শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার মিনি পার্লামেন্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন। নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিশাল বিজয় অর্জিত হয়েছে। বিজয়ী ছাত্রনেতাদের অভিনন্দন। গণতন্ত্র ও মুক্তচিন্তা চর্চার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীরা প্রায় ছয় বছর পর উপহার দিলেন নতুন ছাত্র নেতৃত্ব। টানা ১৬ বছরের গণতন্ত্রহীন রাষ্ট্রে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের শান্তিপূর্ণ যাত্রা শুরু হলো। এরই ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত হবে জাকসু, রাকসু, চাকসু নির্বাচন। এরপরই জাতীয় নির্বাচন অভিমুখে আমাদের সবার সম্মিলিত যাত্রা। গণতন্ত্রের রুদ্ধ দ্বার শক্ত হাতে উন্মুক্ত করার জন্য ডাকসু নেতৃবৃন্দ ও ভোটার সাধারণ শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে শান্তিপূর্ণ, সৌহার্দ ও পরমতসহিষ্ণু পরিবেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে- এমন প্রত্যাশা দেশবাসীর। অধীর আগ্রহে আমরা অপেক্ষায় আছি জাতীয় নির্বাচনের। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন মানেই হলো গণতন্ত্রের পূর্ণ পতাকা উত্তোলন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে এমন কোনো শক্তি নেই। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম হলেন সরকারের মুখপাত্র। তিনিও অত্যন্ত স্পষ্ট করে বলেছেন, যে যাই বলুক বা ভাবুক না কেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই। দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতেই হবে। সবার দৃষ্টি ও আগ্রহ এখন ফেব্রুয়ারি ঘিরে।

মন্‌জুরুল ইসলামগত মঙ্গলবার ছিল ডাকসু নির্বাচন। নানা কারণে এ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ডাকসুকে বলা হয় মিনি জাতীয় সংসদ। সেই সঙ্গে এটি হলো নেতা তৈরির কারখানা। অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এক বড় ক্যানভাসে অনেক শিক্ষার্থীর এটা ছিল জীবনের প্রথম ভোট প্রদান। দিনভর ভোট গ্রহণ শেষে প্রায় সাড়ে ১৬ ঘণ্টা পর গতকাল ঘোষিত হয়েছে নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল। সকাল সাড়ে ৮টায় আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন ডাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন। চূড়ান্ত ফলাফল অনুযায়ী ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী সাদিক কায়েম সহসভাপতি (ভিপি) এবং এস এম ফরহাদ সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে বিজয়ী হয়েছেন। সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে জয়ী হয়েছেন একই প্যানেলের মহিউদ্দীন খান। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী ভিপি পদে সাদিক কায়েম পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২ ভোট ও জিএস পদে এস এম ফরহাদ পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৯৪ ভোট। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০৮ ভোট ও জিএস প্রার্থী তানভীর বারী হামিম ৫ হাজার ২৮৩ ভোট পেয়েছেন। এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান পেয়েছেন ১১ হাজার ৭৭২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৬৪ ভোট। স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা ৩৩৮৯, বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের প্রার্থী আবদুল কাদের ৬৬৮, স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন ৩৮৮৩ ভোট পেয়েছেন। এবারের ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৮৭৪। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ২০ হাজার ৯১৫ এবং ছাত্রী ১৮ হাজার ৯৫৯ জন। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের আটটি কেন্দ্রে ৮১০টি বুথে ভোট গ্রহণ করা হয়। নির্বাচনে মোট ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৪৭১ জন প্রার্থী। সহসভাপতি (ভিপি) পদে লড়েছেন ৪৫ জন এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৯ জন। সব মিলিয়ে এবার একজন ভোটারকে ৪১টি করে ভোট দিতে হয়। ভোট নেওয়া হয় ওএমআর ফরমে, ছয় পাতার ব্যালটে। ১৪টি গণনা মেশিনে আটটি কেন্দ্রে চলে ভোট গণনা।

মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হয় এবং রাত ১২টার পর থেকে অসমর্থিতভাবে কিছু কিছু হল ও কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ফলাফল প্রকাশ শুরু হয়। তারপরই শুরু হয় এক পক্ষের উচ্ছ্বাস, অন্য পক্ষের বিক্ষোভ-উত্তেজনা। শুরু হয় নানা কানাঘুষা, ফিসফাস। সেই সঙ্গে শাহবাগ ও নীলক্ষেতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারগুলোতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন কিছু প্যানেলের সমর্থক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা। ডাকসুর ফলাফলকে কেন্দ্র করে অনেকেই নানা অঘটনের আশঙ্কা করছিলেন। শেষ পর্যন্ত সবকিছু শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তবে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছেন ছাত্রদল প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘পরিকল্পিত কারচুপির এই ফলাফল দুপুরের পরপরই অনুমান করেছি। নিজেদের মতো করে সংখ্যা বসিয়ে নিন। এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম।’ এর আগে দিনের বিভিন্ন সময়ে ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা ভোট কেন্দ্রে অনিয়ম, জালিয়াতি এবং কারচুপির অভিযোগ তুলেছিলেন। উমামা ফাতেমা তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘বয়কট! বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম। সম্পূর্ণ নির্লজ্জ কারচুপির নির্বাচন। ৫ আগস্টের পর জাতিকে লজ্জা উপহার দিল ঢাবি প্রশাসন। শিবিরপালিত প্রশাসন।’ এদিকে ঢাকায় ডাকসু নির্বাচনের বিজয় উদ্যাপনে কোনো মিছিল না করার ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। গতকাল সকালে ডাকসুর ফলাফল ঘোষণার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে জাহিদুল ইসলাম এ ঘোষণা দেন। তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ মহান। অবশেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরাই বিজয়ী হলো। আমরা সারা দেশের কোথাও কোনো মিছিল করব না। শুধু মহান রবের নিকট সিজদার মাধ্যমে শুকরিয়া আদায় করব। এই বিজয় আল্লাহর একান্ত দান। আমরা অহংকারী হব না, সবার প্রতি উদার ও বিনয়ী থাকব।’ জাহিদুল ইসলাম পোস্টের শেষে লেখেন, ‘স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ার পথযাত্রী, আমরা থামব না। প্রিয় মাতৃভূমি হবে সবার বাংলাদেশ।’

এর আগে মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নির্ঘুম ছিল। নানা গ্রুপে ফাঁস হচ্ছিল ডাকসুর ফলাফল। সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ডা. মু. শফিকুল ইসলাম মাসুদের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস। মঙ্গলবার রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। লাখো সিজদা মহান আল্লাহর দরবারে।’ তবে ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যত প্রকার ফিসফাস থাকুক না কেন, সবাইকে বাস্তবতা মানতে হবে। সেই সঙ্গে এই নির্বাচনের হিসাবনিকাশ করেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। এর প্রভাব রাজনীতিতে অনেক দূর পর্যন্ত যাবে। ইসলামী ছাত্রশিবির ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নির্বাচনি কৌশল অবশ্যই পর্যালোচনা করতে হবে। ইসলামী ছাত্রশিবির জানত তাদের নিজস্ব কতটি ভোট আছে, বিজয়ের জন্য তাদের কত ভোট দরকার। দরকারি ভোট সংগ্রহ করার কৌশল অত্যন্ত দক্ষ ও নিপুণভাবে কাজে লাগিয়ে তারা তাদের ভোটের বাক্স পূর্ণ করেছে। সেই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তারা নানাভাবে ব্যবহার করেছে। তাদের প্রতিটি নেতা-কর্মী, সমর্থক ডিজিটাল প্রযুক্তিতে অনেক বেশি দক্ষ ও সুসংগঠিত। নামে-বেনামে তাদের অনেক আইডি সোচ্চার ছিল। অন্যদিকে ছাত্রদল দেশের বড় ছাত্র সংগঠন- এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। সেই বড়ত্ব নিয়েই তারা ভোটযুদ্ধে জয়লাভের কৌশল নিয়েছিল। মিছিলের দৈর্ঘ্য মেপে তারা সম্ভাব্য বিজয়ের তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছে। ওই মিছিলে অন্যরা ছিল কি না সে খবর তাদের কাছে ছিল না। তাদের নিজস্ব কত ভোট আছে, বিজয়ের জন্য কত ভোট দরকার, সেই হিসাবও তাদের ছিল না। কোন স্রোতের ভোট, কোন বাক্সে পড়বে সেই হিসাবও তাদের ছিল না। সুতরাং ডাকসু নির্বাচনে প্রমাণ হলো, অতীতের সব হিসাব পাল্টে গেছে। অপ্রত্যাশিত বলে কিছু নেই। বরং প্রত্যাশার নতুন নতুন ফ্যাক্টর সক্রিয় হয়েছে। জেন-জি ছিল আরও একটি বড় ফ্যাক্টর। অবশ্য ডাকসুর সব ভোটারই জেন-জি। আজকের তারুণ্য জেন-জি এর আগ্রহের জায়গাটা ছাত্রশিবির হয়তো পুরোপুরি ক্যাশ করতে পেরেছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবেই। কোনো শক্তি নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না। সেই লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন কাজ শুরু করেছে। ঐকমত্য কমিশনের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে। কমিশন আজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক করবে। পরে সর্বশেষ প্রস্তাব আগামী শনিবার অথবা রবিবার আবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠাবে। নির্বাচনের জন্য আর মাত্র সময় আছে পাঁচ মাস। এখন অনেক ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের সঙ্গে শেষ সময়ের দর-কষাকষি করবে। ডাকসু নির্বাচনের পর জামায়াতে ইসলামী আগের তুলনায় আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে- এটাই স্বাভাবিক। কারণ ইতোমধ্যে তারা মনে করছে, ডাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের প্রিলিমিনারি টেস্ট হয়ে গেছে। এখন শুধু ফাইনাল পরীক্ষা বাকি। আগামী ফেব্রুয়ারির ফাইনাল পরীক্ষা জাতীয় নির্বাচনের জন্য সব রাজনৈতিক দলের উচিত সব শর্তমুক্ত একটি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। সেই প্রস্তুতির অন্যতম অংশীজন হবে জনগণ। দেশের মালিক জনগণ তাদের ন্যায্য ভোটাধিকার প্রয়োগ করে যদি সৎ, যোগ্য, দেশপ্রেমিক নেতা নির্বাচন করতে পারে তাহলেই চব্বিশের বিপ্লব সফল হবে।

ডাকসু নির্বাচনে ডিজিটাল দুনিয়ার ক্ষমতা অনেক বেশি শক্তিশালী ও প্রভাবশালী প্রমাণিত হয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে এই দুনিয়া আরও বেশি প্রলয়ংকরী রূপ ধারণ করবে। নির্বাচন কমিশনও ডিজিটাল প্রচার-প্রচারণায় জোর দিচ্ছে। কোনো পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন থাকবে না। সুতরাং কোনো পেশিশক্তিতে কাজ হবে না। শক্তি লাগবে মগজের। শক্তি লাগবে প্রযুক্তির। জামায়াতে ইসলামী ইতোমধ্যে তাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রার্থিতা নিশ্চিত করে যার যার এলাকায় নির্বাচনি কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে। জানা গেছে, ওইসব প্রার্থী প্রযুক্তিগত প্রচারণার প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করে রেখেছেন। এমনকি প্রতিপক্ষ প্রার্থী যিনি হতে পারেন তার ব্যাপারেও বিভিন্ন কনটেন্ট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সময় হলেই সবকিছু কথা বলবে। অন্য দলগুলোর প্রস্তুতি কেমন তা তারা নিজেরাই বলতে পারবে। দেশবাসী এখন অপেক্ষায় আছে কোন দলের ভোটের হিসাব কেমন, কার কৌশল কেমন, কার প্রযুক্তিগত মগজের শক্তি কেমন, জেন-জি কার দখলে ইত্যাদি সমীকরণ দেখার জন্য।  তবে এটা সবাইকে ভাবতে হবে, আগামী নির্বাচনে জটিল সমীকরণ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। শুধু মার্কায় ভোটের বাক্স ভরবে না। আমজনতা এখন আর কারও কথায় ভোট দেবে না। কারণ সবার হাতে হাতে এখন মোবাইল। ডিজিটাল দুনিয়া যার, ভোটের বাক্স হবে তার। সত্য-মিথ্যা শত শত ভিডিও কনটেন্ট এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসবে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গে পর্দার আড়ালের খেলোয়াড়রাও নানা কূটচালে আরও বেশি সক্রিয় হয়ে উঠবে। সে কারণেই শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে এখনই বলা মুশকিল।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
বিভেদের দেয়াল
বিভেদের দেয়াল
সর্বশেষ খবর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম