শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের দায়িত্বে শিথিলতা এবং অসাধু মাদক কারবার চক্রে জড়িয়ে পড়ায় দেশে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে মাদক। স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা থেকে শুরু করে রাজধানীর অলিগলিতে হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক। শহরের বাইরে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও এখন সহজলভ্য মাদক। এর বাইরে অনলাইনেও মাদকের রমরমা কারবার চলায় দেশের তরুণসমাজ নিয়ে বিচলিত বিশেষজ্ঞরা। প্রতিদিন বাড়ছে মাদকসেবীর সংখ্যা। এরই মধ্যে দেশে মাদকসেবীর সংখ্যা কোটি ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

দেশে মাদক কারবার ও সেবন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মাদকসংক্রান্ত এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা তিনি।

অন্যদিকে দেশে মাদকের গডফাদারদের তালিকা হালনাগাদ করে দ্রুত গ্রেফতার করতে নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ক্রমাগত মাদকের চাহিদা বাড়ায় প্রতিবছর দেশ থেকে পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি পাচার হয়ে যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

২০২৩ সালের জুনে জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন বিষয়ক সংস্থা আংকটাড (ইউনাইটেড নেশনস কনফারেন্স অন ট্রেড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, শুধু মাদকের কারণে প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (বর্তমানে পাঁচ হাজার ৮৪১ কোটি টাকারও বেশি) পাচার হয়ে যায়।

অবৈধ মাদক কারবারের মাধ্যমে অর্থপাচারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে পঞ্চম এবং এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে মাদক নিয়ে গভীর কোনো গবেষণা নেই। দেশে কতসংখ্যক মাদক কারবারি ও মাদকসেবী রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যানও নেই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হাসান মারুফ গতকাল বলেন, ‘২০১৮ সালে ৩৬ লাখ মাদকসেবীর তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। গত ছয় বছরে আর হালনাগাদ কোনো তথ্য নেই।’

বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থার (মানস) প্রধান ডা. অরূপ রতন চৌধুরী বলেন, ‘করোনার সময় থেকে মাদকসেবীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। এর মধ্যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর দায়িত্বে শিথিলতার সুযোগে গত কয়েক মাসে ২০ লাখের মতো মাদকসেবী বেড়েছে। আমাদের হিসাবে দেশে বর্তমানে প্রায় দেড় কোটি মাদকসেবী রয়েছে।’

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, ‘বাংলাদেশে মাদক নিয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা নেই। যে যার মতো তথ্য হাজির করে। মাদক নিয়ে গভীর গবেষণা হওয়া উচিত। প্রকৃত অর্থে দেশে কত মাদকসেবী রয়েছে, কারবারি রয়েছে, তা নিশ্চিত হওয়া দরকার।’

সূত্র মতে, মাদকসেবীদের বেশির ভাগ তরুণ। এরা স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। একসময় মাদক সেবনের সঙ্গে শুধু ছাত্ররা জড়িত থাকলেও বর্তমানে ছাত্রীরাও মাদক সেবন করছে। চলতি বছরের শুরুর দিন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) অভিযান চালিয়ে মাদক সেবনরত অবস্থায় ৯ জন শিক্ষার্থীকে আটক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ছাত্রীও ছিলেন।

সূত্র আরো জানায়, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তল্লাশি ও নজরদারির শিথিলতায় বিভিন্ন কৌশলে মাদক কারবারিরা দেশে মাদকের চালান স্থানান্তর করছে। অ্যাম্বুল্যান্স, সবজিসহ নিত্যপণ্যের গাড়িতে ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাচ্ছেন কারবারিরা। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও টেকনাফের ইয়াবা কারবারিরা রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ইয়াবার চালান পাঠাচ্ছেন।

এদিকে মাদক নিয়ন্ত্রণে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অস্ত্র ব্যবহারের অনুমোদন দিলেও এখনো অস্ত্র কেনা হয়নি। তবে এরই মধ্যে ৮০ জন কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

এমন পরিস্থিতির মধ্যেই দেশে আজ পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাদক দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহবান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। ১৯৮৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ২৬ জুন দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। দিবসটি ঘিরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর থেকে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। 

মাদক কারবারে জড়িত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও মাদক কর্মকর্তারা

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা গতকাল জানান, পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা, সাংবাদিকসহ নানা পেশার প্রভাবশালীরা মাদকের গডফাদার হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছেন। কিছুদিন আগে রাজধানীর বনানীতে এক অভিযানে গিয়ে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, মাদক কারবারে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অনেক অসাধু কর্মকর্তা জড়িত থাকায় মাদক নির্মূল করা যাচ্ছে না।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে সংবাদমাধ্যমে কক্সবাজারের তৎকালীন এসপি মুহাম্মদ রহমত উল্লাহর ইয়াবা কারবারে জড়িয়ে পড়ার তথ্য প্রকাশিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

গতকাল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কারা মাদক কারবারে জড়িত তাঁদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। এরই মধ্যে উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তাকে ক্লোজ করা হয়েছে। তাঁকে গ্রেফতারও করা হবে।

তিনি বলেন, ‘যেসব কর্মকর্তা মাদকে জড়াবে তাদের বাস হবে কারাগারে।’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘এক বদি গ্রেফতারের পর নতুন নতুন বদির জন্ম হচ্ছে।’

৮৫ গডফাদারসহ ১,২৩০ মাদক কারবারির তালিকা

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে ৮৫ জন গডফাদারসহ এক হাজার ২৩০ জন মাদক কারবারির পুরনো তালিকা রয়েছে। সেই তালিকায় কক্সবাজারের এমপি আবদুর রহমান বদির নামও রয়েছে। তালিকাটি হালনাগাদ করার নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এ বিষয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা মাদক কারবারিদের তালিকা হালনাগাদ করার নির্দেশ পেয়েছি। সে অনুযায়ী তালিকা হালনাগাদ করছি।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে গডফাদার পর্যন্ত যাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। যারা বাহক তারা নাম জানাতে পারে না। আমরা চেষ্টা করছি যারা এখন মাদকের পেছনে রয়েছে, তাদের চিহ্নিত করতে।’

অত্যাচারে অসহ্য মা-বাবা মাদকাসক্ত সন্তানকে তুলে দিচ্ছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর হাতে

২০২৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের মুক্তগাছায় ইব্রাহিম নামের মাদকাসক্ত এক যুবককে পুলিশের হাতে তুলে দেন তাঁর মা-বাবা। ২০২৩ সালের ২৯ নভেম্বর কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে মোস্তাফিজার রহমান (২৯) নামের আরেক মাদকাসক্ত যুবককে পুলিশের হাতে তুলে দেন তাঁর মা-বাবা।

অন্যদিকে ২০২২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে মাদকাসক্ত সন্তান শাহ পরানকে (৩৩) পুলিশের হাতে তুলে দেন জামালপুরের সরিষাবাড়ী পৌরসভার চর বাঙালিপাড়া এলাকার দুলাল তরফদার। ২০২১ সালের ৮ আগস্ট সন্তানের মাদক সেবনে অতিষ্ঠ হয়ে গাঁজা, হেরোইনসহ সনেট (২০) নামের এক তরুণকে পুলিশে সোপর্দ করেছে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের এক পরিবার।

২০২১ সালের ৯ অক্টোবর ফরিদপুরের ভাঙ্গার পাতরাইল দিঘিরপাড় গ্রামে মাদকাসক্ত ছেলে শফিকুল ইসলাম মৃধাকে (৪১) পুলিশের হাতে তুলে দেন তাঁর মা।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড দুই লাখ ২৮ হাজার ৭০৯ মাদকের মামলা করেছে। এসব মামলায় আসামির সংখ্যা দুই লাখ ৪৪ হাজার ৮৯৪।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে
দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন
প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ
উন্নত রাষ্ট্র গড়তে যুবসমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
উন্নত রাষ্ট্র গড়তে যুবসমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত
পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত
জিরো সয়েল বাস্তবায়নে সম্মিলিত উদ্যোগ জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
জিরো সয়েল বাস্তবায়নে সম্মিলিত উদ্যোগ জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকার প্রশ্নফাঁসের গুজব ঠেকাতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার প্রশ্নফাঁসের গুজব ঠেকাতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
আউয়ালের সঙ্গে নুরুল হুদার ফের ১০ দিনের রিমান্ড চাইল পুলিশ
আউয়ালের সঙ্গে নুরুল হুদার ফের ১০ দিনের রিমান্ড চাইল পুলিশ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সন্ধ্যায়
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সন্ধ্যায়
সর্বশেষ খবর
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু
জবি ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাওরে ঘুরতে এসে গাঁজা সেবন, পাঁচ তরুণের কারাদণ্ড
হাওরে ঘুরতে এসে গাঁজা সেবন, পাঁচ তরুণের কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গুড়ায় দুস্থ ও বিধবা নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা
ভাঙ্গুড়ায় দুস্থ ও বিধবা নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উত্তর কোরিয়া কি ইউক্রেন যুদ্ধে আরও সেনা পাঠাতে পারে?
উত্তর কোরিয়া কি ইউক্রেন যুদ্ধে আরও সেনা পাঠাতে পারে?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই পেশাদার মাদক কারবারি গ্রেফতার
ছয় হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই পেশাদার মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী দিবসে ৪৬ বিজিবির নানা কর্মসূচি
মাদকবিরোধী দিবসে ৪৬ বিজিবির নানা কর্মসূচি

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাংনীতে বিএনপি অফিসের সামনে বোমাসদৃশ বস্তু ও হুমকিপত্র উদ্ধার
গাংনীতে বিএনপি অফিসের সামনে বোমাসদৃশ বস্তু ও হুমকিপত্র উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঋণ থেকে রেহাই পেতে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক!
ঋণ থেকে রেহাই পেতে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক!

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এআইইউবি অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার জাঁকজমকপূর্ণ মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
এআইইউবি অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার জাঁকজমকপূর্ণ মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

এইচএসসি: যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থী এক লাখ ১৬ হাজার ৩১৭
এইচএসসি: যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থী এক লাখ ১৬ হাজার ৩১৭

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন
প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকবিরোধী দিবসে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকবিরোধী দিবসে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর বোর্ডে এবার ১৩৪ পরীক্ষার্থী বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন
যশোর বোর্ডে এবার ১৩৪ পরীক্ষার্থী বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে দুর্ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতাসহ দুইজন নিহত
যশোরে দুর্ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতাসহ দুইজন নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বৃদ্ধা নারীকে বসতঘরে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা
চাঁদপুরে বৃদ্ধা নারীকে বসতঘরে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে খাল থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কালকিনিতে খাল থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখতে করণীয় কি?
স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখতে করণীয় কি?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব
কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নত রাষ্ট্র গড়তে যুবসমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
উন্নত রাষ্ট্র গড়তে যুবসমাজকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত
পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরো সয়েল বাস্তবায়নে সম্মিলিত উদ্যোগ জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
জিরো সয়েল বাস্তবায়নে সম্মিলিত উদ্যোগ জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ
ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে যুক্তরাজ্য
১২টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা