শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:২৯, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভূমি নিয়ে দুর্নীতি

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

পানির দরে জমি বরাদ্দের সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর শিল্প এলাকায় মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ৯ বিঘা সরকারি খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফকে। স্থানীয় লোকজনের তথ্য মতে, নবীনগর-চন্দ্রা সড়কসংলগ্ন বাড়ৈবাড়ি মৌজার বরইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত ওই জমির তৎকালীন বাজারমূল্য ছিল ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ‘প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী’ পদের প্রভাব খাটিয়ে জমিতে থাকা শতাধিক বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে ২০১১ সালে জমির দখল নেন মাহবুবউল আলম হানিফ।

অভিযোগ উঠেছে, পানির দামে জমি বরাদ্দ দেওয়ার সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি।

যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে বরাদ্দ নিয়ে সীমানাপ্রাচীর দিয়ে পতিত ফেলে রেখেছেন প্রভাবশালী ওই আওয়ামী লীগ নেতা। কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক এই এমপি গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর গাঢাকা দেন।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে কাশিমপুরের দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭ ও আরএস ৩২ নম্বর দাগ থেকে তিন একর (৯ বিঘা) জমি চিরস্থায়ী বরাদ্দ চেয়ে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন মাহবুবউল আলম হানিফ। তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী ও সচিব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আবেদনটি ২০ জানুয়ারি গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠান।

প্রক্রিয়া শেষে বাজারদরের চেয়ে কম মূল্যে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ২০১১ সালের ২৪ মার্চ ওই জমি মাহবুবউল আলম হানিফের নামে রেজিস্ট্রি (দলিল নম্বর ৩৭৮৬) করে দেন জেলা প্রশাসক। মাহবুবউল আলম হানিফের ঢাকার অফিসে কমিশনের মাধ্যমে দলিলটি রেজিস্ট্রি হয়। গাজীপুর সদরের দ্বিতীয় তৎকালীন যুগ্ম রেজিস্ট্রার আনোয়ারুল হক চৌধুরী দলিল রেজিস্ট্রি করেন। হানিফ কিস্তিতে জমির মূল্য পরিশোধ করেন।

দলিলে জমির শ্রেণি ‘টেক (অকৃষি)’ উল্লেখ করা হয়েছে। ওই বছরের ১৪ জুলাই গাজীপুর সদর ভূমি অফিস থেকে হানিফের নামে পুরো জমির নামজারি জমাভাগ (খারিজ) করে দেওয়া হয় (নথি নম্বর ৩৪২৬/১০-১১)।

দলিলে গ্রহীতার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা লেখা হয়েছে মাহবুবউল আলম হানিফ, পিতা মৃত আলহাজ আফছার আলী, মাতা মরহুমা রহিমা আফছার, গ্রাম চরদামুকদিয়া, পোস্ট বাহিরচর, থানা ভেড়ামারা, জেলা কুষ্টিয়া। জন্ম তারিখ ১৯৫৯ সালের ২ জানুয়ারি, পেশা ব্যবসা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের একজন ভূমি কর্মকর্তা জানান, অকৃষি পতিত সরকারি খাসজমি শিল্প-কারখানার জন্য বাজারদরের দেড় গুণ বেশি দামে বরাদ্দের সরকারি নিয়ম রয়েছে।

কিন্তু হানিফকে বরাদ্দ দেওয়া জমির মূল্য নির্ধারণে সরকারি ওই নিয়ম মানা হয়নি। কমপক্ষে ২২-২৩ কোটি টাকার জমি পানির দরে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় দলিল করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাসজমিতে ঘরবাড়ি থাকলে বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম নেই। বরাদ্দ দেওয়ার সময় ওই জমিতে শতাধিক ঘরবাড়ি ছিল। এসব ঘরবাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে জমির দখল বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জমির মূল্য কম দেখিয়ে জমি বিক্রি বাবদ সরকারের ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তা ছাড়া দলিলে জমির মূল্য কম দেখানোর কারণেও রেজিস্ট্রি ফিতে ফাঁকি দেওয়া হয়েছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব। বর্তমানে ওই জমির বাজারমূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা।
ওই কর্মকর্তা জানান, বরাদ্দ নিয়ে তিন বছরের মধ্যে প্রতিষ্ঠান না করলে বরাদ্দ বাতিলের বিধান রয়েছে। মাহবুবউল আলম হানিফকে জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়েছে ২০১১ সালের ২৪ মার্চ। ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও তিনি জমিতে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করেননি।

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো জমি উঁচু সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। গেটে তালা। গেটের পাশে একটি ছোট টিনশেড রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করে ২০১১ সালে গাজীপুর সদর উপজেলার কাশিমপুর ভূমি অফিসে কর্মরত একজন কর্মকর্তা জানান, বাড়ৈবাড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প এলাকা। এখানকার জমির দাম আকাশছোঁয়া। ওই সময় বাড়ৈবাড়িতে টেক জমির শতাংশপ্রতি দাম ছিল পাঁচ লাখ টাকা। ওই হিসাবে ৩০০ শতক বা ৯ বিঘার (তিন একর) দাম হয় ১৫ কোটি টাকা। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী খাসজমির দাম বাজারমূল্যের দেড় গুণ দিতে হয়। মূল্য ১৫ কোটি হলে দেড় গুণ বেশি ধরে ওই জমির মূল্য দাঁড়ায় ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কিন্তু প্রভাবশালী ওই নেতাকে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়, যা বড় ধরনের দুর্নীতি।

জমি থেকে উচ্ছেদ হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বরইবাড়ি গ্রামের খোরশেদ আলী মুন্সীও (৬৫) একই তথ্য দেন।

জমিতে শতাধিক পাকা টিনশেড ঘরবাড়ি ছিল। বুলডোজার ও ভেকু মেশিন দিয়ে সব ভেঙে উচ্ছেদ করে জমি দখল করে দেওয়া হয়। উচ্ছেদে বুলডোজার ও ভেকু ভাড়া, শ্রমিক ইত্যাদিতে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়েছিল। জেলা প্রশাসন বা আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ খরচের এক টাকাও দেননি। চাপে পড়ে কাশিমপুর ভূমি অফিসকে এই খরচ বহন করতে হয়েছে।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাশিমপুর শিল্প এলাকার চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের পাশের বরইবাড়ি এলাকায় গেলে স্থানীয়রা জানায়, শতাধিক পুলিশ ও প্রশাসনের লোকজন এসে ঘরবাড়ি ভেঙে মাহবুবউল আলম হানিফকে দখল বুঝিয়ে দেয়। সরকার ৯ বিঘা দিলেও তিনি অনেক বেশি জমি দখল করেছেন।

জমির মালিক ইউনুস আলীর ছেলে মো. খোরশেদ আলম বলেন, দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭, আরএস ৩২ দাগে মোট জমির পরিমাণ সাত একর ১০ শতক। এর মধ্যে দুই একর ৬৪ শতক জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। ১২ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ব্যক্তিমালিকনাধীন জমির রেকর্ডীয় মালিক ওই এলাকার হাজি নিদু সরকার, হাজি কুতুব উদ্দিন, গোলবর বেপারী ও ইউনুস বেপারী। দুই বিঘার মতো জমিতে হাজি নিদুর ছেলে আনিসুর রহমান ছয়টি, কুতুব উদ্দিনের ছেলে আলী আহাম্মেদ ৬০টি, গোলবর বেপারীর ছেলে শফিউদ্দিন ১৫টি ও ইউনুস বেপারীর ছেলে লেহাজউদ্দিন ৩০টি টিনশেড আধাপাকা ঘর করে ভাড়া দিয়ে ভোগদখলে ছিলেন। বাকি চার একর ৪৬ শতক জমি ছিল সরকারি খাস। সরকার ওই খাসজমির মধ্য থেকে এক একর ৪৬ শতক জমি ২০০০ সালে একটি ভূমিহীন পরিবারকে লিজ দেয়। বাকি ছিল তিন একর। ওই তিন একর জমিই আওয়ামী লীগ নেতা হানিফকে লিজ দেয় সরকার। কিন্তু দখল দেওয়ার সময় তিনি ব্যক্তিমালিকনাধীন জমিও দখল করে নেন।

জমি মেপে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি ছেড়ে দিতে বহুবার উদ্যোগ নিলেও হানিফ জমি মাপজোখ করতে দেননি।

এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত আলী আহাম্মদের ছেলে আইয়ুব আলী (৪৫) বলেন, তাঁর বাবা চার বিঘা জমি বিক্রি করে নিজের জমিতে দুই কোটি টাকা খরচ করে ৮০টি টিনশেড পাকা ঘর তৈরি করেন। ঘর থেকে ওই সময় মাসে লাখ টাকা ভাড়া পাওয়া যেত। দখল নেওয়ার সময় হানিফ ও জেলা প্রশাসনের লোকজন সব ঘর ভেঙে দেয়। তাঁর বাবা জমির কাগজপত্র দেখাতে চাইলেও কেউ তা আমলে নেয়নি। এখনো তাঁদের এক বিঘার মতো জমি কম। ওই জমি হানিফের সীমানা দেয়ালের ভেতর রয়েছে। ঘটনার ১৪ বছর পেরিয়ে গেছে। তিনি বলেন, এসব নিয়ে কিছু বলে বিপদে পড়তে চাই না। ওই ঘটনার কিছুদিন পর আলী আহাম্মদ মারা যান বলে জানান আইয়ুব আলী।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন বলেন, হানিফকে যে খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তার পাশ দিয়ে ১৫ ফুট প্রশস্ত রাস্তা। ওই রাস্তা দিয়ে হানিফকেও জমিতে যেতে হয়। রেকর্ড অনুযায়ী জমি আঁকাবাঁকা। কিন্তু হানিফ রাস্তা বাদ দিয়ে বর্গাকারে জমি দখল নিয়েছেন। রাস্তার জমি বাদ দিলে তাঁর জমি ৯ বিঘা টেকে না। অথচ তাঁর বাপ-চাচাদের ঘরবাড়ি ভেঙে জোতজমিও দখল করে নিয়েছেন হানিফ।

কাশিমপুর ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বাংলা ১৪২৮ সন পর্যন্ত জমির খাজনা পরিশোধ করা আছে। বকেয়া রয়েছে তিন বছরের খাজনা।

এই বিভাগের আরও খবর
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা
হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা