শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:২৯, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভূমি নিয়ে দুর্নীতি

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

পানির দরে জমি বরাদ্দের সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর শিল্প এলাকায় মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ৯ বিঘা সরকারি খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফকে। স্থানীয় লোকজনের তথ্য মতে, নবীনগর-চন্দ্রা সড়কসংলগ্ন বাড়ৈবাড়ি মৌজার বরইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত ওই জমির তৎকালীন বাজারমূল্য ছিল ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ‘প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী’ পদের প্রভাব খাটিয়ে জমিতে থাকা শতাধিক বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে ২০১১ সালে জমির দখল নেন মাহবুবউল আলম হানিফ।

অভিযোগ উঠেছে, পানির দামে জমি বরাদ্দ দেওয়ার সময় সরকারি নিয়ম-কানুন কিছুই মানা হয়নি।

যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে বরাদ্দ নিয়ে সীমানাপ্রাচীর দিয়ে পতিত ফেলে রেখেছেন প্রভাবশালী ওই আওয়ামী লীগ নেতা। কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক এই এমপি গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর গাঢাকা দেন।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে কাশিমপুরের দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭ ও আরএস ৩২ নম্বর দাগ থেকে তিন একর (৯ বিঘা) জমি চিরস্থায়ী বরাদ্দ চেয়ে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন মাহবুবউল আলম হানিফ। তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী ও সচিব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আবেদনটি ২০ জানুয়ারি গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠান।

প্রক্রিয়া শেষে বাজারদরের চেয়ে কম মূল্যে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় ২০১১ সালের ২৪ মার্চ ওই জমি মাহবুবউল আলম হানিফের নামে রেজিস্ট্রি (দলিল নম্বর ৩৭৮৬) করে দেন জেলা প্রশাসক। মাহবুবউল আলম হানিফের ঢাকার অফিসে কমিশনের মাধ্যমে দলিলটি রেজিস্ট্রি হয়। গাজীপুর সদরের দ্বিতীয় তৎকালীন যুগ্ম রেজিস্ট্রার আনোয়ারুল হক চৌধুরী দলিল রেজিস্ট্রি করেন। হানিফ কিস্তিতে জমির মূল্য পরিশোধ করেন।

দলিলে জমির শ্রেণি ‘টেক (অকৃষি)’ উল্লেখ করা হয়েছে। ওই বছরের ১৪ জুলাই গাজীপুর সদর ভূমি অফিস থেকে হানিফের নামে পুরো জমির নামজারি জমাভাগ (খারিজ) করে দেওয়া হয় (নথি নম্বর ৩৪২৬/১০-১১)।

দলিলে গ্রহীতার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা লেখা হয়েছে মাহবুবউল আলম হানিফ, পিতা মৃত আলহাজ আফছার আলী, মাতা মরহুমা রহিমা আফছার, গ্রাম চরদামুকদিয়া, পোস্ট বাহিরচর, থানা ভেড়ামারা, জেলা কুষ্টিয়া। জন্ম তারিখ ১৯৫৯ সালের ২ জানুয়ারি, পেশা ব্যবসা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের একজন ভূমি কর্মকর্তা জানান, অকৃষি পতিত সরকারি খাসজমি শিল্প-কারখানার জন্য বাজারদরের দেড় গুণ বেশি দামে বরাদ্দের সরকারি নিয়ম রয়েছে।

কিন্তু হানিফকে বরাদ্দ দেওয়া জমির মূল্য নির্ধারণে সরকারি ওই নিয়ম মানা হয়নি। কমপক্ষে ২২-২৩ কোটি টাকার জমি পানির দরে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় দলিল করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাসজমিতে ঘরবাড়ি থাকলে বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম নেই। বরাদ্দ দেওয়ার সময় ওই জমিতে শতাধিক ঘরবাড়ি ছিল। এসব ঘরবাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে জমির দখল বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জমির মূল্য কম দেখিয়ে জমি বিক্রি বাবদ সরকারের ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তা ছাড়া দলিলে জমির মূল্য কম দেখানোর কারণেও রেজিস্ট্রি ফিতে ফাঁকি দেওয়া হয়েছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব। বর্তমানে ওই জমির বাজারমূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা।
ওই কর্মকর্তা জানান, বরাদ্দ নিয়ে তিন বছরের মধ্যে প্রতিষ্ঠান না করলে বরাদ্দ বাতিলের বিধান রয়েছে। মাহবুবউল আলম হানিফকে জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়েছে ২০১১ সালের ২৪ মার্চ। ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও তিনি জমিতে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করেননি।

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো জমি উঁচু সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। গেটে তালা। গেটের পাশে একটি ছোট টিনশেড রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করে ২০১১ সালে গাজীপুর সদর উপজেলার কাশিমপুর ভূমি অফিসে কর্মরত একজন কর্মকর্তা জানান, বাড়ৈবাড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প এলাকা। এখানকার জমির দাম আকাশছোঁয়া। ওই সময় বাড়ৈবাড়িতে টেক জমির শতাংশপ্রতি দাম ছিল পাঁচ লাখ টাকা। ওই হিসাবে ৩০০ শতক বা ৯ বিঘার (তিন একর) দাম হয় ১৫ কোটি টাকা। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী খাসজমির দাম বাজারমূল্যের দেড় গুণ দিতে হয়। মূল্য ১৫ কোটি হলে দেড় গুণ বেশি ধরে ওই জমির মূল্য দাঁড়ায় ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কিন্তু প্রভাবশালী ওই নেতাকে মাত্র এক কোটি ৮০ লাখ টাকায় জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়, যা বড় ধরনের দুর্নীতি।

জমি থেকে উচ্ছেদ হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বরইবাড়ি গ্রামের খোরশেদ আলী মুন্সীও (৬৫) একই তথ্য দেন।

জমিতে শতাধিক পাকা টিনশেড ঘরবাড়ি ছিল। বুলডোজার ও ভেকু মেশিন দিয়ে সব ভেঙে উচ্ছেদ করে জমি দখল করে দেওয়া হয়। উচ্ছেদে বুলডোজার ও ভেকু ভাড়া, শ্রমিক ইত্যাদিতে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়েছিল। জেলা প্রশাসন বা আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ খরচের এক টাকাও দেননি। চাপে পড়ে কাশিমপুর ভূমি অফিসকে এই খরচ বহন করতে হয়েছে।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাশিমপুর শিল্প এলাকার চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের পাশের বরইবাড়ি এলাকায় গেলে স্থানীয়রা জানায়, শতাধিক পুলিশ ও প্রশাসনের লোকজন এসে ঘরবাড়ি ভেঙে মাহবুবউল আলম হানিফকে দখল বুঝিয়ে দেয়। সরকার ৯ বিঘা দিলেও তিনি অনেক বেশি জমি দখল করেছেন।

জমির মালিক ইউনুস আলীর ছেলে মো. খোরশেদ আলম বলেন, দক্ষিণ বাড়ৈবাড়ি মৌজার এসএ ৫৭, আরএস ৩২ দাগে মোট জমির পরিমাণ সাত একর ১০ শতক। এর মধ্যে দুই একর ৬৪ শতক জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। ১২ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ব্যক্তিমালিকনাধীন জমির রেকর্ডীয় মালিক ওই এলাকার হাজি নিদু সরকার, হাজি কুতুব উদ্দিন, গোলবর বেপারী ও ইউনুস বেপারী। দুই বিঘার মতো জমিতে হাজি নিদুর ছেলে আনিসুর রহমান ছয়টি, কুতুব উদ্দিনের ছেলে আলী আহাম্মেদ ৬০টি, গোলবর বেপারীর ছেলে শফিউদ্দিন ১৫টি ও ইউনুস বেপারীর ছেলে লেহাজউদ্দিন ৩০টি টিনশেড আধাপাকা ঘর করে ভাড়া দিয়ে ভোগদখলে ছিলেন। বাকি চার একর ৪৬ শতক জমি ছিল সরকারি খাস। সরকার ওই খাসজমির মধ্য থেকে এক একর ৪৬ শতক জমি ২০০০ সালে একটি ভূমিহীন পরিবারকে লিজ দেয়। বাকি ছিল তিন একর। ওই তিন একর জমিই আওয়ামী লীগ নেতা হানিফকে লিজ দেয় সরকার। কিন্তু দখল দেওয়ার সময় তিনি ব্যক্তিমালিকনাধীন জমিও দখল করে নেন।

জমি মেপে ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি ছেড়ে দিতে বহুবার উদ্যোগ নিলেও হানিফ জমি মাপজোখ করতে দেননি।

এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত আলী আহাম্মদের ছেলে আইয়ুব আলী (৪৫) বলেন, তাঁর বাবা চার বিঘা জমি বিক্রি করে নিজের জমিতে দুই কোটি টাকা খরচ করে ৮০টি টিনশেড পাকা ঘর তৈরি করেন। ঘর থেকে ওই সময় মাসে লাখ টাকা ভাড়া পাওয়া যেত। দখল নেওয়ার সময় হানিফ ও জেলা প্রশাসনের লোকজন সব ঘর ভেঙে দেয়। তাঁর বাবা জমির কাগজপত্র দেখাতে চাইলেও কেউ তা আমলে নেয়নি। এখনো তাঁদের এক বিঘার মতো জমি কম। ওই জমি হানিফের সীমানা দেয়ালের ভেতর রয়েছে। ঘটনার ১৪ বছর পেরিয়ে গেছে। তিনি বলেন, এসব নিয়ে কিছু বলে বিপদে পড়তে চাই না। ওই ঘটনার কিছুদিন পর আলী আহাম্মদ মারা যান বলে জানান আইয়ুব আলী।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন বলেন, হানিফকে যে খাসজমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তার পাশ দিয়ে ১৫ ফুট প্রশস্ত রাস্তা। ওই রাস্তা দিয়ে হানিফকেও জমিতে যেতে হয়। রেকর্ড অনুযায়ী জমি আঁকাবাঁকা। কিন্তু হানিফ রাস্তা বাদ দিয়ে বর্গাকারে জমি দখল নিয়েছেন। রাস্তার জমি বাদ দিলে তাঁর জমি ৯ বিঘা টেকে না। অথচ তাঁর বাপ-চাচাদের ঘরবাড়ি ভেঙে জোতজমিও দখল করে নিয়েছেন হানিফ।

কাশিমপুর ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বাংলা ১৪২৮ সন পর্যন্ত জমির খাজনা পরিশোধ করা আছে। বকেয়া রয়েছে তিন বছরের খাজনা।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা