শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

মীরজাফর যুগে যুগে

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
মীরজাফর যুগে যুগে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে কে জিতেছে, কে হেরেছে তা বলা দায়। তবে দুই দেশের যুদ্ধবিরতি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আগ্রহে। ইরানে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালিয়েছিল তাদের পারমাণবিক সামর্থ্যরে ইতি ঘটাতে। সেক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হয়েছে চূড়ান্তভাবে। আগেভাগে পারমাণবিক উপকরণ নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার কারণে। ইরানের ধর্মীয় শাসনের ইতি ঘটাতেও তারা ব্যর্থ হয়েছে। যুদ্ধে ইরান প্রতিকূল অবস্থায় পড়েছিল সেদেশের কিছু লোকের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে। যারা ইরানের গোপন তথ্য ফাঁস করে দিয়েছিল শত্রুপক্ষের কাছে।

বিশ্বাস শব্দটি ছোট হলেও এর তাৎপর্য অনেক বড়। বিশ্বাস অর্জন করতে সময় লাগে বছরের পর বছর, কিন্তু ভাঙতে সময় লাগে কিছুক্ষণ। একজন ভালো মানুষ বা ভালো বন্ধু হওয়ার প্রথম শর্ত হলো বিশ্বাসী হওয়া। বিশ্বাস যদি ভালোবাসার প্রথম ধাপ হয়, তাহলে বিশ্বাসঘাতকতা হলো সম্পর্কের শেষ ধাপ। তাই তো বিখ্যাত অস্ট্রিয়ান মনোবিজ্ঞানী সিগমুড ফ্রয়েড বলেছেন, ‘সব অপরাধের চেয়ে বড় অপরাধ হলো বিশ্বাসঘাতকতা।’

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু সেরা জীব হলেও মানুষের মধ্যে অনেক ঘৃণিত অভ্যাস রয়েছে, যার অন্যতম হলো বিশ্বাসঘাতকতা। পৃথিবীর সর্বত্রই এমন কিছু ঘৃণ্য স্বভাব-চরিত্রের মানুষ খুঁজে পাওয়া যায়, যারা অতীতের সব উপকার অস্বীকার করে উপকারীর বুকে ছুরিকাঘাত করতে দ্বিধাবোধ করে না। যুগে যুগে এমন কিছু বেইমান বা বিশ্বাসঘাতকের আবির্ভাব ঘটে যাদের কারণে জাতি বা রাষ্ট্রকে পর্যন্ত চরম মূল্য দিতে হয়। এমনই একজন জঘন্য প্রকৃতির বিশ্বাসঘাতক মানুষ ছিলেন মীরজাফর আলী খান।

১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার করুণ পরাজয়ের কাহিনি আমরা সবাই জানি। এর নেপথ্যে ছিলেন কুচক্রী বিশ্বাসঘাতক প্রধান সেনাপতি মীরজাফর আলী খান। ক্ষমতার মোহ আর সম্পদের লোভ তাকে পেয়ে বসে। রাতের অন্ধকারে ইংরেজ সৈন্যদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার পরাজয়কে নিশ্চিত করেন তিনি। এই যুদ্ধে সিরাজ-উদ- দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়।

প্রাচীনকাল থেকে ভারত উপমহাদেশ- বিশেষ করে বাংলা অঞ্চল ছিল ধনসম্পদে ভরপুর একটি দেশ। এ অঞ্চলের গ্রামগুলোতে মানুষের জীবনযাপনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন সবই তখন পাওয়া যেত। অর্থাৎ প্রতিটি গ্রামই ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ। কৃষকের খেতভরা ফসল, গোলাভরা ধান, পুকুরভরা মাছ থাকত। কুটিরশিল্পেও গ্রাম ছিল সমৃদ্ধ। তাঁতিদের হাতে বোনা কাপড় ইউরোপের কাপড়ের চেয়েও উন্নতমানের ছিল। এর মধ্যে জগদ্বিখ্যাত ছিল মসলিন কাপড়। তা ছাড়া উপমহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলেও নানা ধরনের বাণিজ্যিক পণ্য ও মসলার জন্য বিখ্যাত ছিল। এসব পণ্যের আকর্ষণে অনেকেই এ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য করতে এসেছে। ইংরেজ বণিকদের ব্যবসায়িক সংস্থা ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিও এসেছিল ব্যবসাবাণিজ্য করতে। পরবর্তী সময়ে তারা নানামুখী ঘৃণ্য কৌশল অবলম্বন করে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে স্থানীয় শাসকদের পরাভূত করে এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে এবং নিজেদের সাম্রাজ্য বিস্তারে মনোযোগী হয়।

এভাবেই ক্রমে বাংলার বুকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি শাসনের নামে শোষণের শেকড় গেড়ে বসে। ক্ষমতা হাতে পেয়ে তারা

ইচ্ছামতো বাণিজ্য করতে থাকে। শুধু কী তাই? এ দেশ থেকে বিভিন্ন মূল্যবান সম্পদ নির্বিচারে জাহাজ বোঝাই করে তারা পাচার করত। বিভিন্ন দ্রব্য তাদের প্রয়োজনানুসারে উৎপাদন না হলে তারা কৃষকদের উৎপাদনে বাধ্য করত। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উৎপাদনে বাধ্য করার জন্য কৃষকদের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো। অর্থাৎ ইংরেজদের শোষণের অন্যতম শিকার ছিলেন বাংলার সাধারণ জনগণ তথা কৃষক সমাজ।

অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বাংলার সব শ্রেণি-পেশার মানুষ একপর্যায়ে প্রতিবাদ শুরু করে। যে যেভাবে পারে, কোম্পানির শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো শুরু করে। বিদ্রোহটি দ্রুতই সমস্ত ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে এবং শক্তিশালী রূপ নেয়। ফলশ্রুতিতে কোম্পানি শাসনের পতন হয় বাংলাসহ পুরো ভারতবর্ষে। এরপর ভারতবর্ষে সরাসরি ব্রিটিশ সরকারের শাসন শুরু হয়। শুরু হয় একটি নতুন আমলের। ইংরেজদের ২০০ বছরের শাসনকাল মোট দুই ভাগে বিভক্ত ছিল। প্রথম ভাগে শাসন করে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। এই শাসনকাল ছিল পলাশীর যুদ্ধের পর থেকে ১৮৫৮ সাল পর্যন্ত। এর পরবর্তী সময় অর্থাৎ ভারত ভাগ হওয়ার আগ পর্যন্ত সরাসরি শাসন করেন ব্রিটিশ রানি এলিজাবেথ।

বিশ্বাসঘাতক মীরজাফরের কারণেই ২০০ বছর পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে হয় বাঙালি জাতিকে। তবে ইতিহাস তাকে ক্ষমা করেনি। জীবনের শেষ পরিণতিই তা প্রমাণ করে। ইতিহাস এ কথাও বলে, মীরজাফর কখনোই মূল বিশ্বাসঘাতক ছিলেন না। মীরজাফর ছিলেন বিশ্বাসঘাতকদের বানানো একটা হাতের পুতুল; যার নিজের কোনো যোগ্যতা ছিল না। যখনই তার দ্বারা বিশ্বাসঘাতকদের স্বার্থ উদ্ধার হয়েছে, তখনই তাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। বেরিয়ে এসেছে প্রকৃত চক্রান্তবাজদের চেহারা।

আসলে মীরজাফরের আবির্ভাব ঘটেছিল অনেক পরে। নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে যে সরাতে হবে তার প্ল্যান অনেক আগেই করে রেখেছিলেন তিন বিশ্বাসঘাতক জগৎশেঠ, উমিচাঁদ ও রাজবল্লভ মিলে। জগৎশেঠের বাড়িতে এক গোপন মিটিং হয়। সেই মিটিংয়ে মহিলার ছদ্মবেশে পালকিতে করে যোগ দিয়েছিলেন ইংরেজ দূত ওয়াটস। মিটিংয়ে আলোচনা শেষে সিদ্ধান্ত হয় ছলে-বলে-কৌশলে সিরাজকে সিংহাসনচ্যুত করা হবে, তবে কোনোভাবেই মুসলমানদের উত্তেজিত করা যাবে না। মি. ওয়াটস তখন বলেন- সিরাজের সঙ্গে লড়তে গেলে বিরাট অর্থের প্রয়োজন হবে তা আমরা কোথায় পাব! উত্তরে জগৎশেঠ বলেন, টাকা যা লাগে আমি দেব কোনো চিন্তা নেই।

এই মিটিংয়ের পর সিরাজকে সরাতে ঘসেটি বেগমকে বোঝানোর দায়িত্ব ছিল রাজা রাজবল্লভের ওপর। আর মীরজাফরকে বোঝানোর দায়িত্ব ছিল উমিচাঁদের ওপর। উমিচাঁদ মীরজাফরকে লোভ দেখান এবং বলেন, তুমি আমাদের দলে থাকলে তোমাকে পরবর্তীতে সিংহাসনে বসানো হবে। এরপর জগৎশেঠের বাড়িতে দফায় দফায় মিটিং হয়। সেখানে উপস্থিত থাকেন জগৎশেঠ, রাজা রায় দুর্লভ, রাজা রামনারায়ণ, রাজা রাজবল্লভ, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। ওই মিটিংয়ে সিদ্বান্ত হয়, মীরজাফরকে দিয়েই সিরাজকে সরাতে হবে এবং শেষ পর্যন্ত তাই হলো। সিংহাসনের লোভে মীরজাফর যেন উন্মাদ হয়ে গেলেন। তার অধীনের সৈন্যবাহিনী যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করাতে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে পরাজয় বরণ করতে হলো। অর্থাৎ বাংলার পতনের মূল কারণ ছিল মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা।

ওই সময় মীরজাফর এতটাই বিশ্বাসঘাতক হয়ে ওঠেন যে, ক্ষমতার লোভে নবাবকে ধ্বংস করার জন্য, সে সংকল্পবদ্ধ তা কোনোভাবেই সিরাজকে বুঝতে দেননি। উল্টো পবিত্র কোরআন শরিফ ছুঁয়ে শপথ করেন, বাংলার মসনদের প্রতি তার কোনো মোহ নেই। তাই যে কোনো মূল্যেই হোক পলাশীর যুদ্ধে বিজয় ছিনিয়ে আনবেন। আর তিনিই কি না এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা করলেন!

আর এজন্যই মীরজাফর নামটি এখন বাংলার মানুষের কাছে একটি ঘৃণিত নাম, যার প্রতিশব্দ হলো বেইমান। এ নামটি গালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কোনো বাঙালিই তার সন্তানের নাম মীরজাফর রাখে না। এটি একটি ঐতিহাসিক চরিত্র হলেও মীরজাফর শব্দটি বিশ্বাসঘাতকের অস্থিমজ্জায় মিশে গেছে। যতদিন বাংলা ও বাঙালির ইতিহাস থাকবে; ততদিন পর্যন্ত এ নামটি নেতিবাচক অর্থেই ব্যবহৃত হবে।

আমাদের আশপাশে যে মানুষগুলো আছে, তাদের অনেকের মধ্যে মীরজাফরের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে, তার প্রমাণ আমরা দেখতে পাই ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে। এ সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে যারা কাজ করে তারা এ দেশেরই কিছুসংখ্যক বেইমান-বিশ্বাসঘাতক মানুষ। নিজেদের স্বার্থে দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস তো মীরজাফরেরই অন্য একটি রূপ। ইতিহাসের নিকৃষ্টতম চরিত্র মীরজাফর মরে গেলেও বিশ্বাসঘাতকের বেশে এখনো ঘুরে বেড়াচ্ছে তার প্রেতাত্মারা; আমাদের চারপাশে যা ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় জীবন পর্যন্ত। তাই তো মীরজাফররা যুগে যুগে। তাদের রুখে দিতে আমাদের হতে হবে বদ্ধপরিকর।

একটি গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করছি। একবার বাদশাহ হারুনুর রশীদের কাছে এক লোক একটি চাতক পাখি বিক্রি করার জন্য নিয়ে এলো। তিনি দাম জিজ্ঞেস করলে সে বাজারমূল্যের চেয়েও অনেক বেশি দাম চাইল। বাদশাহ জানতে চাইলেন, পাখিটির এত দাম কেন? অথচ তার একটি পা নেই!

লোকটি বলল, মার্জনা করবেন জাঁহাপনা। দেখতে সাধারণ হলেও এটি আসলে একটি বিশেষ ধরনের পাখি। এর বিশেষত্ব হলো- আমি যখন শিকারে যাই, তখন এই চাতক পাখিটিকেও সঙ্গে করে নিয়ে যাই। আমার পাতানো ফাঁদের সঙ্গে এই পাখিটিকেও বেঁধে রাখি। এই পাখিটি তখন এক অদ্ভুত আওয়াজ করে অন্য পাখিদের মনোযোগ আকর্ষণ করে। তার এই আওয়াজ শুনে ঝাঁকে ঝাঁকে অন্য পাখি এসে জড়ো হয়। তখন আমি একসঙ্গে সব পাখিকে শিকার করি। বলা যায় এই পাখিটিই আমার শিকারের প্রধান ফাঁদ।

বাদশাহ খুব মনোযোগ সহকারে শিকারির সব কথা শুনলেন এবং তার চাহিদা অনুযায়ী চড়া দামেই পাখিটি কিনলেন। তিনি মনে মনে এ কথাও ভাবলেন, এ দুষ্ট পাখিটির বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই।  যেমনি ভাবা তেমনি কাজ। সঙ্গে সঙ্গে পাখিটাকে জবাই করে ফেললেন। শিকারি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, জাঁহাপনা! অনেক দামে কেনা পাখিটি এভাবে জবাই করে দিলেন?

তখন বাদশাহ হারুনুর রশীদ তাকে বললেন,

‘যে তার স্বজাতির সঙ্গে অনায়াসে এমন গাদ্দারি করতে পারে, তার এই পরিণতিই হওয়া উচিত!’

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু
ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা
শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’
‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা