শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৩, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৭

রূপকথার গল্পের মতো সৌদি আরবে কেন এতো পরিবর্তন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রূপকথার গল্পের মতো সৌদি আরবে কেন এতো পরিবর্তন?

সৌদি আরবে গত কয়েক দশকে ধীর গতিতে সামান্য কিছু পরিবর্তন ঘটলেও দেশটি এখন নাটকীয় কিছু ঘটনা প্রবাহের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। আধুনিকায়ন, নারীদের অধিকার এবং ইরানের বিরুদ্ধে দল পাকানো- এর সবই আছে দেশটির কার্য তালিকায়।

আর এসব কিছুর কেন্দ্রে আছেন একজন ব্যক্তি- নতুন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।

তার নেতৃত্বে চলছে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান। সমালোচকদের অনেকে বলছেন, নিজের ক্ষমতা আরো কুক্ষিগত করতে বিরোধীদের তিনি নির্মূল করার চেষ্টা করছেন এই অভিযানের মাধ্যমে।

দেশের ভেতরে তো বটেই, যুবরাজ বিন সালমান এখন চেষ্টা করছেন নিজেকে আরব বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- হঠাৎ করে এখন কেন তেল সমৃদ্ধ এই দেশটিতে এতো কিছু ঘটতে শুরু করেছে?

সৌদি আরবের নাগরিকরাও গভীর আগ্রহের সঙ্গে এসব পরিবর্তনের দিকে লক্ষ্য রাখছেন। নজর রাখছেন মধ্যপ্রাচ্যসহ সারাবিশ্বের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরাও।

পরিবর্তনের হাওয়া
গত কয়েক দিনে নাটকীয় কিছু ঘটনা ঘটে গেল সৌদি আরবে। এসব কারো কল্পনাতেও ছিল না। যেমন বিলাসবহুল হোটেল রাতারাতি পরিণত হলো কারাগারে। আর ধনকুবের রাজকুমাররা হয়ে গেল কারাবন্দী। ফলে দেশটিতে বাড়তে লাগল উত্তেজনা, দেশটি জড়িয়ে পড়ছে প্রক্সি যুদ্ধে এবং এতো দ্রুত একের পর এক এসব ঘটনা ঘটে চলেছে যে এসব খবরা খবরের সাথে তাল মিলিয়ে চলাও খুব কঠিন হয়ে পড়েছে।

সৌদি আরবে এতো পরিবর্তনের কারণ ও ধরণ বুঝতে হলে এর সামান্য পেছনের কিছু ইতিহাসের দিকে ঘুরে তাকাতে হবে।

আজিজ আল সউদ ১৯০২ সাল থেকে প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করেন তৃতীয় সৌদি রাজত্ব। ১৯৫৩ সালে তার মৃত্যুর আগে এই রাজত্ব তিনি সম্প্রসারিত করেন পারস্য উপসাগর থেকে লোহিত সাগর এবং ইরাক থেকে ইয়েমেন পর্যন্ত। এই সৌদি বাদশাহর ছিল কয়েকডজন পুত্র সন্তান। তিনি চাইছিলেন ক্ষমতা একজনের হাত থেকে আরেকজনের হাতে ঘুরতে থাকবে। তখন তারা একেকজন একেক গোষ্ঠীর নেতা হয়ে উঠলেন।

তাদের ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখারও ব্যবস্থা ছিল তখন। একারণে বিভিন্ন বিষয়ে ক্ষমতা তাদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়েছিল।

এভাবেই চলে আসছিল দশকের পর দশক। খুব ধীর গতিতে কিছু পরিবর্তনও ঘটছিল। এসবের বেশিরভাগই ছিল স্থিতিশীল এবং কি ঘটতে যাচ্ছে সেটা আগে থেকেই মোটামুটি অনুমান করা যেতো। অর্থাৎ নাটকীয় কিছু তেমন একটা ঘটত না।

ক্ষমতার খেলা
সৌদি আরবের এখনকার বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ। তার ভাইদের বেশিরভাগই ইতোমধ্যে মারা গেছেন। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে রাজত্ব এখন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে হস্তান্তরের সময় চলে এসেছে। 

বাদশাহর ভাতিজা মোহাম্মদ বিন নায়েফ ২০১৫ সালে হলেন নতুন যুবরাজ। ফলে এটা নিশ্চিত হয়ে যায় যে সিংহাসন আল-সউদ রাজ পরিবারের ভিন্ন শাখার দিকে প্রবাহিত হতে চলেছে। অসুস্থ ও বয়োবৃদ্ধ বাদশাহ সালমান তখন তার উচ্চাকাঙ্ক্ষী পুত্রসন্তান সালমানকে তড়িঘড়ি করে ডেপুটি যুবরাজ হিসেবে ঘোষণা করেন।

এর দু'বছরের মধ্যেই মোহাম্মদ বিন নায়েফকে উৎখাত করেন বাদশাহ সালমান। এরপর সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হয়ে উঠেন তারই ছেলে মোহাম্মদ বিন সালমান। ফলে এই রাজপরিবারে যেভাবে সিংহাসনের উত্তরাধিকারের পরিবর্তন হয়ে আসছিল সেই প্রথা ভেঙে যায়।

নতুন সৌদি আরবের প্রতিশ্রুতি এবং তারপরই বদলে যেতে শুরু করে সবকিছু। নতুন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান রাতারাতি তার প্রতিদ্বন্দ্বীদের আটক করে জেলে ভরতে শুরু করেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন অত্যন্ত বিত্তশালী ব্যবসায়ীরা। এমনকি ন্যাশনাল গার্ডের প্রধানও। সব ক্ষমতা চলে আসলো এক ব্যক্তির হাতের মুঠোয় যা সৌদি রাজ-পরিবারে কখনো ছিল না।

বিন সালমান ভাবছেন, সৌদি আরবকে এমন একটি দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে যা তেল ছাড়াও তার বর্তমান প্রভাব প্রতিপত্তি নিয়ে টিকে থাকতে পারবে।

তিনি আরও চাইলেন সৌদি আরবে নারীরা যাতে গাড়ি চালাতে পারে, এমনকি দাঁড়াতে পারে নির্বাচনেও। তিনি চাইলেন পররাষ্ট্রনীতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে। এভাবে তিনি নতুন এক সৌদি আরবের প্রতিশ্রুতি দিতে থাকলেন।

রূপকথার গল্পের মতো এখানেই কি এর একটি সুন্দর সমাপ্তি হতে পারে না? না, পারে না। কারণ বাস্তব পরিস্থিতি আসলে সেরকম কিছু নয়।

যুবরাজ বিন সালমানের এতো সব উদ্যোগের পেছনে রয়েছে বড় ধরনের সব চ্যালেঞ্জ। তার এই ক্ষমতার খেলা দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে শ্লথ করে দিতে পারে, ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়তে পারেন বিনিয়োগকারীরাও।

মধ্যপ্রাচ্যকে ঘিরে তার যে নীতি সেখানেও রয়েছে সংঘাতের আশঙ্কা। ইতোমধ্যেই সৌদি আরব বাগযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে ইরানের সাথে। আর দেশটিতো ইতোমধ্যেই সরাসরি যুদ্ধ করছে ইয়েমেনে।

এই অবস্থা থেকে সৌদি আরব এখন কোন দিকে যেতে পারে এবং যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের এতসব পরিকল্পনার পরিণতি কি হয় সেসব দেখার জন্যে হয়তো আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। তবে নাটকীয় কিছু যে ঘটবে সেটা নিয়ে হয়তো কারো সন্দেহ নেই।-বিবিসি বাংলা।

বিডি প্রতিদিন/০৩ ডিসেম্বর ২০১৭/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
হামাস নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
হামাস নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
মেঘভাঙা বৃষ্টি কি?
মেঘভাঙা বৃষ্টি কি?
চীনজুড়ে চিকগুনিয়ার প্রকোপ, সংক্রমণ ছড়াচ্ছে দ্রুত
চীনজুড়ে চিকগুনিয়ার প্রকোপ, সংক্রমণ ছড়াচ্ছে দ্রুত
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
২০২৬ সালেই দুবাইর আকাশে উড়বে উড়ন্ত ট্যাক্সি
২০২৬ সালেই দুবাইর আকাশে উড়বে উড়ন্ত ট্যাক্সি
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন
পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন

এই মাত্র | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

২২ মিনিট আগে | পরবাস

ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার
দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিমালয়ের মেঘ আগের মতো বিশুদ্ধ নেই!
হিমালয়ের মেঘ আগের মতো বিশুদ্ধ নেই!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন
বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন
নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ
জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১
সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস
কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত
কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বিএনপির বিজয় মিছিলে নেতাকর্মীর ঢল
বগুড়ায় বিএনপির বিজয় মিছিলে নেতাকর্মীর ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা
মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর