বাইডেনের প্রচার দলের মুখপাত্র অ্যান্ড্রূ বেটস জানিয়েছেন, আগেই বলা হয়েছিল আমেরিকার মানুষই হবেন এবারের নির্বাচনের মূল নির্ধারক শক্তি। আর তার ফলে আমেরিকার গণতান্ত্রিক সরকারের ক্ষমতা রয়েছে হোয়াইট হাউস থেকে যে কোনও অবৈধ প্রবেশকারীদের বের করে দেওয়ার।
ইতিমধ্যেই এই নির্বাচনে ট্রাম্পের চেয়ে বাইডেন বেশ কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন। বাইডেনের ঝুলিতে রয়েছে ২৫৩টি ইলেক্টোরাল কলেজ অন্যদিকে ট্রাম্পের দখলে রয়েছে ২১৪টি। ক্ষমতায় আসার জন্য দরকার ম্যাজিক ফিগার ২৭০।
এদিকে, ভোট গণনার সময় নানা কারচুপির অভিযোগ তুলতে দেখা গিয়েছে ট্রাম্পকে। এই অভিযোগে তিনি আদালতে গিয়েছেন। তবে ভোটের ফল নিয়ে ট্রাম্প যে রকম আচরণ করছেন সেটা খোদ তার নিজের দল ভালোভাবে নিচ্ছে না। সূত্র : ইন্ডিপেন্ডেন্ট, আল-জাজিরা ও দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক