শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দুই সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচন নিয়ে নানানরকম অনিশ্চয়তা এবং ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।’ কারা সে ষড়যন্ত্র করছে সেই বিতর্কে না গিয়েও বলা যায়, একটি মহল গণতন্ত্র উত্তরণকে বিলম্বিত করতে সরব হয়েছে। তবে এ অনিশ্চয়তার মধ্যেও সবচেয়ে আশার কথা হলো- নির্বাচন কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে ফেলেছে। নির্বাচন সংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিওর যে সংশোধনী প্রস্তাব নির্বাচন কমিশন করেছে, তা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পক্ষে একটি বড় উদ্যোগ। সাধারণ ভোটাররা উৎসাহিত হয়েছে। নির্বাচনসংক্রান্ত এ সংশোধনীতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীকে যুক্ত করার প্রস্তাব করেছে নির্বাচন কমিশন। আইনে এটি যুক্ত হলে তিন বাহিনীকে নির্বাচনি দায়িত্ব দিতে আলাদা কোনো আদেশের প্রয়োজন হবে না। এ ছাড়া সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা পুলিশের মতো ভোট কেন্দ্রের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন এবং বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আমি মনে করি এটি অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এ পদক্ষেপের ফলে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে যে সংশয় তা কিছুটা হলেও দূর হবে। নির্বাচনের আগেই অনেকে নানারকম কথাবার্তা বলে রাজনৈতিক পরিস্থিতিকেই উত্তপ্ত করতে চাইছেন। গত মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সাবেক উপদেষ্টা এবং এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আরেকটি ‘এক-এগারো’র শঙ্কার কথা নতুনভাবে বলেছেন। এনসিপির পক্ষ থেকে ইদানীং প্রায়ই এক-এগারোর কথা উচ্চারণ করা হয়। কেন, কোন প্রেক্ষাপটে তারা এটি বলেন সেটি আলোচনার দাবি রাখে। নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচন চাই। নির্বাচন ও ভোটাধিকারের জন্য আমাদের লড়াই ছিল। কিন্তু আমরা এও বলেছি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে যেতে হবে। বাংলাদেশে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে স্থিতিশীলতা এবং জাতীয় ঐক্য ধরে রাখা। যদি রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে না পারে, দেশের স্থিতিশীলতা নিশ্চিতে নিজেদের মধ্যে ছাড় দেওয়ার মানসিকতা তৈরি না হয়, তাহলে আরেকটা এক-এগারো আসবে। কারণ আমরা ইতিহাসে এটাই দেখেছি।’ নাহিদ ইসলামের এ বক্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পর কেন তিনি এমনটি বললেন? একদিকে তিনি বললেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে। এটি সঠিক। সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও রাজনৈতিক সৌহার্দের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ আমাদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয়। মত ও পথের পার্থক্যের পর এই সম্প্রীতি জরুরি। এই ছাড় দেওয়ার মানসিকতা, সৌজন্যতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ যদি সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে থাকে, তাহলে কখনোই এক- এগারো আসবে না। তবে নাহিদ ইসলামের ওই অনুষ্ঠানের বক্তব্যই স্ববিরোধী। তিনি যেমন বলেছেন ছাড় দিতে হবে, তেমনি এর বিপরীত কথাও তিনি ওই একই অনুষ্ঠানে বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘গত এক বছর ছাড় দিয়েছি, জুলাই ঘোষণাপত্রে ছাড় দিয়েছি। জুলাই সনদে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ১ শতাংশ ছাড়ও জুলাই সনদে দেওয়া হবে না।’ অর্থাৎ একদিকে যেন তিনি বলছেন রাজনৈতিক দলগুলোকে সবাইকে ছাড় দিতে হবে। অন্যদিকে তিনি আবার বলছেন, ছাড় দেওয়া হবে না। এরকম অনমনীয় অবস্থান কখনোই একটি সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশের জন্য ইতিবাচক নয়। এরকম পরিস্থিতিই একটি এক-এগারো আনার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। আমরা বিশ্বাস করি নাহিদ ইসলাম জুলাই বিপ্লবের একজন অগ্রণী সৈনিক, অন্যতম নেতা। তিনি এ রাজনৈতিক ঐক্য ধরে রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই বর্তমানে যে অনিশ্চয়তা, অস্থিতিশীলতা সেখান থেকে উত্তরণের একটাই পথ, তা হলো গণতন্ত্র, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। নির্বাচন না হলে এক-এগারো আসবে। তাহলে কি নির্বাচন বানচাল করতে চায় কোনো কোনো মহল? নাহিদ ইসলাম এবং আরও বিভিন্ন মহল থেকে যে এক-এগারোর শঙ্কার কথা বলা হচ্ছে, সেই শঙ্কার বাস্তব ভিত্তি কতটুকু? এ কথা ঠিক যতক্ষণ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেনি ততক্ষণ পর্যন্ত একটি শঙ্কা ছিল। কিন্তু আমি মনে করি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পর আরেকটি এক-এগারো নিয়ে সংশয় অনেকটাই কেটে গেছে।

এক-এগারো নিয়ে শঙ্কাহীন থাকার আরও একটি কারণ আছে। ২০০৭ সালে এক-এগারো সরকারের ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে অন্যতম সহায়ক শক্তি ছিল বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীর সমর্থনেই ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে অনির্বাচিত একটি সরকার ক্ষমতা দখল করেছিল। কিন্তু এবার সশস্ত্র বাহিনী মোটেও সে পথে যাচ্ছে না। বরং সশস্ত্র বাহিনী নির্বাচন, গণতন্ত্রের পক্ষে অতন্ত্র প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে আছে। গত বছরের জুলাই থেকে সংবিধান, গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে।

আমাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ক্ষমতা গ্রহণ করেননি। সেই সময় তিনি চাইলেই ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারতেন, সামরিক শাসন জারি করতে পারতেন। কিন্তু তিনি সে পথে না গিয়ে বরং দেশে একটি সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার পক্ষে কাজ করেছেন। এখান থেকেই স্পষ্ট হয়েছিল, সেনাবাহিনী আরেকটি এক-এগারো চায়নি। এ সময় নানা প্রতিকূলতা এবং প্রতিবন্ধকতার মধ্যে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ধৈর্য, সংযম এবং দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছে তা আমাদের নিশ্চয়ই মনে আছে। সেনাবাহিনীর প্রধান বারবার দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলেন। আমরা যদি হিসাব করে দেখি, তাহলে এ সরকারের দেড় বছর মেয়াদপূর্তি হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে। সেক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীর আকাঙ্ক্ষা এবং অভিপ্রায় অনুযায়ী দেড় বছরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন পেছানো এবং বিভিন্ন রকম দাবিদাওয়া এনে নির্বাচন বিলম্বিত করতে চেয়েছিল, সেখানে সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রাকে গন্তব্যে নেওয়ার আন্তরিক অভিপ্রায় আমাদের জন্য একটি বড় ইতিবাচক দিক।

আমাদের সশস্ত্র বাহিনী গণতন্ত্র চাচ্ছে। তারা আরেকটি এক-এগারোর হিস্সা হতে চায় না। গত এক বছরে বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থা যদি নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশকে আগলে রেখেছে। বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, অর্থনীতি, আর্থসামাজিক পরিস্থিতির একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সশস্ত্র বাহিনী একমাত্র আশার আলো। ৫ আগস্টের পর একটা লম্বা সময় পর্যন্ত পুলিশ কোনো কাজ করেনি। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী জনগণের জানমালের নিরাপত্তার হেফাজত করেছে। এ সময় বেশ কিছু অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে, দুর্ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর উপস্থিতির কারণে কোনো কিছু সীমার বাইরে যায়নি। বরং সশস্ত্র বাহিনী সব সময় চেষ্টা করেছে ঠান্ডা মাথায় বলপ্রয়োগ না করে মানুষকে শান্ত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে।

এখনো পুলিশ বাহিনী নিষ্ক্রিয়। মানুষের আস্থার ভরসাস্থল হলো সশস্ত্র বাহিনী। বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র বাহিনী যেভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে, তাতে এটুকু বলা যায় সশস্ত্র বাহিনী মাঠে আছে এজন্যই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত সহনশীল। মানুষ অন্তত ঘর থেকে বেরোতে পারছে, কর্মস্থলে যেতে পারছে। সাধারণ জনগণের অন্তত একটি ভরসাস্থল আছে।

৫ আগস্টের পর অর্থনীতিতে একটি বড় সংকট চলছে। যাকে-তাকে ফ্যাসিবাদের ‘দোসর’ হিসেবে ট্যাগ দিয়ে কলকারখানায় আগুন লাগানো, চাঁদাবাজি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখলের মতো ঘটনাগুলো শুরু হয়। এ ক্ষেত্রেও সশস্ত্র বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় উপস্থিতির কারণে বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজ, ছিনতাইকারী এবং মবকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী যদি না থাকত তাহলে এ ধরনের ঘটনাগুলো কী ভয়াবহ রূপ নিত তা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। ৫ আগস্টের পর চাইলেই সশস্ত্র বাহিনী সহজে ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারত, কিন্তু সেই ক্রান্তিকালে ক্ষমতা গ্রহণ না করে সাংবিধানিক ধারা অক্ষুণ্ন রাখার চেষ্টা করেছে। আমরা যদি আরেকটু পেছনে ফিরে দেখি তাহলে দেখব বাংলাদেশে স্বৈরশাসনের পতনেও সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা ছিল সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল। সেই ইতিহাস আমরা অনেকেই স্মরণ করি না। গত বছরের জুলাই মাসে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান আন্দোলনকারীদের ওপর বলপ্রয়োগ না করার জন্য সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। মূলত এ সিদ্ধান্ত ছিল আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকেই আন্দোলন নতুন পথে মোড় নেয়। এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, জুলাই বিপ্লবকে সফল করার ক্ষেত্রে নেপথ্যে ভূমিকা রেখেছিল আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। শুধু তাই নয়, ৫ আগস্টের পর কী ধরনের সরকার হবে, সেটির জন্য ক্যান্টনমেন্টে সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে গিয়ে বৈঠক করা এবং নতুন সরকার গঠন প্রক্রিয়া করার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিল অতুলনীয় এবং গৌরবোজ্জ্বল। সেনাপ্রধান তখন নিরলসভাবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সব দায়িত্ব পালন করেন নিষ্ঠার সঙ্গে।

আমরা আশা করি, আরপিও সংশোধনের ফলে সশস্ত্র বাহিনীর যে ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং তাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞাভুক্ত করা হয়েছে, এর ফলে নির্বাচন ঘিরে যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি বা মব সন্ত্রাস, পেশিশক্তির প্রয়োগ ইত্যাদি বন্ধ হবে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী গত এক বছরের কর্মকাণ্ড দিয়ে প্রমাণ করেছে তারা আরেকটি এক-এগারো চায় না। তারা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় এবং ব্যারাকে ফিরে যেতে চায়। এজন্যই রাজনৈতিক দলগুলোকে এখন দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে বিভক্তি, হানাহানি নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য। এ ঐক্যই গণতন্ত্রের শক্তি। এক-এগারোর আতঙ্কে না ভুগে গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে সবাইকে সম্মিলিতভাবে। মনে রাখতে হবে সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতালিপ্সা ছাড়া কখনো এক-এগারোর মতো অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে না। গত এক বছরে বাংলাদেশের গৌরবের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী প্রমাণ করেছে তারা আরেকটি এক-এগারো চায় না। একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চায়।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন