বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, চলতি বছরের জুন পর্যন্ত, দেশের ৩৫টি ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মিলিতভাবে প্রায় ১৬ হাজার ২৩ কোটি টাকা প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজন ছিল কিন্তু সংরক্ষণ করেছে ১৪ হাজার ১২২ কোটি টাকা। যেহেতু অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রভিশন উদ্বৃত্ত রয়েছে, তাই সম্মিলিত প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা
চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ১৬টি ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। যা প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটিয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ যখন বেশি থাকে তখন তারা প্রভিশন ঘাটতির সম্মুখীন হয়। এই ঘাটতি শেষ পর্যন্ত তাদের প্রকৃত মুনাফাকে প্রভাবিত করে। এ ছাড়া ঋণদাতারা যখন প্রভিশনাল ঘাটতি সম্মুখীন হয়, তখন এটি দুর্বল ব্যবস্থাপনাকে নির্দেশ করে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সাধারণ শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে ০.২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ, নিম্নমানের শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে ২০ শতাংশ এবং সন্দেহজনক মানের ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ প্রভিশন রাখতে হয়। মন্দ ঋণের বিপরীতে তাদের অবশ্যই ১০০ শতাংশ আলাদা করে রাখতে হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন পর্যন্ত, দেশের ৩৫টি ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মিলিতভাবে প্রায় ১৬ হাজার ২৩ কোটি টাকা প্রভিশন সংরক্ষণের প্রয়োজন ছিল কিন্তু সংরক্ষণ করেছে ১৪ হাজার ১২২ কোটি টাকা। যেহেতু অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রভিশন উদ্বৃত্ত রয়েছে, তাই সম্মিলিত প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা।