শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

লুটের অর্থ ভাগ পেতেন রেহানা জয়

রিমান্ডে দাবি করেছেন সালমান এফ রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লুটের অর্থ ভাগ পেতেন রেহানা জয়

নতুন নতুন প্রকল্প বের করার তাগাদা দিতেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যরা। কারণ, নতুন প্রকল্প মানেই বড় অঙ্কের কমিশন। এর সবকিছুই জানতেন শেখ হাসিনা। তবে তিনি কখনো তাতে না করেননি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন বলে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান। গ্রেপ্তারের পর থেকেই তিনি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন। সালমান এফ রহমানের দাবি, শেখ পরিবারের অতি লোভের কারণেই দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এতটা শোচনীয় হয়েছে। তাতে সব সময়ই সায় দিতেন সরকারের শীর্ষস্থানীয় কিছু ব্যক্তি। শেখ হাসিনাকে বোঝাতে গিয়ে অনেকে ছিটকে পড়েছেন। কারণ, তিনি সব সময়ই তাঁর নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকতেন।

সালমান এফ রহমানের বরাত দিয়ে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এস আলমের মাধ্যমে দেশ থেকে পাচার হওয়া দেড় লাখ কোটি টাকার অর্ধেকই শেখ রেহানা এবং সজীব ওয়াজেদ জয়কে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে এসব অনিয়ম হয়। তবে এসব বিষয়ে কেউ কথা বলার সাহস পাননি। কেবল অর্থ পাচার নয়, দেশের ইস্টার্ন রিফাইনারি, চিনিকল হাতিয়ে নিলেও এস আলমের বিষয়ে সবাই নীরব ছিলেন।

সূত্র আরও জানায়, রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংককে লুটপাটের জন্য বেছে নিয়েছিলেন সালমান রহমান। তাই নিজের পছন্দের মতো চেয়ারম্যান এবং এমডি নিয়োগ দিতেন। পছন্দ না হলে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ব্যাংকে যোগদান করতে দিতেন না। কেউ যোগদান করে ফেললেও অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ দিয়ে পদত্যাগে বাধ্য করতেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব হেদায়েত উল্লাহ আল মামুনকে জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিয়োগ করা হলেও সালমানের পছন্দ না হওয়ায় তিনি যোগদান করতে পারেননি। একইভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ড. জামাল উদ্দীন আহমেদ জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করলেও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তাকে পদত্যাগে বাধ্য করেন। এসব বিষয়ে প্রশ্ন করলেও নীরব থাকেন সালমান এফ রহমান। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা তাকে বন্ড ছেড়ে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা তুলে নেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করেছেন। তিনি বারবার অসুস্থতার কথা বলে এড়িয়ে গেছেন। প্রশ্নের মধ্যে ছিল, ‘আইএফআইসি আমার বন্ড’ নামে একটি বন্ড ছেড়ে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণা কেন করেছিলেন? বন্ডটি আসলে বেক্সিমকো গ্রুপের আবাসন কোম্পানি শ্রীপুর টাউনশিপ লিমিটেডের ছিল কি না? কারণ, এই বন্ডের মাধ্যমে ১ হাজার ২০ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।

তদন্ত সংশ্লিষ্টরা এ প্রতিবেদককে বলেছেন, তাদের কাছে তথ্য এসেছে ‘সুকুক’ বন্ডের মাধ্যমে সালমান এফ রহমান তুলে নিয়েছেন ২ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। এই বন্ড কেনার জন্য ব্যাংকগুলোকে বাধ্য করেছেন তিনি। প্রথম দিকে ব্যাংকগুলো বিনিয়োগে রাজি না হওয়ায় পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সার্কুলার জারি করানো হয়, যাতে ব্যাংকগুলো বন্ডে বিনিয়োগে বাধ্য হয়। তবে বারবার নিজের অসুস্থতার দোহাই দিয়ে প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছেন সালমান।

গত ১৩ আগস্ট রাজধানী ঢাকার সদরঘাট এলাকা থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেপ্তার করা হয়।

নিজের বান্ধবী অ্যাডভোকেট তৌফিকা করিমের জামিন, নিয়োগ, বদলি এবং পদায়ন বাণিজ্যের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। শুরুর দিকে অস্বীকার করলেও এখন তিনি বলছেন, এর বেশির ভাগই সরকারের উচ্চপর্যায়ের অনুরোধ ছিল। তবে মাঝে মধ্যে তৌফিকা করিম হয়তো নিজেও কিছুটা করেছে। তবে তার পরিমাণ খুবই কম ছিল বলে দাবি তার। ঘুষের লেনদেন কোথায় হতো? এমন প্রশ্নের জবাবে নীরব থাকেন আনিসুল।

জানা গেছে, রিমান্ডে সাবেক সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনিও জিজ্ঞাসাবাদের সময় নিজের অসুস্থতার বিষয়টি তুলছেন। গোয়েন্দারা বলছেন, চাঁদপুর পৌরসভার মালিকানাধীন ১২ তলা ভবনের তৃতীয় তলায় ৩৩০০ বর্গফুটের একটি ফ্লোর কিনেছিলেন দীপু মনি। তবে চারটি ফ্লোর দখল করে রাখেন তার ভাই ডা. ওবায়দুর রহমান টিপু। আবার চাঁদপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সরকারি চর দখল করে সরকারের কাছেই ৪০০ কোটি টাকায় বিক্রি করেছিলেন। পরবর্তীতে ওই এলাকার নাম রাখা হয় দীপুনগর। তবে তদন্ত সংশ্লিষ্টদের এসব জিজ্ঞাসাবাদে কোনো উত্তর দেননি তিনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বাড্ডার ফুজি টাওয়ারের সামনে সুমন সিকদারকে (৩১) গুলি করে হত্যার অভিযোগে গত ১৯ আগস্ট সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনিকে বারিধারা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রিমান্ডে থাকা সবাই সবকিছুতেই শেখ হাসিনার কথা বলছেন। তবে এখনো গ্রেপ্তার হননি এমন কিছু ব্যক্তির নাম তাদের জবানী থেকে উঠে এসেছে। এসব তথ্য খতিয়ে দেখা হবে। সত্যতা পেলে তাদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

জিজ্ঞাসাবাদে একই অবস্থা সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের ক্ষেত্রেও। জিজ্ঞাসাবাদের শুরুতেই তিনি কান্নাকাটি শুরু করেন। তবে ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি, এটুআই প্রকল্প, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, হাইটেক পার্ক, আইটি পার্ক তৈরির নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাটের বিষয়টি ছিল অনেকটা ওপেন সিক্রেট। তিনিও গতকাল পর্যন্ত সবকিছু শেখ হাসিনা ও তাঁর পুত্রের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করছিলেন। রিমান্ডে থাকা রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) এম সোহায়েলের কাছ থেকেও অনেক তথ্য আদায় করতে পারেননি তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তবে তার কাছ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বের করা সম্ভব হবে বলে প্রত্যাশা তদন্ত সংশ্লিষ্টদের।

গত ১৫ আগস্ট সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে, গত ১৪ আগস্ট রাজধানীর খিলক্ষেত থানার নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় এ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদেরকে রাজধানীর পল্টনে এক রিকশাচালককে হত্যার অভিযোগে পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

গত ১৫ আগস্ট রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব্যাহতিপ্রাপ্ত) জিয়াউল আহসানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে রাজধানীর ঢাকা কলেজের সামনে এক হকারকে হত্যার অভিযোগে নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওইদিনই তাকে আদালতে হাজির করা হলে আদালত আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ২০ আগস্ট ঢাকার বনানী থেকে নৌবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত চট্টগ্রাম বন্দরের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল এবং রামপুরা থেকে সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পল্টন থানায় দায়ের করা যুবদল নেতা নবীন তালুকদার হত্যা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২১ আগস্ট তাদের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

গত ২২ আগস্ট বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেননকে গুলশানের বাসা থেকে আটক করে পুলিশ। পরে রাজধানীর নিউমার্কেটের ব্যবসায়ী আবদুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২৩ আগস্ট তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড শেষে গতকাল তাকে আদালতে পাঠান তদন্তকারী কর্মকর্তা।

গত ২৪ আগস্ট রাজধানীর শান্তিনগরের বাসা থেকে সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী এবং গাজী গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম দস্তগীর গাজীকে গ্রেপ্তার করা হয়। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানায় শেখ হাসিনা, গোলাম দস্তগীর গাজীসহ ১০৫ জনের নামে হত্যা মামলা করা হয়। সেই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

গত রবিবার রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়ার একটি বাসা থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে আদাবর থানায় গার্মেন্টকর্মী রুবেল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সর্বশেষ জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে ২৬ আগস্ট উত্তরা থেকে নিউমার্কেট থানার মামলায় গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
গোয়েন্দা ব্যর্থতা রাজনৈতিক সংযোগ বিডিআর হত্যাযজ্ঞে
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাই
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে অব্যাহত সেনা অভিযান
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
দূষণ রোধে পলিথিন উৎপাদন বন্ধ জরুরি
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু
ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা
শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’
‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন