শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:২৯, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভূমি নিয়ে দুর্নীতি

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

পানির দরে জমি বরাদ্দের সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর শিল্প এলাকায় মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ৯ বিঘা সরকারি খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফকে। স্থানীয় লোকজনের তথ্য মতে, নবীনগর-চন্দ্রা সড়কসংলগ্ন বাড়ৈবাড়ি মৌজার বরইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত ওই জমির তৎকালীন বাজারমূল্য ছিল ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ‘প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী’ পদের প্রভাব খাটিয়ে জমিতে থাকা শতাধিক বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে ২০১১ সালে জমির দখল নেন মাহবুবউল আলম হানিফ।

অভিযোগ উঠেছে, পানির দামে জমি বরাদ্দ দেওয়ার সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি।

যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে বরাদ্দ নিয়ে সীমানাপ্রাচীর দিয়ে পতিত ফেলে রেখেছেন প্রভাবশালী ওই আওয়ামী লীগ নেতা। কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক এই এমপি গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর গাঢাকা দেন।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে কাশিমপুরের দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭ ও আরএস ৩২ নম্বর দাগ থেকে তিন একর (৯ বিঘা) জমি চিরস্থায়ী বরাদ্দ চেয়ে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন মাহবুবউল আলম হানিফ। তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী ও সচিব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আবেদনটি ২০ জানুয়ারি গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠান।

প্রক্রিয়া শেষে বাজারদরের চেয়ে কম মূল্যে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ২০১১ সালের ২৪ মার্চ ওই জমি মাহবুবউল আলম হানিফের নামে রেজিস্ট্রি (দলিল নম্বর ৩৭৮৬) করে দেন জেলা প্রশাসক। মাহবুবউল আলম হানিফের ঢাকার অফিসে কমিশনের মাধ্যমে দলিলটি রেজিস্ট্রি হয়। গাজীপুর সদরের দ্বিতীয় তৎকালীন যুগ্ম রেজিস্ট্রার আনোয়ারুল হক চৌধুরী দলিল রেজিস্ট্রি করেন। হানিফ কিস্তিতে জমির মূল্য পরিশোধ করেন।

দলিলে জমির শ্রেণি ‘টেক (অকৃষি)’ উল্লেখ করা হয়েছে। ওই বছরের ১৪ জুলাই গাজীপুর সদর ভূমি অফিস থেকে হানিফের নামে পুরো জমির নামজারি জমাভাগ (খারিজ) করে দেওয়া হয় (নথি নম্বর ৩৪২৬/১০-১১)।

দলিলে গ্রহীতার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা লেখা হয়েছে মাহবুবউল আলম হানিফ, পিতা মৃত আলহাজ আফছার আলী, মাতা মরহুমা রহিমা আফছার, গ্রাম চরদামুকদিয়া, পোস্ট বাহিরচর, থানা ভেড়ামারা, জেলা কুষ্টিয়া। জন্ম তারিখ ১৯৫৯ সালের ২ জানুয়ারি, পেশা ব্যবসা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের একজন ভূমি কর্মকর্তা জানান, অকৃষি পতিত সরকারি খাসজমি শিল্প-কারখানার জন্য বাজারদরের দেড় গুণ বেশি দামে বরাদ্দের সরকারি নিয়ম রয়েছে।

কিন্তু হানিফকে বরাদ্দ দেওয়া জমির মূল্য নির্ধারণে সরকারি ওই নিয়ম মানা হয়নি। কমপক্ষে ২২-২৩ কোটি টাকার জমি পানির দরে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় দলিল করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাসজমিতে ঘরবাড়ি থাকলে বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম নেই। বরাদ্দ দেওয়ার সময় ওই জমিতে শতাধিক ঘরবাড়ি ছিল। এসব ঘরবাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে জমির দখল বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জমির মূল্য কম দেখিয়ে জমি বিক্রি বাবদ সরকারের ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তা ছাড়া দলিলে জমির মূল্য কম দেখানোর কারণেও রেজিস্ট্রি ফিতে ফাঁকি দেওয়া হয়েছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব। বর্তমানে ওই জমির বাজারমূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা।
ওই কর্মকর্তা জানান, বরাদ্দ নিয়ে তিন বছরের মধ্যে প্রতিষ্ঠান না করলে বরাদ্দ বাতিলের বিধান রয়েছে। মাহবুবউল আলম হানিফকে জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়েছে ২০১১ সালের ২৪ মার্চ। ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও তিনি জমিতে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করেননি।

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো জমি উঁচু সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। গেটে তালা। গেটের পাশে একটি ছোট টিনশেড রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করে ২০১১ সালে গাজীপুর সদর উপজেলার কাশিমপুর ভূমি অফিসে কর্মরত একজন কর্মকর্তা জানান, বাড়ৈবাড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প এলাকা। এখানকার জমির দাম আকাশছোঁয়া। ওই সময় বাড়ৈবাড়িতে টেক জমির শতাংশপ্রতি দাম ছিল পাঁচ লাখ টাকা। ওই হিসাবে ৩০০ শতক বা ৯ বিঘার (তিন একর) দাম হয় ১৫ কোটি টাকা। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী খাসজমির দাম বাজারমূল্যের দেড় গুণ দিতে হয়। মূল্য ১৫ কোটি হলে দেড় গুণ বেশি ধরে ওই জমির মূল্য দাঁড়ায় ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কিন্তু প্রভাবশালী ওই নেতাকে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়, যা বড় ধরনের দুর্নীতি।

জমি থেকে উচ্ছেদ হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বরইবাড়ি গ্রামের খোরশেদ আলী মুন্সীও (৬৫) একই তথ্য দেন।

জমিতে শতাধিক পাকা টিনশেড ঘরবাড়ি ছিল। বুলডোজার ও ভেকু মেশিন দিয়ে সব ভেঙে উচ্ছেদ করে জমি দখল করে দেওয়া হয়। উচ্ছেদে বুলডোজার ও ভেকু ভাড়া, শ্রমিক ইত্যাদিতে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়েছিল। জেলা প্রশাসন বা আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ খরচের এক টাকাও দেননি। চাপে পড়ে কাশিমপুর ভূমি অফিসকে এই খরচ বহন করতে হয়েছে।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাশিমপুর শিল্প এলাকার চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের পাশের বরইবাড়ি এলাকায় গেলে স্থানীয়রা জানায়, শতাধিক পুলিশ ও প্রশাসনের লোকজন এসে ঘরবাড়ি ভেঙে মাহবুবউল আলম হানিফকে দখল বুঝিয়ে দেয়। সরকার ৯ বিঘা দিলেও তিনি অনেক বেশি জমি দখল করেছেন।

জমির মালিক ইউনুস আলীর ছেলে মো. খোরশেদ আলম বলেন, দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭, আরএস ৩২ দাগে মোট জমির পরিমাণ সাত একর ১০ শতক। এর মধ্যে দুই একর ৬৪ শতক জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। ১২ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ব্যক্তিমালিকনাধীন জমির রেকর্ডীয় মালিক ওই এলাকার হাজি নিদু সরকার, হাজি কুতুব উদ্দিন, গোলবর বেপারী ও ইউনুস বেপারী। দুই বিঘার মতো জমিতে হাজি নিদুর ছেলে আনিসুর রহমান ছয়টি, কুতুব উদ্দিনের ছেলে আলী আহাম্মেদ ৬০টি, গোলবর বেপারীর ছেলে শফিউদ্দিন ১৫টি ও ইউনুস বেপারীর ছেলে লেহাজউদ্দিন ৩০টি টিনশেড আধাপাকা ঘর করে ভাড়া দিয়ে ভোগদখলে ছিলেন। বাকি চার একর ৪৬ শতক জমি ছিল সরকারি খাস। সরকার ওই খাসজমির মধ্য থেকে এক একর ৪৬ শতক জমি ২০০০ সালে একটি ভূমিহীন পরিবারকে লিজ দেয়। বাকি ছিল তিন একর। ওই তিন একর জমিই আওয়ামী লীগ নেতা হানিফকে লিজ দেয় সরকার। কিন্তু দখল দেওয়ার সময় তিনি ব্যক্তিমালিকনাধীন জমিও দখল করে নেন।

জমি মেপে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি ছেড়ে দিতে বহুবার উদ্যোগ নিলেও হানিফ জমি মাপজোখ করতে দেননি।

এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত আলী আহাম্মদের ছেলে আইয়ুব আলী (৪৫) বলেন, তাঁর বাবা চার বিঘা জমি বিক্রি করে নিজের জমিতে দুই কোটি টাকা খরচ করে ৮০টি টিনশেড পাকা ঘর তৈরি করেন। ঘর থেকে ওই সময় মাসে লাখ টাকা ভাড়া পাওয়া যেত। দখল নেওয়ার সময় হানিফ ও জেলা প্রশাসনের লোকজন সব ঘর ভেঙে দেয়। তাঁর বাবা জমির কাগজপত্র দেখাতে চাইলেও কেউ তা আমলে নেয়নি। এখনো তাঁদের এক বিঘার মতো জমি কম। ওই জমি হানিফের সীমানা দেয়ালের ভেতর রয়েছে। ঘটনার ১৪ বছর পেরিয়ে গেছে। তিনি বলেন, এসব নিয়ে কিছু বলে বিপদে পড়তে চাই না। ওই ঘটনার কিছুদিন পর আলী আহাম্মদ মারা যান বলে জানান আইয়ুব আলী।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন বলেন, হানিফকে যে খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তার পাশ দিয়ে ১৫ ফুট প্রশস্ত রাস্তা। ওই রাস্তা দিয়ে হানিফকেও জমিতে যেতে হয়। রেকর্ড অনুযায়ী জমি আঁকাবাঁকা। কিন্তু হানিফ রাস্তা বাদ দিয়ে বর্গাকারে জমি দখল নিয়েছেন। রাস্তার জমি বাদ দিলে তাঁর জমি ৯ বিঘা টেকে না। অথচ তাঁর বাপ-চাচাদের ঘরবাড়ি ভেঙে জোতজমিও দখল করে নিয়েছেন হানিফ।

কাশিমপুর ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বাংলা ১৪২৮ সন পর্যন্ত জমির খাজনা পরিশোধ করা আছে। বকেয়া রয়েছে তিন বছরের খাজনা।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
সর্বশেষ খবর
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

৪৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম