শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৫, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

কেন এই জয়পরাজয়

২৮ পদের ২৩টিতেই শিবির, বিপুল ব্যবধান, স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার ভিপি জিএসের
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এই জয়পরাজয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থীরা ভূমিধস বিজয় লাভ করেছেন। ২৮টি পদের মধ্যে ২৩টিতেই বড় ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন তারা। পরাজিত প্রার্থীদের পক্ষ থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু অভিযোগ ছাড়া নির্বাচনের ফল নিয়ে বড় কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। দীর্ঘদিন পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সরব রাজনীতি শুরু করার পর নির্বাচনে নেমেই বড় চমক দেখিয়েছেন ছাত্রশিবিরের নেতারা। ডাকসুতে ভিপি পদে বিজয়ী হওয়া মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে বিজয়ী এস এম ফরহাদ বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া সহসাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হওয়া মুহা. মহিউদ্দীন খান বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করছেন। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ নেতাদের দিয়ে ডাকসুর শীর্ষ পদে প্যানেল দিয়েছিল ছাত্রশিবির। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেলের প্রার্থীরা নির্বাচনে কোনো পদেই জয়ের মুখ দেখেননি। এনসিপির ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের প্যানেল থেকেও কেউ বিজয়ী হতে পারেননি। তবে বাম সংগঠনের প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেল থেকে একজন সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনের পর গতকাল শান্ত-নীরব ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে গতকালও সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আলোচনায় থাকা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা রীতিমতো ধরাশায়ী। যেখানে শিবির থেকে ভিপি পদে বিজয়ী সাদিক কায়েম পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২ ভোট সেখানে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী মো. আবিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০৮ ভোট। ছাত্রদলের প্রার্থীর তুলনায় প্রায় তিন গুণ বেশি ভোট পেয়েছেন ছাত্রশিবিরের সাদিক কায়েম। এই আবিদুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৮৩ ভোট, আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী উমামা ফাতেমা পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৮৯ ভোট, বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের আবদুল কাদের পেয়েছেন ১ হাজার ১০৩ ভোট।

জিএস পদে ছাত্রদলের প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম পেয়েছেন ৫ হাজার ২৮৩ ভোট। তিনি কবি জসীমউদ্দীন হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক। ছাত্রদলের প্রার্থীর চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি ভোট পেয়ে জিএস পদে বিজয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবিরের এস এম ফরহাদ। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৯৪ ভোট। মেঘমল্লার বসু পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৪৯ ভোট। অন্যদের মধ্যে মো. আবু বাকের মজুমদার পেয়েছেন ২ হাজার ১৩১ ভোট।

এজিএস পদে ছাত্রশিবির মনোনীত মুহা. মহিউদ্দীন খান ১১ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। আর ছাত্রদলের এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদি মায়েদ তার অর্ধেকেরও কম ৫ হাজার ৬৪ ভোট পেয়েছেন। মায়েদ বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক।

শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, সারা দেশের মানুষের চোখ ছিল এ ডাকসু নির্বাচন ঘিরে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের প্রার্থীদের নিয়ে নানা আলোচনা থাকলেও জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবিরের কাছে অনেক বড় ভোটের ব্যবধানে হেরেছেন। নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং ছাত্রদলের পরাজিত হওয়ার কারণ বিশ্লেষণ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোটার ও শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, ডাকসুর এ নির্বাচনে ছাত্রদলের কর্মী-সমর্থক সবাই ভোট দেননি ছাত্রদলের প্রার্থীদের। কারণ হিসেবে এ ছাত্রসংগঠনে অন্তর্কোন্দল আর কেন্দ্র ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নেতৃত্বে থাকা অনেক নেতার অসন্তোষকে দায়ী করেন। তারা বলছেন, প্যানেলে প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে নানান ঝুঁকি নিয়ে ছাত্রদল পরিচালনা করা কর্মীদের মূল্যায়ন করা হয়নি। তাই তারা ছিলেন মনোক্ষুণ্ন, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে নির্বাচনের ফলে। প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে আত্মীয়করণেরও অভিযোগ এনেছেন কোনো কোনো শিক্ষার্থী। অপরদিকে, ছাত্রশিবিরের প্যানেলের শীর্ষ পদগুলোতে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ নেতারা। শিবিরের চেইন অব কমান্ডের কারণে নেতা-কর্মীরা ছিলেন সুসংঘবদ্ধ। এর বড় সুফল পেয়েছে শিবির। ভোটাররা জানান, ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে ছাত্রশিবির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এর অগ্রভাবে ছিলেন সাদিক কায়েম-এস এম ফরহাদ-মহিউদ্দীন। ফলে শিক্ষার্থীদের কাছে তাদের ভালো ইমেজ তৈরি হয়। ছাত্রদল বেশ কিছু কল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করলেও সামনের সারিতে ছিলেন শীর্ষ নেতারা (যারা প্রার্থী নন)। কিন্তু ছাত্রদল থেকে যারা প্রার্থী হয়েছেন, তারা শীর্ষ ছাত্রনেতাদের মতো ততটা জনপ্রিয় হতে পারেননি। এ কারণেই অনেকটা পিছিয়ে পড়েছেন আবিদুল-হামীম-মায়েদরা। শিক্ষার্থীরা জানান, গত এক বছরে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর সারা দেশে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে। এর ফলে বিএনপির এ ছাত্রসংগঠনের কাছ থেকে শিক্ষার্থীরা ক্রমে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছেন। এটা ছাত্রদলের পরাজয়ের পেছনে অন্যতম কারণ।

অপরদিকে, জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পাওয়া গেলেও তা খুব নগণ্য। আর জামায়াতে ইসলামী সারা দেশে নানা জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। ছাত্র সংগঠন হিসেবে এর সুফল পেয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির- এমনটাই দাবি শিক্ষার্থীদের। প্রচারণাতেও ছাত্রদলের চেয়ে এগিয়ে ছিল শিবির। ডিজিটাল মাধ্যমে ছাত্রশিবির সবসময় সক্রিয় প্রচারণা চালিয়েছে, সে তুলনায় ডিজিটাল মাধ্যমে ছাত্রদলের প্রচারণা ছিল খুবই কম।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫৭ শতাংশ ছাত্রী- সব মিলে ৩৪ শতাংশ শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের বাইরে থাকেন। এই অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা বড় প্রভাব ফেলেছে নির্বাচনি ফলে। সূত্র জানান, নির্বাচনকে সামনে রেখে ক্যাম্পাসের বাইরে থাকা অনাবাসিক, ভিন্ন ছাত্রসংগঠনে সক্রিয় থাকা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করেছে ছাত্রশিবির। এর সুফলও পেয়েছে নির্বাচনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিন্ন মতাদর্শী শিক্ষক, কর্মকর্তাদের সঙ্গেও শিবিরের নেতারা সখ্যতা গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, অন্য ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন সময় প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গেও ‘রুঢ়’ আচরণ করতে দেখা গেছে। জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করাদের মধ্যে শিবিরের প্রার্থী বেশি বলে মনে করেছেন শিক্ষার্থীরা। এতেও শিবিরের প্যানেলে বেশি ভোট পড়েছে বলে ভোটাররা জানিয়েছেন।

নির্বাচনি ফলাফলে দেখা গেছে, ডাকসুতে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে নয়টিতেই জয়ী হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবির প্যানেলের প্রার্থীরা। এদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক ফাতিমা তাসনীম জুমা পেয়েছেন ১০,৬৩১ ভোট। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইকবাল হায়দার পেয়েছেন ৭,৮৩৩ ভোট। কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক উম্মে সালমা পেয়েছেন ৯,৯২০ ভোট। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক জসীমউদ্দিন খান পেয়েছেন ৯,৭০৬ ভোট। ক্রীড়া সম্পাদক আরমান হোসেন পেয়েছেন ৭,২৫৫ ভোট। ছাত্র পরিবহন সম্পাদক আসিফ আবদুল্লাহ পেয়েছেন ৯,০৬১ ভোট। ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম পেয়েছেন ৯,৩৪৪ ভোট। স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মিনহাজ পেয়েছেন ৭,০৩৮ ভোট। মানবাধিকার ও আইনবিষয়ক সম্পাদক সাখাওয়াত জাকারিয়া পেয়েছেন ১১,৭৪৭ ভোট। বাকি তিনটি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন। সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ পেয়েছেন ৭,৭৮২ ভোট, সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী পেয়েছেন ৭,৬০৮ ভোট। গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক সানজিদা আহমেদ তন্বি পেয়েছেন ১১,৭৭৮ ভোট।

ডাকসুতে বিজয় উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি শিবিরের : ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে বিজয় লাভ করায় দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির। ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- শুকরিয়া আদায় করে দোয়া মাহফিল ও শব্বেদারি (নৈশ ইবাদত) এবং শহীদদের কবর জিয়ারত, শহীদ পরিবার ও আহতদের সঙ্গে সাক্ষাৎ।

স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার নবনির্বাচিত ভিপি-জিএস-এজিএসের : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেল ২৮টি পদের ২৩টিতেই বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছে। গতকাল সকালে সিনেট ভবনে এ ফল প্রকাশ করা হয়। ফলাফল শেষে সংবাদ সম্মেলন করেন এ প্যানেল থেকে বিজয়ীরা। সংবাদ সম্মেলনে ডাকসু নির্বাচনের এ বিজয়কে শিক্ষার্থীদের বিজয় বলে উল্লেখ করেছেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ডাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি সাদিক কায়েম বলেন, শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা ও কণ্ঠস্বরই হবে আমাদের আন্দোলন ও নেতৃত্বের মূল শক্তি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘স্বপ্নের ক্যাম্পাসে’ রূপ না দেওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে। সবাইকে সঙ্গে নিয়েই আমরা আগামী দিনের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ব। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আমাদের যেসব প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন সেগুলোই আমাদের প্রত্যাশা। শিক্ষার্থীদের ভয়েসই হবে আমাদের ভয়েস। আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, যতদিন পর্যন্ত এই ক্যাম্পাসকে স্বপ্নের ক্যাম্পাসে রূপান্তর করতে না পারব, ততদিন আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ। ডাকসু নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদেরও ‘সহযোদ্ধা’ হিসেবে উল্লেখ করে সাদিক কায়েম বলেন, জুলাই আন্দোলনে আমরা সবাই একসঙ্গে ছিলাম। তাই এই নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তারা প্রত্যেকেই আমাদের সহযোদ্ধা। তাদের দেওয়া ইশতেহারও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা চাই, তারা আমাদের উপদেষ্টা হিসেবে থাকুন, দিকনির্দেশনা দিন, আমাদের ভুল হলে ধরিয়ে দিন। সবাইকে নিয়ে আমরা এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গড়ে তুলব।

ডাকসু নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে নির্বাচিত হওয়ায় এ জয়কে ব্যক্তিগত অর্জন নয়, বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীর সম্মিলিত বিজয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী এস এম ফরহাদ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনি ফলাফলের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ফরহাদ বলেন, আমি ফরহাদ জিএস হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি। এটি ব্যক্তি ফরহাদের বা ছাত্রশিবির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতির কোনো অর্জন নয়। এটি মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর ভোটে প্রদত্ত একটি বিশাল আমানত। তাই আমি মনে করি, এটি শিক্ষার্থীদের বিজয়। তিনি আরও বলেন, আমার কাছে এই বিজয় কোনো ব্যক্তিগত আনন্দের বিষয় নয়। বরং এটি আমার জন্য একটি পরীক্ষা। শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও বিশ্বাস রক্ষার দায়িত্ব এখন আমাদের ওপর বর্তেছে। আমি চাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী আমার উপদেষ্টা হোক। আমার পথচলায় যদি কখনো ভুল করি বা সঠিক দিক থেকে বিচ্যুত হই, শিক্ষার্থীরা যেন আমাকে সঙ্গে সঙ্গে সংশোধন করেন, সমালোচনা করেন এবং পথ দেখান।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের দেওয়া এই আমানত সঠিকভাবে রক্ষা করতে পারলেই আমাদের বিজয় অর্থবহ হবে।

ডাকসুতে নবনির্বাচিত সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) মহিউদ্দীন খান শিক্ষার্থীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। গতকাল এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, এই ঐতিহাসিক বিজয়কে তখনই পূর্ণ মনে করব যেদিন আমরা আমাদের প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করতে পারব। এই আমানতের রক্ষণাবেক্ষণ আমাদের প্রথম অঙ্গীকার। তিনি আরও লেখেন, বন্ধুর এই যাত্রায় সব বাধা মাড়িয়ে আমরা সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। সমর্থন, পরামর্শ আর সমালোচনার মাধ্যমে আমাদের আপনারা পথ দেখাবেন সেই প্রত্যাশা রাখি। আল্লাহ আমাদের হঠকারী ও অহংকারীতে পরিণত হওয়া থেকে পরিত্রাণ দান করুন, আমাদের পথকে মসৃণ করে দিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন