শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০২, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

অন্তর্বর্তী সরকার এক বছরেও যে ক্ষেত্রে আদৌ শৃঙ্খলা আনতে পারেনি, তা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। এখন পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে, তাতে দেশে দৃশ্যত কোনো সরকার আছে বলে মনে হয় না। ক্ষমতার রশি কার হাতে বা কে কাকে নিয়ন্ত্রণ করছে, তা বোঝা যায় না। বিশ্বের কোনো দেশ, যেখানেই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে, বিপ্লবোত্তর সরকারকে কঠোর হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে লুটেরা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের তাৎক্ষণিক শাস্তি বিধান করে গোলযোগ সৃষ্টিকারীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করতে হয়েছে। এই কঠোরতার অনুপস্থিতিতে সুযোগের অপেক্ষায় ওত পেতে থাকা বিপ্লব বিরোধীরা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে বিপ্লবের লক্ষ্য অর্জনের পথ রুদ্ধ করতে সক্রিয় হয়ে ওঠে। বাংলাদেশেও দৃশ্যত অনুরূপ এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ‘মব জাস্টিস’ শব্দ দুটি বাংলাদেশে ইতোমধ্যে বহুল পরিচিত এবং সবার শঙ্কার কারণ হয়ে উঠেছে। নিরাপত্তাহীনতার বোধ এমন নয় যে বাংলাদেশে কখনো মব জাস্টিসের অস্তিত্ব ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে শহর-জনপদগুলোতে বসবাসরত বিহারিরা টের পেয়েছে, মব জাস্টিস কী! ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী দুই বছর বিহারি এবং অখণ্ড পাকিস্তানের অন্যান্য সমর্থক টের পেয়েছে মব জাস্টিস কত প্রকার ও কী কী? দেশে সব সময় মব জাস্টিস ছিল। ১৯৭৪ সালের ৪ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের সামনে সাত ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করার ঘটনাও ছিল মব জাস্টিস। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর কেবল বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের মানুষ টেলিভিশনে ঢাকার রাজপথে মব জাস্টিসের ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করেছে। প্রতিটি মব জাস্টিস ঘটিয়েছে আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। গলার জোরে তারা তাদের দ্বারা কৃত মব জাস্টিসসহ সব অপকর্মকে সংগত বলে প্রমাণ করতেও অদ্বিতীয়। সরকারে থাকতে তারা কী কী করেছে তা সবার জানা। 

মব জাস্টিস কেবল গুরুতর অপরাধ নয়, দেশে আইনশৃঙ্খলাহীন পরিস্থিতি বিরাজ করার বড় প্রমাণ। রাজনৈতিক দলের ক্ষমতায় থাকার সুবিধা হলো, তারা রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা ছাড়াও তাদের অন্যায়-অবিচারের কাজে দলীয় কর্মী বাহিনী ও মাস্তানদের পাশে পায়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সেই সুবিধা নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সদস্যদের একটি বড় অংশ শেখ হাসিনার টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে দলীয় বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত। শেখ হাসিনার সরকারের স্থলে কোনো রাজনৈতিক সরকার প্রতিস্থাপিত হলে তাদের পক্ষে সমাজবিরোধী ও চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে যেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব, অন্তর্বর্তী সরকার তা পারছে না তাদের অন্তর্বর্তী সরকার এক বছরেও যে ক্ষেত্রে আদৌ শৃঙ্খলা আনতে পারেনি পেছনে কোনো রাজনৈতিক শক্তির অকুণ্ঠ সমর্থন নেই বলে। সেজন্য পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটার আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত বিদায় নিতে পারে তাদের জন্য এবং দেশের জন্য তত মঙ্গল। কিন্তু মব জাস্টিসসহ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করাসহ অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের লাগামহীন বৃদ্ধি নির্বাচন অনুষ্ঠানকে হুমকির মুখে ফেলতে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করছে প্রায় সব রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী। কোনো বিচারেই আলামতগুলো শুভ নয়।

রাজনীতিতে শুধু রাজনৈতিক দলই ফ্যাক্টর নয়। রাজনীতির আরও উপসর্গ ও অনুসর্গ জড়িত। নানা প্রেসার গ্রুপের স্বার্থ ও উদ্দেশ্য জড়িত। গত বছরের ৫ আগস্টের পর দেশ কিছুদিনের জন্য কার্যত রাজনীতিশূন্য হয়ে পড়েছিল এবং যারা দীর্ঘ দেড় দশক চাঁদাবাজি ও দখল বাণিজ্য থেকে বঞ্চিত ছিল, তারা সহসা দৃশ্যপটে আবির্ভূত হয়ে চাঁদাবাজি ও দখলে লিপ্ত হয়। অন্তর্দলীয় কোন্দল অথবা ব্যক্তিগত প্রাধান্য বিস্তারের জন্য তারা নিজেরাই নিজেদের সঙ্গে খুন-জখমের শিকার হয়। মাস দুয়েক পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলেও এরপরই শুরু হয় সমাজ ও রাজনীতির দুষ্টক্ষতগুলোর যথেচ্ছাচার।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য সুবিধাভোগী শ্রেণির যারা বিপ্লব সফল হওয়ার মাত্র কদিন আগেও বজ্রকণ্ঠে তার সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে জীবনদানকারীদের নানা নিন্দাসূচক বিশেষণে চিহ্নিত করেছেন, ৫ আগস্টের পর তারা দ্রুত তাদের কেবলা পরিবর্তন করে ফেলেন। তারা তাদের কণ্ঠের সুর ও প্রার্থনার ধরন পাল্টে ফেলেন। কাকে কী দিতে হবে, কোথায় বসাতে হবে- এই ইঙ্গিত পাওয়ামাত্র বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে রদবদল ঘটতে থাকে। নতুন নতুন মুখকে তাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শোভাবর্ধনে নিয়োজিত হতে দেখা যায়। এর আগে দেশ এমন ডিগবাজি আর কখনো প্রত্যক্ষ করেনি। জানা যায়, ভূমিকম্পের আগে প্রখর ইন্দ্রিয়ের প্রাণীরা আগেভাগে টের পায়। বাংলাদেশের ডিগবাজিবিশারদরা অনুরূপ আগেই টের পেয়ে যান যে রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন হয়ে কার হাতে আসছে এবং সে অনুযায়ী তারা হৃদয় খুলে উদার হাতে চাঁদা ও দক্ষিণার বিলিবণ্টন শুরু করেন।

এটা ওপরতলার ব্যাপার। মাঝারি ও নীচু পর্যায়ের বিবর্তন ঘটে যেতে থাকে অদৃশ্য ইশারায়। সে ইশারায় চাঁদার উৎস এবং দখলের ক্ষেত্রগুলো হাতবদল হয়ে যার পেশিশক্তি বেশি তার কোলে পড়ে গাছপাকা আমের মতো। রাজনীতিশূন্যতার সুযোগে এই অপশক্তিগুলো গত একটি বছর অতি সক্রিয় ছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি হলো, যখনই কোনো দলের ক্ষমতায় আসার সব লক্ষণ পরিস্ফুট হয় অথবা ক্ষমতায় আসে, তখন এই অপশক্তিগুলো ক্ষমতাসীন দলের অনুবর্তী হয়ে যায়। চাঁদা ও দখলের ভাগ দিয়ে তাদের আস্থাভাজনে পরিণত হয়। এ ধারাবাহিকতার সহসা অবসান ঘটবে, এমন আশা করা নিরর্থক।

ক্ষমতার লোভ, খ্যাতির লোভ, সম্পদ আত্মসাতের লোভ, বাংলাদেশে একক দখলদারি প্রতিষ্ঠার লোভ শেখ হাসিনা ও তাঁর লোভের সঙ্গীদের ডুবিয়েছে। একজন ব্যক্তির এত লোভ থাকা উচিত? প্রধানমন্ত্রীর পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক  এবং তিনি হেলিকপ্টারে ভ্রমণ করেন! কল্পনা করা যায়? পিয়নের মালের পরিমাণ যদি এত হয়, তাঁর পারিষদবর্গের একেকজন কত বিত্তের মালিক হতে পারেন? ২ হাজার ৩০০ বছর আগে কৌটিল্য তাঁর বিখ্যাত ‘অর্থশাস্ত্র’ গ্রন্থে বলেছেন : ‘পানিতে একটি মাছ কখন কতটুকু পানি পান করে তা জানা যেমন অসম্ভব, একজন সরকারি কর্মচারী কী পরিমাণ অর্থ চুরি করছেন, তা নির্ণয় করাও অনুরূপ অসম্ভব।’ কৌটিল্য তাঁর যুগে ‘সরকারি কর্মচারী’ উল্লেখ করলেও আধুনিক যুগে সরকারি কর্মচারীর ঘাড়ের ওপর চেপে থাকেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্যসহ অন্যান্য নির্বাচিত প্রতিনিধি ও দলীয় নেতা-কর্মীরা। অতএব চুরির ক্ষেত্র নিম্নস্তর থেকে ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে ব্যাপ্ত। যার ক্ষমতার এখতিয়ার যত বেশি, তার চুরির পরিমাণও তত বেশি। পরলোকগত ভারতীয় লেখক-সাংবাদিক খুশবন্ত সিং তাঁর এক কৌতুকে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দুর্নীতির ওপর আলোকপাত করেছেন এভাবে : কেরালা বিধানসভার এক সদস্য চণ্ডীগড়ে এসে তার বন্ধু পাঞ্জাবের এক মন্ত্রীর বাসভবনে ওঠেন। তার বিলাসবহুল বাড়ি ও প্রাচুর্য দেখে জানতে চান, ‘তুমি কীভাবে এত বিত্তের মালিক হলে?’ মন্ত্রী তার বন্ধুকে বলেন, ‘আগামীকাল তোমাকে দেখাব।’ পরদিন মন্ত্রী মহোদয় বন্ধুকে গাড়িতে এক জায়গায় নিয়ে আঙুল তুলে দূরে এক ব্রিজ দেখান। ‘তুমি কী ওখানে একটি ব্রিজ দেখতে পাচ্ছ। ওই ব্রিজের নির্মাণ ব্যয়ের অর্ধেক আমার পকেটে এসেছে।’ চার বছর পর পাঞ্জাবি তার মন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। তিনি কেরালায় যান তার বন্ধুর বাড়িতে, যিনি তখন রাজ্যের মন্ত্রী হয়েছেন। পাঞ্জাবি বিস্ময় প্রকাশ করেন, ‘তুমি আমাকেও হার মানিয়ে দিয়েছ। ক্রিস্টালের ঝাড়বাতি, ইতালিয়ান মার্বেল, মার্সিডিজ গাড়ি। কী করে সম্ভব হলো?’ পরদিন মন্ত্রী তার বন্ধুকে এক জায়গায় নিয়ে দূর উপত্যকার দিকে দেখিয়ে বললেন, ‘তুমি কি ওখানে একটা ব্রিজ দেখতে পাচ্ছ?’ পাঞ্জাবি উত্তর দিলেন, ‘না, আমি তো ওখানে কোনো ব্রিজ দেখতে পাচ্ছি না।’ মন্ত্রী বলেন, ‘ঠিক বলেছ, ওখানে কোনো ব্রিজ নেই। কারণ, ব্রিজের পুরো অর্থ আমার পকেটে এসেছে।’

এ ধরনের জোকস কেবল হাসি-মশকরার জন্য নয়, সরকারের দায়িত্বে নিয়োজিতদের চরম দুর্নীতিপরায়ণতার কারণেই সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশ জন্মলগ্ন থেকে এর ব্যতিক্রম ছিল না। যারাই ক্ষমতায় এসেছে, বিত্ত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে রাখঢাক করেনি। আওয়ামী লীগ ‘আমার দেশ,’ ‘বাবার দেশ,’-এর দাবিদার হিসেবে মাল কামানোর ক্ষেত্রে নিজেরাই নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু করেছিল। তারা লক্ষ-কোটি টাকার প্রজেক্ট নিয়েছে এবং বিনা বাধায় লুট করেছে।

‘লোভই সকল পাপের মূল’। এ সম্পর্কে একটি সংস্কৃত প্রবাদ আছে : ‘লোভাত ক্রোধপ্রভবতি, লোভাত কাম প্রজায়তে, লোভান-মহাশ্চ নাহাশ্চলোভা পাপস্য কারানাম’ অর্থাৎ ‘লোভ ক্রোধ সঞ্চার করে, অতিরিক্ত লোভলালসা ধ্বংস ডেকে আনে, কারণ লোভই সকল পাপের মূল।’ চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে সাড়ে পনেরো বছর ধরে বাংলাদেশে ক্ষমতার একচ্ছত্র অধিশ্বরী দশভুজা মা দুর্গার মতো কল্পিত অসুর বিনাশিনী শেখ হাসিনা ও তাঁর দুষ্কর্মের সঙ্গীরা সদলবলে পলায়ন করলেও বাংলাদেশ থেকে লোভের বিনাশ ঘটবে বলে বিশ্বাস করা যায় না।  ১৯৪৭ সাল থেকে হিসাব করলে গত ৭৮ বছর যাঁরাই প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান এবং পরে বাংলাদেশে শাসকের মসনদে বসেছেন, দৃশ্যত তাঁরা সুদর্শন, আকর্ষণীয়, সুঠামদেহী হলেও এবং সুন্দর সুন্দর বচন দিলেও তাঁদের অন্তরে ছিল প্রতারণা। এ প্রসঙ্গে সংস্কৃতে একটি প্রবাদ আছে : ‘আকৃতিরবাকাস্য দৃষ্টিসতু কাকস্য’, অর্থাৎ ‘দেখতে তারা সারসের মতো হলেও তাদের দৃষ্টি কাকের মতো।’

যারা শেখ হাসিনা ও তাঁর সঙ্গীদের স্থলাভিষিক্ত হয়ে তাঁদের মতোই চুরিচামারিতে লিপ্ত হতে ব্যগ্র, তারা নিয়মরীতি লঙ্ঘন করে হলেও তড়িঘড়ি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ছটফট করছে। তারা ক্ষমতাবঞ্চিত। ক্ষমতাবঞ্চনার চেয়ে তাদের বৈশিষ্ট্য দুহাতে মাল কামাতে না পারার কষ্ট। ক্ষমতা হাতে এলেই পথটা সহজ হয়ে যায়। তাদের সময় কম, বাধা অনেক, সংস্কৃত প্রবাদে বলা হয় : ‘অল্পশ্চ কালা বভশ্চ বিঘ্ন।’ তারা ‘জুলাই সনদ’ মানতে অনাগ্রহী। তাদের দাবি, আগে নির্বাচন পরে সংস্কার। সরকার পতনের মূলে যারা ছিল, তাদের কথা হলো, ‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন।’ শেখ হাসিনার মেয়াদ যদি ২০২৮ সাল পর্যন্ত লম্বিত হতো, তাহলে তারা কার কাছে ‘অবিলম্বে নির্বাচন’ দাবি করতেন? এখনো লেজ গুটিয়ে লোকান্তরিত থাকতে হতো তাদের। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন দিতে চেয়েছে, এই তো বেশি। গত বছরের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সামরিক আইন জারি করা হলে রাজনৈতিক দলগুলোকে গর্তেই থাকতে হতো। প্রাচীন রোমের একটি প্রবাদকে প্রায়ই এভাবে অনুবাদ করা হয় : ‘একজন ক্ষুধার্ত ব্যক্তি উপাদেয় খাদ্যের স্বপ্ন দেখতে পারে না,’ যার ইংরেজি রূপ : ‘অ্যা বেগার ক্যান নট বি চুজারস।’ সরকার যা দিচ্ছে, তা গ্রহণ করুন। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথে আর বাধা হয়ে দাঁড়াবেন না। অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের উচিত যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে বা ইন্ধন জোগাচ্ছে তাদের প্রতি অনুদার হওয়া।

যেভাবেই হোক, কোনো ব্যতিক্রম না ঘটলে আর মাত্র পাঁচ মাস পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে আমার মতো অনেকেই আশাবাদী। যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা নির্বাচনের খরচ তোলার প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবেন, তা প্রায় স্বতঃসিদ্ধ। আমার মতো যারা ক্ষমতার ধারেকাছে নেই, তারা তো আশা করতে পারি, যে কোনোভাবে মাতৃভূমির কল্যাণ হোক।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা