেছে পুলিশ। ওই নারীর সঙ্গে থাকা ছেলে বলেন, আমার খালুকে ধরে নিয়ে এসেছে। এখন মিডিয়ায় কথা বললে আরও সমস্যা হবে। আমরা খুব ভয়ে আছি। এমন ভয়ের ছাপ লক্ষ্য করা যায় অনেকের চোখেমুখে। সাংবাদিক দেখলে লুকোচুরিও করেন অনেকে। কেউবা আড়ালে চোখ মোছেন। কেউ দৌড়াতে থাকেন পুলিশ ভ্যানের পিছু পিছু।

চট্টগ্রামে আরও ২৩ জন গ্রেপ্তার : চট্টগ্রামে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে নাশকতার অভিযোগে গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) বিভিন্ন থানায় অভিযান চালিয়ে আরও ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ নিয়ে সিএমপির ২০টি মামলায় গত ১৩ দিনে মোট ৫৩২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদিকে জেলা পুলিশ ২৪ ঘণ্টায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। জেলার ১১ মামলায় মোট ৩৮৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল এসব তথ্য জানানো হয়।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (জনসংযোগ) কাজী তারেক আজিজ এবং চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন এসব তথ্য জানান।

ফেনীতে বিএনপি-জামায়াতের আরও সাত নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার : কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে সংঘটিত সহিংসতা ও নাশকতার অভিযোগে পুলিশ রবিবার দিবাগত রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ নিয়ে জেলায় বিএনপি-জামায়াতের ৯৭ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হলো। পুলিশের দায়ের করা দুটি মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করছে। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলাল উদ্দিন আলাল গতকাল মুঠোফোনে এ অভিযোগ করেন।

 

নাটোরে জামায়াত-বিএনপির আরও আট নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নাটোরে গত ২৪ ঘণ্টায় বিএনপি-জামায়াতের আরও আট নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ইন্ধনের অভিযোগে নাটোর সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মো. দেলোয়ার হোসেন খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি নাটোর জেলা জামায়াতের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বলে জানা গেছে। নাশকতা ও সংঘর্ষের অভিযোগে দায়ের করা আট মামলায় সোমবার পর্যন্ত শিক্ষার্থীসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, জামায়াত ও শিবিরের ১০৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

 

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির গ্রেপ্তার

কোটা আন্দোলনে সহিংস ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির সমশের মোল্যাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রবিবার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার উলপুর ইউনিয়নের তেঁতুলিয়া গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শিমুল বিশ্বাস-মাহতাব নীরবসহ রিমান্ডে ৯ জন : কোটা সংস্কার আন্দোলনে নাশকতার একাধিক মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক আসিফ মাহতাব ও ঢাকা মহানগর (উত্তর) বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরবসহ নয়জনের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রাজধানীর রামপুরা ও বনানী থানার দুই মামলায় গতকাল ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস ও সাইফুল আলম নীরবসহ সাতজনের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

গতকাল মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইয়াসিন শিকদার আসামিদের আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রশিদুল আলমের আদালত চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এদিন একই মামলায় রিমান্ড যাওয়া অপর আসামিরা হলেন- ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম মজনু, বিএনপি নেতা রশীদুজ্জামান মিল্লাত, ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা, মহিউদ্দিন হৃদয় ও তরিকুল ইসলাম।

এদিন আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবী মহসিন মিয়া, সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ, তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ, হান্নান ভূঁঁইয়াসহ আরও অনেকেই রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আবু জামিনের বিরোধিতা করেন।

সেতু ভবনে হামলার মামলায় মাহতাব-আরিফ রিমান্ডে : কোটা আন্দোলনের সময় সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বনানী থানার মামলায় ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে আলোচিত ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক আসিফ মাহতাবের ছয় দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। একই মামলায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেলকেও ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন আদালত। গতকাল তাদের আদালতে হাজির করে ডিবি পুলিশ। এর পর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু সাইদ মিয়া। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলামের আদালত ছয় দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এ ছাড়া এদিন ঢাকার মেট্রোপলিটন এলাকা থেকে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার ১১৯ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে কোটা আন্দোলন পরবর্তী সময়ে ডিএমপির ৫০টি থানার নাশকতার ২৬৪ মামলায় মোট ২ হাজার ৭৪৯ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

এই মাত্র | জাতীয়

বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন
বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা
নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক
ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন
মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি
রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল
অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান
এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান
মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল
জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার
জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী
বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু
বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকের অ্যালার্জির কারণ
নাকের অ্যালার্জির কারণ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে
কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠোঁটের বর্ণিল সাজ
ঠোঁটের বর্ণিল সাজ

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা