শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অবশেষে পুরো জাতি যেন একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। যে অনিশ্চয়তা, যে শঙ্কা ছিল কিছুটা হলেও তার অবসান ঘটল। সুদূর লন্ডনে বাংলাদেশ যেন আশার আলো দেখল। নির্বাচন এবং রাজনীতি ও দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন অনিশ্চয়তা, সারা দেশের মানুষ যখন উৎকণ্ঠিত, উদ্বিগ্ন ঠিক সেই সময় ১৩ জুন বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো, সে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এ যৌথ বিবৃতি ইতিবাচক, আশা জাগানিয়া এবং সংকট সমাধানের সুস্পষ্ট পথনির্দেশনামূলক। এ যৌথ বিবৃতিতে সুস্পষ্টভাবে তারেক রহমান জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা উচ্চারণ করেছেন। তিনি রোজার আগে নির্বাচন অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব রেখেছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার প্রক্রিয়ার অগ্রগতির সাপেক্ষে রোজার এক সপ্তাহ আগে নির্বাচন হতে পারে।’ এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে বলেও যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

আমরা এ যৌথ বিবৃতি যদি একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে বিএনপি তার আগের অবস্থান থেকে অনেকখানি ছাড় দিয়েছে। বিশেষ করে বিএনপির সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির সভায় ঘোষণা করা হয়েছিল যে নির্বাচন হতে হবে ডিসেম্বরের মধ্যেই। তারেক রহমানও সুস্পষ্টভাবে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছিলেন। সেখান থেকে বিএনপি সরে এসেছে। স্পষ্টতই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তারেক রহমান সম্মান দেখিয়েছেন। আমরা এ বৈঠকের যে তথ্য এবং ভিডিওচিত্র দেখেছি তাতে দেখা গেল যে দেশের সবচেয়ে বৃহৎ এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের নেতা তারেক রহমান যেভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা দেখিয়েছেন তা সবার জন্য অনুকরণীয়। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সম্মানে বিএনপির অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। একটি বিষয় পরিষ্কার করেছেন যে বিএনপি দেশে শান্তি চায়, দেশে গণতন্ত্র উত্তরণ চায় এবং ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। ওই আলোচনা অনুষ্ঠানের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মহামূল্যবান একটি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার দুটি চলমান প্রক্রিয়া।’ তিনি সংস্কার প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যে বিষয়ে একমত হবে সে বিষয় সংস্কারের পথে এগোবে এবং নির্বাচনের পরও সংস্কার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।’ বিচার সম্পর্কেও তিনি একই মন্তব্য করেছেন। এর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে সংস্কার বা বিচার সম্পন্ন করার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। দুটি আপন গতিতে চলবে। প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে একমত হয়েছেন।

আমরা আশা করি এ বৈঠকের সিদ্ধান্ত এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে বাস্তবায়িত হবে এবং ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কার্যক্রম অবিলম্বে শুরু হবে। না হলে দেশ আবার বিভক্তি এবং বিশৃঙ্খলার দিকে যেতে পারে। প্রধান উপদেষ্টার এ পরিবর্তিত অবস্থান এবং বিএনপির নমনীয়তার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচরনকেন্দ্রিক বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত বলে সবাই মনে করেন। কিন্তু এখন যদি বাংলাদেশের কোনো কোনো রাজনৈতিক দল গোঁ ধরে যে তারা এপ্রিলেই নির্বাচন চায় কিংবা অযৌক্তিক শর্ত আরোপ করে নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায়, তবে তা হবে জন আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের আশা-আকাঙ্ক্ষার বিপরীত।

রাজনীতিতে বিভিন্ন দলের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এটা থাকা স্বাভাবিক। এ মতপার্থক্যই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। নির্বাচন নিয়ে এনসিপি, জামায়াত বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ভিন্নমত থাকতেই পারে। সে ভিন্নমত তারা প্রকাশও করতে পারে। কিন্তু আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে, গণতন্ত্রের প্রধান শর্ত হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত। গণতন্ত্রে সংখ্যালঘিষ্ঠ বা প্রতিটি মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। কিন্তু সেই মতামতটিই গ্রহণ করা হবে, যা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী লালন করে, ধারণ করে। দেশের ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দল নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে চেয়েছিল। সেখান থেকে ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং নেতা হিসেবে তারেক রহমান নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে একমত হয়েছেন। এটি তাঁদের একটা ঐতিহাসিক ছাড়। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি বড় সুযোগ। আশা করা যায় এখানে আর কোনো অজুহাত বা কে চায় বা কে চায় না সে বিষয়টি নিয়ে কালক্ষেপণ করা হবে না। নতুন করে কোনো বিতর্ক সৃষ্টি করা হবে না। বল এখন প্রধান উপদেষ্টার কোর্টে। তিনি দেশে ফিরে নিশ্চয়ই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্রুত এ বিষয় নিয়ে কথা বলবেন। বিশেষ করে তাঁর অপত্যস্নেহে লালিত নতুন গঠিত নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দল এনসিপিকে তিনি রাজি করাবেন। কারণ এনসিপি প্রকাশ্যেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিভাবক হিসেবে মেনেছে। কোনো সমস্যা বা সংকটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম জাতীয় নাগরিক পার্টিকে ডাকেন, পরামর্শ করেন। কদিন আগেও ড. ইউনূস যখন পদত্যাগের চিন্তা করেছিলেন তখন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তাঁকে পদত্যাগ না করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।

আমরা ৬ জুন ঈদের আগের দিন প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে তাঁর এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ঘোষণাটি এনসিপির দাবির সঙ্গে মিলিয়ে করা। এমনকি নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার পর এনসিপি এবং জামায়াত ড. ইউনূসের ঘোষণাকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। যদিও অধিকাংশ মানুষ এবং প্রায় সব রাজনৈতিক দল প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণায় আশাহত এবং বিস্মিত হয়েছিল। এ রকম বাস্তবতায় আমরা সবাই আশা করব যে প্রধান উপদেষ্টা কারও প্রতি অনুরাগ-বিরাগের বশবর্তী না হয়ে, বিশেষ কোনো গোষ্ঠী, দল বা অংশের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। সুদূর লন্ডনে তিনি জনগণের অভিব্যক্তি জানতে পেরেছেন। সেই অভিব্যক্তি তাঁকে একটি নতুন সুযোগ দিয়েছে। কারণ আমরা জানি যে ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা খুবই নাজুক। এ সরকার কোনো ক্ষেত্রেই সফল হতে পারেনি। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্পকারখানা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সব ক্ষেত্রে নানা রকম সংকটে জর্জরিত সরকার। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধপ্রায়। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার যে প্রয়োজন তা বলার জন্য কোনো বিশ্লেষক-বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন নেই। দেশের জনগণ মনে করে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি সব জানেন, বোঝেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের জনপ্রিয়তা এবং বাস্তবতা সম্পর্কেও তিনি ওয়াকিবহাল। তাঁকে ভুলে গেলে চলবে না যে তাঁর ক্ষমতার উৎস হলো দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। সব রাজনৈতিক দল সম্মিলিতভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করেছে। ছাত্রদের কয়েকটি সংগঠন বা কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল নয়, বরং তিনি জাতির ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। জাতির প্রত্যাশার কথা জানবেন এটি সবাই আশা করে। সেই প্রত্যাশা অনুযায়ী তিনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। দেশ আজ মহাসংকটে। যদি শেষ পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর অবস্থানে অনড় থাকতেন, তাহলে দেশে অনিবার্য রাজনৈতিক বিভক্তি এবং সহিংসতার সূত্রপাত হতো। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকেও তাঁর বিচক্ষণতা এবং দায়িত্ববোধের জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তিনি যথাযথ সময়ে প্রকৃত বাস্তবতা অনুধাবন করতে পেরেছেন। তিনি নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে করা সম্ভব বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এখানে আলাপ-আলোচনা এবং যুক্তিতর্কের মাধ্যমে যে কোনো সংকটের সমাধান হতে পারে। তারেক রহমান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেই গণতান্ত্রিক চর্চার একটি অনন্য উদাহরণ স্থাপন করলেন লন্ডনে। আমরা আশা করি যে এ চর্চা বাংলাদেশের রাজনীতিতে অব্যাহত থাকবে। যে আশাবাদ এবং সিদ্ধান্ত লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে তৈরি হলো, সেই আশাভঙ্গের বেদনা যেন না ঘটে, আমরা যেন কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক পরিক্রমার যাত্রা দ্রুত শুরু করতে পারি। দেশে যেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আগামী রোজার আগেই সম্পন্ন হয়, সে পথ পাড়ি দেওয়ার দায়িত্ব প্রধান উপদেষ্টার। কারণ এ মুহূর্তে তিনি গণতন্ত্রের পথযাত্রার কান্ডারি।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির
নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩
কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের
বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত
রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল
হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা