শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:৪৪, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

শিবিরের ভূমিধস বিজয়, কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদলসহ অন্যদের
আকতারুজ্জামান, শরিফুল ইসলাম সীমান্ত ও ছাব্বিরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

অনিশ্চয়তা, শঙ্কা দূর করে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন। গতকাল দিনভর উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। যদিও ভোটের পর উত্তাল হয়ে পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। মধ্যরাতে একে একে বিভিন্ন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পদ সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও সহসাধারণ সম্পাদকের (এজিএস) পদে ব্যাপক ব্যবধানে এগিয়ে যান বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রার্থী যথাক্রমে সাদিক কায়েম, এস এম ফরহাদ ও মহিউদ্দীন খান।

মধ্যরাতে ফল প্রকাশের মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের সামনে শিক্ষার্থীরা উল্লাস প্রকাশ করেন। তাঁরা অনবরত ‘সাদিক কায়েম, ফরহাদ, নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর’ স্লোগান দিতে থাকেন। অন্যদিকে ছাত্রদল-সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, ‘পরিকল্পিত কারচুপির ফলাফল দুপুরের পরপরই অনুমান করেছি। পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম।’ ছাত্রদলের জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম বলেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যদি মনে করেন এটিই তাঁদের রায়, তবে এই রায়কে আমি সম্মান জানাই। আমি শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষমাণ।’

রাত আড়াইটায় প্রাপ্ত ফলাফল অনুসারে, অমর একুশে হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৬৪৪, আবিদ ১৪১, জিএস পদে ফরহাদ ৪৬৬, বাকের ১৮৭, হামিম ১৮০ এবং এজিএস পদে মহিউদ্দীন ৫২১, মায়েদ ১৪১, মুদ্দাসসির ১০১ ভোট পেয়েছেন। সুফিয়া কামাল হলে সাদিক কায়েম ১২৭০, আবিদ ৪২৩, উমামা ৫৪৭, জিএস পদে ফরহাদ ৯৬৪, মেঘ মল্লার ৫০৭, হামিম ৪০২, এজিএস পদে মহিউদ্দীন ১১৩৫, মায়েদ ৩৯৭ ভোট পেয়েছেন। ফজলুল হক মুসলিম হলে ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৮৪১, আবিদুল ১৮১, জিএস পদে হামিম ২২৮, ফরহাদ ৪৮৯, বাকের ৩৪৫, এজিএস পদে মহিউদ্দীন ৭০৫ ভোট পেয়েছেন। জসীমউদ্দিন হলে ভিপি পদে সাদিক ১২০০, আবিদ ৪০০। শহীদুল্লাহ হলে ভিপি পদে সাদিক ৯৬৬, আবিদ ১৯৯, উমামা ১৪০, আবদুল কাদের ৫৬, জামাল ২৬ ভোট পেয়েছেন। জিয়া হলে সাদিক কায়েম ৮৪১, আবিদুল ১৮১, আবদুল কাদের ৪৭, উমামা ১৫৩ ভোট পেয়েছেন। অন্যান্য হলে ভোট গণনা চলছিল।

এর আগে ভোট গণনা শুরু হওয়ার পর সন্ধ্যা থেকে ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। রাত হওয়ার পর ধীরে ধীরে বিক্ষোভের মাত্রা বাড়তে থাকে। সন্ধ্যার পর ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি ছিল থমথমে। ক্যাম্পাসের আশপাশের এলাকায় যে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোটের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে গতকাল বিকাল থেকে ক্যাম্পাস এলাকায় জড়ো হতে থাকেন জামায়াত-শিবির, বিএনপিসহ এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ অবস্থায় ক্যাম্পাস এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়। সন্ধ্যার পর থেকে নীলক্ষেত এলাকায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেন। এ ছাড়া শাহবাগ মোড়, টিএসসি ও দোয়েল চত্বর এলাকায় দুই দলের নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এসব এলাকায় নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেওয়ায় ক্যাম্পাস এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি থমথমে। রাত ৮টার দিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার মাসুদ আলম বলেন, ফলাফল ঘিরে যে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তিনি বলেন, সন্ধ্যার পর থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া সন্দেহভাজন যানবাহনে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি যাতে সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা।

এবারের ডাকসু নির্বাচনে মোট ভোটারের ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। ৮টি কেন্দ্রের ৮১০টি বুথে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলে। ছাত্রছাত্রীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কোনো প্রকার বিধিনিষেধ ছাড়াই তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়েছেন, বিজয়ী করেছেন ছাত্র সংসদে তাঁদের প্রতিনিধি। এই প্রতিনিধিরাই আগামী এক বছর শিক্ষার্থীদের পক্ষে কথা বলবেন।

ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গতকাল সকাল থেকেই প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের জানান, ইতোপূর্বে অন্য কোনো ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রছাত্রীদের এতটা স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখা যায়নি।

বিকাল ৪টায় ভোট শেষ হওয়ার পর শুরু হয় গণনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের বাইরে স্থাপিত বড় এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি ভোট গণনা প্রদর্শন করা হয়। প্রথমবারের মতো ভোট গণনা সরাসরি দেখার সুযোগ পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরাও। গতকাল রাত সাড়ে আটটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভোট গণনা চলছিল।

গতকাল ক্যাম্পাসে সরেজমিনে দেখা গেছে, সকালে ভোট শুরু হওয়ার আগেই ছাত্রছাত্রীরা সুশৃঙ্খলভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে যান। একে একে প্রবেশ করেন বুথের ভিতরে। মোট ছয়টি ব্যালটে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটার ছাত্রছাত্রীরা পেয়েছেন আট মিনিট সময়। ভোট শেষ করে সহাস্যেই বের হন তাঁরা। দীর্ঘদিন পর ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন ছাত্রছাত্রীরা। আবাসিক শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সমানতালে ভোট উৎসবে অংশ নেন অনাবাসিক শিক্ষার্থীরাও। পুরুষ ভোটারদের পাশাপাশি নারী ভোটারদেরও উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

ডাকসু নির্বাচনে কার্জন হল কেন্দ্রে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল, অমর একুশে হল, ফজলুল হক মুসলিম হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দেন। একইভাবে শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রে জগন্নাথ হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হল; ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে রোকেয়া হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব কেন্দ্রে বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল; সিনেট ভবন কেন্দ্রে স্যার এ এফ রহমান হল, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল, বিজয় একাত্তর হল; উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে সূর্য সেন হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, শেখ মুজিবুর রহমান হল, কবি জসীমউদদীন হল; ভূতত্ত্ব বিভাগ কেন্দ্রে কবি সুফিয়া কামাল হল এবং ইউল্যাব স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র শামসুন নাহার হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দেন। কার্জন হল কেন্দ্রে সকাল ৮টায় প্রথম ভোট দেন ভূতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী আবদুল আলিম। পছন্দের প্রার্থীকে ভোটদান শেষে ভোটের পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।

ভোট গ্রহণ শেষে বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান সাংবাদিকদের জানান, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন শেষ হয়েছে। নির্বাচনে স্বচ্ছতার কোনো ঘাটতি ছিল না।

বিকালে নির্বাচন কমিশন জানায়, ডাকসু নির্বাচনে ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এর মধ্যে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলে ৮০.২৪ শতাংশ, অমর একুশে হলে ৮৩.৩০ শতাংশ, ফজলুল হক মুসলিম হলে ৮১.৪৩ শতাংশ, জগন্নাথ হলে ৮২.৪৪ শতাংশ, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ৮৪.৫৬ শতাংশ, সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ৮৩ শতাংশ, রোকেয়া হলে ৬৫.৫০ শতাংশ, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে ৬৮.৩৯ শতাংশ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ৬৭.০৮ শতাংশ, স্যার এ এফ রহমান হলে ৮২.৫০ শতাংশ, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ৮৩.৩৭ শতাংশ, বিজয় একাত্তর হলে ৮৫.০২ শতাংশ, সূর্য সেন হলে ৮৮ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ৭৫ শতাংশ, শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৮৭ শতাংশ, কবি জসীমউদ্দীন হলে ৮৬ শতাংশ, কবি সুফিয়া কামাল হলে ৬৪ শতাংশ ও শামসুন নাহার হলে ভোট পড়েছে ৬৩.৬৭ শতাংশ।

সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন রুটের বাসগুলো অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে ক্যাম্পাসে আসতে থাকে। সকালের দিকে ভোট কেন্দ্রে বেশি দেখা যায় অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের। সকাল ১০টার পর থেকে আবাসিক শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে। এ সময় কেন্দ্রগুলোতে প্রার্থীদের নিয়ম না মেনে ভোটারদের লাইনে প্রচারণা করতেও দেখা যায়।

নির্বাচনের আচরণবিধি অনুযায়ী কোনো প্রার্থী বা তাঁর পক্ষে অন্য কোনো ভোটার নির্বাচনের দিন ভোটার স্লিপ প্রদান করতে পারবেন। তবে ভোট কেন্দ্রের বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে ভোটার স্লিপ বিতরণ করা যাবে না। নির্বাচন চলাকালীন এই বিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ পাওয়া গেছে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পক্ষ থেকে। ভোটারদের লাইনে গিয়েও কোনো কোনো প্রার্থীকে ভোট চাইতে দেখা গেছে। কমিশনের এমন নির্দেশনা উপেক্ষা করে এদিন সকাল থেকে প্রায় প্রতিটি হলের সামনে অবস্থান নিয়ে প্রচারণা করতে দেখা যায় অনেক প্রার্থীকে। তবে এসব বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি নির্বাচন কমিশনকে।

ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের প্রার্থীরা পাল্টাপাল্টি আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্যানেলের প্রার্থীরা সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, ইউল্যাব কেন্দ্র থেকে তাঁদের এজেন্ট বের করে দেওয়া হয়েছে।

ডাকসু নির্বাচনে টিএসসির কেন্দ্রে এক ভোটারকে দেওয়া ব্যালটে আগে থেকেই ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী সাদিক কায়েম ও জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদের নামের পাশে ‘ক্রস দেওয়া ব্যালট’ সরবরাহের অভিযোগ আনেন উমামা ফাতেমার প্যানেলের প্রার্থী রূপাইয়া শ্রেষ্ঠা তঞ্চঙ্গা। তবে এ বিষয়ে কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. নাসরিন সুলতানা বলেন, ব্যালট পেপার নিয়ে বুথের ভিতরে ঢোকার পর এমন অভিযোগ করার সুযোগ নেই। তিনি আরও বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে আমরা সবগুলো ব্যালট পেপার চেক করেছি। কোথাও এমন সমস্যা পাইনি।’

সন্ধ্যায় মধুর ক্যানটিনের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আনেন। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে গিয়েছি, আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে, ঢুকতে দেওয়া হয়নি, আমাদের সময় নষ্ট করা হয়েছে। অমর একুশে হলে গিয়েছি, সেখানে কারচুপির প্রমাণ পেয়েছি। রোকেয়া হলেও কারচুপি হয়েছে।’ এটা কোনোভাবেই আশা করিনি। ছাত্রদলের পোলিং এজেন্টদেরও কেন্দ্রে ঢুকতে বাধা প্রদান করা হয় বলে জানান আবিদ।

এদিকে ভোট শেষ হওয়ার পর বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে ভিসির বাসভবনে সাক্ষাৎ করেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন। এ সময় উপাচার্যের কাছে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শঙ্কা প্রকাশ করেন ছাত্রদল নেতারা। পরে উপাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, ‘যে কোনো অংশীজনের মতামতকে আমরা সম্মান করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো রাজনৈতিক দলের দ্বারা প্রভাবিত নয়।’

এদিকে সন্ধ্যা ৭টার দিকে ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের করা হয় টিএসসির সামনে থেকে। এ মিছিল থেকে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ভোট চুরির অভিযোগ আনেন। তাঁরা স্লোগান দেন, ভোট চোর ভোট চোর ছাত্রশিবির ভোট চোর, ভোট চোর ভোট চোর প্রশাসন ভোট চোর। নির্বাচনে লক্ষ করা গেছে, বেশ কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনাও। কার্জন হল কেন্দ্রে অমর একুশে হলের এক ভোটারকে পূর্বেই পূরণ করা ব্যালট পেপার দেওয়ার অভিযোগে জিয়াউর রহমান চৌধুরী নামে এক পোলিং অফিসারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য এবারের নির্বাচনে ডাকসুর ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মোট ৪৭১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে নারী প্রার্থী ৬২ জন। সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী ছিলেন ৪৫ জন। এ ছাড়া সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৯ জন ও সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ২৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

প্রতি বছর ডাকসু নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও এর আগে ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল দীর্ঘ ২৮ বছর পর।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ
মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা
লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ
মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল
বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প
আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি
মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন
জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ
একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা