শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

মন্জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

১০ মাস সময়ের মধ্যে দেশে কিছুটা হলেও রাজনৈতিক স্বস্তি ফিরে এসেছে। দেশবাসী বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, বর্তমান সরকার পাঁচ বছর থাকতে চায় না। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে তারা সম্মানজনক প্রস্থান চায়। ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে যাঁরা পাঁচ বছরের উচ্চাভিলাষ পোষণ করছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁদের আশাহত করেছেন। নির্বাচন নিয়ে যে অবিশ্বাস ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর তা আস্তে আস্তে কাটতে শুরু করেছে। সংস্কার ও ফ্যাসিস্টদের বিচারের ব্যাপারে কারও কোনো দ্বিমত নেই। কেউ বলছেও না, এ দুটি করা যাবে না। দেশের রাজনীতিতে একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হোক এটা সবাই প্রত্যাশা করে। সে প্রত্যাশা পূরণে অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তিশক্তির দরকার। সেটা সম্ভব শুধু নির্বাচনের মাধ্যমে। কোনো পক্ষভুক্ত না হয়ে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জাতি প্রত্যাশা করে। তবে দুই নেতার সফল বৈঠকের পর অনেকেরই মন খারাপ। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলকে যারা মাইনাস করতে চেয়েছিল, তা করতে না পেরে তাদের মন খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক। সাদা চোখে এখন অনেক কিছুই স্বাভাবিক দেখালেও যে ষড়যন্ত্র তারা শুরু করেছে, তা বন্ধ হয়েছে এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। সুতরাং আগামী নির্বাচন পর্যন্ত সাবধানে পথ চলতে হবে। মনে রাখতে হবে, ‘ওয়ান্স এ বিট্রেয়ার, অলওয়েজ এ বিট্রেয়ার।’

অনেক দিন যাবৎ কানাঘুষা চলছিল, প্রধান উপদেষ্টার চারপাশে একটা দেয়াল তৈরি হয়েছে। সে দেয়ালের কারণেই তিনি দেশের প্রকৃত তথ্য পাচ্ছেন না। তাঁর তোতা পাখিরা যা বলতেন, তিনিও সরল বিশ্বাসে তা গ্রহণ করতেন। যার প্রমাণ আমরা পাই তাঁর জাপান সফরের মাধ্যমে। তিনি সেখানে গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, একটি দল ছাড়া কেউ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায় না। সে বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার ইমেজ ক্ষুণœ হয়। তাঁকে ঘিরে গড়ে ওঠা চার দেয়ালের বাইরে এসে তিনি হয়তো সেটা উপলব্ধি করতে পেরেছেন। সে কারণেই লন্ডন বৈঠক সফল হয়েছে। ব্যক্তিজীবন হোক বা রাজনীতি, সদিচ্ছা থাকলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। লন্ডন আলোচনায় সেটা আবারও প্রমাণিত হলো। এ বৈঠক এতটা সফল হবে, তা ষড়যন্ত্রকারীরা কল্পনাও করতে পারেনি। এমনকি প্রধান উপদেষ্টার চারপাশের দেয়ালও বৈঠকের সফলতা সম্পর্কে অনুমান করতে পারেনি। সবাইকে তাক লাগিয়ে নির্বাচন ইস্যুতে একটি গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছেন দুই নেতা। লন্ডন বৈঠকে জেন্টলম্যান এগ্রিমেন্টের পর প্রধান উপদেষ্টার ওপর পূর্ণ আস্থা ও যথাযথ সম্মান রেখেছেন তারেক রহমান। সম্মানিত ব্যক্তিকে সম্মান জানানো তারেক রহমানের পারিবারিক শিক্ষা। তিনি দেখেছেন, তাঁর পিতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কীভাবে মানুষকে সম্মান করতেন। তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়া দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। নিতান্তই ব্যক্তিগত আক্রোশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অসম্মান করছিলেন, তখন বেগম জিয়া ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি পূর্ণ সম্মান ব্যক্ত করেন। শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান তারেক রহমানও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করবেন, এটাই তো স্বাভাবিক। তবে এখন সবকিছু নির্ভর করছে প্রধান উপদেষ্টার ওপর। তিনি নির্বাচনের একটা সময় উল্লেখ করেছেন। এখন দরকার রোডম্যাপ। এ কাজটি করবে নির্বাচন কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা যত দ্রুত নির্বাচন কমিশনকে সবুজ সংকেত দেবেন, কাজটি ততই সহজ হবে। তা না হলে ষড়যন্ত্রকারীরা আবারও অপতৎপরতা শুরু করতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, তিনি একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন দেশবাসীকে উপহার দেবেন। তাঁর প্রতি মানুষের আস্থা এখনো নষ্ট হয়নি। একটি মহল তাঁকে অন্ধকারে রেখে ইমেজ নষ্টের অপচেষ্টা করলেও তিনি তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। সে কারণেই তিনি অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন। তিনি ইতোমধ্যে বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। গত সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে তিনি এ নির্দেশ দেন। বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে জড়িত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনারগণ ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবদের ভূমিকা তদন্তে অবিলম্বে একটি কমিটি গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সবাই জুলাই সনদের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আমি আশা করি, আগামী জুলাইয়ের মধ্যে আমরা এটি জাতির সামনে উপস্থাপন করতে পারব।’ বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা তাঁর লন্ডন সফরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘লন্ডনে বাংলাদেশি কমিউনিটির যাদের সঙ্গেই দেখা হয়েছে তারা সংস্কার নিয়ে জানতে চেয়েছেন। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা খুব আগ্রহী। তারা বিস্তারিতভাবে ঐকমত্য কমিশনের কাজ নিয়ে আমার সঙ্গে আলোচনা করেছে, মতামত দিয়েছে। যেখানেই গেছি সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিরা আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ভোট দিতে পারব তো?’ আমাদের প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। পোস্টাল ব্যালট এবং আর কী কী অপশন আছে সেগুলো নিয়ে ভাবতে হবে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে।’

নির্বাচন বিষয়ে দেশবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরলেও অর্থনৈতিক সেক্টরে এখনো স্বস্তি ফেরেনি। ব্যাংকিং সেক্টরের সংকট দেশের অর্থনীতিকে খুব বেশি ঝুঁকিতে ফেলেছে। গত ১০ মাসে দেশি ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীরা রীতিমতো পথে বসে গেছেন। নানান ভয়ভীতি, দোসর তকমা ও মব ফ্যাসিজমের কারণে প্রায় সব ব্যবসায়ী হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। সরকার ভুল পলিসিতে বিদেশিদের ডাকছে; কিন্তু দেশি ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের কাছে ডাকছে না। তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান করছে না। প্রবাসীদের রেমিট্যান্স ও হাতেগোনা কয়েকটি রপ্তানিমুখী খাত ছাড়া বৈদেশিক আয় নেই বললেই চলে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কিছুটা স্তিমিত হওয়ার মধ্যেই শুরু হয়েছে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ। পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হলো ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে। বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) নবনির্বাচিত সভাপতি মাহমুদ হাসান খান সেই নতুন চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে বলেছেন, পোশাকশিল্পের চ্যালেঞ্জ প্রতিনিয়তই পরিবর্তন হয়। ইসরায়েল আর ইরানের যুদ্ধটা আমাদের জন্য একটা নতুন চ্যালেঞ্জ। যুদ্ধের ফলে তেলের দাম বাড়লে তা সবার ওপর প্রভাব ফেলবে। পোশাকশিল্প এর প্রভাব থেকে বাদ যাবে না। পোশাকশিল্প প্রতিনিয়ত নানান স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কারোপ, ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, উচ্চ ব্যাংক সুদ, মুদ্রাস্ফীতি, মজুরি বৃদ্ধি ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির চাপে সবাই নিষ্পেষিত অবস্থায়।

দেশের সার্বিক উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য রাজনীতি এবং অর্থনীতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। রাজনীতির অন্ধকার কাটতে শুরু করছে। এখন দরকার অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা। প্রায় ১৮ কোটি মানুষের এ দেশটাকে স্বাবলম্বী করার কোনো বিকল্প নেই। এর জন্য বাড়াতে হবে শিল্পায়ন। তৈরি করতে হবে দক্ষ জনশক্তি। শহীদ জিয়ার পলিসি গ্রহণ করে বেকারের হাত কর্মীর হাতে পরিণত করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের পর দেশে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক মানুষ বেকার হয়েছে। এখন দরকার বন্ধ কারখানাগুলো চালুর ব্যবস্থা করা। নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। বিদেশের শ্রমবাজার ধরার জন্য প্রশিক্ষিত জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে। অদক্ষ জনশক্তি, যাদের আমরা বিদেশে শ্রমিক হিসেবে পাঠাই তারা ২-৩ লাখ টাকা খরচ করে বিদেশ যান; কিন্তু সে টাকাও তুলতে পারেন না। ফলে বিদেশে গিয়ে তার দরিদ্র অবস্থার কোনো উন্নতি হয় না। বরং দরিদ্র আরও দরিদ্র হচ্ছে। দেশের মধ্যে রাজধানীমুখী মানুষের স্রোত বাড়ছে। সবকিছুর জন্য মানুষ রাজধানীমুখী হচ্ছে। দেশের সার্বিক উন্নতির জন্য গ্রাম পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত বেকার তৈরি না করে প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি তৈরি করতে হবে। নতুন কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি এবং বেকারত্ব দূর না করা পর্যন্ত দেশের অর্থনীতির পালে বাতাস লাগবে না। আর এ কাজটি করার জন্য দেশি বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি কাজে লাগাতে হবে। তাদের ভয়ভীতি দূর করে বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিনিয়োগ অবকাঠামো ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। দেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাংকিং সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। মব ফ্যাসিজম বন্ধ ও সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। কারণ ব্যবসায়ীদের আস্থায় রাখতে না পারলে দেশের অর্থনীতি গতিশীল হবে না।

সুস্থ রাজনীতি, ভয়ভীতিহীন অর্থনীতি ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারলে অন্তর্বর্তী সরকার দেশবাসীর কাছে চিরদিন সম্মানের আসনে থাকবে। এ তিনটি কাজই বর্তমান সরকারের পক্ষে করা সম্ভব। এর জন্য দরকার সদিচ্ছা। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি যেহেতু জাতি পেয়েছে, বাকি সবকিছুই পাওয়া সম্ভব। দরকার শুধু সদিচ্ছা। সেই সঙ্গে ড. ইউনূসের উচিত হবে চারপাশের চাটুকারের দেয়াল ভেঙে বাস্তবতা উপলব্ধি করা। আবেগ নয়, বিবেকের বিশ্লেষণে আগামীর দিনগুলোকে মূল্যায়ন করা।

♦ লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৩৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল
অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ