শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:২৯, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভূমি নিয়ে দুর্নীতি

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

পানির দরে জমি বরাদ্দের সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর শিল্প এলাকায় মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ৯ বিঘা সরকারি খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফকে। স্থানীয় লোকজনের তথ্য মতে, নবীনগর-চন্দ্রা সড়কসংলগ্ন বাড়ৈবাড়ি মৌজার বরইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত ওই জমির তৎকালীন বাজারমূল্য ছিল ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ‘প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী’ পদের প্রভাব খাটিয়ে জমিতে থাকা শতাধিক বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে ২০১১ সালে জমির দখল নেন মাহবুবউল আলম হানিফ।

অভিযোগ উঠেছে, পানির দামে জমি বরাদ্দ দেওয়ার সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি।

যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে বরাদ্দ নিয়ে সীমানাপ্রাচীর দিয়ে পতিত ফেলে রেখেছেন প্রভাবশালী ওই আওয়ামী লীগ নেতা। কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক এই এমপি গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর গাঢাকা দেন।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে কাশিমপুরের দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭ ও আরএস ৩২ নম্বর দাগ থেকে তিন একর (৯ বিঘা) জমি চিরস্থায়ী বরাদ্দ চেয়ে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন মাহবুবউল আলম হানিফ। তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী ও সচিব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আবেদনটি ২০ জানুয়ারি গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠান।

প্রক্রিয়া শেষে বাজারদরের চেয়ে কম মূল্যে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ২০১১ সালের ২৪ মার্চ ওই জমি মাহবুবউল আলম হানিফের নামে রেজিস্ট্রি (দলিল নম্বর ৩৭৮৬) করে দেন জেলা প্রশাসক। মাহবুবউল আলম হানিফের ঢাকার অফিসে কমিশনের মাধ্যমে দলিলটি রেজিস্ট্রি হয়। গাজীপুর সদরের দ্বিতীয় তৎকালীন যুগ্ম রেজিস্ট্রার আনোয়ারুল হক চৌধুরী দলিল রেজিস্ট্রি করেন। হানিফ কিস্তিতে জমির মূল্য পরিশোধ করেন।

দলিলে জমির শ্রেণি ‘টেক (অকৃষি)’ উল্লেখ করা হয়েছে। ওই বছরের ১৪ জুলাই গাজীপুর সদর ভূমি অফিস থেকে হানিফের নামে পুরো জমির নামজারি জমাভাগ (খারিজ) করে দেওয়া হয় (নথি নম্বর ৩৪২৬/১০-১১)।

দলিলে গ্রহীতার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা লেখা হয়েছে মাহবুবউল আলম হানিফ, পিতা মৃত আলহাজ আফছার আলী, মাতা মরহুমা রহিমা আফছার, গ্রাম চরদামুকদিয়া, পোস্ট বাহিরচর, থানা ভেড়ামারা, জেলা কুষ্টিয়া। জন্ম তারিখ ১৯৫৯ সালের ২ জানুয়ারি, পেশা ব্যবসা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের একজন ভূমি কর্মকর্তা জানান, অকৃষি পতিত সরকারি খাসজমি শিল্প-কারখানার জন্য বাজারদরের দেড় গুণ বেশি দামে বরাদ্দের সরকারি নিয়ম রয়েছে।

কিন্তু হানিফকে বরাদ্দ দেওয়া জমির মূল্য নির্ধারণে সরকারি ওই নিয়ম মানা হয়নি। কমপক্ষে ২২-২৩ কোটি টাকার জমি পানির দরে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় দলিল করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাসজমিতে ঘরবাড়ি থাকলে বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম নেই। বরাদ্দ দেওয়ার সময় ওই জমিতে শতাধিক ঘরবাড়ি ছিল। এসব ঘরবাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে জমির দখল বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জমির মূল্য কম দেখিয়ে জমি বিক্রি বাবদ সরকারের ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তা ছাড়া দলিলে জমির মূল্য কম দেখানোর কারণেও রেজিস্ট্রি ফিতে ফাঁকি দেওয়া হয়েছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব। বর্তমানে ওই জমির বাজারমূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা।
ওই কর্মকর্তা জানান, বরাদ্দ নিয়ে তিন বছরের মধ্যে প্রতিষ্ঠান না করলে বরাদ্দ বাতিলের বিধান রয়েছে। মাহবুবউল আলম হানিফকে জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়েছে ২০১১ সালের ২৪ মার্চ। ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও তিনি জমিতে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করেননি।

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো জমি উঁচু সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। গেটে তালা। গেটের পাশে একটি ছোট টিনশেড রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করে ২০১১ সালে গাজীপুর সদর উপজেলার কাশিমপুর ভূমি অফিসে কর্মরত একজন কর্মকর্তা জানান, বাড়ৈবাড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প এলাকা। এখানকার জমির দাম আকাশছোঁয়া। ওই সময় বাড়ৈবাড়িতে টেক জমির শতাংশপ্রতি দাম ছিল পাঁচ লাখ টাকা। ওই হিসাবে ৩০০ শতক বা ৯ বিঘার (তিন একর) দাম হয় ১৫ কোটি টাকা। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী খাসজমির দাম বাজারমূল্যের দেড় গুণ দিতে হয়। মূল্য ১৫ কোটি হলে দেড় গুণ বেশি ধরে ওই জমির মূল্য দাঁড়ায় ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কিন্তু প্রভাবশালী ওই নেতাকে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়, যা বড় ধরনের দুর্নীতি।

জমি থেকে উচ্ছেদ হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বরইবাড়ি গ্রামের খোরশেদ আলী মুন্সীও (৬৫) একই তথ্য দেন।

জমিতে শতাধিক পাকা টিনশেড ঘরবাড়ি ছিল। বুলডোজার ও ভেকু মেশিন দিয়ে সব ভেঙে উচ্ছেদ করে জমি দখল করে দেওয়া হয়। উচ্ছেদে বুলডোজার ও ভেকু ভাড়া, শ্রমিক ইত্যাদিতে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়েছিল। জেলা প্রশাসন বা আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ খরচের এক টাকাও দেননি। চাপে পড়ে কাশিমপুর ভূমি অফিসকে এই খরচ বহন করতে হয়েছে।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাশিমপুর শিল্প এলাকার চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের পাশের বরইবাড়ি এলাকায় গেলে স্থানীয়রা জানায়, শতাধিক পুলিশ ও প্রশাসনের লোকজন এসে ঘরবাড়ি ভেঙে মাহবুবউল আলম হানিফকে দখল বুঝিয়ে দেয়। সরকার ৯ বিঘা দিলেও তিনি অনেক বেশি জমি দখল করেছেন।

জমির মালিক ইউনুস আলীর ছেলে মো. খোরশেদ আলম বলেন, দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭, আরএস ৩২ দাগে মোট জমির পরিমাণ সাত একর ১০ শতক। এর মধ্যে দুই একর ৬৪ শতক জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। ১২ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ব্যক্তিমালিকনাধীন জমির রেকর্ডীয় মালিক ওই এলাকার হাজি নিদু সরকার, হাজি কুতুব উদ্দিন, গোলবর বেপারী ও ইউনুস বেপারী। দুই বিঘার মতো জমিতে হাজি নিদুর ছেলে আনিসুর রহমান ছয়টি, কুতুব উদ্দিনের ছেলে আলী আহাম্মেদ ৬০টি, গোলবর বেপারীর ছেলে শফিউদ্দিন ১৫টি ও ইউনুস বেপারীর ছেলে লেহাজউদ্দিন ৩০টি টিনশেড আধাপাকা ঘর করে ভাড়া দিয়ে ভোগদখলে ছিলেন। বাকি চার একর ৪৬ শতক জমি ছিল সরকারি খাস। সরকার ওই খাসজমির মধ্য থেকে এক একর ৪৬ শতক জমি ২০০০ সালে একটি ভূমিহীন পরিবারকে লিজ দেয়। বাকি ছিল তিন একর। ওই তিন একর জমিই আওয়ামী লীগ নেতা হানিফকে লিজ দেয় সরকার। কিন্তু দখল দেওয়ার সময় তিনি ব্যক্তিমালিকনাধীন জমিও দখল করে নেন।

জমি মেপে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি ছেড়ে দিতে বহুবার উদ্যোগ নিলেও হানিফ জমি মাপজোখ করতে দেননি।

এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত আলী আহাম্মদের ছেলে আইয়ুব আলী (৪৫) বলেন, তাঁর বাবা চার বিঘা জমি বিক্রি করে নিজের জমিতে দুই কোটি টাকা খরচ করে ৮০টি টিনশেড পাকা ঘর তৈরি করেন। ঘর থেকে ওই সময় মাসে লাখ টাকা ভাড়া পাওয়া যেত। দখল নেওয়ার সময় হানিফ ও জেলা প্রশাসনের লোকজন সব ঘর ভেঙে দেয়। তাঁর বাবা জমির কাগজপত্র দেখাতে চাইলেও কেউ তা আমলে নেয়নি। এখনো তাঁদের এক বিঘার মতো জমি কম। ওই জমি হানিফের সীমানা দেয়ালের ভেতর রয়েছে। ঘটনার ১৪ বছর পেরিয়ে গেছে। তিনি বলেন, এসব নিয়ে কিছু বলে বিপদে পড়তে চাই না। ওই ঘটনার কিছুদিন পর আলী আহাম্মদ মারা যান বলে জানান আইয়ুব আলী।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন বলেন, হানিফকে যে খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তার পাশ দিয়ে ১৫ ফুট প্রশস্ত রাস্তা। ওই রাস্তা দিয়ে হানিফকেও জমিতে যেতে হয়। রেকর্ড অনুযায়ী জমি আঁকাবাঁকা। কিন্তু হানিফ রাস্তা বাদ দিয়ে বর্গাকারে জমি দখল নিয়েছেন। রাস্তার জমি বাদ দিলে তাঁর জমি ৯ বিঘা টেকে না। অথচ তাঁর বাপ-চাচাদের ঘরবাড়ি ভেঙে জোতজমিও দখল করে নিয়েছেন হানিফ।

কাশিমপুর ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বাংলা ১৪২৮ সন পর্যন্ত জমির খাজনা পরিশোধ করা আছে। বকেয়া রয়েছে তিন বছরের খাজনা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

এই মাত্র | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক