শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

সুজনের আলোচনায় বক্তারা

সহিংসতা নয়, সমঝোতার পথ খোঁজাই সমাধান

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সহিংসতা নয়, সমঝোতার পথ খোঁজাই সমাধান

নির্বাচনী সরকার ব্যবস্থা নিয়ে দুই দলই অনড় অবস্থানে। বিরোধের জায়গা জিরো সাম গেমে পরিণত হয়েছে। দুই দলের অনড় অবস্থান দেশকে সংঘাত ও অস্থিতিশীলতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। সংলাপ-সমঝোতার পথ একেবারে রুদ্ধ হয়নি। জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে দুই পক্ষের দ্রুত আলোচনার টেবিলে বসা প্রয়োজন বলে মনে করছেন আলোচকরা। গতকাল ‘সমঝোতা নাকি সহিংসতা : কোন পথে আমরা?’ শীর্ষক সভায় আলোচকেরা এসব কথা বলেন। অনলাইনে এই সভার আয়োজন করে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।

সূচনা বক্তব্যে সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী আগামী ১ নভেম্বর ২০২৩ থেকে ২৯ জানুয়ারি ২০২৪-এর মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সবার চাওয়া এই নির্বাচন হবে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক। কিন্তু বিরাজমান রাজনৈতিক বাস্তবতা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের জন্য অনুকূল না।

বদিউল আলম বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে। দুই দলই নির্বাচনী সরকার ব্যবস্থা নিয়ে যার যার অবস্থানে অনড়। বিরোধের জায়গা জিরো সাম গেমে পরিণত হয়েছে। নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা কেমন হবে, সে বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোনো সমঝোতা হয়নি। যার পরিণতি হতে পারে জাতির জন্য চরম অমঙ্গলকর। নির্বাচন নিয়ে ইতোমধ্যে তৈরি হওয়া উত্তাপ-উত্তেজনা ভয়াবহ সহিংসতার দিকে ধাবিত করতে পারে। তাই আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার টেবিলে বসার আহ্বান জানাই।’

সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই গোলটেবিল বৈঠকে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত, গাইবান্ধা-১ আসনের সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী, সাবেক সংসদ সদস্য বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক রুমিন ফারহানা, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, সুজন-এর প্রধান কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকারসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মতিউর রহমান চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো সবাই ক্ষমতায় যেতে ব্যস্ত। তারা অন্য কিছু চিন্তা করতে পারে না। দুই পক্ষের কেউই সমঝোতায় যেতে যায় না। তারা চায় কেবল তাদেরটাই হোক। তৃতীয় পক্ষ ছাড়া এদেরকে কখনো আলাপে বসানো যায় না। বাংলাদেশ এখন সুপার পাওয়ারের লড়াই চলছে। এর পরিণতি দেশকে কোথায় নিয়ে যাবে কেউ বলতে পারে না। এ অবস্থায় রাজনীতিবিদদেরকেই দেশের রাজনীতি ঠিক করতে হবে।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন বিলে বলা হয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে ভোটার তালিকা করতে হবে। এটি একটি সিরিয়াস ধারা। পুরোপুরি সংবিধান পরিপন্থী এটি নিয়ে পরবর্তী পর্যায়ে বড় রকমের গন্ডগোল হবে। তিনি বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের ৯১(ক) ধারায় সংশোধনী এনে নির্বাচনের ওপর কমিশনের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ দুর্বল করা হয়েছে। মুখ দিয়ে বলবেন, ইসিকে শক্তিশালী করতে হবে। আর তার অঙ্গ কাটতে শুরু করলেন। শাহদীন মালিক বলনে, আগে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের ভালো করার কিছু উদ্দেশ্য ছিল। কিন্তু এখন রাজনীতির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে ব্যবহার করে নিজেদের অর্থ বৃদ্ধি করা। বিভিন্ন দল বিভিন্ন দফা দিচ্ছে কিন্তু জনগণকে ২০ টাকা দিয়ে চাল খাওয়ানোর কথা কেউ বলেনি। কেউ বলেনি বেকারের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করবে। তোফায়েল আহমেদ বলেন, আমার মনে হয় বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নির্দেশনা পাঠাতে পারে। দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে ঠিক করুক কোন পদ্ধতিতে তারা নির্বাচন করবে। এরপর তা কমিশনকে জানাক, কমিশন সে অনুযায়ী নির্বাচন করবে। মোহাম্মদ আরাফাত বলেন, সব সমস্যার সমাধান একদিনে করা যাবে না।

 সব সমস্যার সমাধান একসঙ্গে করতে গেলে জগাখিচুড়ি হয়ে যাবে। আবার একটি দলের পক্ষেও সব সমাধান করা সম্ভব নয়। এ জন্য সবাইকে একসঙ্গে হয়ে সমাধান করতে হবে। আমরা একটি জায়গা থেকে শুরু করতে পারি, যেমন নির্বাচনী প্রক্রিয়া। নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হলে কী কী করা যেতে পারে তার সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নিয়ে আলাপ শুরু করা যেতে পারে। কিছু বিষয়ে একমত হওয়া যে আমরা এই বিষয়গুলোতে হাত দেব না। শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, সমঝোতা যে চাই প্রথমে এটি নিয়ে সমঝোতা হওয়া দরকার। নির্বাচনী ব্যবস্থা একদিনে ভাঙেনি, ধারাবাহিকভাবে ভেঙেছে। ত্রিদলীয় জোটের রূপরেখা তিন দিনের মধ্যে ভেঙে ফেলা হয়ছিল। তাই মূল কাজ হচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী হওয়া। সবাইকে একমত হতে হবে যে আমরা প্রতিষ্ঠানে হাত দেব না। আগামী কয়েক মাসে প্রচুর রক্তপাতের আশঙ্কা করছেন বলে জানান বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা। আলাপ-আলোচনার লক্ষণ দেখতে পাচ্ছেন না বলেন তিনি। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে রাজপথে দাবি আদায় করতে হবে বলে জানান। তিনি বলেন, ‘২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে সুন্দর পরিবেশে আলোচনা হয়েছিল। কেমন নির্বাচন হয়েছে সবাই দেখেছে। তাই আলোচনার ওপর বিশ্বাসও থাকতে হবে।’ জোনায়েদ সাকি বলেন, বিরোধী দলের আন্দোলনে গুণগত পরিবর্তন ঘটেছে। বর্তমানে আন্দোলনের কেন্দ্রীয় লক্ষ্য হলো একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রণয়ন করা। রাষ্ট্র ব্যবস্থার গুণগত সংস্কার করে বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নিয়ে এগোচ্ছে। রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, ক্ষমতার ঝুঁকি হচ্ছে স্বৈরাচারী হওয়া। এ জন্য ক্ষমতাকে চেক অ্যান্ড ব্যালেন্সের মধ্যে রাখতে হয়। জবাদিহিতা নিশ্চিত করতে হয়। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে কথা হয়। ৭০ অনুচ্ছেদ কোনো লিগ্যাল ব্যাপার নয়। সংসদের বাইরেও কোনো নেতা কি তার দলের সমালোচনা করতে পারে? আমরা কোনোদিন দেখিনি। তাই ৭০ অনুচ্ছেদ আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিরই প্রতিফলন। সংকট নিরসনে জাতীয় সনদ : সভায় সুজনের পক্ষ থেকে বর্তমান রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে ১৭ দফার জাতীয় সনদের প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার এটি পড়ে শোনান। জাতীয় সনদে সম্ভাব্য ঐকমত্যের মধ্যে রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন, কার্যকর জাতীয় সংসদ, স্বাধীন বিচার বিভাগ, সাংবিধানিক সংস্কার, গণতান্ত্রিক ও স্বচ্ছ রাজনৈতিক দল, স্বাধীন বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান, দুর্নীতিবিরোধী সর্বাত্মক অভিযান, প্রশাসনিক সংস্কার, বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় সরকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, শক্তিশালী নাগরিক সমাজ, মানবাধিকার সংরক্ষণের মতো বিষয় রয়েছে। সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এই বিষয়গুলো প্রাথমিক বিষয় হিসেবে ধরে নিয়ে আলাপ-আলোচনা হতে পারে। ঐকমত্য সৃষ্টির মাধ্যমে ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন ও স্বাক্ষর করা সম্ভব হলে রাজনীতিতে একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথ সুগম হবে। তবে রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
দুর্দান্ত লড়াই করেও হেরে গেল বাংলাদেশ
দুর্দান্ত লড়াই করেও হেরে গেল বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি সরকারের দল, ড. ইউনূসের দল: জাহেদ উর রহমান
এনসিপি সরকারের দল, ড. ইউনূসের দল: জাহেদ উর রহমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন মিলিয়ন ছোঁয়ার পথে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
তিন মিলিয়ন ছোঁয়ার পথে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে আশার আলো, ব্যবধান কমাল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে আশার আলো, ব্যবধান কমাল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা
অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

অভিনেত্রী তানিন সুবহাকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে
অভিনেত্রী তানিন সুবহাকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঈদে ছাগল কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীকে অপমান, অভিমানে আত্মহত্যা
ঈদে ছাগল কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীকে অপমান, অভিমানে আত্মহত্যা

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এয়ারবাসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এয়ারবাসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে
ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দেশে ৯১ লাখ পশু কোরবানি
দেশে ৯১ লাখ পশু কোরবানি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোটে পর্যটক হয়রানি, সতর্ক থাকার আহ্বান প্রশাসনের
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোটে পর্যটক হয়রানি, সতর্ক থাকার আহ্বান প্রশাসনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের ছুটিতে চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামজার পাস-রাকিবের গোল, ব্যবধান কমাল বাংলাদেশ
হামজার পাস-রাকিবের গোল, ব্যবধান কমাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিবেশ সুরক্ষায় ফুলবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পরিবেশ সুরক্ষায় ফুলবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোরে তক্ষক ও মেছো বিড়াল উদ্ধার
যশোরে তক্ষক ও মেছো বিড়াল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে আরামের ব্যবস্থা
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে আরামের ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মালদ্বীপের পর্যটন দূত হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মালদ্বীপের পর্যটন দূত হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক
খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে চামড়া ট্রানজেকশন হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে চামড়া ট্রানজেকশন হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানায় কানায় পূর্ণ গ্যালারি, উৎসবের আবহে খেলা শুরু
কানায় কানায় পূর্ণ গ্যালারি, উৎসবের আবহে খেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশ ইন
দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশ ইন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাকচর মদিন উল্যাহ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে রি-ইউনিয়ন
শাকচর মদিন উল্যাহ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে রি-ইউনিয়ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু
সাঁতার শেখাতে গিয়ে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিস্তা সেচ ক্যানেল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
তিস্তা সেচ ক্যানেল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

টানা বৃষ্টিতে উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের
টানা বৃষ্টিতে উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মাটি কাটতে গিয়ে মিলল ৩টি হ্যান্ড গ্রেনেড সদৃশ্য বস্তু
জামালপুরে মাটি কাটতে গিয়ে মিলল ৩টি হ্যান্ড গ্রেনেড সদৃশ্য বস্তু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!
সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫
বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?
তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের
এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের
সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক