শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

ইরানে মার্কিন বি-২ বোমারু বিমানের হামলার পর উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচিও আরও বিস্তৃত হতে পারে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের এই সামরিক পদক্ষেপ পিয়ংইয়ংকে তাদের অস্ত্র কর্মসূচিকে আরও দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে উৎসাহিত করতে পারে বলেই মনে করছেন তারা। এ নিয়ে বিশ্লেষণধর্মী একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন।

কিম জং উন বিশ্বাস করেন পারমাণবিক অস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের শাসনের পরিবর্তন রুখতে চূড়ান্ত প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। বছরের পর বছর ধরে উত্তর কোরিয়াকে তাদের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি ত্যাগ করতে বোঝানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। ধারণা করা হয়, কিম প্রশাসনের কাছে এমন কাছে একাধিক পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর মতো ক্ষমতা রাখে। এর মানে কোরীয় উপদ্বীপে যেকোনো সম্ভাব্য সামরিক হামলা অনেক বেশি ঝুঁকির কারণ হতে পারে।

দক্ষিণ কোরিয়ার কিয়ংনাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর কোরিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক লিম ইউল-চুল বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিঃসন্দেহে উত্তর কোরিয়ার দীর্ঘদিনের শাসন টিকিয়ে রাখা এবং পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির নীতিকে আরও শক্তিশালী করবে।

লিম আরও বলেন, উত্তর কোরিয়া সাম্প্রতিক মার্কিন বিমান হামলাকে একটি পূর্বপরিকল্পিত সামরিক হুমকি হিসেবে দেখছে এবং সম্ভবত পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানোর প্রচেষ্টা জোরদার করবে।

বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন, ইউক্রেনে মস্কোর আগ্রাসনের পর রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সামরিক সম্পর্ক ক্রমশ বাড়ছে এবং এর মাধ্যমে উত্তর কোরিয়া দ্রুত পারমাণবিক সক্ষমতা আরও বাড়াতে পারে।

২০২৪ সালের পর থেকে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার কৌশলগত অংশীদারিত্ব পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পিয়ংইয়ংয়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও সামরিক লাইফলাইনে পরিণত হয়েছে।

লিম বলেন, উত্তর কোরিয়া এবং রাশিয়ার মধ্যে কৌশলগত জোটের ভিত্তিতে পিয়ংইয়ং যৌথ অস্ত্র তৈরি, সম্মিলিত সামরিক মহড়া, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং অর্থনৈতিক ও সামরিক উভয় ক্ষেত্রেই বৃহত্তর পারস্পরিক নির্ভরতার দিকে এগিয়ে যাবে।

জাতিসংঘের ১১ সদস্য নিয়ে গঠিত মাল্টিল্যাটারাল স্যাংশনস মনিটরিং টিমের (এমএসএমটি) প্রতিবেদন অনুসারে, উত্তর কোরিয়া রাশিয়ার আক্রমণে সহায়তার জন্য ১৪ হাজারের বেশি সৈন্য এবং ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেটসহ লক্ষ লক্ষ সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়েছে।

এর বিনিময়ে রাশিয়া উত্তর কোরিয়াকে বিভিন্ন মূল্যবান অস্ত্র ও প্রযুক্তি দিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে বিমান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ব্যবস্থা এবং পরিশোধিত তেল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পদক্ষেপগুলো উত্তর কোরিয়াকে তার সামরিক কর্মসূচিতে অর্থায়ন করতে এবং তার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিকে আরও উন্নত করতে সাহায্য করছে। যা দেশটিকে আধুনিক যুদ্ধে সরাসরি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সহায়তা করে।

সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের কোরিয়া চেয়ার ভিক্টর চা বলেন, কিমের চোখে ইরানের সাম্প্রতিক মার্কিন সামরিক পদক্ষেপগুলো একটি উদ্বেগজনক বিষয়। ইরাক ও লিবিয়া থেকে ইরান পর্যন্ত পারমাণবিক অস্ত্রবিহীন দেশগুলো মার্কিন নেতৃত্বাধীন হস্তক্ষেপের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। উত্তর কোরিয়া, ইতিমধ্যে ছয়টি পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে এবং দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে। 

চা এর মতে, তেহরানের পারমাণবিক সম্পদের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের বিমান হামলা কিম শাসনের উপর একটি দীর্ঘস্থায়ী ছাপ ফেলবে। তিনি বলেন, ইরানের ওপর হামলা উত্তর কোরিয়ার জন্য দুটি বিষয়কে নিশ্চিত করবে, যার কোনটিই মার্কিন নীতির জন্য ভালো নয়। এক, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচির জন্য ইসরায়েলের মতো বল প্রয়োগের বিকল্প নেই। দুই, এই হামলা কিম জং উনের মনে পারমাণবিক অস্ত্রাগার সমৃদ্ধ করা ও বজায় রাখার দৃঢ় বিশ্বাসকে আরও গাঢ় করবে।

আর ইরান ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট, বিশেষ করে পারমাণবিক সক্ষমতার দিক থেকে।

সিউলের ইওহা ওম্যানস ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা অধ্যাপক লিফ-এরিক ইজলি বলেন, পিয়ংইয়ংয়ের পারমাণবিক কর্মসূচি অনেক বেশি উন্নত, একাধিক ডেলিভারি সিস্টেম, যার মধ্যে আইসিবিএম (আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র) রয়েছে, সেগুলোর মাধ্যমে অস্ত্র উৎক্ষেপণের জন্য প্রস্তুত। তিনি আরও বলেন, কিম শাসন যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানার হুমকি দিতে পারে এবং সিউল উত্তর কোরিয়ার বিভিন্ন ধরণের অস্ত্রের সীমার মধ্যে রয়েছে।

অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার সর্বশেষ মূল্যায়ন অনুসারে, ইরান এখনও একটি কার্যকর পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারেনি এবং তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ অস্ত্র তৈরির মাত্রার নিচে ছিল।

তারা পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা শক্তির সঙ্গে বছরের পর বছর ধরে কূটনীতি চালিয়েছিল, যা ট্রাম্প বি-২ স্টিলথ বিমানকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বাংকার বাস্টিং বোমা ফেলার নির্দেশ দেওয়ার সময়ও চলমান ছিল।

ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়ার কাছে ৪০ থেকে ৫০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে, যা আঞ্চলিক এবং সম্ভাব্যভাবে মার্কিন মূল ভূখণ্ডে আঘাত হানতে সক্ষম।

কিয়ংনাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লিম সতর্ক করে বলেন, উত্তর কোরিয়ার উপর হামলা পূর্ণ মাত্রার পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, মার্কিন-দক্ষিণ কোরিয়া জোট চুক্তি অনুযায়ী, উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের সঙ্গে পূর্ব পরামর্শের প্রয়োজন হবে, যা রাজনৈতিক ও আইনি ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে।

এছাড়াও বাহ্যিক শক্তি বিবেচনা করার বিষয়ও আছে। লিম বলেন, উত্তর কোরিয়ার রাশিয়ার সঙ্গে একটি আনুষ্ঠানিক পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি রয়েছে, যা রাশিয়াকে আক্রমণের ঘটনায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ করে দেয়।

পারমাণবিক সক্ষমতা, মার্কিন আঞ্চলিক জোট এবং রাশিয়ার সমর্থন; এই প্রতিরোধের সমীকরণ সম্ভবত পিয়ংইয়ংকে এমন একতরফা সামরিক পদক্ষেপ থেকে রক্ষা করে, যা ওয়াশিংটন ইরানে প্রয়োগ করেছে।

লিম বলেন, শেষ পর্যন্ত ইরানের উপর এই হামলা পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধে কাজ না করে বরং এর ন্যায্যতা প্রমাণ করতে পারে।

তিনি বলেন, এই হামলা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি উত্তর কোরিয়ার অবিশ্বাসকে আরও গভীর করবে এবং উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র নীতিতে পরিবর্তনের অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে, বিশেষ করে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা জোরদার ও গভীর করার মাধ্যমে।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক