শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০১, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) মাজেদের জবানবন্দি: খুনিদের সঙ্গে বঙ্গভবনে দেখা করতেন জিয়া

সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) মাজেদের জবানবন্দি: খুনিদের সঙ্গে বঙ্গভবনে দেখা করতেন জিয়া

বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার পর খুনিদের সবাই বঙ্গভবনে আশ্রয় নেয়। রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাকের পাশের ভিআইপি স্যুটে (দ্বিতীয় তলা) তারা অবস্থান করতেন। জেনারেল জিয়াউর রহমান সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে দেখা করতেন। নারকীয় এই হত্যাকাণ্ডের পুরষ্কার হিসেবে খুনিদের একটি করে পদোন্নতি এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে চাকরি দেওয়া হয়। তবে এর আগে থেকেই খুনিরা সেনাবাহিনী ও রাষ্ট্রযন্ত্রের সবকিছুতে হস্তক্ষেপ করতেন। তাদের সব চাহিদা পূরণে দেখভাল করতেন খোদ জিয়াউর রহমান।

গত বছর ১২ এপ্রিল ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এসব কথা বলেন বঙ্গবন্ধুর খুনি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আব্দুল মাজেদ। তার জবানিতে বেড়িয়ে এসেছে আরও অনেক চাঞ্চল্যকর অজানা কাহিনী।

ইতিহাসের গর্হিত এই হত্যাকাণ্ডে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি বারবার আড়াল করার চেষ্টা করে গেছেন মাজেদ। তবে খুনিদের দেওয়া সব ধরনের সুবিধা ভোগ করে গেছেন। সেনেগালেরর রাষ্ট্রদূত করার বিষয়টি তার পছন্দ হয়নি। পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে মাজেদের ইচ্ছানুযায়ী দেশে ফিরিয়ে এনে উপ-সচিব পদমর্যাদায় বিআইডব্লিউটিসিতে পদায়ন করা হয়। সবশেষ যুব উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ে পরিচালক করা হয় তাকে।

জবানবন্দিতে তিনি বলেছেন, খুনি মেজর (বরখাস্ত) শাহরিয়ার এক ব্যক্তির স্ত্রী’কে নিয়ে লিবিয়া চলে যান। মেজর বজলুল হুদা বিয়ে না করেই নারায়ণগঞ্জের এক নারীকে নিয়ে যান। পরবর্তীতে সেনা তত্ত্বাবধানে এ সংক্রান্ত কাগজপত্র তৈরি করে লিবিয়াতে পাঠানো হয়।

হত্যাকাণ্ডের আদ্যোপান্ত বর্ণনা করা ওই স্বীকারোক্তিতে মাজেদ উল্লেখ করেছেন, অপেক্ষাকৃত জুনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে তিনিও খুনিদের সঙ্গে ছিলেন। এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে গুলি করেন। রিসালদার মোসলেহ উদ্দীন বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অন্য সদস্যদের একে একে গুলি করে হত্যা করেন। পরদিন স্টেশন সদর দফতরে গিয়ে স্টেশন কমান্ডারের সঙ্গে দেখা করে ইউনিটে যোগ দিতে চাইলেও তৎকালীন কমান্ডার কর্নেল হামিদ তাকে যোগদান করতে না দিয়ে বেতার ভবনে যাওয়ার নির্দেশ দেন।

ইতিহাসের ওই নারকীয় হত্যাকাণ্ডে তৎকালনীর সেনা প্রধান জিয়াউর রহমানের পরোক্ষ সমর্থন ছিল উল্লেখ করে মাজেদ বলেছেন, আগের রাতে হত্যাযজ্ঞ শেষে পরদিন ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জিয়াউর রহমান সকাল ১০টা-১১টার দিকে ক্যান্টনমেন্ট অডিটোরিয়ামে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের সব জওয়ান ও অফিসারকে অ্যাড্রেস করেন। ওইখানে উনি (জিয়াউর রহমান) মটিভেট করেন যে, যে ঘটনা গত রাতে ঘটে গেছে তোমরা সেসব নিয়ে কোনওরকম মাথা ঘামাবে না। তোমরা সব চেইন অব কমান্ডে ফিরে যাও। সবাই কাজকর্ম কর। এটা জাতির ব্যাপার, এটা আমাদের ব্যাপার নয়।

জিয়াউর রহমানের বিষয়ে মাজেদ বলেছেন, তখন বেঙ্গল রেজিমেন্টের একজন সিপাহীও ক্যু’র বিষয়ে জানতো না। তাদের তো কোনও অফিসারও তাতে জড়িত ছিল না। তবে ওই বেঙ্গল রেজিমেন্টের দু’-তিনজন রিটায়ার্ড অফিসার ছিল। আর বাকিরা ট্যাংক রেজিমেন্ট, আর্মড কোরের লোক। তিনি (জিয়াউর রহমান) বক্তৃতা দিয়েছেন, মটিভেট করেছেন। সমর্থন না থাকলে আগ বাড়িয়ে উনি করতে যাবেন কেন? রেগুলার ওরাই ডিক্টেক্ট করত সবকিছু। হুকুম চালাত ওইখান থেকে। ওরা যা চাইত তাই উনি করে দিতেন। 

মাজেদ বলেছেন, উনি (জিয়াউর রহমান) বঙ্গভবনে খুনিদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতেন এবং খুনিরাও তার সঙ্গে ওইখান থেকে যোগাযোগ করতেন ডাইরেক্ট এবং আর্মির চেইন অব কমান্ড বলতে কিছু ছিল না। ওরাই চালাত প্র্যাকটিকালি। ওইখান থেকে। মাঝখানে সেনা হেডকোয়ার্টারে একবার আমি ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে উনাকে (জিয়াউর রহমান) আমার জন্য একটি সিভিল সার্ভিসের ব্যাপারে অনুরোধ করেছিলাম। ইন্ট্যারভিউতে তিনি (জিয়াউর রহমান) প্র্যাকটিকালি এই ক্যু’র ব্যাপারে পক্ষপাতসূলভ কথাবার্তা বলছেন। বুঝা গেছে, ক্যু’র সমর্থকদের সঙ্গে উনার (জিয়াউর রহমান) সব ধরনের যোগাযোগ ছিল। পরবর্তীতে যখন বিদেশে যাওয়ার প্রশ্ন এল তখন তিনি (জিয়াউর রহমান) দফায় দফায় বঙ্গভবনে মিলিটারি সেক্রেটারি, প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। এইগুলো আমরা দূরে থেকে দেখেছি।

পরে (জিয়াউর রহমান) বললেন, এখানে (বঙ্গভবনে) যে সমস্ত অফিসার আছে তারা সবাই বিদেশে যাবে। তাদের কাগজপত্র তৈরি করার জন্য তৎকালীন মিলিটারি সেক্রেটারি ব্রিগেডিয়ার মাশহুর হককে নির্দেশ দেন। ওই সময় আমি বঙ্গভবনে স্কট ডিউটিতে ছিলাম। পরবর্তীতে আমাদের ব্যাংককে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে যাওয়ার পরই জিয়াউর রহমান সাহেব পুরো ক্ষমতা নিয়ে নেন। কিছুদিন পর আমাদের লিবিয়ায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পরে আমরা শুনলাম রিসালদার মোসলেম উদ্দিনের নেতৃত্বে কারাগারে জাতীয় চার নেতাকে মেরে ফেলা হয়েছে। রিসালদার বলছিল, তার সঙ্গে দু’জন সিপাহীও ছিল। সিপাহীরা তো ওইখানে যাওয়ার কথা নয়।

জবানবন্দিতে মাজেদ উল্লেখ করেছে, লিবিয়ায় যাওয়ার পরে বলা হল সবার ফরেইন সার্ভিস হবে। জিয়াউর রহমান ফরেইন সার্ভিস দেবেন সবাইকে প্রাইজ হিসেবে। একটা করে প্রমোশনও দিয়ে দেবেন। কিছুদিন পরে (আমার এক্সাট ডেট মনে নাই) জেনারেল জিয়াউর রহমানের প্রতিনিধি হিসেবে জেনারেল নুরুল ইসলামকে (শিশু) আমাদের কাছে পাঠানো হয়। কার কার কোথায় ফরেইন পোস্টিং হবে সেই চয়েজ নিতেই তিনি গেছেন ওইখানে।

ফরেন সার্ভিসে যাদের চাকরি দেয়া হয়েছিল, তাদের সেই যোগ্যতাই ছিল না জানিয়ে মাজেদ বলেছেন, উনার (জিয়াউর রহমান) সরাসরি পৃষ্ঠপোষকাতার কারণেই তাদের একটা করে প্রমোশন জাম্পড এবং একটা করে ফরেইন প্রাইজ পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। তবে ওই অফিসারেরা ফরেইন সার্ভিসের জন্য কোয়ালিফাইড ছিলেন না, এমনকি গ্রাজুয়েটও ছিলেন না। তাদের বেশিরভাগই স্বল্প মেয়াদী কমিশনড অফিসার ছিলেন।

তাদের (ক্যু’ অফিসারের পরিবার) বঙ্গভবন থেকেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল লিবিয়াতে। অনেকে বিয়ে না করেও তার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে চলে গেছে। মেজর শাহরিয়ার এক ভদ্রলোকের স্ত্রীকে নিয়ে চলে যায়। মেজর হুদা নারায়ণগঞ্জের এক মেয়েকে বিয়ে না করেই নিয়ে যায়। পরে এসব কাজের বৈধ কাগজপত্র তৈরি করে লিবিয়ায় পাঠানো হয়।

খুনিদের বঙ্গভবনে অবস্থানের বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ। তার বিষয়ে মাজেদ বলেছেন, আমরা শুনেছি যে উনি (শহীদ খালেদ মোশাররফ) বলেছেন ওই মেজররা শুধু শুধু বঙ্গভবনে বসে থাকবে কেন? তারা চলে আসবে। ইউনিটে চলে আসবে। তারা কমান্ডে ফিরে আসবে। ওইটা তার (খালেদ মোশাররফের) একটা ন্যায্য দাবি। সঠিক দাবি, চেইন অব কমান্ড। চেইন অব কমান্ড ছাড়া ফোর্স চলে নাকি? তবে শহীদ খালেদ মোশাররফকে যারা শহীদ করছে তাদের পিছনেও ক্যু’ পার্টির সমর্থন ছিল। জিয়াউর রহমান এলে ডাইরেক্ট লিফ্ট দিয়ে দোতলায় উঠে (ভিআইপি সুইট) যেতেন। সেখানেই তাদের কথোপকথন হত। 

প্রসঙ্গত, গত বছর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আবদুল মাজেদের ফাঁসি কার্যকরের আগে ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে সৈয়দ ফারুক রহমান, বজলুল হুদা, এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও মুহিউদ্দিন আহমেদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ খুনি এখনও পালিয়ে আছেন। তাদের মধ্যে এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী কানাডায় ও এ এম রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। অন্য তিনজন খন্দকার আবদুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম ও মোসলেম উদ্দিনের অবস্থান সম্পর্কে সরকারের কাছে নিশ্চিত কোনও তথ্য নেই। এছাড়া ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আরেক আসামি আজিজ পাশা ২০০২ সালে পলাতক অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে মারা যান। 

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদকে ৮ এপ্রিল সোমবার গভীর রাতে রাজধানীর গাবতলী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ২২ থেকে ২৩ বছর ধরে তিনি কলকাতায় ছিলেন বলে জানা যায়।

ভিডিও:

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ ঘণ্টায় দিন-রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
২৪ ঘণ্টায় দিন-রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
সর্বশেষ খবর
জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের 
সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়
জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২
গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার
ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ