শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

♦ সেই এনসিসিতেই আটকাল ঐক্য ♦ ওয়াকআউট সিপিবি ও গণফোরামের ♦ অনুরোধে এসেছে জামায়াত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় ঐকমত্য হয়নি রাজনৈতিক দলগুলোর। তাই বিষয়টি নিয়ে আজ ফের আলোচনা হবে। এদিকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও ক্ষমতা নিয়ে আলোচনায়ও একমতে পৌঁছাতে পারেনি দলগুলো। আজকের বৈঠকে এ নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। গতকাল ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে   কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শেষে এসব তথ্য জানা যায়। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকালের আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। আজ সকাল ১১টায় আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসবে কমিশন। গতকালের বৈঠক শেষে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) এবং রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা দুটি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সাংবিধানিক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা রাজনৈতিক দলগুলো অনুভব করে। দু-একটি দলের মধ্যে এ ব্যাপারে নীতিগত মতপার্থক্য থাকলেও একটি সাংবিধানিক ব্যবস্থার বিষয়ে সবাই মত দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের দুটি প্রস্তাব রয়েছে। এ ছাড়া ক্ষমতার ভারসাম্যের জন্য রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। এসব বিষয়েও আলোচনা অব্যাহত থাকবে। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের ফাংশনে বলা আছে তাদের দায়িত্ব কী হবে। তবে এ কাউন্সিল যখন প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ হবে না, পার্লামেন্ট ডিজলভব (ভেঙে দেওয়া হবে) তখন পর্যন্ত এটা বহাল থাকবে। আবার যখন পার্লামেন্ট না থাকে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ হয়ে যায় তখন মাত্র পাঁচজনের একটা কমিটি হয় যেখানে নেতৃত্বে থাকেন প্রধান উপদেষ্টা, আরও দুজন উপদেষ্টা, চিফ জাস্টিস ও প্রেসিডেন্ট। দায়িত্ব একই থাকবে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী না আসা পর্যন্ত। এরকম একটি কর্তৃপক্ষ যেটা প্রস্তাব করা হয়েছে, তাদের যে দায়িত্ব এটা এখন নির্বাহী বিভাগ কর্তৃক বিভিন্ন আইনের মাধ্যমে হয়। সাংবিধানিক প্রবিশনের মধ্য দিয়ে হয়। জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) প্রশ্নে ঐকমত্য না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, এনসিসি গঠন প্রক্রিয়ায় এনসিপির পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। কারণ বিগত দিনে নির্বাচন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, দুদক ও মানবাধিকার কমিশনসহ বিভিন্ন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দলীয়করণ করা হয়েছে। বিতর্কিত করা হয়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। একতরফা নির্বাচনের বিষয়ে কমিশন সব সময় সাফাই গেয়ে গেছে। আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, যারা ক্ষমতায় যেতে চান, তারা সংস্কার চান না। বিশেষ করে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি কমিশনের নিয়োগ তারা আগের মতো নির্বাহী বিভাগের হাতে রাখতে চান। আমরা মনে করি, এ পদ্ধতিতে নিয়োগের কারণে অনেক সময় দলীয় ও আঞ্চলিকতা কাজ করে। এতে সঠিক ব্যক্তি বাছাই করা হয় না।

ওয়াকআউট সিপিবি ও গণফোরামের : জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে জামায়াত নেতাদের বেশি কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে দাবি করে অধিবেশন থেকে ওয়াকআউট করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও গণফোরাম। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার আবারও তাদের সম্মেলন কক্ষে নিয়ে যান। গতকাল ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় এ ঘটনা ঘটে। এর আগে মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে অনুপস্থিত ছিল জামায়াতে ইসলামী। লন্ডনে যৌথ বিবৃতির প্রতিবাদস্বরূপ ওই দিন আলোচনা বয়কট করে দলটি। প্রধান উপদেষ্টার ফোনে গতকাল ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জামায়াত যোগ দিয়েছে বলে জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সংশ্লিষ্টরা জানান, গতকাল জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের বক্তব্য শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বক্তব্য দেওয়া শুরু করলে প্রথমে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান হইচই করে সংলাপস্থল থেকে বের হয়ে যান। এ সময় তিনি বলেন, এখানে কীসের সংলাপ হচ্ছে, কার সঙ্গে সংলাপ করব। তারা যা ইচ্ছা তাই করছে। এরপর বের হন সিপিবি সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সসহ দুজন। মিজানুর রহমান অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। তখন তাকে জড়িয়ে ধরে সংলাপস্থলে যাওয়ার অনুরোধ করেন ১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম। সে সময় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন রুহিন হোসেন প্রিন্স। পরে কথা বলেন সেলিম। রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, জামায়াতের তিনজন কথা বলেছেন। আমাদের একজন কথা বলতে গেলে তাকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করেছি। বৈঠক শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আলোচনার টেবিলে তর্ক-বিতর্ক, মতভেদ থাকতেই পারে। এসব স্বাভাবিক। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বৈঠক শেষে বলেন, আমরা আগের দিনের বৈঠকে ছিলাম না। তাই আলোচ্য বিষয়গুলোর ওপর কথা বলায় একটু বেশি সময় লাগছিল। এ নিয়ে তারা রাগ করেন।

বয়কটের পর জামায়াতের যোগ- যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি : লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে নির্বাচনের সময় নির্ধারণে জামায়াতে ইসলামীর আপত্তি নেই, তাদের আপত্তি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের যৌথ বিবৃতিতে। গতকাল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় অংশ নেওয়ার বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে মঙ্গলবারের আলোচনা বয়কট করে জামায়াত। লন্ডনে যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে জামায়াতকে ‘ইগনোর’ করা হয়েছে- এমন দাবি তুলে প্রতিবাদস্বরূপ ওই দিন দলটি সংলাপে যায়নি। তবে বুধবার (গতকাল) আলোচনায় অংশ নেয় জামায়াত। নেতৃত্ব দেন ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি মঙ্গলবারের বৈঠকে জামায়াতের অনুপস্থিতির বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠককে আমরা ওয়েলকাম জানিয়েছি। ওখানে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে তিনি যে কথা বলেছেন, তাতেও আমাদের তেমন কোনো আপত্তি নেই। আমাদের প্রস্তাবনায় ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের সময়সীমা ছিল। ডিসেম্বর হলেও আমাদের প্রস্তাবের ভিতর থাকত, ফেব্রুয়ারিতেও আছে, এপ্রিলে হলেও থাকত।’ জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার পর নির্বাচনের তারিখ আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে পরিবর্তন হলে সমস্যা ছিল না। বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাদের দাবি থাকতে পারে। তবে এটা ভালো হতো যদি প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরে টেলিভিশনে ঘোষণার মাধ্যমে তারিখটা পরিবর্তন করতেন। সেটা তিনি করেননি। ডা. তাহের বলেন, ‘আমরা খুব বিস্মিত হয়ে দেখলাম একটি দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তারা যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন। এ দেশে ১০০টিরও বেশি রাজনৈতিক দল আছে। তাহলে তো এমন কালচার তৈরি হবে, উনি (প্রধান উপদেষ্টা) যাদের সঙ্গেই কথা বলবেন, জয়েন্ট স্টেটমেন্ট দিতে হবে। এ যৌথ বিবৃতিতে আমাদের আপত্তি। এতে অনেক রাজনৈতিক দলই বিব্রত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা নিরপেক্ষতা হারিয়েছেন অভিযোগ করে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশন এখন ইফ, যদিতে আছে, কিন্তুতে যাবে কি না আল্লাহ জানেন। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ফোন করে নিরপেক্ষ থাকার আশ্বস্ত করায় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে যোগ দিয়েছে জামায়াত।

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
হাসিনা স্বৈরাচারী হিসেবে বিতাড়িত
হাসিনা স্বৈরাচারী হিসেবে বিতাড়িত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
একাত্তর ও গণতন্ত্রের বিষয়ে ছাড় নয়
একাত্তর ও গণতন্ত্রের বিষয়ে ছাড় নয়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
সর্বশেষ খবর
সূত্রাপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লিপু গ্রেফতার
সূত্রাপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লিপু গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে আটক ৬ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে আটক ৬ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে জব্দ আড়াই কোটি টাকার চোরাচালান, শাড়ি-ক্রিম-মাদক সবই আছে
সিলেটে জব্দ আড়াই কোটি টাকার চোরাচালান, শাড়ি-ক্রিম-মাদক সবই আছে

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইনশৃঙ্খলায় দৃশ্যমান অগ্রগতি, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে অসুবিধা হবে না’
‘আইনশৃঙ্খলায় দৃশ্যমান অগ্রগতি, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে অসুবিধা হবে না’

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিএনপি ও কৃষক দলের যৌথ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নোয়াখালীতে বিএনপি ও কৃষক দলের যৌথ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিপিএ-৫ পাওয়া মেধাবী শিক্ষার্থী জুই আক্তারের পাশে শুভসংঘ
জিপিএ-৫ পাওয়া মেধাবী শিক্ষার্থী জুই আক্তারের পাশে শুভসংঘ

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কদমতলীতে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
কদমতলীতে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার দাবি
সিডনিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার দাবি

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে হাইওয়ে থানার সামনে জব্দকৃত বাসে আগুন
ফরিদপুরে হাইওয়ে থানার সামনে জব্দকৃত বাসে আগুন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭: চমকপ্রদ যেসব ফিচার থাকার আভাস মিলছে
আইফোন ১৭: চমকপ্রদ যেসব ফিচার থাকার আভাস মিলছে

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্টারলিংকের অফিসিয়াল রিসেলার বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড
স্টারলিংকের অফিসিয়াল রিসেলার বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একই লটারিতে এক মাসে দুইবার জিতলেন ৫০ হাজার ডলার!
একই লটারিতে এক মাসে দুইবার জিতলেন ৫০ হাজার ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি হলেই হাঁটু পানি, দুর্ভোগে পৌরসভাবাসী
বৃষ্টি হলেই হাঁটু পানি, দুর্ভোগে পৌরসভাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

না ফেরার দেশে প্রখ্যাত ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
না ফেরার দেশে প্রখ্যাত ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮তম বিসিএস (পুলিশ) অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব মির্জা তারেক ও মাসুদ আলম
২৮তম বিসিএস (পুলিশ) অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব মির্জা তারেক ও মাসুদ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!
ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে