শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪১, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমরা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছি, যাতে জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা যায়। আমরা গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে এবং ক্ষমতার প্রকৃত মালিক জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গতকাল কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়া ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয় (ইউকেএম) থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি গ্রহণ করে তিনি বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

ইউকেএম বিশ্ববিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে আনন্দমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও নেগেরি সেমবিলান দারুল খুসুস রাজ্যের সুলতান তুংকু মুহরিজ ইবনে আলমারহুম তুংকু মুনাওয়িরর কাছ থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রির সনদ গ্রহণ করেন প্রফেসর ইউনূস। সামাজিক ব্যবসা প্রসারে অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘এ স্বীকৃতি তরুণ প্রজন্মের স্বপ্নপূরণে আমার দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। গত বছর বাংলাদেশের বহু তরুণ সাহসিকতার সঙ্গে একটি ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। শত শত ছাত্র-যুবক একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছে, যেখানে প্রত্যেকে মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে পারবে এবং ভয়, বৈষম্য ও অবিচার থেকে মুক্ত থাকবে।’

নতুন বাংলাদেশ গড়তে তাঁর সরকার কাজ করছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্টে তরুণদের নেতৃত্বে সংঘটিত অভ্যুত্থান আমাদের জাতীয় পরিচয় ও ভবিষ্যৎ আশার নতুন অর্থ তৈরি করেছে। আজ আমরা এক নতুন বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছি যেখানে শাসনব্যবস্থা হবে ন্যায়সংগত, অর্থনীতি হবে সবার জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং প্রত্যেকে সমান সুযোগ পাবে সফল হওয়ার জন্য। আমাদের সরকার শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার দিকে মনোযোগী রয়েছে।’ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হিসেবে সংস্কারের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সুস্পষ্ট লক্ষ্য বিস্তৃত পরিকল্পনা এবং এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ়প্রত্যয়। একটি শক্তিশালী ও সহনশীল বাংলাদেশ গড়তে আমাদের অর্থনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে উদ্যোক্তাদের সহায়তা, শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে বেশি বিনিয়োগ এবং আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা।’ তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমরা আগামী দিনের নির্মাতা। তোমাদের ভাবনা, সৃজনশীলতা এবং দায়িত্ববোধই ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবে-শুধু মালয়েশিয়ার নয়, সমগ্র বিশ্বের। স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে যেতে গিয়ে সব সময় মনে রেখো, প্রকৃত সাফল্য শুধু নিজের জন্য অর্জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং কীভাবে তুমি অন্যদেরও তোমার সঙ্গে উন্নতির পথে নিয়ে যাচ্ছো, সেটিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যে সেরা উত্তরাধিকার রেখে যেতে পারি তা হলো এমন এক পৃথিবী, যেখানে কাউকে পেছনে ফেলে রাখা হবে না।’ তিনি বলেন, ‘তোমাদের সিদ্ধান্ত, কাজ এবং মূল্যবোধই নির্ধারণ করবে আমরা কোথায় যাব। তাই আমি তোমাদের অনুরোধ করছি-বড় স্বপ্ন দেখো, সাহসীভাবে চিন্তা করো এবং সে অনুযায়ী কাজ করো। ভয় পেয়ো না, প্রতিটি ব্যর্থতাই সাফল্যের পথে একটি ধাপ মাত্র।’ নিজের কর্মময় জীবনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে নোবেলজয়ী প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘আমার পথচলায় অর্থনীতিবিদ হিসেবে কাজ করা থেকে শুরু করে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা, ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চালু করা থেকে সামাজিক ব্যবসার প্রচারে একটি বিশ্বাস সব সময় আমাকে দিকনির্দেশনা দিয়েছে-মানুষ প্রতিভা বা স্বপ্নের অভাবে দরিদ্র নয়, তারা দরিদ্র কারণ ব্যবস্থা তাদের ন্যায্য সুযোগ দেয়নি। আমাদের আর্থিক ব্যবস্থা ধনীদের সেবা করার জন্য গড়ে উঠেছে, গরিবদের জন্য নয়। এ সহজ সত্যই আমাকে ভিন্ন কিছু চেষ্টা করতে উদ্বুদ্ধ করেছে। আমি এমন একটি ব্যবস্থা তৈরি করেছি, যেখানে সবচেয়ে দরিদ্র মানুষও ক্ষুদ্রঋণ পেতে পারে, ব্যবসা শুরু করতে পারে এবং নিজের জীবন বদলে দিতে পারে।’বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দুই দেশ সব সময়ই দৃঢ় সম্পর্ক ভাগাভাগি করেছে যা গড়ে উঠেছে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং উন্নতির যৌথ স্বপ্নের ওপর।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া অনেক পথ একসঙ্গে হেঁটেছে। আমরা পরস্পরের প্রবৃদ্ধি ও সমৃদ্ধির পথে সহযোগিতা করেছি। মানবসম্পদ উন্নয়ন ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে মালয়েশিয়া আমাদের বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে পাশে থেকেছে। বছরের পর বছর ধরে আমাদের অংশীদারি বাণিজ্য, শিক্ষা, উদ্ভাবন, জনগণের মধ্যে সম্পর্কসহ বিস্তৃত হয়েছে নানান ক্ষেত্রে। এটি প্রমাণ করে আমরা যখন একটি যৌথ উদ্দেশ্যে একসঙ্গে কাজ করি, তখন কত কিছু অর্জন করা সম্ভব।’ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী জামব্রি আবদুল কাদির ও ইউকেএমের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. সুফিয়ান জুসোহ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মালয়েশিয়ার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় কনগ্লোমারেট সানওয়ে গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান স্যার জেফ্রি চিয়া সাক্ষাৎ করেছেন। গতকাল কুয়ালালামপুরের একটি হোটেলে তাঁদের এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সানওয়ে গ্রুপ আবাসন, হসপিটালিটি, রিটেইল, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে বড় পরিসরে ব্যবসা পরিচালনা করছে।

প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরেছেন : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মালয়েশিয়ায় তিন দিনের সরকারি সফর শেষে গতকাল দেশে ফিরেছেন। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি গত রাত ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের

৩৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি
এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২
রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান
অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন