শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অবশেষে পুরো জাতি যেন একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। যে অনিশ্চয়তা, যে শঙ্কা ছিল কিছুটা হলেও তার অবসান ঘটল। সুদূর লন্ডনে বাংলাদেশ যেন আশার আলো দেখল। নির্বাচন এবং রাজনীতি ও দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন অনিশ্চয়তা, সারা দেশের মানুষ যখন উৎকণ্ঠিত, উদ্বিগ্ন ঠিক সেই সময় ১৩ জুন বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো, সে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এ যৌথ বিবৃতি ইতিবাচক, আশা জাগানিয়া এবং সংকট সমাধানের সুস্পষ্ট পথনির্দেশনামূলক। এ যৌথ বিবৃতিতে সুস্পষ্টভাবে তারেক রহমান জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা উচ্চারণ করেছেন। তিনি রোজার আগে নির্বাচন অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব রেখেছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার প্রক্রিয়ার অগ্রগতির সাপেক্ষে রোজার এক সপ্তাহ আগে নির্বাচন হতে পারে।’ এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে বলেও যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

আমরা এ যৌথ বিবৃতি যদি একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে বিএনপি তার আগের অবস্থান থেকে অনেকখানি ছাড় দিয়েছে। বিশেষ করে বিএনপির সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির সভায় ঘোষণা করা হয়েছিল যে নির্বাচন হতে হবে ডিসেম্বরের মধ্যেই। তারেক রহমানও সুস্পষ্টভাবে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছিলেন। সেখান থেকে বিএনপি সরে এসেছে। স্পষ্টতই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তারেক রহমান সম্মান দেখিয়েছেন। আমরা এ বৈঠকের যে তথ্য এবং ভিডিওচিত্র দেখেছি তাতে দেখা গেল যে দেশের সবচেয়ে বৃহৎ এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের নেতা তারেক রহমান যেভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা দেখিয়েছেন তা সবার জন্য অনুকরণীয়। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সম্মানে বিএনপির অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। একটি বিষয় পরিষ্কার করেছেন যে বিএনপি দেশে শান্তি চায়, দেশে গণতন্ত্র উত্তরণ চায় এবং ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। ওই আলোচনা অনুষ্ঠানের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মহামূল্যবান একটি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার দুটি চলমান প্রক্রিয়া।’ তিনি সংস্কার প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যে বিষয়ে একমত হবে সে বিষয় সংস্কারের পথে এগোবে এবং নির্বাচনের পরও সংস্কার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।’ বিচার সম্পর্কেও তিনি একই মন্তব্য করেছেন। এর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে সংস্কার বা বিচার সম্পন্ন করার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। দুটি আপন গতিতে চলবে। প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে একমত হয়েছেন।

আমরা আশা করি এ বৈঠকের সিদ্ধান্ত এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে বাস্তবায়িত হবে এবং ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কার্যক্রম অবিলম্বে শুরু হবে। না হলে দেশ আবার বিভক্তি এবং বিশৃঙ্খলার দিকে যেতে পারে। প্রধান উপদেষ্টার এ পরিবর্তিত অবস্থান এবং বিএনপির নমনীয়তার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচরনকেন্দ্রিক বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত বলে সবাই মনে করেন। কিন্তু এখন যদি বাংলাদেশের কোনো কোনো রাজনৈতিক দল গোঁ ধরে যে তারা এপ্রিলেই নির্বাচন চায় কিংবা অযৌক্তিক শর্ত আরোপ করে নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায়, তবে তা হবে জন আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের আশা-আকাঙ্ক্ষার বিপরীত।

রাজনীতিতে বিভিন্ন দলের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এটা থাকা স্বাভাবিক। এ মতপার্থক্যই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। নির্বাচন নিয়ে এনসিপি, জামায়াত বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ভিন্নমত থাকতেই পারে। সে ভিন্নমত তারা প্রকাশও করতে পারে। কিন্তু আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে, গণতন্ত্রের প্রধান শর্ত হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত। গণতন্ত্রে সংখ্যালঘিষ্ঠ বা প্রতিটি মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। কিন্তু সেই মতামতটিই গ্রহণ করা হবে, যা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী লালন করে, ধারণ করে। দেশের ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দল নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে চেয়েছিল। সেখান থেকে ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং নেতা হিসেবে তারেক রহমান নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে একমত হয়েছেন। এটি তাঁদের একটা ঐতিহাসিক ছাড়। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি বড় সুযোগ। আশা করা যায় এখানে আর কোনো অজুহাত বা কে চায় বা কে চায় না সে বিষয়টি নিয়ে কালক্ষেপণ করা হবে না। নতুন করে কোনো বিতর্ক সৃষ্টি করা হবে না। বল এখন প্রধান উপদেষ্টার কোর্টে। তিনি দেশে ফিরে নিশ্চয়ই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্রুত এ বিষয় নিয়ে কথা বলবেন। বিশেষ করে তাঁর অপত্যস্নেহে লালিত নতুন গঠিত নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দল এনসিপিকে তিনি রাজি করাবেন। কারণ এনসিপি প্রকাশ্যেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিভাবক হিসেবে মেনেছে। কোনো সমস্যা বা সংকটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম জাতীয় নাগরিক পার্টিকে ডাকেন, পরামর্শ করেন। কদিন আগেও ড. ইউনূস যখন পদত্যাগের চিন্তা করেছিলেন তখন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তাঁকে পদত্যাগ না করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।

আমরা ৬ জুন ঈদের আগের দিন প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে তাঁর এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ঘোষণাটি এনসিপির দাবির সঙ্গে মিলিয়ে করা। এমনকি নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার পর এনসিপি এবং জামায়াত ড. ইউনূসের ঘোষণাকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। যদিও অধিকাংশ মানুষ এবং প্রায় সব রাজনৈতিক দল প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণায় আশাহত এবং বিস্মিত হয়েছিল। এ রকম বাস্তবতায় আমরা সবাই আশা করব যে প্রধান উপদেষ্টা কারও প্রতি অনুরাগ-বিরাগের বশবর্তী না হয়ে, বিশেষ কোনো গোষ্ঠী, দল বা অংশের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। সুদূর লন্ডনে তিনি জনগণের অভিব্যক্তি জানতে পেরেছেন। সেই অভিব্যক্তি তাঁকে একটি নতুন সুযোগ দিয়েছে। কারণ আমরা জানি যে ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা খুবই নাজুক। এ সরকার কোনো ক্ষেত্রেই সফল হতে পারেনি। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্পকারখানা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সব ক্ষেত্রে নানা রকম সংকটে জর্জরিত সরকার। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধপ্রায়। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার যে প্রয়োজন তা বলার জন্য কোনো বিশ্লেষক-বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন নেই। দেশের জনগণ মনে করে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি সব জানেন, বোঝেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের জনপ্রিয়তা এবং বাস্তবতা সম্পর্কেও তিনি ওয়াকিবহাল। তাঁকে ভুলে গেলে চলবে না যে তাঁর ক্ষমতার উৎস হলো দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। সব রাজনৈতিক দল সম্মিলিতভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করেছে। ছাত্রদের কয়েকটি সংগঠন বা কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল নয়, বরং তিনি জাতির ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। জাতির প্রত্যাশার কথা জানবেন এটি সবাই আশা করে। সেই প্রত্যাশা অনুযায়ী তিনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। দেশ আজ মহাসংকটে। যদি শেষ পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর অবস্থানে অনড় থাকতেন, তাহলে দেশে অনিবার্য রাজনৈতিক বিভক্তি এবং সহিংসতার সূত্রপাত হতো। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকেও তাঁর বিচক্ষণতা এবং দায়িত্ববোধের জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তিনি যথাযথ সময়ে প্রকৃত বাস্তবতা অনুধাবন করতে পেরেছেন। তিনি নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে করা সম্ভব বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এখানে আলাপ-আলোচনা এবং যুক্তিতর্কের মাধ্যমে যে কোনো সংকটের সমাধান হতে পারে। তারেক রহমান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেই গণতান্ত্রিক চর্চার একটি অনন্য উদাহরণ স্থাপন করলেন লন্ডনে। আমরা আশা করি যে এ চর্চা বাংলাদেশের রাজনীতিতে অব্যাহত থাকবে। যে আশাবাদ এবং সিদ্ধান্ত লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে তৈরি হলো, সেই আশাভঙ্গের বেদনা যেন না ঘটে, আমরা যেন কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক পরিক্রমার যাত্রা দ্রুত শুরু করতে পারি। দেশে যেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আগামী রোজার আগেই সম্পন্ন হয়, সে পথ পাড়ি দেওয়ার দায়িত্ব প্রধান উপদেষ্টার। কারণ এ মুহূর্তে তিনি গণতন্ত্রের পথযাত্রার কান্ডারি।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক