শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

অন্যান্য বছরের মতো এবারও হাজিদের সেবা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে পাঁচটি টিম সৌদি আরবে গেছে। এসব টিমের অধীনে ২৯৩ জন অবস্থান করছেন দেশটিতে।

এবারের হজ টিমে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, গাড়িচালক, গানম্যান, অফিস সহায়ক বা পিয়ন, সচিবদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, সাঁট মুদ্রাক্ষরিক, কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মচারীরা যুক্ত হয়েছেন। মন্ত্রণালয় বলছে, হাজিদের সেবা দেওয়ার জন্য নীতিমালা মেনেই এসব কর্মচারীকে টিম মেম্বার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এদিকে, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জারি করা বিদেশ ভ্রমণসংক্রান্ত নির্দেশনা না মেনে ধর্ম উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হয়েছেন তার স্ত্রী ও দুই বোন। এক অতিরিক্ত সচিবের সঙ্গে গেছেন তার স্ত্রী।

খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, যেসব কারণে মন্ত্রণালয়ের খরচে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হজ টিমের সদস্য করা হয়, সৌদি সরকার সে সেবাগুলো দিয়ে থাকে। এজন্য সরকার আলাদা চার্জও নেয়। এ অবস্থায় নতুন করে অপ্রয়োজনীয় লোক নেয়া অন্যায় চর্চা বলে মনে করেন তারা। তাদের মতে, হাজিদের সেবার মান ও হজ মন্ত্রণালয়ের পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে এ ধরনের টিম শুধু আর্থিক বোঝাই বড় করে, সেবার মানে গুণগত কোনো পরিবর্তন আনতে পারেনি। এখনো হজ ব্যবস্থাপনার সিংহভাগই বেসরকারি তদারকির ওপর নির্ভরশীল। তাছাড়া ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ টিমে যুক্ত হওয়ার জন্য সব পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তদবিরের বিষয় নিয়েও দীর্ঘদিনের অভিযোগের কথা জানিয়েছেন তারা।

এ বছর বাংলাদেশ থেকে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজে গেছেন। তাদের মধ্যে সরকারিভাবে গেছেন ৫ হাজার ২০০ জন। সরকারিভাবে যারা হজে যান তাদের সেবার মান বরবারই সন্তোষজনক নয়। আবার যারা বেসরকারিভাবে হজে যান, তাদের সেবার দেখভাল সংশ্লিষ্ট এজেন্সিই করে থাকে। এ প্রসঙ্গে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) দুজন সাবেক নেতৃস্থানীয় ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ দুজন জানান, নতুন সরকারের নতুন ধর্ম উপদেষ্টার কাছে আমাদের প্রত্যাশা ছিল ভালো কিছু হবে। কিন্তু তিনি পুরনো আমলের অনিয়ম-অব্যবস্থাপনারই চর্চা করে যাচ্ছেন। সরকারিভাবে হজে যাওয়ার ক্ষেত্রে হজযাত্রীরা বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হন। এজেন্সিগুলো যেভাবে হাজিদের যত্ন নেয়, ধর্ম মন্ত্রণালয় সেটা করে না। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের টিমে যারা থাকেন তারা বড় কর্মকর্তা নয়তো কর্মচারী। হাজিদের সেবা দেয়ার বিষয়ে তাদের কোনো অভিজ্ঞতা নেই, আন্তরিকতাও থাকে না। তারা সৌদি যাওয়া-আসাকে কেবল অফিস রুটিন হিসেবে নিয়ে থাকেন।

হাবের ওই দুই নেতা জানান, সরকারিভাবে যারা হজে যান তাদের যে গাইড থাকেন তার সঙ্গে দেখা হয় বিমানে ওঠার পর। ওই গাইড এমনও হন যে জীবনে প্রথম হজ করতে যাচ্ছেন। এছাড়া যারা সরকারি অর্থে হজে যান তাদের খাওয়া-দাওয়ার নিদারুণ কষ্ট হয়। এজেন্সির মাধ্যমে যারা হজে যান তাদের রান্নাসহ দেখভাল এজেন্সির পক্ষ থেকেই করা হয়।

হাবের ওই দুই নেতাসহ হজ এজেন্সির কয়েকজন মালিক জানান, ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে অপ্রয়োজনীয় লোকজনকে হজের বিভিন্ন কমিটিতে যুক্ত করাটা পুরোটাই সরকারি অর্থের অপচয়। এভাবে হজ কমিটির নামে মন্ত্রণালয়ের কর্মীদের ভ্রমণবিলাস বন্ধ হওয়া উচিত। এসব বিষয় নিয়ে এজেন্সির মালিকরা কথা বলতে গেলে মন্ত্রণালয় থেকে ওই এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি দিয়ে থামিয়ে দেয়া হয়।

ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে ২৯৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও চিকিৎসক কয়েকটি হজ টিমের সদস্য হিসেবে সৌদি আরব গেছেন। তাদের মধ্যে হজ প্রতিনিধি-মনিটরিং দলে ৬, প্রশাসনিক টিমে ৫৮, সমন্বিত চিকিৎসক টিমে ১৬৫, কারিগরি টিমে ২০ এবং হজ সহায়তাকারী টিমে ৪৪ জন সদস্য রয়েছেন।

হজ প্রতিনিধি-মনিটরিং দলের সদস্য হিসেবে বর্তমানে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন ছয়জন। তারা হলেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, ধর্ম সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক, অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলাম, তোফাজ্জল হোসেন, মো. ফজলুর রহমান ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খান। এ ছয়জনের সঙ্গে সফরসঙ্গী হিসেবে আরো চারজন হজ পালনের জন্য গেছেন। তারা হলেন ধর্ম উপদেষ্টার স্ত্রী কামরুন্নেসা হাসিনা এবং উপদেষ্টার দুই বোন খন্দকার উম্মে সালমা ও আরিফা মাহবুবা। এছাড়া অতিরিক্ত সচিব ফজলুর রহমানের স্ত্রী মোরশেদা পারভীনও হজ মনিটরিং দলের সফরসঙ্গী হিসেবে যুক্ত হয়েছেন। যদিও সফরসঙ্গীরা নিজেদের অর্থে হজে গেছেন বলে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। কিন্তু গত ২৩ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জারি করা বিদেশ ভ্রমণসংক্রান্ত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারিভাবে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের স্ত্রী/স্বামী/সন্তানদের সফরসঙ্গী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। হজ মনিটরিং দলের সফরসঙ্গী হিসেবে উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন এবং অতিরিক্ত সচিবের স্ত্রীকে যুক্ত করা এ নির্দেশনার পরিপন্থী।

এবার ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে কারিগরি টিমে ২০ জন এবং হজ সহায়তাকারী টিমে ৪৪ জন সৌদি আরব গেছেন। যাদের বেশির ভাগই তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রণালয়ের গাড়িচালক আক্তারুজ্জামান সরকার, টিটু মিয়া ব্যাপারী, মো. বাকিউল আলম, নুর মোহাম্মদ, মো. জাহাঙ্গীর আলম, আবদুর রহিম, মো. আলমগীর হোসেন, শামীম হোসেন, মো. সালাহউদ্দিন; অফিস সহায়ক মনিরুল ইসলাম, মো. আশরাফুল ইসলাম, মো. আরমান, তানিয়া আক্তার, আনোয়ার হোসেন, মো. সোহাগ, ইমন মিয়া, সারোয়ার মাহমুদ; কম্পিউটার অপারেটর শাহাদাত হোসেন; অফিস সহকারী সুরাইয়া খাতুন; সাঁট মুদ্রাক্ষরিক মধুমালা, আমিনুল ইসলাম, ফারজানা সুলতানা, মমিনুল ইসলাম; গানম্যান সাইফুল হক, শাহ আলম; হজ অফিসের মালি বেগম সুমা আক্তার এবং জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররমের খাদেম মো. আবদুল মান্নান।

কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত সফরসঙ্গী না করার নির্দেশ থাকার পরও হজের বিভিন্ন টিমে তাদের যুক্ত করা হয়েছে। তারা হলেন মাজহারুল ইসলাম, জাফর ইকবাল, রেক্সোনা আক্তার, ইকবাল হোসেন, শরিফুল ইসলাম, ইকরামুল হক, মো. আবদুল জব্বার।

মন্ত্রণালয় থেকে গঠিত টিমের সদস্য হওয়ার জন্য এক ধরনের চেষ্টা-তদবির সবসময়ই থাকে। এখানে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারও হয়ে থাকে। এর পরও যারা টিমে যুক্ত হন তাদের বিষয়টি স্বচ্ছতার সঙ্গে হওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

তিনি বলেন, ‘সৌদি সরকারের হজের প্যাকেজের মধ্যেই হাজিদের সব ধরনের সেবা দেয়ার প্রতিশ্রুতি থাকে। তাদের চিকিৎসা, হারিয়ে গেলে ঠিকানা খুঁজে দেয়াসহ সবকিছুই সৌদি সরকারের হজের প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত থাকে। বাংলাদেশ কখনই এ সুবিধা নেয়নি। উল্টো দেশ থেকে বিশাল এক বাহিনী নিয়ে যাওয়া হয়। এক্ষেত্রে বিশেষ প্রভাব, রাজনৈতিক বিবেচনা ইত্যাদি অপচর্চা আগে থেকেই চলে আসছে। অন্তর্বর্তী সরকারের সময় এ চর্চা বন্ধ হবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু এখন দেখছি আগে যেভাবে চলেছে এখনো সেভাবেই চলছে। বাস্তবিকই যদি মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্মকর্তার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা বা গাড়িচালক বা মালির হজ টিমে যুক্ত হওয়ার প্রয়োজন হয়, সেটা স্বচ্ছতার সঙ্গে মন্ত্রণালয়কে ব্যাখ্যা করতে হবে। প্রয়োজনে অন্য মন্ত্রণালয় থেকেও তারা লোক নিতে পারে। কিন্তু সৌদি সরকারের সেবা গ্রহণ করলে তো এটা প্রয়োজন ছিল না। অতীতের অপচর্চা অব্যাহত রয়েছে, সে জন্যই সরকারি টাকায় মন্ত্রণালয়ের বিশাল বহর হজ টিমে যুক্ত হয়েছে বলে মনে করি।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, ‘কারিগরি ও প্রশাসনিক সহায়তাকারী দলে এ শ্রেণীর কর্মচারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কম্পিউটারের জ্ঞান আছে এমন কম্পিউটার অপারেটরদের/সাঁট মুদ্রাক্ষরিকদের আইটি দলে এবং বাকিদের প্রশাসনিক সহায়তা দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে থাকে। হজ মৌসুমে মক্কা, মদিনা ও জেদ্দায় তিনটি অফিস চালু করার প্রয়োজন হয়। এখানে কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী ও অফিস সহায়ক প্রয়োজন। সরকারি হাজিরা যেসব হোটেলে অবস্থান করেন, সেখানে সকাল ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত দুই শিফটে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে তিন-চারজনকে দায়িত্বে রাখা হয়। হাজিদের রুমের কোনো সমস্যা বা প্রয়োজন, তাদের মেডিকেল সেন্টারে পৌঁছে দেয়া, হারানো হাজিকে খুঁজে বের করা, অসুস্থ হাজির হজ পালনে সহায়তা প্রভৃতি কাজের দায়িত্ব এ শ্রেণীর কর্মচারীরা পালন করে থাকেন।’

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘‌হাজিদের লাগেজ হারিয়ে গেলে তা খুঁজে বের করে হোটেলে পৌঁছে দেওয়া, কোনো হাজি অসুস্থ হলে তাকে মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যাওয়া, পথ হারিয়ে ফেললে তাকে সংশ্লিষ্ট হোটেলে পৌঁছার ব্যবস্থা করা, কেউ মারা গেলে তার দাফনসহ অন্যান্য বিষয় তদারকি করা, বেসরকারি এজেন্সির হাজিদের আবাসন ও অন্যান্য বিষয়ে খোঁজখবর নেয়া, কোনো হাজি যদি কোনো অভিযোগ করেন সেটা খতিয়ে দেখা, কোনো হাজি কখন মিনা-আরাফা-মুজদালিফায় যাবেন, কখন মদিনায় জিয়ারায় যাবেন, কখন দেশে ফিরবেন সেটা দেখভাল করার কাজ প্রশাসনিক দল ও প্রশাসনিক সহায়তাকারী দল করে থাকে। সুষ্ঠু ও সাবলীল হজ ব্যবস্থাপনার জন্য এসব দলের প্রয়োজন রয়েছে। গত বছর বিভিন্ন দলের সদস্য ছিল ৩৬৬ জন। এ বছর সেটা ২৯৩ জনে নামিয়ে আনা হয়েছে।’

সূত্র : বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ
সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ
চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
সর্বশেষ খবর
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু
সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ
শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি
রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক
কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা
যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক খুঁটিতে অন্ধকার ১১ গ্রাম
এক খুঁটিতে অন্ধকার ১১ গ্রাম

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃত্রিম বন্যায় পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ, আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে
সোনারগাঁয়ে কৃত্রিম বন্যায় পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ, আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বন্যা, প্রাণহানি বেড়ে ৩৪
কাশ্মীরে ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বন্যা, প্রাণহানি বেড়ে ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীপুরে নিখোঁজ কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ২৭ ঘণ্টা পর উদ্ধার
শ্রীপুরে নিখোঁজ কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ২৭ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির প্রয়োজন নেই: ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির প্রয়োজন নেই: ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ১০ মামলার আসামি মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি শাকিল গ্রেপ্তার
বগুড়ায় ১০ মামলার আসামি মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি শাকিল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৩৫ গ্রামের মানুষ
লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৩৫ গ্রামের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার
তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা
মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা