শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৯, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে বিপ্লবীরা না হলে জুলাই বিপ্লব হতো না। জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় অভ্যুত্থানও ঘটত না। ১৬ বছরের জগদ্দল পাথর জাতি সরাতে পারত না। বিপ্লবীদের কারণে সব রাজনৈতিক দল আজ নিজেদের মতো করে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে। সেজন্য দেশবাসী তাদের কাছে নিশ্চয় কৃতজ্ঞ। কিন্তু অপ্রিয় হলেও কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে, গত এক বছরে তারা দেশবাসীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা অনেকটাই হারিয়ে ফেলেছে। তাদের নামে চব্বিশের জুলাইতে যারা উল্লাস করেছে, তাদের অনেকেই এখন চুপচাপ হয়ে গেছে। অনেকেই মানসিকভাবে বিমর্ষ হয়ে গেছে। কারণ তারা যা প্রত্যাশা করেছিল, তা পায়নি। প্রত্যাশা আহত হলে পৃথিবীর সব মানুষই কষ্ট পায়। কেউ প্রকাশ করে, কেউ করে না। তবে সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি। বিপ্লবীদের প্রতি মানুষের ভালোবাসা এখনো শূন্যের কোঠায় নামেনি। সর্বশেষ সুযোগ তাদের সামনে এখনো আছে। আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে বিভাজন, দেশবাসীর মধ্যে যে উৎকণ্ঠা তা ইচ্ছা করলে বিপ্লবীরা নিমেষেই দূর করতে পারে। তারা আবার ফিরে পেতে পারে দেশবাসীর ভালোবাসার সিংহাসন। সবার মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠায় তাদের উদ্যোগে বিমর্ষ জাতি ফিরে পেতে পারে নতুন উদ্যম। আর এটাই হলো বিপ্লবীদের হারানো গৌরব ফিরে পাওয়ার সর্বশেষ সুযোগ। দেশের মানুষ জন্মগতভাবেই জাতিগত সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। একই পাড়ায় পূজাও হয়, মসজিদে আজানও হয়। পূজার ঢাকঢোল, শঙ্খ বাজে, কোরআন তেলাওয়াতও হয়। এমন এক সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্কের মাঝে প্রতিবেশী দেশ আমাদের শ্রদ্ধেয় প্রধান উপদেষ্টার অবয়বে তৈরি করেছে অসুরের মূর্তি। তাদের এ ধরনের আচরণের নিন্দা করার ভাষা নেই। তারা ধর্মপালনের নামে প্রতিবেশীর সঙ্গে বৈরিতার সম্পর্ক তৈরির অপচেষ্টা করছে। এ ধরনের হীনমন্যতার জন্য তাদের প্রতি করুণা প্রদর্শন ছাড়া আর কোনো শুভাশিস নেই। তাদের এমন কুরুচিপূর্ণ আচরণ পারস্যের কবি শেখ সাদির কবিতা মনে করিয়ে দেয়, যা ছন্দের জাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত অনুবাদ করে ‘উত্তম ও অধম’ কবিতাটি রচনা করেছেন। সেই কবিতার চারটি লাইন উদ্ধৃত করা যায়, ‘কুকুরের কাজ কুকুরে করেছে/কামড় দিয়েছে পায়,/তা বলে কুকুরে কামড়ানো কিরে/মানুষের শোভা পায়?’

চব্বিশের অভ্যুত্থানে ৩ আগস্ট বিপ্লবী নাহিদ ইসলাম যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৯ দফার পরিবর্তে ১ দফার কর্মসূচি ঘোষণা করেন, তখন জনতার স্রোত তাকে পূর্ণাঙ্গ সমর্থন দিয়েছিল। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া যখন আন্দোলনের রূপরেখা ঘোষণা করেছিলেন, তখন একইভাবে জনতা তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। পরবর্তীতে ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্টের পতন হলো, বিপ্লবীরা হয়ে উঠল আমাদের অহংকার। কিন্তু অনেক কারণে সেই বিপ্লবীরাই আজ নানান আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু। পাশের দেশ নেপালেও আমাদেরই মতো বিপ্লব হয়েছে। দেশটির সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়ে প্রথমে তিনজন মন্ত্রী নিয়োগ করেন। পরে আরও পাঁচজনকে নিয়োগ দেন। বর্তমানে মন্ত্রিসভার সদস্য আটজন। সুশীলা দায়িত্ব গ্রহণের পর পরই বিবৃতিতে ২০২৬ সালের ৫ মার্চ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন। সেই সঙ্গে তাঁর সরকার দুর্নীতি প্রতিরোধ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সরকারি কাজগুলোর স্বচ্ছতা ও উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন। জেন-জির এ আন্দোলনকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি সবাইকে যার যার কাজে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন। ছাত্রদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানান। তিনি তাঁর মন্ত্রিসভায় বা সরকারের কোনো পর্যায়ে কোনো বিপ্লবীকে বসাননি। আমাদের দেশে হয়েছে ঠিক এর উল্টো। আমরা এখনো নির্বাচনের তারিখই ঘোষণা করতে পারলাম না। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস BP 1অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করে বিপ্লবীদের সরকারের উপদেষ্টা বানিয়ে ক্ষমতার ভাগ দিলেন। বিপ্লবীরা মহানন্দে ন্যায্য হিস্সা বিবেচনা করে ক্ষমতার ভাগ নিয়ে নিল। এটাই ছিল বিপ্লবীদের সবচেয়ে বড় ভুল। তারা ক্ষমতার ভাগ না নিয়ে যদি প্রেশার গ্রুপ হিসেবে ক্ষমতার বাইরে থেকে সরকারকে সহযোগিতা করত, তাহলে দেশের অনেক বেশি উপকার হতো। তারপর কিছু সুযোগসন্ধানী, মায়ে তাড়ানো বাপে খেদানো কিছু টাউট বৈষম্যবিরোধী পরিচয়ে সারা দেশে নানান অপকর্ম করতে শুরু করে। সেই সঙ্গে চলতে থাকে মব ফ্যাসিজম। এ উচ্ছৃঙ্খল দুর্বৃত্তদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় সাধারণ মানুষ আস্তে আস্তে বৈষম্যবিরোধীদের প্রতি বিরক্ত হতে শুরু করে। এরপর গঠন করা হয় রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সেই সঙ্গে বিপ্লবীদের কয়েকজন সেনাবাহিনী, সেনাপ্রধান, নির্বাচন কমিশন, গণমাধ্যমের প্রতি চোখ রাঙানো শুরু করে। একপর্যায়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনাবাহিনী ইস্যুতে নানান কটূক্তির জবাবে বলতে বাধ্য হয়েছেন, ‘যারা এসব করছে, তাদের বয়স কম। তারা আমাদের সন্তানের বয়সি। তারা বড় হলে নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে। তখন নিজেরাই লজ্জিত হবে।’ আরও অনেক ইস্যুতে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে তাদের অনেক শত্রু তৈরি হয়। যত দিন যাচ্ছে, তত বেশি নেতিবাচক ইস্যু বিপ্লবীদের ইমেজ ক্রমেই মøান কর দিচ্ছে। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতেও তারা এখন নানাভাবে আলোচনায়। সরকার যেখানে সবাইকে নিয়ে একটি জুলাই সনদ করতে যাচ্ছে, তখন বিপ্লবীরা যদি সরকারকে ধমকের সুরে কথা বলে, তাহলে তা শোভন হয় না। প্রতীক না দিলে নির্বাচন করতে দেব না, এমন উদ্ধত আচরণও কাম্য নয়। কারণ অনেক ভুলের মাঝেও দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী বিপ্লবীদের প্রতি এখনো আস্থা রাখতে চায়। আচরণগত কোনো বৈকল্যে তাদের ইমেজ নষ্ট হোক, এটা প্রত্যাশিত নয়।

রাজনীতির পথ চিরকালই পিচ্ছিল। এ পথে চলতে গিয়ে একবার হোঁচট খেলে আর সোজা হয়ে দাঁড়ানো যায় না। দেশবাসী চায় এনসিপি শক্তভাবে পথ চলতে শিখুক। ভুল তাদের হতেই পারে, তাই বলে তাদের সবই ভুল এমনও নয়। মনে রাখতে হবে, তাদের সবচেয়ে বড় অর্জন হলো তারা দেশ ফ্যাসিস্টমুক্ত করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারীদের দল এনসিপি বিচক্ষণতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে পারলে রাজনীতির স্টিয়ারিং আবারও তাদের হাতে চলে আসতে পারে। এখন সব রাজনৈতিক দলের একমাত্র এজেন্ডা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন। দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতা তারেক রহমান হয়তো খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে প্রতিটি আসন ধরে ধরে দলটি প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ করছে। আনুষ্ঠানিক প্রার্থী ঘোষণার পর শুরু হবে মাঠপর্যায়ের নির্বাচনি যুদ্ধ। আরেক শক্তিশালী দল জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনি কৌশলে একটু এগিয়ে আছে। প্রতিটি আসনে তারা একজন করে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। দলটির ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির ডাকসু ও জাকসুতে বিশাল বিজয় অর্জন করেছে। এর ফলে তাদের মনোবল অনেক চাঙা হয়েছে। জামায়াত জুলাই সনদ কার্যকর এবং পিআরের পক্ষে শক্ত অবস্থানে আছে। আর বিএনপি পিআরের বিপক্ষে। এ দুটি দল দীর্ঘদিন মিত্র হিসেবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভূমিকা রেখেছে। কখনো মান, কখনো অভিমান দুই দলের মধ্যে ছিল। এখনো আছে। এ মান-অভিমান হলো রাজনীতির অঙ্কের হিসাবে যোগ-বিয়োগের খেলা। অন্য দলগুলোও নির্বাচনি নানান কৌশল নিয়ে দেনদরবার করছে। মোটকথা নির্বাচনি ট্রেনে চাপতে কেউ বসে নেই। এখন চলছে নির্বাচনি দৌড়ের জন্য প্রস্তুতি পর্ব। এ পর্বে দৌড়ের মাঠ কার জন্য কেমন তা নিয়ে চলছে হিসাবনিকাশ, দেনদরবার। এ অবস্থায় দেশের বৃহত্তর কল্যাণে এনসিপির নেতারা ইচ্ছা করলে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে আবার ফিরে পেতে পারেন রাজনীতির স্টিয়ারিং। সব রাজনৈতিক দলকে বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াতের দূরত্ব কমিয়ে, নিজেদের দাবির প্রতিও অনড় না থেকে যদি কল্যাণকর সমঝোতায় ভূমিকা রাখেন, তাহলে তারা আবার সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারেন। এটা তাদের জন্য সর্বশেষ সুযোগ। কারণ সবাইকে বুঝতে হবে, দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। দেশের মানুষ শান্তি চায়। নিয়ন্ত্রিত আইনশৃঙ্খলা চায়। সমৃদ্ধ অর্থনীতি চায়।

দুর্গাপূজা সনাতনধর্মাবলম্বী বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব। এর ইতিহাস অনেক প্রাচীন। পুরাণমতে মহিষাসুর নামে এক দানব পৃথিবী, স্বর্গ-মর্ত্য দখল করে নিয়েছিল। তখন দেবতারা একত্র হয়ে মহাশক্তিশালী দেবী দুর্গাকে সৃষ্টি করেন। তিনি দশভুজা অর্থাৎ দশ হাত নিয়ে আবির্ভূত হন এবং মহিষাসুরকে হত্যা করেন। এ ঘটনাই দুর্গাপূজার মূলভিত্তি। ইতিহাসবিদদের মতে রাজা কংসনারায়ণ বর্তমান রাজশাহী জেলার তাহেরপুরে প্রথম দুর্গাপূজা শুরু করেন। পরে নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় কয়েক দিনব্যাপী জাঁকজমকভাবে সর্বজনীন দুর্গাপূজার প্রচলন করেন। আজ পূজার দশমী। অর্থাৎ আজ দেবী কৈলাসে ফিরে যাবেন। এ বছর দুর্গা হাতির পিঠে চড়ে মর্ত্যে এসেছিলেন এবং দোলায় চড়ে কৈলাস যাবেন। দেবীর আগমন হাতির পিঠে হলে তা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়, যা পৃথিবীকে শস্যশ্যামলা ও সমৃদ্ধ করে তোলে। তবে গমন দোলায় হলে তা মহামারি বা মড়কের মতো অশুভ ইঙ্গিত বহন করে। এ বছর বাংলাদেশে ৩৩ হাজার ৩৫৫টি মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার মণ্ডপের সংখ্যা বেশি। এর কারণ বাংলাদেশে যে দল অর্থাৎ যে মতের সরকারই ক্ষমতায় থাক না কেন, প্রতিবেশী ভারতের তুলনায় এ দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি বেশি। আমরা ঐতিহ্যগতভাবেই আমাদের সম্প্রীতি রক্ষা করেছি। পূজার উপহার হিসেবে আমাদের সরকার ভারতে ইলিশ মাছ পাঠিয়েছে। কিন্তু ভারত ঐতিহ্যগতভাবেই সম্প্রীতি নষ্ট করেছে। ভারতের বিভিন্ন মন্দির ও মণ্ডপে আমাদের প্রধান উপদেষ্টার মুখাবয়বে অসুর বানিয়ে জঘন্য নীচতা ও হীনতার পরিচয় দিয়েছে। জাতিগত বিভেদের উসকানি দিয়েছে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের জায়গাটা নষ্ট করেছে। অবশ্য এটাই সত্য, ভারত যার বন্ধু তার অন্য কোনো শত্রুর দরকার নেই। প্রতিবেশী হয়ে একটা পবিত্র ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যেও ভারত সেটাই আবার প্রমাণ করল।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

এই মাত্র | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা