শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৭, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

হাতিরঝিলের সেই অজ্ঞাত লাশের রহস্য উদঘাটন হল যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হাতিরঝিলের সেই অজ্ঞাত লাশের রহস্য উদঘাটন হল যেভাবে

সম্প্রতি হাতিরঝিলের লেক থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মুখমণ্ডল, হাত, আঙ্গুল ও শরীরের বিভিন্ন স্থান বিকৃত থাকায় ফিংগার প্রিন্ট সংগ্রহের মাধ্যমেও পরিচয় সনাক্ত করা যায়নি লাশের পরিচয়।

অবশেষে ক্লু-লেস ওই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে জড়িত চারজন ব্যক্তিকে।

ডিসি-তেজগাঁও ডিএমপির ফেসবুক পেজে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে সেই রহস্য উদঘাটনের বর্ণনা, যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল।
 
গত ১২ অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭ ঘটিকায় হাতিরঝিল থানাধীন হাতিরঝিল লেকের মেরুল-বাড্ডা প্রান্তে অজ্ঞাতনামা এক যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তার হাত পা রশি দিয়ে বাধা ছিল। বেডশিট-মশারি ও পলিথিনে মোড়ানো ছিল পুরো শরীর। মুখমন্ডল, হাত, আঙ্গুল ও শরীরের বিভিন্ন স্থান ছিল বিকৃত। যে কারণে ফিংগার প্রিন্ট সংগ্রহের মাধ্যমেও তার পরিচয় সনাক্ত করা যায়নি।

হাতিরঝিল লেকের যেস্থানে এ মৃতদেহটি ভেসে ছিল সেখান থেকে প্রায় ৫০ মিটার উত্তরে লেকের পানি ঘেষে পড়ে থাকা একটি ছেড়া কাগজে লেখা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে মৃত ব্যক্তির পরিচয় সনাক্তের পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত আসামিদের গ্রেফতার করে হাতিরঝিল থানা পুলিশ।

মৃত ব্যক্তির নাম আজিজুল ইসলাম মেহেদী। বয়স ২৪ বছর। তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের ইংরেজি বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র ছিলেন। আমেরিকা প্রবাসী বাবার একমাত্র ছেলে। আজিজুল ইসলাম মেহেদীর জন্ম চট্টগ্রাম জেলার সন্দীপের বাউরিয়া গ্রামে হলেও বেশ কয়েক বছর ধরে মাকে নিয়ে চট্টগ্রামের ফিরোজ শাহ এলাকায় থাকতেন তিনি। লেখাপড়া শেষ করে কানাডায় যাওয়ার ইচ্ছা ছিল তার। লেখাপাড়ার পাশাপাশি পরিচিতজনদের পাসপোর্ট ও ভিসা প্রসেসিংয়ে সহায়তা করতেন মেহেদী।

১৩ অক্টোবর, ২০২০ তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল জোনের এডিসি হাফিজ আল ফারুকের নেতৃত্বে এসি আশিক হাসান, হাতিরঝিল থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রশীদ, ইন্সপেক্টর মহিউদ্দিন, এসআই  আতাউল ও এএসআই তরিকুল ইসলামের একটি টিম  রাত ০১ টা ২০ মিনিট থেকে ভোর ০৬টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত খিলক্ষেত থানাধীন উত্তরপাড়া এলাকা থেকে এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত আসামি আহসান ও তামিম, হাতিরঝিল থানাধীন মহানগর আবাসিক এলাকা থেকে আলাউদ্দিন এবং রামপুরা এলাকা থেকে রহিমকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত আহসান, আলাউদ্দিন ও রহিম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।

গ্রেফতারকৃত আহসান জন্ম চট্টগ্রাম জেলার সন্দীপের বাউরিয়া গ্রামে। সে নিহত আজিজুল ইসলামের বাল্যবন্ধু। পাঁচ বছর মালেশিয়ায় থেকে ডিসেম্বর, ২০১৯ এ বাংলাদেশে ফেরে আহসান। মার্চ, ২০২০ এ ঢাকার গুলশান ২ এ অবস্থিত ‘দ্য গ্রোভ’ রেস্টুরেন্টে মাসিক ৬৫,০০০ টাকা বেতনে এক্সিকিউটিভ শেফ হিসেবে যোগদান করে আহসান। তবে করোনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আর্থিক সংকটে পড়ে আহসান। তখন সে তার স্ত্রীর আত্মীয় এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত অপর আসামি আলাউদ্দিনের কাছে কিছু টাকা ধার চায়।

আলাউদ্দিন পেশায় ড্রাইভার হলেও পাসপোর্ট অফিসে দালালী ও পরিবহন পুলের পুরাতন গাড়ি ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত ছিল। আলাউদ্দিন আহসানকে টাকা ধার না দিয়ে পাসপোর্ট সংক্রান্ত কাজ (নামের বানান সংশোধন, জন্ম তারিখ সংশোধন, বয়স বাড়ানো কমানো) দিতে বলে। এ কাজে যে টাকা পাওয়া যাবে তা দু’জনে ভাগ করে নেবে।

আহসান বাল্যবন্ধু আজিজুল ইসলাম মেহেদীকে জানায় পাসপোর্টে সমস্যা সংক্রান্ত কোনও কাজ থাকলে সে সমাধান করে দিতে পারবে।

চট্টগ্রামের তিনটি পাসপোর্টের নাম ও বয়স সংশোধনের জন্য ১২ আগস্ট, ২০২০ এ ঢাকায় আহসানের কাছে আসে মেহেদী। মেহেদী আলাউদ্দিনকে এ বিষয়টি জানালে আলাউদ্দিন তার গাড়িতে আহসান ও মেহেদীকে মহানগর আবাসিক এলাকায় অবস্থিত তার বাসায় নিয়ে যায়। দুই সপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট তিনটির নাম ও বয়স সংশোধন করে দেওয়ার বিনিময়ে আলাউদ্দিনকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও আহসানকে ১ লাখ টাকা দেয় মেহেদী।

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে কর্মরত উচ্চমান সহকারী পদমর্যাদার এক ব্যক্তিকে আর্থিক সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে  পাসপোর্টে নাম ও বয়স সংশোধনের কাজ করতো আলাউদ্দিন। পাসপোর্ট তিনটি সংশোধনের জন্য পাসপোর্ট অফিসের সেই ব্যক্তিকে দিলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সে কাজ কতে দিতে পারেনি। আহসান ও আলাউদ্দিনকে এজন্য চাপ দেয় মেহেদী। পরবর্তীতে আহসান ও আলাউদ্দিন মেহেদীর কাছে এক সপ্তাহ সময় চেয়ে নেয়। এই সময়েও পাসপোর্ট সংশোধনের কাজ করতে ব্যর্থ হওয়ায় আলাউদ্দিন ও আহসানের কাছে পাসপোর্ট ও টাকা ফেরত চায় মেহেদী।

আহসান ও আলাউদ্দিন পাসপোর্ট ও টাকা ফেরত না দিয়ে সময় ক্ষেপণ করতে থাকে। একপর্যায়ে মেহেদী এ দুজনকে জানায় পাসপোর্ট ও টাকা ফেরত না দিলে ঢাকায় এসে তাদের অফিসে অভিযোগ করবে। চাকরি হারানোর ভয়ে আহসান ও আলাউদ্দিন মেহেদীকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আহসান ও আলাউদ্দিন পাসপোর্ট নেওয়ার জন্য মেহেদীকে ১০ অক্টোবর, ২০২০ এ ঢাকায় আসতে বলে।

১০ অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১টা ১০ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছে মেহেদী। হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা মোতাবেক আহসান মেহেদীকে খিলক্ষেত উত্তরপাড়ায় অবস্থিত তার ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। খাবারের সাথে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হয় মেহেদীকে। রাত আনুমানিক ০১টা ৩০ মিনিটে ঘুমন্ত মেহেদীকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে মেহেদীর হাত, পা রশি দিয়ে শক্ত করে বেধে বেডশিট, মশারি ও পলিথিনে মুড়িয়ে ফেলে মোবাইল ফোনে আলাউদ্দিনকে হত্যার পর বিষয়টি কনফার্ম করে আহসান।

উল্লেখ্য ৮ অক্টোবর, ২০২০ এ আলাউদ্দিন পেশাগত কাজে সিলেটে যায়। নিজেকে সন্দেহের বাইরে রাখতে ঢাকার বাইরে অবস্থাকালীন সময়ে মেহেদীকে হত্যার পরিকল্পনা করে আহসানের মাধ্যমে মেহেদীকে ঢাকায় আসতে বলে আলাউদ্দিন।

আহসানের পাশের রুমের ভাড়াটিয়া তামিম (‘দ্য গ্রোভ’ রেস্টুরেন্টে কর্মরত কলিগ) আকস্মিকভাবে আহসানের রুমে ঢুকে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি জানতে পারে। আহসানের অনুরোধের প্রেক্ষিতে তামিম জানায় বিষয়টি সে কাউকে বলবে না এবং লাশটি সুবিধাজনক স্থানে ফেলে দিতে আহসানকে সহায়তা করবে।

লাশ সরিয়ে ফেলার জন্য ভোর চারটার দিকে আলাউদ্দিন খিলক্ষেত উত্তরপাড়ায় আহসানের বাসায় গাড়ি পাঠায়। আহসান ও তামিম ড্রাইভারকে গাড়িতে বসতে বলে নিজেরাই মালামাল গাড়িতে তুলবে জানালে ড্রাইভার তাদের মালামাল গ্রহণে অস্বীকৃতি জানায়। পাশাপাশি ফজরের নামাজ শেষ হওয়ায় লোক সমাগম বেড়ে যাওয়ায় গাড়ি ছেড়ে দেয় আহসান।

লাশ বিছানার নিচে রেখে দুপুর ১২টার দিকে ‘দ্য গ্রোভ’ রেস্টুরেন্টে ডিউটিতে যায় আহসান ও তামিম। কাজ শেষে দু’জন একসাথে বাসায় ফেরে। রাত একটার দিকে আলাউদ্দিনের নির্দেশে ড্রাইভার রহিম আলাউদ্দিনের নেওয়া মাইক্রোবাসটি চালিয়ে লাশ ফেলে দেওয়ার জন্য খিলক্ষেত উত্তরপাড়ায় আহসানের বাসায় যায়।

আহসান ও তামিম বিছানা, মশারি, বেডশীট ও পলিথিনে মোড়ানো মেহেদীর লাশটি মাইক্রোবাসে উঠিয়ে ড্রাইভার রহিমকে সায়েদাবাদে যেতে বলে। পথে তামিম নেমে যায়। আহসান মাইক্রোতে লাশটি নিয়ে হাতিরঝিল এলাকায় প্রবেশ করে। হাতিরঝিল লেকের মেরুল-বাড্ডা প্রান্তে লোকজনবিহীন ও অন্ধকারচ্ছন্ন দেখে ড্রাইভার রহিম গাড়ি থামিয়ে দরজা খুলে দেয়। আহসান লাশটি গাড়ি থেকে পানিতে ফেলে দেয়।

গ্রেফতারকৃত আসামিদের কাছে তিনটি পাসপোর্ট, চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসার জন্য ব্যবহৃত মেহেদীর বাস টিকিট জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি যে মাইক্রোবাসটি ব্যবহার করে মেহেদীর লাশ হাতিরঝিলে ফেলে দেওয়া হয়েছে, সেই মাইক্রোবাসটিও জব্দ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) জানান- ‘এটি একটি ক্লু-লেস হত্যাকাণ্ড। ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে লাশের পরিচয় যাতে সনাক্ত করা না যায় সেজন্য হাতের আঙ্গুল বিকৃতকরণের পাশাপাশি মুখমণ্ডলও বিকৃত করে খুনিরা। যেখানে লাশ ফেলেছিল সেখান থেকে ৫০ মিটার দূরে পাওয়া একটি ছেড়া কাগজে লেখা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে লাশের পরিচয় সনাক্তকরণের পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত চারজন আসামিকে গ্রেফতার ও সব আলামত উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি আমরা। পুলিশি তদন্তের উৎকর্ষতার প্রমাণ এই মামলাটি’।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
রিজার্ভ চুরি : প্রতিবেদন জমার তারিখ পেছাল ৮৮ বার
রিজার্ভ চুরি : প্রতিবেদন জমার তারিখ পেছাল ৮৮ বার
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন শুরু
বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন শুরু
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সর্বশেষ খবর
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভিডিও পোস্ট করে অতিরিক্ত গতির মামলা খেলেন তুরস্কের পরিবহনমন্ত্রী!
ভিডিও পোস্ট করে অতিরিক্ত গতির মামলা খেলেন তুরস্কের পরিবহনমন্ত্রী!

৪০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানের আসলে সুযোগটা প্রাপ্য : রাজিন
সোহানের আসলে সুযোগটা প্রাপ্য : রাজিন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের দলে নেই নেইমার, রদ্রিগো ও ভিনিসিউস
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের দলে নেই নেইমার, রদ্রিগো ও ভিনিসিউস

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কমলাপুর রেলস্টেশনে ছুরিকাঘাতে নারীকে হত্যা
কমলাপুর রেলস্টেশনে ছুরিকাঘাতে নারীকে হত্যা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক মেয়র তাপসের আরেক সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের আরেক সহযোগী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থির বিশ্বে চীন-রাশিয়া সম্পর্ক ‘সবচেয়ে স্থিতিশীল : শি জিনপিং
অস্থির বিশ্বে চীন-রাশিয়া সম্পর্ক ‘সবচেয়ে স্থিতিশীল : শি জিনপিং

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবিতে র‌্যাগিং প্রতিরোধ বিষয়ক সেমিনার
বেরোবিতে র‌্যাগিং প্রতিরোধ বিষয়ক সেমিনার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশি প্রতিনিধি দলের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন
বিদেশি প্রতিনিধি দলের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুধবার সকালে বাংলাদেশে আসছে নেদারল্যান্ডস
বুধবার সকালে বাংলাদেশে আসছে নেদারল্যান্ডস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সনাকের অধিপরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সনাকের অধিপরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজের উন্নতিতে মেসিকে কৃতিত্ব দিলেন ডেম্বেলে
নিজের উন্নতিতে মেসিকে কৃতিত্ব দিলেন ডেম্বেলে

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর পরিদর্শনে মন্ত্রিপরিষদের তদন্ত কমিটি
সাদাপাথর পরিদর্শনে মন্ত্রিপরিষদের তদন্ত কমিটি

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন না হওয়ার খেসারত দিচ্ছে জনগণ
মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন না হওয়ার খেসারত দিচ্ছে জনগণ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে বেদে পল্লীতে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
নোয়াখালীতে বেদে পল্লীতে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বনাম ট্রাম্প, নতুন যুদ্ধ শুরু
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বনাম ট্রাম্প, নতুন যুদ্ধ শুরু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুরনো অস্ত্রেই বাজিমাত, সফলভাবে রুশ ড্রোন প্রতিহত করছে ইউক্রেন!
পুরনো অস্ত্রেই বাজিমাত, সফলভাবে রুশ ড্রোন প্রতিহত করছে ইউক্রেন!

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পানির ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পানির ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে দুই শ্রমিকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরের আগে নেদারল্যান্ডস দলে বড় পরিবর্তন
বাংলাদেশ সফরের আগে নেদারল্যান্ডস দলে বড় পরিবর্তন

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৭০
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৭০

৪৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কাশ্মীরে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেলো বহু বাড়ি, নিখোঁজ অনেকে
কাশ্মীরে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেলো বহু বাড়ি, নিখোঁজ অনেকে

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডে নারীর মৃত্যু, শিশুসহ দগ্ধ ৩
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডে নারীর মৃত্যু, শিশুসহ দগ্ধ ৩

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অভিযান, দুই দালালকে জরিমানা
ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অভিযান, দুই দালালকে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-লি বৈঠকের পর বোয়িংয়ের সঙ্গে ইতিহাসের বড় ক্রয় চুক্তি কোরিয়ার
ট্রাম্প-লি বৈঠকের পর বোয়িংয়ের সঙ্গে ইতিহাসের বড় ক্রয় চুক্তি কোরিয়ার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডস সিরিজের টিকিট মূল্য প্রকাশ করলো বিসিবি
নেদারল্যান্ডস সিরিজের টিকিট মূল্য প্রকাশ করলো বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন