শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অবশেষে পুরো জাতি যেন একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। যে অনিশ্চয়তা, যে শঙ্কা ছিল কিছুটা হলেও তার অবসান ঘটল। সুদূর লন্ডনে বাংলাদেশ যেন আশার আলো দেখল। নির্বাচন এবং রাজনীতি ও দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন অনিশ্চয়তা, সারা দেশের মানুষ যখন উৎকণ্ঠিত, উদ্বিগ্ন ঠিক সেই সময় ১৩ জুন বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো, সে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এ যৌথ বিবৃতি ইতিবাচক, আশা জাগানিয়া এবং সংকট সমাধানের সুস্পষ্ট পথনির্দেশনামূলক। এ যৌথ বিবৃতিতে সুস্পষ্টভাবে তারেক রহমান জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা উচ্চারণ করেছেন। তিনি রোজার আগে নির্বাচন অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব রেখেছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার প্রক্রিয়ার অগ্রগতির সাপেক্ষে রোজার এক সপ্তাহ আগে নির্বাচন হতে পারে।’ এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে বলেও যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

আমরা এ যৌথ বিবৃতি যদি একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে বিএনপি তার আগের অবস্থান থেকে অনেকখানি ছাড় দিয়েছে। বিশেষ করে বিএনপির সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির সভায় ঘোষণা করা হয়েছিল যে নির্বাচন হতে হবে ডিসেম্বরের মধ্যেই। তারেক রহমানও সুস্পষ্টভাবে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছিলেন। সেখান থেকে বিএনপি সরে এসেছে। স্পষ্টতই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তারেক রহমান সম্মান দেখিয়েছেন। আমরা এ বৈঠকের যে তথ্য এবং ভিডিওচিত্র দেখেছি তাতে দেখা গেল যে দেশের সবচেয়ে বৃহৎ এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের নেতা তারেক রহমান যেভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা দেখিয়েছেন তা সবার জন্য অনুকরণীয়। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সম্মানে বিএনপির অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। একটি বিষয় পরিষ্কার করেছেন যে বিএনপি দেশে শান্তি চায়, দেশে গণতন্ত্র উত্তরণ চায় এবং ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। ওই আলোচনা অনুষ্ঠানের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মহামূল্যবান একটি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার দুটি চলমান প্রক্রিয়া।’ তিনি সংস্কার প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যে বিষয়ে একমত হবে সে বিষয় সংস্কারের পথে এগোবে এবং নির্বাচনের পরও সংস্কার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।’ বিচার সম্পর্কেও তিনি একই মন্তব্য করেছেন। এর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে সংস্কার বা বিচার সম্পন্ন করার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। দুটি আপন গতিতে চলবে। প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে একমত হয়েছেন।

আমরা আশা করি এ বৈঠকের সিদ্ধান্ত এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে বাস্তবায়িত হবে এবং ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কার্যক্রম অবিলম্বে শুরু হবে। না হলে দেশ আবার বিভক্তি এবং বিশৃঙ্খলার দিকে যেতে পারে। প্রধান উপদেষ্টার এ পরিবর্তিত অবস্থান এবং বিএনপির নমনীয়তার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচরনকেন্দ্রিক বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত বলে সবাই মনে করেন। কিন্তু এখন যদি বাংলাদেশের কোনো কোনো রাজনৈতিক দল গোঁ ধরে যে তারা এপ্রিলেই নির্বাচন চায় কিংবা অযৌক্তিক শর্ত আরোপ করে নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায়, তবে তা হবে জন আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের আশা-আকাঙ্ক্ষার বিপরীত।

রাজনীতিতে বিভিন্ন দলের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এটা থাকা স্বাভাবিক। এ মতপার্থক্যই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। নির্বাচন নিয়ে এনসিপি, জামায়াত বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ভিন্নমত থাকতেই পারে। সে ভিন্নমত তারা প্রকাশও করতে পারে। কিন্তু আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে, গণতন্ত্রের প্রধান শর্ত হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত। গণতন্ত্রে সংখ্যালঘিষ্ঠ বা প্রতিটি মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। কিন্তু সেই মতামতটিই গ্রহণ করা হবে, যা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী লালন করে, ধারণ করে। দেশের ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দল নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে চেয়েছিল। সেখান থেকে ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং নেতা হিসেবে তারেক রহমান নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে একমত হয়েছেন। এটি তাঁদের একটা ঐতিহাসিক ছাড়। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি বড় সুযোগ। আশা করা যায় এখানে আর কোনো অজুহাত বা কে চায় বা কে চায় না সে বিষয়টি নিয়ে কালক্ষেপণ করা হবে না। নতুন করে কোনো বিতর্ক সৃষ্টি করা হবে না। বল এখন প্রধান উপদেষ্টার কোর্টে। তিনি দেশে ফিরে নিশ্চয়ই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্রুত এ বিষয় নিয়ে কথা বলবেন। বিশেষ করে তাঁর অপত্যস্নেহে লালিত নতুন গঠিত নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দল এনসিপিকে তিনি রাজি করাবেন। কারণ এনসিপি প্রকাশ্যেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিভাবক হিসেবে মেনেছে। কোনো সমস্যা বা সংকটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম জাতীয় নাগরিক পার্টিকে ডাকেন, পরামর্শ করেন। কদিন আগেও ড. ইউনূস যখন পদত্যাগের চিন্তা করেছিলেন তখন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তাঁকে পদত্যাগ না করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।

আমরা ৬ জুন ঈদের আগের দিন প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে তাঁর এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ঘোষণাটি এনসিপির দাবির সঙ্গে মিলিয়ে করা। এমনকি নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার পর এনসিপি এবং জামায়াত ড. ইউনূসের ঘোষণাকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। যদিও অধিকাংশ মানুষ এবং প্রায় সব রাজনৈতিক দল প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণায় আশাহত এবং বিস্মিত হয়েছিল। এ রকম বাস্তবতায় আমরা সবাই আশা করব যে প্রধান উপদেষ্টা কারও প্রতি অনুরাগ-বিরাগের বশবর্তী না হয়ে, বিশেষ কোনো গোষ্ঠী, দল বা অংশের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। সুদূর লন্ডনে তিনি জনগণের অভিব্যক্তি জানতে পেরেছেন। সেই অভিব্যক্তি তাঁকে একটি নতুন সুযোগ দিয়েছে। কারণ আমরা জানি যে ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা খুবই নাজুক। এ সরকার কোনো ক্ষেত্রেই সফল হতে পারেনি। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্পকারখানা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সব ক্ষেত্রে নানা রকম সংকটে জর্জরিত সরকার। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধপ্রায়। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার যে প্রয়োজন তা বলার জন্য কোনো বিশ্লেষক-বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন নেই। দেশের জনগণ মনে করে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি সব জানেন, বোঝেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের জনপ্রিয়তা এবং বাস্তবতা সম্পর্কেও তিনি ওয়াকিবহাল। তাঁকে ভুলে গেলে চলবে না যে তাঁর ক্ষমতার উৎস হলো দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। সব রাজনৈতিক দল সম্মিলিতভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করেছে। ছাত্রদের কয়েকটি সংগঠন বা কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল নয়, বরং তিনি জাতির ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। জাতির প্রত্যাশার কথা জানবেন এটি সবাই আশা করে। সেই প্রত্যাশা অনুযায়ী তিনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। দেশ আজ মহাসংকটে। যদি শেষ পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর অবস্থানে অনড় থাকতেন, তাহলে দেশে অনিবার্য রাজনৈতিক বিভক্তি এবং সহিংসতার সূত্রপাত হতো। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকেও তাঁর বিচক্ষণতা এবং দায়িত্ববোধের জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তিনি যথাযথ সময়ে প্রকৃত বাস্তবতা অনুধাবন করতে পেরেছেন। তিনি নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে করা সম্ভব বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এখানে আলাপ-আলোচনা এবং যুক্তিতর্কের মাধ্যমে যে কোনো সংকটের সমাধান হতে পারে। তারেক রহমান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেই গণতান্ত্রিক চর্চার একটি অনন্য উদাহরণ স্থাপন করলেন লন্ডনে। আমরা আশা করি যে এ চর্চা বাংলাদেশের রাজনীতিতে অব্যাহত থাকবে। যে আশাবাদ এবং সিদ্ধান্ত লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে তৈরি হলো, সেই আশাভঙ্গের বেদনা যেন না ঘটে, আমরা যেন কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক পরিক্রমার যাত্রা দ্রুত শুরু করতে পারি। দেশে যেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আগামী রোজার আগেই সম্পন্ন হয়, সে পথ পাড়ি দেওয়ার দায়িত্ব প্রধান উপদেষ্টার। কারণ এ মুহূর্তে তিনি গণতন্ত্রের পথযাত্রার কান্ডারি।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : auditekarim@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
পৃথিবীর শান্তি মানবতা ধ্বংসে ইসরায়েল
পৃথিবীর শান্তি মানবতা ধ্বংসে ইসরায়েল
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি নন-এমপিও শিক্ষকদের
কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি নন-এমপিও শিক্ষকদের
অর্থ মন্ত্রণালয়ে আজ ব্লকেড কর্মসূচি
অর্থ মন্ত্রণালয়ে আজ ব্লকেড কর্মসূচি
আগে নির্বাচন হলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে
আগে নির্বাচন হলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে
ফ্যাসিস্টদের টাকা লুট প্রমাণ হয়ে গেছে
ফ্যাসিস্টদের টাকা লুট প্রমাণ হয়ে গেছে
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয় : সিইসি
সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয় : সিইসি
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
সর্বশেষ খবর
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি
রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার
উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা
সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত
ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু
টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ
মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু
মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইলিয়াস হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
বিএনপি নেতা ইলিয়াস হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে ১৬০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুইজন আটক
শ্রীপুরে ১৬০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ইলিশের দেখা নেই, আকাশছোঁয়া দাম বাজারে
নদীতে ইলিশের দেখা নেই, আকাশছোঁয়া দাম বাজারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চুয়েট শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চুয়েট শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা