শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ইলিয়াস কাঞ্চন

চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাতে কমার্শিয়াল ছবিকেই অনুদান দিতে হবে

যে কথা হয়নি বলা
চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাতে কমার্শিয়াল ছবিকেই অনুদান দিতে হবে

জনপ্রিয় চলচ্চিত্রকার ইলিয়াস কাঞ্চন। সম্প্রতি সরকার তাঁকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২৩-এর জুরিবোর্ডের সদস্য নির্বাচিত করেছিল।  কিন্তু সে পদ গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান তিনি। কিন্তু কেন? এ প্রশ্ন ছাড়াও চলচ্চিত্রের নানা বিষয় নিয়ে প্রথমবারের মতো মুখ খুলেছেন তিনি। তাঁর এ বিশেষ সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২৩-এর জুরিবোর্ড থেকে সরে গেলেন, বিশেষ কোনো কারণ ছিল কি?

দেখুন, এ অন্তর্বর্তী সরকার যখন দায়িত্ব গ্রহণ করল তখন তথ্যসচিব আমাকে ফোন দিয়ে জানতে চাইলেন আমরা চলচ্চিত্রের উন্নয়ন কীভাবে করতে পারি। আমি বললাম এর জন্য প্ল্যান প্রোগ্রাম দরকার। তিনি বললেন, আমাদেরও একটা প্ল্যান আছে, আপনাদেরটাও দেন, আমরা দুটো মিলিয়ে একটি প্ল্যান তৈরি করব। এরপর হঠাৎ দেখলাম কোনো কথাবার্তা ছাড়াই সরকার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২৩ এর জুরি বোর্ডের সদস্যদের নাম ঘোষণা করলেন। আমি অবাক হলাম, ভাবলাম চলচ্চিত্রকারদের বাদ দিয়ে তারা যদি নিজেরাই সব সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তাহলে আমার কাছে প্ল্যান চাইলেন কেন। মূলত এ কারণেই এ পদ থেকে সরে গেলাম। তাছাড়া এ ধরনের কোনো কমিটিতে আগেও আমি কখনো থাকিনি। অনেক প্রস্তাব এসেছিল আমি বরাবরই না করে দিয়েছি। এমনকি আমি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি থাকাকালীনও পদাধিকারবলে আমাকে এমন অনেক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমি তা নাকচ করে দেই। আমি রাজনৈতিক বা এ ধরনের কোনো কাজে মোটেও আগ্রহী নই। ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এর মতো জনকল্যাণমূলক কাজে আমাকে ডাকা হলে আমি অবশ্যই তা করব।

 

সরকারের কাছে আপনি কেমন প্ল্যান দিতে চেয়েছিলেন?

আমি চেয়েছিলাম জুরি কমিটি, সেন্সর কমিটি ও সার্চ কমিটি সময়োপযোগী করে গঠন করতে। সার্চ কমিটির কাজ হবে অন্য সব কমিটির তদারকি করা।

 

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরিবোর্ড আগে নানা কারণে বিতর্কে ছিল, কী বলবেন?

এ বিতর্কের ব্যাপারে আমি কিছু জানি না, তবে অনেক অনিয়ম যে হয় তা দেখেছি। যেমন একসময় দেখেছি এখানে নির্মিত ভারতীয় রিমেক ছবিকে জাতীয় পুরস্কার দেওয়া হতো। কিন্তু আমি যখন এ ধরনের একটি রিমেক ছবি নির্মাণ করে জমা দিলাম তখন তা বাদ দিয়ে দেওয়া হলো। আসলে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান কমিটিতে সরকার ও সরকারদলীয় লোকদের প্রাধান্য থাকে। তাদের মন মতো প্রায় সময়ই এ পুরস্কার প্রদান করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারকে বিতর্কিত করা হয়েছে।

 

চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারপ্রদত্ত অনুদান নিয়েও নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে...

এ অভিযোগ অবশ্যই সত্যি। সরকারি অনুদান নিয়ে বেশিরভাগ নির্মাতাই এর অপব্যবহার করে। যা নির্মাণ করা হয় তা কতটা মানসম্মত হয়? এসব ছবি কি দর্শক দেখে? সব টাকা কি এতে ব্যবহার করা হয়? হিসাব করলে দেখা যাবে অনুদান নিয়ে সিংহভাগ ছবিও নির্মাণ করা হয়নি। এর জন্য আইনগত ব্যবস্থা ও তদারকির ক্ষেত্রও অত্যন্ত দুর্বল। আর অনুদান প্রাপ্তির ক্ষেত্রেও সরকারি লেজুড়বৃত্তিকে বেশিরভাগ সময় প্রশ্রয় দেওয়া হয়। আসলে অনুদান দেওয়ার সিস্টেমই ঠিক নেই। আর যেখানে সিস্টেম ঠিক থাকে না সেখানে তো দুর্নীতি হবেই। এটি সরকারি অর্থের অপচয় ছাড়া আর কিছু নয়। দুঃখের কথা সরকারি হলেও এ অর্থ তো সরকারের নয়, এটি জনগণের টাকা, এর অপব্যবহার করা কি উচিত?

 

অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে আপনার কোনো প্রস্তাব আছে কি?

আমি বলব যেসব ছবি মুক্তি পেয়ে ভালো ব্যবসা করে সেগুলোর মধ্য থেকে বাছাই করে সেসব ছবিকে অনুদান দেওয়া হোক। এছাড়া আমি সরকারকে বলেছিলাম চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান নয়, ৫০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হোক। এ টাকা একসঙ্গে ব্যবহার করা হবে না। টাকাটা ব্যাংকে রাখা হবে। প্রথম বছর এ টাকা থেকে ৩০টি ছবি নির্মাণ করা হবে। সেই ছবির লাভের টাকা দিয়ে দ্বিতীয় বছর আবার ৩০/৪০টি ছবি নির্মাণ করা হবে। এবং পরে আবার লাভের টাকা এবং ব্যাংকে এফডিআর করে রাখা বাকি টাকার ইন্টারেস্ট দিয়ে ছবি নির্মাণ করা হবে। একই সঙ্গে ধাপে ধাপে সুদসহ ঋণের টাকা সরকারকে ফেরত দেওয়া হবে। আর সরকারি এ অর্থের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট যোগ্য ব্যক্তিদের দিয়ে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। এভাবে ১০ বছরের মধ্যে সরকারকে সুদসহ সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

 

কিন্তু অনুদানের বেশির ভাগ ছবি মৌলিক ধারার, যা রুট লেভেলের দর্শক দেখে না, তাহলে অর্থ কীভাবে সরকারকে ফেরত দেওয়া হবে?

কথাটি খুবই সত্যি, আমি বলব চলচ্চিত্রকে যদি সত্যিকার অর্থে দাঁড় করাতে হয় তাহলে কমার্শিয়াল ছবিকেই অনুদান দিতে হবে। কারণ কমার্শিয়াল ছবিই সব শ্রেণির দর্শক দেখে, এতে লোকসান গোনার ঝুঁকি থাকবে না। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি- আমার অভিনীত প্রথম ছবি ‘বসুন্ধরা’ কিংবা পরের ছবি ‘ডুমুরের ফুল’- এর জন্য আমাকে জাতীয় পুরস্কার দেওয়া হয়নি। কারণ এগুলো ছিল মৌলিক ধর্মী ছবি। আমি পুরস্কার পেয়েছি কমার্শিয়াল ছবির জন্য। এটা ছিল একটা সিলি ব্যাপার। আরও দুঃখের বিষয় হলো, যে কোনো কমিটিতে মেইনস্ট্রিমের চলচ্চিত্রের লোকদের রাখা হয় না। এখনো যে যে কাজের যোগ্য তাকে দিয়ে কোনো কাজ করানো হচ্ছে না। সরকারের পছন্দমাফিক কিংবা দলীয় ঘরানার লোকেরাই সব ক্ষেত্রে সুযোগ পাচ্ছেন। তাই যথার্থতা ও দক্ষতার অভাবে চলচ্চিত্র শিল্পের ধ্বংসযজ্ঞ রোধ করা যাচ্ছে না।

 

সফলতার ক্ষেত্রে তাহলে কমার্শিয়াল ছবিকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন?

অবশ্যই, এ ক্ষেত্রে চলচ্চিত্রের একটি দিকের কথাই উল্লেখ করি, যেমন কোনো শিল্পী যদি কমার্শিয়াল ছবিতে কাজ করতে আসেন তাহলে তাকে অভিনয়, ফাইট, ড্যান্স থেকে শুরু করে সবকিছুরই প্রশিক্ষণ নিতে হয়। মৌলিক ছবির ক্ষেত্রে এর খুব একটা প্রয়োজন পড়ে না। তাই কমার্শিয়াল ছবির ক্ষেত্রে শিখে কাজ করতে হয় বলে ছবিগুলোর সব দিক যথাযথ হয় এবং সব শ্রেণির দর্শক গ্রহণযোগ্যতা পায়। তাই সরকারকে বলব অনুদান কিংবা পুরস্কার, মানে সব ক্ষেত্রেই কমার্শিয়াল ছবিকে অগ্রাধিকার দিন। চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরিয়ে আনুন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিতুর ডায়েরি
নিতুর ডায়েরি
ফারুকীর অনুরোধ
ফারুকীর অনুরোধ
জবাবে জয়া...
জবাবে জয়া...
ধারাবাহিক নাটক ‘সবুজ গ্রাম, পাথরের শহর’
ধারাবাহিক নাটক ‘সবুজ গ্রাম, পাথরের শহর’
রাজের নাটকে ইয়াশ-তটিনী
রাজের নাটকে ইয়াশ-তটিনী
ক্ষুব্ধ ঋতুপর্ণা
ক্ষুব্ধ ঋতুপর্ণা
মিউজিক ভিডিওতে সুনেরাহ
মিউজিক ভিডিওতে সুনেরাহ
গর্জে উঠলেন কঙ্গনা
গর্জে উঠলেন কঙ্গনা
ছিনতাইকারীর সংগীতপ্রীতি দেখে রীতিমতো মুগ্ধ
ছিনতাইকারীর সংগীতপ্রীতি দেখে রীতিমতো মুগ্ধ
আজও কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
কালজয়ী রিমেকে জেনিফার লোপেজ
কালজয়ী রিমেকে জেনিফার লোপেজ
চ্যানেল আইতে আজ ‘ভাত দে’
চ্যানেল আইতে আজ ‘ভাত দে’
সর্বশেষ খবর
ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

এই মাত্র | বাণিজ্য

রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন
রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল
এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ
সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি
শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান
নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ
বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা
বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক
নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন
ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব
স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ভারতের মিডিয়াকে উসকে দিচ্ছেন : হেলাল উদ্দিন
শেখ হাসিনা ভারতের মিডিয়াকে উসকে দিচ্ছেন : হেলাল উদ্দিন

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী নদীসহ ৪ নেতাকর্মী রিমান্ডে
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী নদীসহ ৪ নেতাকর্মী রিমান্ডে

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে চালু হবে নিবন্ধিত রিকশা
ঢাবিতে চালু হবে নিবন্ধিত রিকশা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা
সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা
হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড
সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট
হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা