শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪

স্ট্রোক :প্রতিরোধ ও প্রতিকার

অধ্যাপক ডা. এম এস জহিরুল হক চৌধুরী
স্ট্রোক :প্রতিরোধ ও প্রতিকার

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্ল্যাড প্রেসার পরীক্ষা করা এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখা। অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার না খাওয়া এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা। সঠিক নিয়মে সময়মতো এবং সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া

 

স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি মারাত্মক রোগ। যার ফলে মস্তিষ্কের রক্তনালিতে জটিলতা দেখা দেয় এবং হঠাৎ করেই মস্তিষ্কের একাংশ কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে। মস্তিষ্কের কোষ অত্যন্ত সংবেদনশীল। অক্সিজেন ও শর্করা সরবরাহে একটু হেরফেরে কোষগুলো মারা যেতে শুরু করে। যদি মস্তিষ্কের কোনো অংশের রক্ত চলাচল বিঘ্নিত হয় (আঘাতজনিত কারণ ছাড়া) এবং তা ২৪ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয় অথবা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রোগী মৃত্যবরণ করে, তাহলে এ অবস্থার নাম স্ট্রোক। স্ট্রোকের কারণে প্যারালাইসিসের (পক্ষাঘাত) মতো মারাত্মক উপসর্গ দেখা যায়, কিছু স্ট্রোকে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। স্ট্রোক হলে শরীরের যে কোনো একদিকে হাত-পা ও মুখমণ্ডল প্যারালাইসিস হয়ে থাকে। ব্রেনের ভিতর স্ট্রোকটা যদি বাঁ-দিকে হয় তাহলে ডানদিকের হাত-পা এবং ডানদিকে স্ট্রোক হলে বাঁ-দিকের হাত-পা প্যারালাইসিস হয়ে থাকবে। মোটকথা, ব্রেনের যে যে অংশ শরীরের যে যে অংশ নিয়ন্ত্রণ করে, সেসব অংশ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে শরীরের ওই স্থানগুলো অকেজো হয়ে পড়ে। স্ট্রোকের ধরন ও পরিমাপ অনুযায়ী প্যারালাইসিসের ধরন ও পরিমাপ নির্ভর করে। একটি ভুল ধারণা রয়েছে যে, স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক একই রোগ। মনে রাখতে হবে, স্ট্রোক হার্টের কোনো রোগ নয়, মস্তিষ্কের রোগ। হার্টের রোগের চিকিৎসার জন্য যেমন হাসপাতালে নির্দিষ্ট বিভাগ এবং ডাক্তার থাকেন, স্ট্রোকের চিকিৎসার জন্যও আলাদা বিভাগ এবং ডাক্তার আছেন। স্ট্রোকের লক্ষণ চিনে রোগীকে দ্রুত নির্দিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোগীর সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুণ বেড়ে যায়।

স্ট্রোকের লক্ষণ : স্ট্রোকের লক্ষণ হলো-হঠাৎ করে শরীরের একাংশ অবশ বা দুর্বল হয়ে যাওয়া, মাথাব্যথা ও বমি হওয়া, হঠাৎ অজ্ঞান হওয়া অথবা কথা জড়িয়ে যাওয়া বা একেবারেই কথা বলতে না পারা। স্ট্রোক হলে মাথা ঝিমঝিম করে, প্রচ- মাথাব্যথার সঙ্গে ঘাড়, মুখ ও দুই চোখের মাঝখান পর্যন্ত ব্যথা হয়। হাঁটতে বা চলাফেরা করতে এবং শরীরের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমস্যা হয়। কথাবার্তা জড়িয়ে যায়, অস্পষ্ট শোনায়। শরীরের একপাশ দুর্বল, অসাড় কিংবা দৃশ্য দুটি দেখা, বমিবমি ভাব বা বমি হওয়া। স্ট্রোকের লক্ষণ মনে রাখার জন্য FAST শব্দটি মনে রাখতে হবে। F - Face (মুখমন্ডল) : মুখের একদিক বাঁকা হয়ে যাওয়া। A - Arm (হাত) : এক হাত দুর্বল হয়ে পড়া। S - Speech (কথা) : কথা জড়িয়ে আসা। T - Time (সময়) : যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসা। হঠাৎ কারও এ লক্ষণগুলো দেখা গেলে বুঝতে হবে যে, তার স্ট্রোক হয়েছে। এক্ষেত্রে আতঙ্কিত না হয়ে সময় নষ্ট না করে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসতে হবে। সঠিক সময়ে চিকিৎসার মাধ্যমে স্ট্রোকের রোগীকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। মস্তিষ্ক আক্রান্ত হওয়ার ধরনের ওপর ভিত্তি করে স্ট্রোক দুই প্রকারের হতে পারে।

ইসকেমিক স্ট্রোক : মস্তিষ্কের রক্তনালিতে রক্ত জমাট বেঁধে, অথবা শরীরের কোনো অংশ বিশেষ করে হৃৎপি- থেকে জমাটবাঁধা রক্ত মস্তিষ্কের রক্তনালিতে এসে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যে স্ট্রোক হয় তা ইসকেমিক স্ট্রোক নামে পরিচিত। এ ধরনের স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কা কম থাকলেও ভালো হতে দীর্ঘ সময় লাগে এবং অনেক রোগী স্থায়ী পঙ্গুত্ব নিয়ে বেঁচে থাকেন।

হেমোরেজিক স্ট্রোক : মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালি ফেটে গিয়ে মস্তিষ্কের ভিতর রক্ত ছড়িয়ে পড়লে তাকে হেমোরেজিক স্ট্রোক বলে। এ ধরনের স্ট্রোকে লক্ষণ উপসর্গ নির্ভর করে ব্রেনের কোন অংশ কীভাবে কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার ওপর। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর উচ্চরক্তচাপ থাকে এবং রোগী অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে আসেন। এই স্ট্রোকে রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। যারা প্রাথমিক ধকল কাটিয়ে উঠতে পারেন, দ্বিতীয়বার রক্তক্ষরণের ঝুঁকি তাদের কম থাকে এবং তাদের প্যারালাইসিস অপেক্ষাকৃত কম সময়ে ভালো হয়। স্থায়ী পঙ্গুত্বের আশঙ্কাও কম থাকে।

স্ট্রোকের চিকিৎসা : যে ধরনের স্ট্রোকই হোক না কেন, ভালো বা মন্দ হওয়া নির্ভর করে প্রাথমিক মেডিকেল ও পুনর্বাসন চিকিৎসা কতটা দ্রুত, কার্যকর ও সার্থকভাবে দেওয়া হয়েছে তার ওপর। স্ট্রোকের ধরন ও প্রকারভেদ অনুসারে স্ট্রোকের চিকিৎসা বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো স্ট্রোকের লক্ষণ খেয়াল করে রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসা। স্ট্রোক চিকিৎসার প্রধান অংশ হলো নার্সিং এবং নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ ও পরিমিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। ইসকেমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে রোগীকে যদি ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে আসা যায় তাহলে থ্রম্বোলাইসিস (ইনজেকশনের মাধ্যমে জমাটবদ্ধ রক্ত গলিয়ে ফেলা) এবং থ্রমবেকটমির (স্টেন্টের মাধ্যমে জমাটবদ্ধ রক্ত বের করে নিয়ে আসা) মাধ্যমে কিছু রোগীর চিকিৎসা করা সম্ভব। অন্যান্য ক্ষেত্রে চিকিৎসক প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগীর সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ব্যবস্থাপত্র দেবেন অথবা ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেবেন। হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি সার্জারি, সার্জিক্যাল ক্লিপিং, অথবা কয়েলিংয়ের মাধ্যমে চিকিৎসা করা সম্ভব। তবে স্ট্রোকের চিকিৎসা সম্পূর্ণ নির্ভর করে রোগীর অবস্থা, স্ট্রোকের ধরন এবং রোগী কত দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছেছে তার ওপর। এ ছাড়া কিছু ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হয়। যেমন- শ্বাসনালিতে সমস্যা হলে কিংবা শ্বাস নেওয়া বন্ধ হয়ে গেলে মুখে মুখ লাগিয়ে শ্বাস দিতে হবে। বমি হলে মাথা একদিকে কাত করে দিতে হবে। অন্যদের মনে রাখতে হবে, আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোনো খাবার বা পানি খাওয়ানো যাবে না। প্রতিরোধের উপায় : স্ট্রোক অনেকাংশেই প্রতিরোধ যোগ্য। স্ট্রোকের প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। এজন্য স্ট্রোকের ঝুঁকি সম্পর্কে জানা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি মেনে চলা উচিত। সবচেয়ে বড় কথা এসবক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে

এগিয়ে চলা। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্ল্যাড প্রেসার পরীক্ষা করা এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখা। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার না খাওয়া এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা। সঠিক নিয়মে সময়মতো এবং সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া। নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা এবং সতর্কভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা। এছাড়া চেষ্টা করুন মানসিক চাপ কমাতে বা চিন্তামুক্ত থাকতে। ঝেরে ফেলুন বাড়তি টেনশন। উপভোগ করুন জীবনটাকে।

লেখক : অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি বিভাগ, পপুলার ডায়াগনস্টিক

সেন্টার লি. শ্যামলী, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা লবণ নিয়ে কিছু কথা...
কাঁচা লবণ নিয়ে কিছু কথা...
অনবরত হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে
অনবরত হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হৃদরোগ : কারণ ও চিকিৎসা
হৃদরোগ : কারণ ও চিকিৎসা
উচ্চরক্তচাপ
উচ্চরক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় টিভি চ্যানেল বন্ধের রিটের শুনানি জানুয়ারিতে : হাইকোর্ট
ভারতীয় টিভি চ্যানেল বন্ধের রিটের শুনানি জানুয়ারিতে : হাইকোর্ট

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৪
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৪

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঘূর্ণিঝড় চিডোর আঘাতে ফ্রান্সে নিহত ১৪
ঘূর্ণিঝড় চিডোর আঘাতে ফ্রান্সে নিহত ১৪

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্বালানি সংকট দূর করবে ভূগর্ভস্থ হাইড্রোজেন: বিজ্ঞানীদের আশাবাদ
জ্বালানি সংকট দূর করবে ভূগর্ভস্থ হাইড্রোজেন: বিজ্ঞানীদের আশাবাদ

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শাবিপ্রবিতে ‘ক্যাম্পাস টু কর্পোরেট’ শীর্ষক সেমিনার
শাবিপ্রবিতে ‘ক্যাম্পাস টু কর্পোরেট’ শীর্ষক সেমিনার

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেন্টমার্টিন ভ্রমণে বিধিনিষেধ কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে বিধিনিষেধ কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় জামায়াতে ইসলামীর ইউনিয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জামায়াতে ইসলামীর ইউনিয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশেও কি ‘নিষিদ্ধ’ হচ্ছেন সাকিব?
দেশেও কি ‘নিষিদ্ধ’ হচ্ছেন সাকিব?

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবুজবাগে আবর্জনা থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
সবুজবাগে আবর্জনা থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি
গাইবান্ধায় কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিআরটি লেনে বিআরটিসির এসি বাস সার্ভিসের উদ্বোধন
বিআরটি লেনে বিআরটিসির এসি বাস সার্ভিসের উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলছড়িতে যুব-স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের মানববন্ধন
ফুলছড়িতে যুব-স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে অভিবাসী শিবিরে বন্দুক হামলায় নিহত ৫
ফ্রান্সে অভিবাসী শিবিরে বন্দুক হামলায় নিহত ৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শীতেও ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি: সচেতনতায় শুভসংঘের আলোচনা সভা
শীতেও ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি: সচেতনতায় শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তি কমেছে
শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তি কমেছে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘র‌্যাব পরিচয়ে’ শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ নিতে গিয়ে নারী আটক
বগুড়ায় ‘র‌্যাব পরিচয়ে’ শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ নিতে গিয়ে নারী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন
গাজীপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের
শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের
হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা
পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী
চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা