শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

নূরজাহান কাহিনি

প্রিন্ট ভার্সন
নূরজাহান কাহিনি

মুঘল আমলে সবার ভাবনা ছিল শাহজাদা সেলিমের প্রেম আনারকলিকে ঘিরে। কিন্তু শাহজাদা যখন সম্রাট তখনকার প্রেম বিয়ে সব কিছ্ইু নূরজাহানকে ঘিরে। এমনকি মুঘল হেরেমে সবচেয়ে দাপুটে সম্রাজ্ঞী হিসেবে তাকে দেখা যায়। ‘আমার রাজ্য আমি এক পেয়ালা মদ আর এক বাটি সুরুয়ার বিনিময়ে আমার প্রিয় রানীর কাছে বেচে দিয়েছি।’ এই উক্তিও আর কারও নয়, সম্রাট জাহাঙ্গীরের। ৩০ জন মুখ্য পত্নীর মধ্যে তার সবচেয়ে প্রিয় এবং ২০তম পত্নী ছিলেন এই নূরজাহান। সম্ভবত তিনিই একমাত্র নারী যার কোনো মুঘল সম্রাটের ওপর এতখানি প্রভাব বিদ্যমান ছিল। নূরজাহান ছিলেন মার্জিত, শিক্ষিত, বুদ্ধিমতী ও একইসঙ্গে কর্তৃত্বপরায়ণ নারী। নূরজাহান কাহিনি বিস্তারিত জানাচ্ছেন- তানিয়া তুষ্টি

 

সম্বলহীন পরিবার থেকে স্থান নিয়েছিলেন হেরেমে

তার রাজনৈতিক ক্ষমতা, প্রতিপত্তি এবং গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে জানা যায় অনেক কিছু। নূরজাহান ছিলেন একজন কবি, দক্ষ শিকারি এবং খুবই সৃজনশীল এক স্থপতি। আগ্রায় তার তৈরি নকশাতেই নির্মাণ করা হয়েছিল তার বাবা-মার সমাধিসৌধ। কথিত আছে পরবর্তীতে এই স্থাপত্য রীতি মেনেই নাকি তাজমহলের স্থাপত্য নকশার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।

ষোড়শ শতকের শুরু থেকে পরবর্তী প্রায় ৩০০ বছর ধরে ভারতবর্ষ শাসন করেছে মুঘল শাসকরা। তখনকার সময়ে তারা ছিলেন ভারতের সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী রাজবংশ। এই রাজবংশে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদের বুদ্ধিবৃত্তিক তীক্ষতা ছিল উল্লেখ করার মতো। মুঘল সম্রাট এবং মুঘল রাজ পরিবারের নারীরা ছিলেন শিল্প, সংগীত এবং স্থাপত্যকলার বিশেষ সমঝদার। তারা বিশাল সব নগরী, প্রাসাদোপম দুর্গ, মসজিদ এবং সৌধ নির্মাণে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। কিন্তু পুরো মুঘল রাজবংশের একমাত্র নারী শাসক নূরজাহানকে নিয়ে এখনো ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশে ছড়িয়ে রয়েছে চমকপ্রদ অনেক লোকগাথা।

নূরজাহানের প্রেম ও তার সাহসিকতার অনেক কাহিনি ছড়িয়ে আছে। মুঘল প্রাসাদের অন্দরমহলে তার রাজনৈতিক ক্ষমতা, প্রতিপত্তি এবং গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে জানা যায় অনেক কিছু। নূরজাহান ছিলেন একজন কবি, দক্ষ শিকারি এবং খুবই সৃজনশীল এক স্থপতি। আগ্রায় তার তৈরি নকশাতেই নির্মাণ করা হয়েছিল তার বাবা-মার সমাধিসৌধ। কথিত আছে পরবর্তীতে এই স্থাপত্য রীতি মেনেই নাকি তাজমহলের স্থাপত্য নকশার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।

এই মুঘল সম্রাজ্ঞীর পিতৃদত্ত নাম ছিল মেহেরুন্নিসা। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৫৭৭ সালের ৩১ মে। একজন বলিষ্ঠ, সম্মোহনী ও উচ্চশিক্ষিত নারী হওয়ায় তাকে ১৭০০ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রভাবশালী নারী ভাবা হয়। প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, মেহেরের বাবা ছিলেন গিয়াস বেগ। গিয়াস বেগ স্ত্রীকে নিয়ে তেহেরান থেকে ভাগ্যের সন্ধানে হিন্দুস্তান আসছিলেন। তখন পথের মধ্যেই নির্জন মরুপ্রান্তে এক বাবলা গাছের তলায় জন্ম হয় মেহেরুন্নিসার। গল্প আছে যে এই সময় গিয়াস বেগ ও তার পত্নী এমন দুর্দশায় পড়েছিলেন যে মেয়েকে বাঁচানোর কোনো উপায় না পেয়ে পথের মাঝেই শিশু মেয়েকে শুইয়ে রেখে রওনা হন। আশা ছিল, কোনো সহৃদয় ব্যক্তি যদি তাকে পেয়ে আশ্রয় দেয় তবে শিশুটি প্রাণে বেঁচে যাবে। কিছুদূর যাওয়ার পরই শিশু কন্যার কান্না শুনে তারা আর থাকতে পারলেন না। ফিরে এসে মেয়েকে বুকে চেপে সহায়-সম্বলহীন গিয়াস বেগ এসে পৌঁছালেন লাহোরে। কাজ জুটিয়ে নেন মুঘল রাজদরবারে। পরবর্তীতে মেয়ে মেহেরের স্থান হলো হেরেমে।

নূরজাহানের প্রথম বিয়ে হয় এক মুঘল রাজকর্মচারী শের আফগান আলী কুলি খান ইসতাজলুর সঙ্গে। পরবর্তীতে এক লড়াইয়ে নিহত হন নূরজাহানের স্বামী।

বিধবা নূরজাহানকে পাঠানো হয় মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের হেরেমে। সেখানে নূরজাহান অন্য মুঘল নারীদের আস্থা এবং বিশ্বাসের পাত্র হয়ে ওঠেন। ১৬১১ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীর তাকে বিয়ে করেন। তিনি ছিলেন জাহাঙ্গীরের বিশতম পত্নী। সবচেয়ে প্রিয়তম স্ত্রীতেও পরিণত হন নিজগুণে। সেই সময়ের মুঘল রাজ দরবারের রেকর্ডে খুব কম নারীর কথাই উল্লেখ আছে। তবে সম্রাট জাহাঙ্গীরের স্মৃতিকথায় ১৬১৪ সালের পর থেকে তার সঙ্গে নূরজাহানের বিশেষ সম্পর্কের উল্লেখ আছে অনেকবার। তিনি নূরজাহানের এক অনুরাগময় চিত্রই এঁকেছেন তাতে। নূরজাহান সেখানে বর্ণিত হয়েছেন একজন বিশ্বস্ত সঙ্গী, চমৎকার সেবাদাত্রী, বিজ্ঞ পরামর্শদাতা, দক্ষ শিকারি, বিচক্ষণ কূটনীতিক এবং শিল্পবোদ্ধা হিসেবে। মুঘলদের পুরুষ শাসিত জগতে নূরজাহান ছিলেন এক অসাধারণ নারী। কোনো রাজকীয় পরিবার থেকে তিনি না আসলেও সম্রাটের হেরেমে তার উত্থান ঘটে এক দূরদর্শী রাজনীতিক হিসেবে। বিশাল মুঘল সাম্রাজ্য আসলে তিনি ও সম্রাট জাহাঙ্গীর মিলে একসঙ্গেই শাসন করতেন।

 

নূর জাহানের প্রথম স্বামী অন্য কেউ

সম্রাজ্ঞী নূরজাহান ও সম্রাট জাহাঙ্গীরের অপার প্রেমেরে কাহিনি শুনে হয়তো যে কেউ ভাবতে পারেন এটি তাদের প্রথম বিয়ে। কিন্তু ঘটনা মোটেও তেমন নয়। নূরজাহান ছিলেন সম্রাটের বিশতম স্ত্রী অপরদিকে নূরজাহানের দ্বিতীয় স্বামী ছিলেন সম্রাট জাহাঙ্গীর। ১৭ বছর বয়সে মেহেরুন্নিসার বিয়ে দেওয়া হয় মুঘল বাহিনীতে কর্মরত ইরানি সমরনায়েক শের আফগান আলী কুলি খান ইসতাজলুর সঙ্গে। এরপর তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয় সুদূর বর্ধমানে। জাহাঙ্গীর সম্রাট হওয়ার কিছুদিন পরে শের আফগানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রবিরোধী ও বিদ্রোহমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ তোলা হয়। জাহাঙ্গীর প্রচণ্ড চেষ্টা করেন শের আফগানকে মেরে ফেলার। কয়েকবার চেষ্টা করেও অবশ্য সফল হননি তিনি। শের আফগান ছিলেন ভীষণ শক্তিশালী ব্যক্তি। ফলে শের আফগানের কাছের মানুষদের সাহায্য নেন জাহাঙ্গীর। এভাবে সম্রাটের বাহিনীর হাতে নিহত হন শের আফগান। অনেকে বলে থাকেন, এককালের প্রণয়িনীকে পাওয়ার জন্যই শের আফগানকে হত্যা করেন জাহাঙ্গীর। ঐতিহাসিকগণের মতে এর কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই।

 

শেষ জীবনের করুণ পরিণতি

এত এত প্রভাব থাকা সত্ত্বেও নূরজাহানের জীবনের শেষ বছরগুলো ভালো যায়নি। ১৬২৭ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর নূরজাহান তড়িঘড়ি করে জামাতা শাহরিয়ারকে সম্রাট ঘোষণা করতে চান। কিন্তু তার ভাই আসফ খান নিজ মেয়ে মমতাজের স্বামী খুররমকে সিংহাসনে বসাতে কৌশলে নূরজাহানকে কারাবন্দী করেন। খুররম এই সুযোগে নিজ ভাই শাহরিয়ারকে হত্যা করে ‘শাহজাহান’ নাম নিয়ে সিংহাসনে আরোহণ করেন। অথচ সম্রাট বেঁচে থাকা আমলে নূরজাহানের বাবা ও ভাই অর্থ আত্মসাৎ ও বিশ্বাসঘাতকতার দায়ে অভিযুক্ত হয়েছিলেন তখন ঢাল হয়ে বাঁচিয়েছিলেন এই নূরজাহান। এমনকি তাদের পদোন্নতিতেও সাহায্য করেছিলেন তিনি। নিজের পরিবার পরিজনদের অনেককেই তিনি নিজ প্রভাব বলে প্রশাসন ও বিচার সম্বন্ধীয় উচ্চপদস্থ স্থানে উন্নীত করেন। জীবনের শেষ ১৮টি বছর নূরজাহানের বন্দীদশাতেই কাটে। এই পুরো সময় তিনি রাজনীতি থেকে বিচ্যুত হয়ে, তার পিতার সমাধিতে দরগাহ   তৈরির তদারকি করে ও কাব্যচর্চা করে দিনাতিপাত করেন। ১৬৪৫ সালের ১৭ ডিসেম্বর মৃত্যুর পর লাহোরের শাহদারা বাগে নূরজাহানকে সমাধিস্থ করা হয়।

 

সে এক অপার প্রেম

নূরজাহান ও সম্রাট জাহাঙ্গীরের প্রণয়ঘটিত নানা কাহিনি ছড়িয়ে আছে উপমহাদেশ জুড়ে। জানা যায়, তরুণী নূরজাহান বা মেহেরুন্নিসাকে দেখেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন শাহজাদা সেলিম বা জাহাঙ্গীর। কিন্তু একজন রাজকর্মচারীর মেয়ে হওয়ায় সম্রাট আকবর এ সম্পর্ক মেনে নেননি। তিনি তড়িঘড়ি করে অপর এক সেনাকর্মীর সঙ্গে বিয়ে দিয়ে পাঠিয়ে দেন সুদূর বর্ধমানে। ১৬০৭ সালে স্বামীর মৃত্যুর পর নূরজাহান ও তার মেয়ে লাডলি বেগমকে আগ্রায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে মুঘল হেরেমের কর্ত্রী সম্রাট জাহাঙ্গীরের সৎ মা এবং সম্রাট আকবরের প্রধান স্ত্রী রুকাইয়া বেগমের সেবায় তিনি নিয়োজিত হন। মরহুম স্বামীর জীবদ্দশায় তৈরি রাজনৈতিক শত্রুদের থেকে নিরাপত্তার জন্য নূরজাহান নিজেই মুঘল দরবারের আশ্রয় প্রয়োজন মনে করেছিলেন। তার স্বামী রাজদ্রোহী হওয়া সত্ত্বেও তিনি এবং তার কন্যা মুঘল দরবারে যথেষ্ট সম্মানজনক অবস্থান লাভ করেন। এদিকে নূরজাহানের প্রতি জাহাঙ্গীরের আকর্ষণ যে অনেক আগে থেকেই ছিল, যা তখনো যায়নি। জাহাঙ্গীরের রাজত্বের ছয় বছর চলছে। ১৬১১ সালের ২১ মে সন্ধ্যায় শাহী মহলের মীনা বাজারে বর্ষবরণের উৎসব নওরোজ দেখতে বের হন সম্রাট। এখানেই এক পোশাকের দোকানে দেখে এত বছর পরেও  মেহেরুন্নিসাকে চিনতে একটুও অসুবিধা হয়নি তার। তৎক্ষণাৎ তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসেন জাহাঙ্গীর। সেই মাসেরই ২৫ তারিখে, আরবি ১২ রবিউল আউয়াল ১০২০ হিজরি তারিখে মেহেরুন্নিসাকে বিয়ে করে মহলে নিয়ে আসেন জাহাঙ্গীর। নতুন স্ত্রীর রূপে মুগ্ধ হয়েই হয়তো তার নাম দেন ‘নূর মহল’ (মহলের আলো)। বিয়ের পাঁচ বছর পর, ১৬১৬ সালে এই নাম পরিবর্তন করে সম্রাট স্ত্রীর নাম দেন ‘নূর জাহান’ (জগতের আলো)। শুধু একটি মহলই নয়, মেহেরুন্নিসার কীর্তি ও মহিমা মহল ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র মুঘল সাম্রাজ্যে। তাই ‘নূর মহল’ নামটিতে তাকে সীমাবদ্ধ করা যায়নি।

 

রাজার সঙ্গে পালন করতেন রাজ্যভার

সম্ভবত নূরজাহানই একমাত্র নারী যিনি মুঘল শাসনে নিজের প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করেছেন। মার্জিত, শিক্ষিত, বুদ্ধিমতী ও কর্তৃত্বপরায়ণ এই সম্রাজ্ঞী ছিলেন নিগূঢ় রাজনৈতিক বিচক্ষণতার অধিকারী। স্বামীর সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রীয় ব্যাপারেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ছিল নূরজাহানের। তিনি জানতেন কী করে কাজ আদায় করতে হয়। দৃঢ় ব্যক্তিত্বের সঙ্গে রূপের উৎকর্ষতাও তুখোড় কূটনৈতিক বিচক্ষণতা নূরজাহানকে এক স্মরণীয় নামে পরিণত করেছে। অনেক ইতিহাসবিদের মতে জাহাঙ্গীর ছিলেন এক মদমত্ত সম্রাট, যার সাম্রাজ্য পরিচালনায় কোনো মনোযোগ ছিল না। তাছাড়া রূপবতী স্ত্রী নূরজাহানকে গভীরভাবে ভালোবাসতেন। আর সে কারণেই নাকি তিনি এর ভার ছেড়ে দিয়েছিলেন স্ত্রীর হাতে। কিন্তু এটি পুরোপুরি সত্য নয়। কার্যত নূরজাহান এবং জাহাঙ্গীর ছিলেন পরস্পরের পরিপূরক। স্ত্রী যে সাম্রাজ্য শাসনে স্বামীর পাশে আসন নিয়েছিলেন, সেটি নিয়ে জাহাঙ্গীরের কোনো অস্বস্তি ছিল না। বিয়ের পরপরই নূরজাহান প্রথম রাজকীয় ফরমান জারি করেছিলেন। আর সেটি ছিল এক রাজকর্মচারীর জমির অধিকার রক্ষার। সেখানে তিনি স্বাক্ষর করেন নূরজাহান পাদশাহ বেগম নামে, যার অর্থ নূরজাহান সম্রাজ্ঞী। তিনি যে সার্বভৌম এবং তার ক্ষমতা যে বাড়ছে, এটি ছিল তারই ইঙ্গিত। ১৬১৭ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীর এবং তার নাম লেখা স্বর্ণ এবং রৌপ্য মুদ্রা দেখে সেসময়ের মুঘল রাজদরবারের লেখক, বিদেশি কূটনীতিক, বণিক এবং পর্যটকরা উপলব্ধি করতে শুরু করেন যে মুঘল সাম্রাজ্য পরিচালনায় তার একটা বিরাট প্রভাব আছে।

 

 

 

প্রভাব খাটাতেন সর্বস্তরে

স্বামী সম্রাট জাহাঙ্গীরের মদ্য ও আফিমের প্রতি তীব্র আসক্তি থাকায় নূরজাহান সিংহাসনের পেছনের মূল শক্তি হিসেবে ভূমিকা পালন করতেন। তিনি শুধু ঐতিহাসিকভাবে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক ক্ষমতার অধিকারিণীই ছিলেন না সেই সঙ্গে ভারতীয় সংস্কৃতি, দাতব্য কাজ, বৈদেশিক বাণিজ্য ও লৌহমানবীর মতো ক্ষমতা পালনের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তিনি সম্রাজ্ঞী মমতাজ মহলের খালা ছিলেন। এ ছাড়াও নূরজাহানই একমাত্র মুঘল সম্রাজ্ঞী যিনি নিজের নামে মুদ্রা প্রচলন করেন। তখনকার মুদ্রায় সম্রাট জাহাঙ্গীরের নামের পাশে নূরজাহানের নাম স্থান পেত। নূরজাহানের কূটনৈতিক বুদ্ধিমত্তা কত গভীর ছিল এ থেকে অনুধাবনযোগ্য। নূরজাহান তার প্রভাব খাটিয়ে সম্রাটকে প্ররোচিত করে নিজের বাবাকে দরবারে প্রধান দিউয়ানের পদে উন্নীত করেন। নিজের পরিবার পরিজনদের অনেককেই তিনি নিজ প্রভাব বলে প্রশাসন ও বিচার সম্বন্ধীয় উচ্চপদস্থ স্থান দান করেন। খান-ই-সামানের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয় তার ভাই আসফ খানকে।

 

 

সাহসী নূরজাহান

নুরজাহান সম্পর্কে শোনা যাবে অনেক কিংবদন্তি। শারীরিকভাবে নূরজাহান শক্তিশালী ছিলেন। তিনি প্রায়ই সম্রাটের সঙ্গে বাঘ শিকারে  যেতেন। কথিত আছে তিনি ৬টি গুলি দিয়ে ৪টি বাঘ শিকার করেছিলেন। নূরজাহান একটি মানুষ খেকো বাঘকে মেরে রক্ষা করেছিলেন একটি গ্রামের মানুষকে। তার বীরত্বের কবিতাও লিখেছেন অনেক কবি। শিকারে বের হওয়া থেকে শুরু করে নিজের নামে রাজকীয় মুদ্রা এবং রাজকীয় ফরমান জারি, বড় বড় রাজকীয় ভবনের নকশা তৈরি, দরিদ্র নারীদের কল্যাণে ব্যবস্থা গ্রহণসহ নানা কাজে সেকালের নারীদের মধ্যে নূরজাহান ব্যতিক্রমী স্বাক্ষর রেখেছেন। নূরজাহানকে একদিন রাজপ্রাসাদের বারান্দায় দেখা গিয়েছিল। এর আগে পর্যন্ত কেবল পুরুষদের জন্যই সেটি সংরক্ষিত ছিল। পুরুষতান্ত্রিকতার বিরুদ্ধে এটি নূরজাহানের বিদ্রোহ ছিল। স্বামীকে জিম্মি করা হলে নূরজাহান স্বামী রক্ষায় সেনাবাহিনীর অধিনায়কের দায়িত্বও পালন করেছেন। এই ঘটনা তাকে ইতিহাসের পাতায় স্থায়ী জায়গা করে দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে
শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা
‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে
রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ
জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ
পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫
সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা