শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫০, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের জয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয়ের ঘটনায় দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি নেতারা বিস্মিত ও হতভম্ব।

কর্মী-সমর্থকরাও ভাবছেন বিষয়টি নিয়ে। হঠাৎ বিশাল ব্যবধানের এমন পরাজয়ের হিসাব মেলাতে পারছেন না তারা। বুঝতে পারছেন না কোথা থেকে কীভাবে কী হয়ে গেল? নানান হিসাব মেলানোর চেষ্টা করছেন তারা। কেউ কেউ জাতীয় নির্বাচনের কথা চিন্তা করে কিছুটা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। আবার কেউবা বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে বেশির ভাগই মনে করছেন এ ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না।

ডাকসুর ফলাফল জাতীয় রাজনীতিতে কোনো প্রভাব রাখবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ডাকসুতে ভিপি-জিএস হয়েছেন- এমন অনেক নেতা জাতীয় রাজনীতিতে আছেন, কেউবা হারিয়ে গেছেন। তাদের মধ্যে যারা বৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠনভুক্ত ছিলেন, তাদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদে এসেছেন। বাকিরা এখন পর্যন্ত লড়াই করছেন, সংগ্রাম করছেন আসার জন্য।

এ ক্ষেত্রে কারও নাম নিয়ে বলাটা ঠিক হবে না, আমি তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দোসরদের সঙ্গে মিলে আরেকটি রাজনৈতিক দল কীভাবে খেলাটা খেলল। এগুলো সবাইকে বুঝতে হবে, জানতে হবে এবং এখন থেকেই কাজ শুরু করতে হবে। বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, ছাত্রদলকে পরাজিত করতে শিবিরের সঙ্গে পুরোনো বন্ধুত্বের সম্পর্ক জারি রেখেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ।

তিনি বলেন, যেহেতু ছাত্রলীগ এখন নিষিদ্ধ এবং ছাত্রলীগের সঙ্গে তাদের অনেকেই মিলেমিশে ছিল, এটা একটা সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। তিনি বলেন, ঢাকা ডাকসু নির্বাচনে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সবাই শিবিরকে ভোট দিয়েছে। বিএনপিকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে আওয়ামী লীগ এখন শিবিরকে সাপোর্ট দিচ্ছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, মঙ্গলবার ডাকসু নির্বাচনে স্বৈরাচার আর রাজাকার একাকার হয়ে গেছে। গভীর ষড়যন্ত্র প্রতিফলিত হয়েছে ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে। মুক্তবুদ্ধি ও মুক্তচিন্তাবিরোধীরা আজকে বিজয়ী হয়েছে। এটা বিজয় নয়, ছাত্র-জনতার বিজয় কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্র আমরা আগেই অনুমান করেছিলাম। কিন্তু ধরতে পারিনি। নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি, এটা আমাদের সীমাবদ্ধতা, এটা বাস্তবতা।

দলটির একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, এ ধাক্কা থেকে শিক্ষা নিয়ে তারা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করতে চান। বিএনপি মনে করে, এতদিনে তারা রাজনৈতিক শত্রু নির্ধারণ করতে পেরেছে, এখন শত্রুকে টার্গেট করে পরিকল্পনা গ্রহণ ও কার্যক্রম পরিচালনা তাদের জন্য সহজ হবে। বিশেষ করে আগামী জাতীয় নির্বাচনে তারা জামায়াতে ইসলামীকে কীভাবে মোকাবিলা করবে তা নিয়ে তারা চিন্তাভাবনা করছেন।

জানা যায়, বিএনপির ভিতরে একটি প্রস্তাব ছিল যে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্যানেল দেওয়া। সবার সমন্বয়ে ৩১ দফার মতো প্যানেল দেওয়া। দলটির কেউ কেউ বলছেন, ওই প্যানেল দিলে এরকম ফল হতো না। বিএনপির ৩১ দফায় উল্লেখ ছিল যে, সবাইকে নিয়ে দেশ গঠন। এটা তারা ভুল করেছে কি না? দ্বিতীয়ত, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কারণে ভুল হয়েছে কি না? তৃতীয়ত, এখন তারা দেখতে পাচ্ছে যে, শুধু ক্যাম্পাসে ভোট প্রার্থনাই করেছে ছাত্রদল। কিন্তু শিবির তাদের জয়লাভের জন্য নানা রকমের কলাকৌশল ও পরিকল্পনা নিয়েছে আরও অনেক আগে থেকে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, গত ১৫ বছর ছাত্রদল ক্যাম্পাসে ঢুকতেই পারেনি। মধুর ক্যান্টিনেও চালাতে পারেনি সংগঠনের কার্যক্রম। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করেছিল ছাত্রদল। সেই সময়ে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামলসহ নেতা-কর্মীদের ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে বের করে দেয়। এরপর ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা মধুর ক্যান্টিনে আর ঢুকতে পারেননি। এজন্য সংগঠনও বিস্তার লাভ করতে পারেনি। কিন্তু শিবির ছদ্মবরণ ও নানা ছলচাতুরির মাধ্যমে ছাত্রলীগের ভিতরে ঢুকে তাদের সঙ্গে কাজ করেছে। এ ছাড়া রাজধানীতে শিবির সমর্থক বেশ কয়েকটি কোচিং সেন্টারও রয়েছে। এ কোচিং সেন্টারে গ্রাম থেকে ঢাকায় আসা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কম খরচে পড়াশোনার ব্যবস্থা করেছে। এ সুযোগে তাদের মোটিভেশনও করা হয়েছে। এরপর তারা যখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায়, তখন গণরুমে থাকাসহ বিভিন্ন সহযোগিতা করেছে। এ ছাড়া ঢাবির ডিবেটিং ক্লাবসহ অনেক কিছুর নেতৃত্ব দিয়েছে।

এভাবে তারা শিবিরমুখী একটা সমর্থন গোষ্ঠী গড়ে তুলেছে। এ গোষ্ঠীর কেউ কেউ ছাত্রলীগের মধ্যে ঢুকে নিজেদের ক্ষমতার শক্তি সংহত করেছে। কিন্তু ছাত্রদল এ মেকানিজমের কিছুই করেনি এবং এই মেকানিজম সম্পর্কে তাদের কোনো ধারণাও ছিল না, কিছু জানেও না। ছাত্রদল মনে করেছে অভ্যুত্থানের ফসল তারা এমনিই পাবে। তারা সংগঠনভিত্তিক এবং দলীয়ভিত্তিক প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু শিবির খুব সিরিয়াসলি নানা মাত্রায় কাজ করেছে। ছাত্রলীগ বিগত সাড়ে ১৫ বছর ক্যাম্পাসে হামলা, গণরুমে নিয়ে অত্যাচার, বাধ্যতামূলক মিছিল নিয়ে যাওয়া- এসব বিষয়ে শিবির শিক্ষার্থীদের সচেতন করেছে।

তা ছাড়া ৫ আগস্টের পর সারা দেশে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে দখল এবং চাঁদাবাজির পরিকল্পিত অপপ্রচার সামাজিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় সেটারও একটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। ক্ষমতায় এলে ছাত্রদল ছাত্রলীগের মতো করবে, এমন অপ-প্রচারণাও ছিল ব্যাপকভিত্তিতে।

এদিকে, জামায়াত নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ মঙ্গলবার রাত ১২টায় সামাজিক গণমাধ্যমে শিবিরের বিজয়ে তিনবার করে ‘আলহামদুল্লিাহ’ বলে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। অথচ এ ডাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়েছে দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা পর ভোর ৫টার পরে। এ ছাড়া নির্বাচনের ভোট গণনা ও ফল নিয়ে নানা রকমের ষড়যন্ত্রের গুরুতর অভিযোগ উঠলেও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। বিএনপির এই ধৈর্য ধরে থাকাটাও দেশের ভিতরে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক বার্তা দিয়েছে। এতকিছুর পরও ছাত্রদল নিশ্চুপ ছিল। কোনো ধরনের সংঘাত-সংঘর্ষে জড়ায়নি। বিশেষ করে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি সংঘাতের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে ছাত্রদলকে ইতিবাচক রাজনীতি করার নির্দেশ দেন। অনেকের মতে, ছাত্রদল এত বড় সংগঠন হওয়া সত্ত্বেও তারা যে ধৈর্য ধরেছেন এটা তাদের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে বলেও মনে করছেন অনেকে। তবে সারা দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় সমর্থক শিক্ষকদের ভিসি নিয়োগের মতো জাতীয় নির্বাচনের আগে সারা দেশের জেলা প্রশাসক এবং ইউএনও পদে নিজেদের মতাদর্শের ব্যক্তিদের বসানোর চেষ্টা করছে জামায়াতে ইসলামী- এসব বিষয়সহ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পুরো কমিশনের প্রতি বিএনপির হাইকমান্ডকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি। যাতে করে ডাকসুর মতো জাতীয় নির্বাচনেও কোনো ধরনের ছলচাতুরি কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে জনতার বিজয় ছিনিয়ে নিতে না পারে জামায়াত-শিবির।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ
জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ
গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল
গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল
বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল
বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
সর্বশেষ খবর
ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিলে’ পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড
ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিলে’ পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবির ভর্তি আবেদন শুরু
ঢাবির ভর্তি আবেদন শুরু

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
সিলেটে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

অধিনায়কত্ব হারিয়ে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার রিজওয়ানের
অধিনায়কত্ব হারিয়ে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার রিজওয়ানের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাস্ট হাফ ম্যারাথন ২০২৫: বিমান ভ্রমণের সুযোগ পাবেন বিজয়ীরা
সাস্ট হাফ ম্যারাথন ২০২৫: বিমান ভ্রমণের সুযোগ পাবেন বিজয়ীরা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘একটি মহল বিএনপির বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে’
‘একটি মহল বিএনপির বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের শাহরুখের ‘কিং’ ছবির দৃশ্য ফাঁস, এআই নাকি সত্যি
ফের শাহরুখের ‘কিং’ ছবির দৃশ্য ফাঁস, এআই নাকি সত্যি

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সিলেট চেম্বারের নির্বাচনের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার
সিলেট চেম্বারের নির্বাচনের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ছেলের মৃত্যুশোকে আত্মহত্যার চেষ্টা, ট্রেনচালকের দক্ষতায় প্রাণে রক্ষা বৃদ্ধার
ছেলের মৃত্যুশোকে আত্মহত্যার চেষ্টা, ট্রেনচালকের দক্ষতায় প্রাণে রক্ষা বৃদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৩ ডিসেম্বর
জবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৩ ডিসেম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক সম্পর্ক সুস্থতা বাড়ায়, অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়
সামাজিক সম্পর্ক সুস্থতা বাড়ায়, অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হংকং সিক্সেসে আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
হংকং সিক্সেসে আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে রেকর্ড বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে রেকর্ড বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ‘আগ্রাসন’ রোধে জাপান-মার্কিন সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ : পেন্টাগণ
চীনের ‘আগ্রাসন’ রোধে জাপান-মার্কিন সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ : পেন্টাগণ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতির কারণে লাভের পথে ইন্টেল
কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতির কারণে লাভের পথে ইন্টেল

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান চীনের সক্ষমতার বাইরে : রাষ্ট্রদূত ওয়েন
রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান চীনের সক্ষমতার বাইরে : রাষ্ট্রদূত ওয়েন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় চাচাকে ফাঁসাতে গিয়ে ভাতিজার ৫ বছরের কারাদণ্ড
মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় চাচাকে ফাঁসাতে গিয়ে ভাতিজার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা
বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের
তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি
পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা
ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'
'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে
আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ
হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪
যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি