শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০১৬

আবাসিকের চেহারা নেই ওয়ারীতে

শ্যামপুর টু লালবাগ ৫
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
আবাসিকের চেহারা নেই ওয়ারীতে

বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর গড়ে ওঠা আদি ঢাকা শহরের প্রথম পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা ওয়ারী থানা এলাকা। ঢাকার প্রাচীন বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান বলধা গার্ডেনও এখানে অবস্থিত। সপ্তদশ শতাব্দীতে চকবাজার, বাংলাবাজার, নবাবপুর প্রভৃতি এলাকায় নাগরিক বসতির পত্তন ঘটে। ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ অপরিকল্পিতভাবে এর বিস্তার ঘটে ব্যক্তিগত প্রয়োজনের তাগিদে। ওয়ারী থানা এলাকায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৮, ৩৯ ও ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। এখানে রয়েছে পুরনো সলিমুল্লাহ     কলেজ ও গ্রাজুয়েটস স্কুল। আবাসিক এলাকা বলা হলেও রয়েছে ছোট-বড় বিভিন্ন শিল্প-কারখানা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। আর ময়লা- আবর্জনায়ও আছে চরম অব্যবস্থাপনা। ইতিহাস থেকে জানা যায়, উনিশ শতকের শেষ দিকে একটি পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে। বর্তমান ওয়ারীর খাসজমি পত্তন দিয়ে জনবসতি গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সে সময় ওয়ারীর ছয় ভাগের পাঁচ ভাগই ছিল জঙ্গলাকীর্ণ। ১৮৮৪ সালে ঢাকার রাজস্ব প্রশাসক বা ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টর ছিলেন ফ্রেডরিক ওয়্যার। তিনি জনবসতি স্থাপনের লক্ষ্যে পুরো এলাকাটিকে তিন ভাগে বিভক্ত করে উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু করেন। তার উদ্যোগে জঙ্গল কেটে রাস্তা তৈরি করা হয়। এসব ছিল লাল সুরকি বিছানো পথ। এ ছাড়া রাস্তার দুই পাশে তৈরি করা হয় ড্রেন। তৈরি করা হয় পানি সরবরাহের জন্য ওভারহেড পানির ট্যাঙ্ক বা রিজার্ভার। মূলত ফ্রেডরিক ওয়্যারের নামানুসারেই এ আবাসিক এলাকাটির নামকরণ হয়েছিল ওয়ারী। প্রথমে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে বিনামূল্যে আবাসিক প্লট বরাদ্দ করা হয়। এতে শর্ত দেওয়া হয় যে তিন বছরের মধ্যে বসতবাড়ি তৈরি করে বসবাস শুরু করতে হবে। এমনকি বাড়ির নকশা অনুমোদনেরও শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়। তৎকালীন ঢাকার সুন্দর ছিমছাম নিরিবিলি একটি আবাসিক এলাকা হয়ে উঠেছিল ওয়ারী। এ এলাকার পূর্বপাশ অভিজাত হিসেবে এখনো টিকে আছে। আর পশ্চিম পাশ পরিণত হয়েছে অপরিকল্পিত পুরনো ভবন আর আবর্জনাপূর্ণ এলাকায়।

জানা যায়, ২০১২ সালের ৩ এপ্রিল ঢাকার ৪২তম থানা হিসেবে ওয়ারী থানার কার্যক্রম শুরু হয়। সূত্রাপুর থানাকে ভেঙে ১.৮০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে গড়ে উঠেছে ওয়ারী। উত্তরে গোপীবাগ কাঁচাবাজার হয়ে কিশোরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড ও হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ। দক্ষিণে রায়সাহেব বাজার হয়ে ধোলাইখাল রাস্তা। পূর্বে দয়াগঞ্জ রেলক্রসিংয়ের মাঝের রাস্তা হয়ে স্বামীবাগ রেলক্রসিং। আর পশ্চিমে নবাবপুর রোড হয়ে রায়সাহেব বাজার ক্রসিং নিয়ে গঠিত ওয়ারী থানা এলাকা।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে শাহ সাহেব লেন। এটি ওয়ারীর অন্যতম পরিচিত একটি সড়কের নাম, যার এক পাশে সাধু যোসেফ কারিগরি বিদ্যালয় আর অন্য পাশে কেবলা শাহ আহসান উল্লাহ মাজার শরিফ। ওয়ারী থানা মোড় থেকে স্বামীবাগ সংযোগকারী সড়কটি কাদা-মাটি আর খোঁড়াখুঁড়ি করে রেখে দেওয়া হয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। নেই কোনো মেরামতের উদ্যোগ। তাই এ পথে পায়ে হেঁটে চলাচলই একমাত্র মাধ্যম। ২৭ নম্বর দক্ষিণ মৈশুন্দী সড়কটিও বেহাল হয়ে আছে প্রায় বছর খানেক ধরে। এর ড্রেনগুলোতে নেই কোনো ঢাকনা। একটু বর্ষাতেই ড্রেনের ময়লা কালো পানিতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। চরম বিড়ম্বনা নিয়ে চলাচল করতে হয় সাধারণ মানুষকে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওয়ারী পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা হলেও এর টিপু সুলতান রোডের ১৫/৮ নম্বর বাড়িটি একতলা থেকে দোতলায় পরিণত করা হচ্ছে কোনো ধরনের নকশা অনুমোদন ছাড়াই। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ময়লা-আবর্জনার চরম অব্যবস্থাপনা। একই বাড়ির ঠিক উল্টোপাশে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকনের সৌজন্যে স্থাপিত ডাস্টবিন। কিন্তু সেখানে না ফেলে আশপাশ ভরে ফেলা হচ্ছে গৃহস্থালীর আবর্জনা দিয়ে। এ ছাড়া টিপু সুলতান রোড, গোয়ালঘাট লেন ও লালমোহন সাহা স্ট্রিটের মোড়টির তিন ভাগের এক ভাগ ময়লা-আবর্জনায় ভরপুর। এর ফলে সকাল-বিকাল সৃষ্টি হয় যানজটের।

জানা গেছে, বর্তমানে ওয়ারী এলাকাটি পরিকল্পিত আবাসিক, অপরিকল্পিত আবাসিক ও শিল্পাঞ্চলে পরিণত হয়েছে। গৌর নিতাই সাহা স্ট্রিটের বিক্রমপুর নূরানী আয়রন মার্কেটের সামনের এলাকায় পানি সংকট নিরসনে বসানো হয়েছে কল। সেখানে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিনভর গোসল এবং রাত ১০টার পর কাপড় ধোয়ার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বনগ্রাম রোডটি পরিণত হয়েছে ময়লার ভাগাড়ে। ৫৫, ৫৬, ৬৩, ৬৪ নম্বর বাড়ি এবং বায়তুন নূর জামে মসজিদের সামনে প্রায় ২০ মিটার অন্তর তিনটি ময়লার বড় স্তূপ রাখা হয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, এখানে নেই কোনো ডাস্টবিন। নেই সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সুদৃষ্টি।

ফ্রেডরিক ওয়্যারের স্বপ্নের পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা এখন প্রায় বাণিজ্যিক, ব্যবসায়িক ও শিল্প এলাকায় পরিণত হয়েছে। এখানে আবাসিক জনপদের বদলে গড়ে উঠেছে স্বনামধন্য বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের শো-রুম, রেস্টুরেন্ট। আবাসিক এলাকা বলা হলেও ওয়ারী ও আশপাশে প্রায় আট হাজার ছোট-বড় ইঞ্জিনিয়ারিং কারখানা স্থাপন করা হয়েছে। এগুলোর বেশির ভাগই প্রাচীন একতলা কিংবা দোতলা জরাজীর্ণ রংচটা ভবনে স্থাপিত, যেখানে চাপাচাপি পরিবেশে ঝুঁকির মধ্যে ভারী মেশিনপত্র চালানো হয়ে থাকে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প সমিতির সভাপতি আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমাদের যথেষ্ট জায়গার অভাব। অল্প জায়গার মধ্যে বড় বড় মেশিন বসিয়ে ঝুঁকি নিয়ে কারখানা চালাতে হয়।’

এসব বিষয়ে জানতে ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবু আহমেদ মন্নাফীর মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
কারওয়ান বাজার থেকে ২৮৭০ কেজি পলিথিন জব্দ
কারওয়ান বাজার থেকে ২৮৭০ কেজি পলিথিন জব্দ
অক্টোবরে রেমিট্যান্স ২৫৬ কোটি ডলার
অক্টোবরে রেমিট্যান্স ২৫৬ কোটি ডলার
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ
সময়মতো শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হবে
সময়মতো শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হবে
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে
জেল হত্যা দিবস আজ
জেল হত্যা দিবস আজ
ছয় রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
ছয় রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৬৭ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৬৭ হাজার টাকা
রাজধানীতে চালককে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে চালককে কুপিয়ে হত্যা
দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ
ওয়েস্টার্ন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এমডির ৪৮ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
ওয়েস্টার্ন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এমডির ৪৮ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক কিশোরের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার
সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান
ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবারও চোটে পড়লেন দিবালা
আবারও চোটে পড়লেন দিবালা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা
ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু
ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ
বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা