শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের জয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয়ের ঘটনায় দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি নেতারা বিস্মিত ও হতভম্ব। কর্মী-সমর্থকরাও ভাবছেন বিষয়টি নিয়ে। হঠাৎ বিশাল ব্যবধানের এমন পরাজয়ের হিসাব মেলাতে পারছেন না তারা। বুঝতে পারছেন না কোথা থেকে কীভাবে কী হয়ে গেল? নানান হিসাব মেলানোর চেষ্টা করছেন তারা। কেউ কেউ জাতীয় নির্বাচনের কথা চিন্তা করে কিছুটা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। আবার কেউবা বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে বেশির ভাগই মনে করছেন এ ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না।

ডাকসুর ফলাফল জাতীয় রাজনীতিতে কোনো প্রভাব রাখবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ডাকসুতে ভিপি-জিএস হয়েছেন- এমন অনেক নেতা জাতীয় রাজনীতিতে আছেন, কেউবা হারিয়ে গেছেন। তাদের মধ্যে যারা বৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠনভুক্ত ছিলেন, তাদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদে এসেছেন। বাকিরা এখন পর্যন্ত লড়াই করছেন, সংগ্রাম করছেন আসার জন্য। এ ক্ষেত্রে কারও নাম নিয়ে বলাটা ঠিক হবে না, আমি তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দোসরদের সঙ্গে মিলে আরেকটি রাজনৈতিক দল কীভাবে খেলাটা খেলল। এগুলো সবাইকে বুঝতে হবে, জানতে হবে এবং এখন থেকেই কাজ শুরু করতে হবে। বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, ছাত্রদলকে পরাজিত করতে শিবিরের সঙ্গে পুরোনো বন্ধুত্বের সম্পর্ক জারি রেখেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ। তিনি বলেন, যেহেতু ছাত্রলীগ এখন নিষিদ্ধ এবং ছাত্রলীগের সঙ্গে তাদের অনেকেই মিলেমিশে ছিল, এটা একটা সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। তিনি বলেন, ঢাকা ডাকসু নির্বাচনে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সবাই শিবিরকে ভোট দিয়েছে। বিএনপিকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে আওয়ামী লীগ এখন শিবিরকে সাপোর্ট দিচ্ছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, মঙ্গলবার ডাকসু নির্বাচনে স্বৈরাচার আর রাজাকার একাকার হয়ে গেছে। গভীর ষড়যন্ত্র প্রতিফলিত হয়েছে ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে। মুক্তবুদ্ধি ও মুক্তচিন্তাবিরোধীরা আজকে বিজয়ী হয়েছে। এটা বিজয় নয়, ছাত্র-জনতার বিজয় কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্র আমরা আগেই অনুমান করেছিলাম। কিন্তু ধরতে পারিনি। নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি, এটা আমাদের সীমাবদ্ধতা, এটা বাস্তবতা।

দলটির একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, এ ধাক্কা থেকে শিক্ষা নিয়ে তারা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করতে চান। বিএনপি মনে করে, এতদিনে তারা রাজনৈতিক শত্রু নির্ধারণ করতে পেরেছে, এখন শত্রুকে টার্গেট করে পরিকল্পনা গ্রহণ ও কার্যক্রম পরিচালনা তাদের জন্য সহজ হবে। বিশেষ করে আগামী জাতীয় নির্বাচনে তারা জামায়াতে ইসলামীকে কীভাবে মোকাবিলা করবে তা নিয়ে তারা চিন্তাভাবনা করছেন।

জানা যায়, বিএনপির ভিতরে একটি প্রস্তাব ছিল যে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্যানেল দেওয়া। সবার সমন্বয়ে ৩১ দফার মতো প্যানেল দেওয়া। দলটির কেউ কেউ বলছেন, ওই প্যানেল দিলে এরকম ফল হতো না। বিএনপির ৩১ দফায় উল্লেখ ছিল যে, সবাইকে নিয়ে দেশ গঠন। এটা তারা ভুল করেছে কি না? দ্বিতীয়ত, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কারণে ভুল হয়েছে কি না? তৃতীয়ত, এখন তারা দেখতে পাচ্ছে যে, শুধু ক্যাম্পাসে ভোট প্রার্থনাই করেছে ছাত্রদল। কিন্তু শিবির তাদের জয়লাভের জন্য নানা রকমের কলাকৌশল ও পরিকল্পনা নিয়েছে আরও অনেক আগে থেকে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, গত ১৫ বছর ছাত্রদল ক্যাম্পাসে ঢুকতেই পারেনি। মধুর ক্যান্টিনেও চালাতে পারেনি সংগঠনের কার্যক্রম। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করেছিল ছাত্রদল। সেই সময়ে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামলসহ নেতা-কর্মীদের ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে বের করে দেয়। এরপর ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা মধুর ক্যান্টিনে আর ঢুকতে পারেননি। এজন্য সংগঠনও বিস্তার লাভ করতে পারেনি। কিন্তু শিবির ছদ্মবরণ ও নানা ছলচাতুরির মাধ্যমে ছাত্রলীগের ভিতরে ঢুকে তাদের সঙ্গে কাজ করেছে। এ ছাড়া রাজধানীতে শিবির সমর্থক বেশ কয়েকটি কোচিং সেন্টারও রয়েছে। এ কোচিং সেন্টারে গ্রাম থেকে ঢাকায় আসা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কম খরচে পড়াশোনার ব্যবস্থা করেছে। এ সুযোগে তাদের মোটিভেশনও করা হয়েছে। এরপর তারা যখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায়, তখন গণরুমে থাকাসহ বিভিন্ন সহযোগিতা করেছে। এ ছাড়া ঢাবির ডিবেটিং ক্লাবসহ অনেক কিছুর নেতৃত্ব দিয়েছে। এভাবে তারা শিবিরমুখী একটা সমর্থন গোষ্ঠী গড়ে তুলেছে। এ গোষ্ঠীর কেউ কেউ ছাত্রলীগের মধ্যে ঢুকে নিজেদের ক্ষমতার শক্তি সংহত করেছে। কিন্তু ছাত্রদল এ মেকানিজমের কিছুই করেনি এবং এই মেকানিজম সম্পর্কে তাদের কোনো ধারণাও ছিল না, কিছু জানেও না। ছাত্রদল মনে করেছে অভ্যুত্থানের ফসল তারা এমনিই পাবে। তারা সংগঠনভিত্তিক এবং দলীয়ভিত্তিক প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু শিবির খুব সিরিয়াসলি নানা মাত্রায় কাজ করেছে। ছাত্রলীগ বিগত সাড়ে ১৫ বছর ক্যাম্পাসে হামলা, গণরুমে নিয়ে অত্যাচার, বাধ্যতামূলক মিছিল নিয়ে যাওয়া- এসব বিষয়ে শিবির শিক্ষার্থীদের সচেতন করেছে।

তা ছাড়া ৫ আগস্টের পর সারা দেশে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে দখল এবং চাঁদাবাজির পরিকল্পিত অপপ্রচার সামাজিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় সেটারও একটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। ক্ষমতায় এলে ছাত্রদল ছাত্রলীগের মতো করবে, এমন অপ-প্রচারণাও ছিল ব্যাপকভিত্তিতে।

এদিকে, জামায়াত নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ মঙ্গলবার রাত ১২টায় সামাজিক গণমাধ্যমে শিবিরের বিজয়ে তিনবার করে ‘আলহামদুল্লিাহ’ বলে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। অথচ এ ডাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়েছে দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা পর ভোর ৫টার পরে। এ ছাড়া নির্বাচনের ভোট গণনা ও ফল নিয়ে নানা রকমের ষড়যন্ত্রের গুরুতর অভিযোগ উঠলেও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। বিএনপির এই ধৈর্য ধরে থাকাটাও দেশের ভিতরে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক বার্তা দিয়েছে। এতকিছুর পরও ছাত্রদল নিশ্চুপ ছিল। কোনো ধরনের সংঘাত-সংঘর্ষে জড়ায়নি। বিশেষ করে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি সংঘাতের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে ছাত্রদলকে ইতিবাচক রাজনীতি করার নির্দেশ দেন। অনেকের মতে, ছাত্রদল এত বড় সংগঠন হওয়া সত্ত্বেও তারা যে ধৈর্য ধরেছেন এটা তাদের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে বলেও মনে করছেন অনেকে। তবে সারা দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় সমর্থক শিক্ষকদের ভিসি নিয়োগের মতো জাতীয় নির্বাচনের আগে সারা দেশের জেলা প্রশাসক এবং ইউএনও পদে নিজেদের মতাদর্শের ব্যক্তিদের বসানোর চেষ্টা করছে জামায়াতে ইসলামী- এসব বিষয়সহ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পুরো কমিশনের প্রতি বিএনপির হাইকমান্ডকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি। যাতে করে ডাকসুর মতো জাতীয় নির্বাচনেও কোনো ধরনের ছলচাতুরি কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে জনতার বিজয় ছিনিয়ে নিতে না পারে জামায়াত-শিবির।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
সর্বশেষ খবর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন