শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:১২, সোমবার, ২৬ জুন, ২০২৩ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ওয়াগনার বিদ্রোহের পর কি রাশিয়ায় পুতিনের শাসন নড়বড়ে?

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ওয়াগনার বিদ্রোহের পর কি রাশিয়ায় পুতিনের শাসন নড়বড়ে?

দুই দশকেরও বেশি আগে রাশিয়ার ক্ষমতায় আসার পর ভ্লাদিমির পুতিনের কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে এটি ছিল এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ভাড়াটে সেনাদল ওয়াগনার গ্রুপের নেতা ইয়েভগেনি প্রিগোশিন পুতিনের জেনারেলদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করার পর ২৪ ঘণ্টা ধরে রাশিয়ায় যেসব শ্বাসরুদ্ধকর ঘটনা ঘটেছে তা কদিন আগেও ছিল অকল্পনীয়।

কিন্তু বিদ্রোহের অবসান ঘটেছে, বেলারুশের নেতা লুকাশেংকোর মধ্যস্থতায় ক্রেমলিন এবং ওয়াগনার গ্রুপের মধ্যে আপসরফার পর ইয়েভগেনি প্রিগোশিন তার সেনাদলের মস্কো অভিযান বন্ধ ঘোষণা করেছেন। বলা হচ্ছে এই সমঝোতার অংশ হিসেবে ওয়াগনার গ্রুপের বিদ্রোহী সেনাদের কোন বিচার হবে না, তবে ইয়েভগেনি প্রিগোশিনকে রাশিয়া ছেড়ে বেলারুশে চলে যেতে হবে।

কিন্তু সংকট আপাতত কেটে গেলেও রাশিয়ার সর্বক্ষমতাধর প্রেসিডেন্ট পুতিনকে যেন হঠাৎ করে বেশ দুর্বল এবং নাজুক বলে মনে হচ্ছে। এরই মধ্যে কোন কোন বিশ্লেষক বলতে শুরু করেছেন, প্রেসিডেন্ট পুতিনের শাসন কতটা নড়বড়ে অবস্থায় আছে, রাশিয়ার এই বিদ্রোহের মধ্যদিয়ে তা উন্মোচিত হয়ে গেছে।

বিশেষ করে বিদ্রোহী ওয়াগনার গ্রুপের বিরুদ্ধে ‘রাশিয়ার পিঠে ছুরি মারার’ অভিযোগ এনে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দেয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুতিন যেভাবে তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বাধ্য হলেন, সেটি তার জন্য এক অপমানজনক পরাজয় বলে গণ্য করছেন অনেকে।

কেন আসলে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে এধরনের সমঝোতায় যেতে হলো? ওয়াগনার গ্রুপের এই বিদ্রোহের পর রাশিয়ায় তার নিরঙ্কুশ ক্ষমতা এবং কর্তৃত্ব এবং ক্ষমতা পুতিন কি আর টিকিয়ে রাখতে পারবেন?

“ক্রেমলিনকে সামনের দিনগুলিতে খুবই অস্থির একটা পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হবে”, বলছে ওয়াশিংটন ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ইন্সটিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব দ্য ওয়ার।

রাশিয়ার পরিস্থিতি সম্পর্কে এক পর্যালোচনায় সংস্থাটি লিখেছে, “বিদ্রোহ হয়তো ব্যর্থ হয়েছে এবং ওয়াগনার গ্রুপের সঙ্গে একটি আপাত সমঝোতার মাধ্যমে এ যাত্রায় সংকট এড়ানো গেছে, কিন্তু এটি প্রেসিডেন্ট পুতিনের সরকার এবং ইউক্রেনের বিরুদ্ধে তাদের যুদ্ধের বিরাট ক্ষতি করেছে।”

ইন্সটিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব দ্য ওয়ার তাদের পর্যালোচনায় আরও বলেছে, “এই বিদ্রোহ রাশিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর দুর্বলতা স্পষ্ট করে দিয়েছে। পুতিন যে তার দেশের ভেতরের হুমকি মোকাবেলায় সময়মত নিজের নিরাপত্তা বাহিনীকে ব্যবহার করতে অক্ষম ছিলেন, সেটাও এই সংকটে প্রকাশ পেয়েছে। এসব বাহিনীর ওপর তার সর্বময় কর্তৃত্ব যেন অনেকখানিই ক্ষয়ে গেছে।”

অথচ শনিবার সকালে যখন প্রেসিডেন্ট পুতিন জাতির উদ্দেশে টেলিভিশনে ভাষণ দেন, তখন তার মুখের অভিব্যক্তি ছিল বেশ কঠোর, গুরুগম্ভীর।

আকস্মিক সমঝোতার ঘোষণার পর অবশ্য প্রেসিডেন্ট পুতিনকে এখনো প্রকাশ্য দেখা যায়নি। তার একজন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নতুন কোন ভাষণ দেবেন এমন পরিকল্পনা নেই।

বিবিসির রাশিয়া এডিটর স্টিভ রোজেনবার্গের মতে, শনিবার জাতীয় টেলিভিশনে ভ্লাদিমির পুতিনকে যতটা কঠোর শোনা গিয়েছিল, এই সমঝোতার পর তাকে আর সেরকম দেখাচ্ছে না।

তিনি বলেন, “এই সমঝোতায় কী আছে তার বিস্তারিত আমরা এখনো জানি না, কিন্তু এই সমঝোতার পর তাকে আর মোটেই শক্তিশালী বলে মনে হচ্ছে না।”

ওয়াগনার গ্রুপের সঙ্গে এরকম একটি অপমানজনক সমঝোতায় আসতে বাধ্য হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট পুতিন এখন কী করবেন, তা নিয়ে নানা বিশ্লেষণ চলছে।

ইউরোপীয় পার্লামেন্টে পোল্যান্ডের একজন এমপি রাডেক সিকোরস্কি মনে করেন, প্রিগোশিনের বিদ্রোহ হয়তো পুতিনকে দুর্বল করেছে, কিন্তু এটি তার ক্ষমতাকে সংহত করার একটি সুযোগও এনে দিয়েছে।

বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “একদল সশস্ত্র লোক যখন কোন বাধা ছাড়াই রাশিয়ার ভেতরে শত শত কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে পারে, সেটি পুতিনের দুর্বলতা বেশ ভালোভাবেই উন্মোচিত করে।”

কিন্তু সিকোরস্কি বলেন, “পুতিন এখন তার ক্ষমতা সংহত করতে শুদ্ধি অভিযান চালানো শুরু করবেন, যাদেরকে তার ‘দোদুল্যমান বলে মনে হবে, তাদের বিরুদ্ধে শক্ত হাতে ব্যবস্থা নেবেন। এর ফলে তার শাসন এখন আরও বেশি কর্তৃত্ববাদী এবং নিষ্ঠুর হয়ে উঠবে।”

বিবিসি নিউজ রাশিয়ার ওলগা ইভশিনাও মনে করেন, প্রেসিডেন্ট পুতিন এখন তার শক্তি ব্যবহার করে পাল্টা ব্যবস্থা নেবেন। সবসময় তিনি এরকমটাই করেছেন। তিনি এখন দেশের ভেতরে মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের ওপর আরও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারেন।

“বহু বছর ধরে রাশিয়ায় রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে রাশিয়ার ঐক্য এবং স্থিতিশীলতার প্রতিমূর্তি হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছিল। কিন্তু প্রিগোশিনের বিদ্রোহ এখন সেই চিত্র পাল্টে দিয়েছে। রাজনৈতিক ক্ষমতাধরদের অনেকে এখন আতংকিত। কয়েক ডজন প্রাইভেট জেট মস্কো ছেড়ে যাচ্ছে বলে দেখা যাচ্ছে ফ্লাইট ট্র্যাকার সাইট ফ্লাইট রাডারে,” লিখেছেন তিনি।

তবে ওলগা ইভশিনা বলছেন, এটিকে রাশিয়ার রাষ্ট্রক্ষমতায় সংকট হিসেবে দেখা ঠিক হবে না। কারণ বিদ্রোহের পরপরই রাশিয়ার আঞ্চলিক গভর্নররা মস্কোর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছে। যেটি ১৯৯১ সালের তুলনায় একদম ব্যতিক্রম। তখন অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার পর অনেক আঞ্চলিক নেতা বিদ্রোহীদের পক্ষ নিয়েছিলেন। এবার সেরকম কোন কিছুই দেখা যায়নি। তবে একই সঙ্গে এটাও বলতে হয় যে, প্রেসিডেন্ট পুতিনের ভাবমূর্তি স্পষ্টতই ক্ষুণ্ণ হয়েছে।

২০০৬ সালে লন্ডনে তেজস্ক্রিয় বিষ প্রয়োগ করে হত্যা করা হয়েছিল আলেক্সান্দার লিটভিনেনকো নামে পুতিনের এক সমালোচককে। ঐ হত্যাকাণ্ডের পেছনে রুশ গুপ্তচরদের হাত ছিল বলে অভিযোগ করা হয়।

আলেক্সান্দার লিটভিনেনকোর বিধবা স্ত্রী মারিনা লিটভিনেনকো মনে করেন, গণমাধ্যমে পুতিনের যে ‘নিষ্ঠুর’ ভাবমূর্তি তুলে ধরা হয়, তার উদ্দেশ্য মানুষকে ভয় দেখানো। কিন্তু এবারের ঘটনাবলী মানুষকে একটি নতুন বার্তা দিচ্ছে বলে মনে করেন তিনি।

“এবারের ঘটনায় বোঝা যায় পুতিন এমন কোন লোক নন যিনি রাশিয়ার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেন। সবকিছু আসলে তার নিয়ন্ত্রণে নেই।”

প্রেসিডেন্ট পুতিনের অধীনে ২০০০ সাল হতে ২০০৪ সাল পর্যন্ত রুশ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন মিখাইল কাসিয়ানভ, এখন তিনি পুতিনের বড় সমালোচক। তার মতে প্রেসিডেন্ট পুতিনের পতনের শুরু হলো এবারের ঘটনাবলীর মাধ্যমে।

বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, প্রিগোশিন আসলে পুতিনের স্থিতিশীলতা ধ্বংস করে দিয়েছেন। এজন্য পুতিন তাকে ক্ষমা করতে পারবেন না। কাজেই প্রিগোশিনের জীবন এখন সবসময় বড় প্রশ্নের মুখে থাকবে। আর অন্যদিকে পুতিনের জন্য এটি পতনের শুরু মাত্র.. পুতিন এখন খুবই গভীর সংকটে।”

প্রেসিডেন্ট পুতিনের এক সাবেক উপদেষ্টা সের্গেই মারকভ স্বীকার করছেন যে ওয়াগনার গ্রুপের বিদ্রোহের পর রাশিয়ার সরকার এখন সংকটে পড়েছে।

এই বিদ্রোহের ঘটনায় রাশিয়ার রাজনৈতিক অঙ্গনে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায় বিবিসিকে দেয়া মারকভের সাক্ষাৎকারে।

তিনি বলেন, “এসব ঘটনায় ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে যে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সব অংশের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই।”

“কাজেই এখন ভ্লাদিমির পুতিনকে তার নীতি বদলাতে হবে এবং সামরিক বাহিনীর একটি অংশ ও রুশ সমাজের অন্যান্য অংশের দাবির মুখে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জেতার জন্য কঠোরতর অবস্থান নিতে হবে।”

সের্গেই মারকভ বলেন, ওয়াগনার বিদ্রোহ পুতিনের জন্য গুরুতর অবস্থা তৈরি করেছে এবং এটি রাশিয়ায় বড় গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে দিতে পারতো। তার মতে রাশিয়ার পরিস্থিতি এখন চরম বিপদসংকুল।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে
উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ইরানের জনগণকে বিদ্রোহ করার আহ্বান নেতানিয়াহুর
ইরানের জনগণকে বিদ্রোহ করার আহ্বান নেতানিয়াহুর
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
সর্বশেষ খবর
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার
মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা
বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২
দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪
সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস
তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে
উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক
দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব
নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন
লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন