শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:২৯, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভূমি নিয়ে দুর্নীতি

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

পানির দরে জমি বরাদ্দের সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর শিল্প এলাকায় মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ৯ বিঘা সরকারি খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফকে। স্থানীয় লোকজনের তথ্য মতে, নবীনগর-চন্দ্রা সড়কসংলগ্ন বাড়ৈবাড়ি মৌজার বরইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত ওই জমির তৎকালীন বাজারমূল্য ছিল ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ‘প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী’ পদের প্রভাব খাটিয়ে জমিতে থাকা শতাধিক বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে ২০১১ সালে জমির দখল নেন মাহবুবউল আলম হানিফ।

অভিযোগ উঠেছে, পানির দামে জমি বরাদ্দ দেওয়ার সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি।

যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে বরাদ্দ নিয়ে সীমানাপ্রাচীর দিয়ে পতিত ফেলে রেখেছেন প্রভাবশালী ওই আওয়ামী লীগ নেতা। কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক এই এমপি গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর গাঢাকা দেন।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে কাশিমপুরের দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭ ও আরএস ৩২ নম্বর দাগ থেকে তিন একর (৯ বিঘা) জমি চিরস্থায়ী বরাদ্দ চেয়ে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন মাহবুবউল আলম হানিফ। তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী ও সচিব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আবেদনটি ২০ জানুয়ারি গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠান।

প্রক্রিয়া শেষে বাজারদরের চেয়ে কম মূল্যে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ২০১১ সালের ২৪ মার্চ ওই জমি মাহবুবউল আলম হানিফের নামে রেজিস্ট্রি (দলিল নম্বর ৩৭৮৬) করে দেন জেলা প্রশাসক। মাহবুবউল আলম হানিফের ঢাকার অফিসে কমিশনের মাধ্যমে দলিলটি রেজিস্ট্রি হয়। গাজীপুর সদরের দ্বিতীয় তৎকালীন যুগ্ম রেজিস্ট্রার আনোয়ারুল হক চৌধুরী দলিল রেজিস্ট্রি করেন। হানিফ কিস্তিতে জমির মূল্য পরিশোধ করেন।

দলিলে জমির শ্রেণি ‘টেক (অকৃষি)’ উল্লেখ করা হয়েছে। ওই বছরের ১৪ জুলাই গাজীপুর সদর ভূমি অফিস থেকে হানিফের নামে পুরো জমির নামজারি জমাভাগ (খারিজ) করে দেওয়া হয় (নথি নম্বর ৩৪২৬/১০-১১)।

দলিলে গ্রহীতার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা লেখা হয়েছে মাহবুবউল আলম হানিফ, পিতা মৃত আলহাজ আফছার আলী, মাতা মরহুমা রহিমা আফছার, গ্রাম চরদামুকদিয়া, পোস্ট বাহিরচর, থানা ভেড়ামারা, জেলা কুষ্টিয়া। জন্ম তারিখ ১৯৫৯ সালের ২ জানুয়ারি, পেশা ব্যবসা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের একজন ভূমি কর্মকর্তা জানান, অকৃষি পতিত সরকারি খাসজমি শিল্প-কারখানার জন্য বাজারদরের দেড় গুণ বেশি দামে বরাদ্দের সরকারি নিয়ম রয়েছে।

কিন্তু হানিফকে বরাদ্দ দেওয়া জমির মূল্য নির্ধারণে সরকারি ওই নিয়ম মানা হয়নি। কমপক্ষে ২২-২৩ কোটি টাকার জমি পানির দরে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় দলিল করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাসজমিতে ঘরবাড়ি থাকলে বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম নেই। বরাদ্দ দেওয়ার সময় ওই জমিতে শতাধিক ঘরবাড়ি ছিল। এসব ঘরবাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে জমির দখল বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জমির মূল্য কম দেখিয়ে জমি বিক্রি বাবদ সরকারের ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তা ছাড়া দলিলে জমির মূল্য কম দেখানোর কারণেও রেজিস্ট্রি ফিতে ফাঁকি দেওয়া হয়েছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব। বর্তমানে ওই জমির বাজারমূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা।
ওই কর্মকর্তা জানান, বরাদ্দ নিয়ে তিন বছরের মধ্যে প্রতিষ্ঠান না করলে বরাদ্দ বাতিলের বিধান রয়েছে। মাহবুবউল আলম হানিফকে জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়েছে ২০১১ সালের ২৪ মার্চ। ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও তিনি জমিতে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করেননি।

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো জমি উঁচু সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। গেটে তালা। গেটের পাশে একটি ছোট টিনশেড রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করে ২০১১ সালে গাজীপুর সদর উপজেলার কাশিমপুর ভূমি অফিসে কর্মরত একজন কর্মকর্তা জানান, বাড়ৈবাড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প এলাকা। এখানকার জমির দাম আকাশছোঁয়া। ওই সময় বাড়ৈবাড়িতে টেক জমির শতাংশপ্রতি দাম ছিল পাঁচ লাখ টাকা। ওই হিসাবে ৩০০ শতক বা ৯ বিঘার (তিন একর) দাম হয় ১৫ কোটি টাকা। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী খাসজমির দাম বাজারমূল্যের দেড় গুণ দিতে হয়। মূল্য ১৫ কোটি হলে দেড় গুণ বেশি ধরে ওই জমির মূল্য দাঁড়ায় ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কিন্তু প্রভাবশালী ওই নেতাকে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়, যা বড় ধরনের দুর্নীতি।

জমি থেকে উচ্ছেদ হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বরইবাড়ি গ্রামের খোরশেদ আলী মুন্সীও (৬৫) একই তথ্য দেন।

জমিতে শতাধিক পাকা টিনশেড ঘরবাড়ি ছিল। বুলডোজার ও ভেকু মেশিন দিয়ে সব ভেঙে উচ্ছেদ করে জমি দখল করে দেওয়া হয়। উচ্ছেদে বুলডোজার ও ভেকু ভাড়া, শ্রমিক ইত্যাদিতে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়েছিল। জেলা প্রশাসন বা আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ খরচের এক টাকাও দেননি। চাপে পড়ে কাশিমপুর ভূমি অফিসকে এই খরচ বহন করতে হয়েছে।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাশিমপুর শিল্প এলাকার চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের পাশের বরইবাড়ি এলাকায় গেলে স্থানীয়রা জানায়, শতাধিক পুলিশ ও প্রশাসনের লোকজন এসে ঘরবাড়ি ভেঙে মাহবুবউল আলম হানিফকে দখল বুঝিয়ে দেয়। সরকার ৯ বিঘা দিলেও তিনি অনেক বেশি জমি দখল করেছেন।

জমির মালিক ইউনুস আলীর ছেলে মো. খোরশেদ আলম বলেন, দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭, আরএস ৩২ দাগে মোট জমির পরিমাণ সাত একর ১০ শতক। এর মধ্যে দুই একর ৬৪ শতক জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। ১২ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ব্যক্তিমালিকনাধীন জমির রেকর্ডীয় মালিক ওই এলাকার হাজি নিদু সরকার, হাজি কুতুব উদ্দিন, গোলবর বেপারী ও ইউনুস বেপারী। দুই বিঘার মতো জমিতে হাজি নিদুর ছেলে আনিসুর রহমান ছয়টি, কুতুব উদ্দিনের ছেলে আলী আহাম্মেদ ৬০টি, গোলবর বেপারীর ছেলে শফিউদ্দিন ১৫টি ও ইউনুস বেপারীর ছেলে লেহাজউদ্দিন ৩০টি টিনশেড আধাপাকা ঘর করে ভাড়া দিয়ে ভোগদখলে ছিলেন। বাকি চার একর ৪৬ শতক জমি ছিল সরকারি খাস। সরকার ওই খাসজমির মধ্য থেকে এক একর ৪৬ শতক জমি ২০০০ সালে একটি ভূমিহীন পরিবারকে লিজ দেয়। বাকি ছিল তিন একর। ওই তিন একর জমিই আওয়ামী লীগ নেতা হানিফকে লিজ দেয় সরকার। কিন্তু দখল দেওয়ার সময় তিনি ব্যক্তিমালিকনাধীন জমিও দখল করে নেন।

জমি মেপে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি ছেড়ে দিতে বহুবার উদ্যোগ নিলেও হানিফ জমি মাপজোখ করতে দেননি।

এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত আলী আহাম্মদের ছেলে আইয়ুব আলী (৪৫) বলেন, তাঁর বাবা চার বিঘা জমি বিক্রি করে নিজের জমিতে দুই কোটি টাকা খরচ করে ৮০টি টিনশেড পাকা ঘর তৈরি করেন। ঘর থেকে ওই সময় মাসে লাখ টাকা ভাড়া পাওয়া যেত। দখল নেওয়ার সময় হানিফ ও জেলা প্রশাসনের লোকজন সব ঘর ভেঙে দেয়। তাঁর বাবা জমির কাগজপত্র দেখাতে চাইলেও কেউ তা আমলে নেয়নি। এখনো তাঁদের এক বিঘার মতো জমি কম। ওই জমি হানিফের সীমানা দেয়ালের ভেতর রয়েছে। ঘটনার ১৪ বছর পেরিয়ে গেছে। তিনি বলেন, এসব নিয়ে কিছু বলে বিপদে পড়তে চাই না। ওই ঘটনার কিছুদিন পর আলী আহাম্মদ মারা যান বলে জানান আইয়ুব আলী।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন বলেন, হানিফকে যে খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তার পাশ দিয়ে ১৫ ফুট প্রশস্ত রাস্তা। ওই রাস্তা দিয়ে হানিফকেও জমিতে যেতে হয়। রেকর্ড অনুযায়ী জমি আঁকাবাঁকা। কিন্তু হানিফ রাস্তা বাদ দিয়ে বর্গাকারে জমি দখল নিয়েছেন। রাস্তার জমি বাদ দিলে তাঁর জমি ৯ বিঘা টেকে না। অথচ তাঁর বাপ-চাচাদের ঘরবাড়ি ভেঙে জোতজমিও দখল করে নিয়েছেন হানিফ।

কাশিমপুর ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বাংলা ১৪২৮ সন পর্যন্ত জমির খাজনা পরিশোধ করা আছে। বকেয়া রয়েছে তিন বছরের খাজনা।

এই বিভাগের আরও খবর
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৩৯ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা