শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো

ছোটবেলায় স্কুলের শিক্ষকরা ক্লাসে প্রায়ই বলতেন, ‘তোরা গাধা, তোরা গরু, তোরা গর্দভ, তোরা মূর্খ!’ আরও কত কী! এই উপমাগুলো হয়তো তখন বোধগম্য হয়নি, কিন্তু এখন মনে হয়। আসলে কোনো মানুষই গাধা, গরু বা বোকা নয়। প্রত্যেক মানুষেরই নিজস্ব স্বকীয়তা আছে, আছে তার মেধা ও মননশীলতা।  মানুষ তার নিজের জীবন আর জগতের মধ্যে অনন্য, অভিন্ন এবং স্বতন্ত্র। জন্ম থেকে মৃত্যু এ সময়ে জীবনধারণের জন্য যা কিছু প্রয়োজন, সবকিছুই সৃষ্টিকর্তা আমাদের পরিপূর্ণভাবে দিয়েছেন।

যে প্রাণীটির নামে সবচেয়ে বেশি বকা খেয়েছি সেটি হলো গাধা। কোনো ভুল করলেই গাধার সঙ্গে তুলনা করা হতো। বলা হতো, আসলে তুই একটা গাধা, গাধার মতো কথা বলছিস, আরে গাধা নাকি!!! ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাগুলো আমরা প্রায়ই শুনতাম। চারপাশে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যিনি এসব কথা শোনেননি। কারও নির্বুদ্ধিতায় গাধা বলাটা আমাদের প্রতিদিনের অভ্যাসের মধ্যেই পড়ে। সত্যি কথা বলতে কি, আমরা অনেকেই গাধা দেখিনি। তবু কারও কারও উপাধি হয়ে দাঁড়ায় গাধা! তাই বলা হয়, ‘গাধার মতো কথা বলো না’ কিংবা ‘গাধার মতো কাজ করো না’।

যে কোনো ভুল করলে বা কখনো বোকামি করলে এই প্রাণীটির সঙ্গে তুলনা করা হয়, কিন্তু গাধা কি সে কথা জানে? আমরা গাধাকে যতটা বোকা ভাবি, আসলে সে কি ততটা বোকা? আমার মনে হয় না, কারণ এই প্রাণীটি বছরের পর বছর প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিয়ে এখনো পৃথিবীতে টিকে আছে। মানুষ তাদের দিয়ে পণ্য বহনের কাজ করাচ্ছে, গাধা কিন্তু সেই কাজ ঠিকঠাক মতো করে যাচ্ছে। তাই স্পষ্টতই গাধা একটি পরিশ্রমী প্রাণী। অথচ মানুষ গাধাকে বোকা ভাবে! মানুষের এই ভাবনার পেছনে আদৌ কোনো যুক্তি আছে কি না তা আমার জানা নেই। বরং গাধা এমন একটি প্রাণী যারা সারা দিনের কঠোর পরিশ্রমকে ভয় পায় না। তারা গাড়ি টানে, মাইলের পর মাইল পথ হেঁটে পণ্য বহন করে। এমনকি অন্য প্রাণী হাল ছেড়ে দিলেও গাধা হাল ছাড়ে না। তারা মালিকের প্রতি অনুগত থাকে। আর এজন্যই এমন একটি প্রাণীকে সম্মান করে বছরের একটি নির্ধারিত তারিখে ‘বিশ্ব গাধা দিবস’ উদযাপিত হয়ে থাকে। এ দিনটি গাধার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করে তাদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তা-ই তো ছোটবেলায় গাধা শব্দটি শুনে কষ্ট পেলেও এখন আর কষ্ট পাই না। জীবনে চলার পথে আমরা প্রায়ই এমন কিছু মানুষের মুখোমুখি হই, যাদের আচরণ বা চিন্তাধারা দেখে অবাক হতে হয়। তারা শুধু বোকার মতো কথাই বলে না, কাজও বোকার মতো করে। বোকা মানুষগুলো শুধু নিজের ক্ষতি করে না, আশপাশের পরিবেশও নষ্ট করে তোলে। এরা ভুল করে, আবার নিজের ভুল বোঝার ক্ষমতাটুকুও হারিয়ে ফেলে।

একবার এক বোকা লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল তার এক বন্ধু। সে জিজ্ঞেস করল, কীরে গর্ত খুঁড়ছিস কেন? ছবি তুলব তো তাই গর্ত খুঁড়ছি। তখন বন্ধু বলল, ছবি তুলতে আবার গর্ত খুঁড়তে হয় নাকি? উত্তরে বোকা লোকটা বলল, হাফ ছবি তুলব তো তাই। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব, যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে। এবার দ্বিতীয়জন বিষয়টা বুঝতে পেরে বলল, তা কয় কপি ছবি তুলবি?

প্রথমজন জানাল, ‘তিন কপি।’

দ্বিতীয়জন বলল, তুই আসলেই একটা বোকা! তিন কপি ছবি তুলতে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খুঁড়তে হবে তো!!!

বোকাদের নিয়ে অনেক গল্প আছে। তাদের নিয়ে আমরা হাসাহাসি করি, তামাশা করি। তাদের আরও বেশি বোকা বানাতে চাই। সমাজের সহজ-সরল মানুষগুলোকে আমরা বোকা বলি। আবার এ বোকা মানুষগুলোই অনেক সময় একজন চালাক মানুষের চেয়ে জ্ঞানী বা পরিপক্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। আবার চালাক মানুষগুলোও অনেক ক্ষেত্রে বোকার হদ্দর মতো কাজ করে বসে। অনেক দিন আগেকার কথা। পৃথিবীতে একটা অদ্ভুত দেশ ছিল। সেই দেশের মানুষ ছিল সবচেয়ে বেশি অদ্ভুত। অর্থাৎ দেশের সব মানুষই ছিল বোকা। একজনও চালাক মানুষ ছিল না। কতটা বোকা, তা ছিল ধারণার বাইরে। চাইলেই বাইরের দেশের যে কেউ সেদেশের কোনো মানুষকে ঠকিয়ে আসতে পারত। বোকা হওয়ায় কেউ মিথ্যা কথাও বলত না। বলবে কী? মিথ্যা কীভাবে বলতে হয়, তা-ই তো তারা জানত না। কেউ কাজে ফাঁকি দিত না। কাজে ফাঁকি দিয়ে যে আরাম আয়েশ করা যায়, তা-ই বুঝত না!!!  ঘুষের কোনো কারবার ছিল না। যার যা পাওনা, তা বুঝিয়ে দেওয়া হতো। চুরি-ডাকাতি বা কোনো জুলুম ছিল না। সেজন্য সেই দেশে কোনো পুলিশ দরকার হতো না।

মজার ব্যাপার হলো, কোনো বাচ্চা লেখাপড়ায় ফাঁকি দিত না। সবাই যথাসময়ে পড়তে বসত। তাই কেউ ফেল করত না। কেউ কাউকে ঠকাত না। এ নিয়ে অবশ্য তাদের খুব আফসোস ছিল। তারা কেন এত বোকা। একটু চালাক হলে কী এমন ক্ষতি হতো! তারা যে বোকা, সেটা তারা নিজেরাও জানত। তারা চাইত, তাদের যদি একটু বুদ্ধি থাকত!!! কিন্তু কীভাবে চালাক হতে হয়, তা-ই তো তারা জানত না। এক দিন তারা সবাই মিলে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করল, তাদের যেন সবাইকে চালাক করে দেওয়া হয়। তারা আর বোকা থাকতে চায় না। সৃষ্টিকর্তা তাদের প্রার্থনা শুনলেন এবং তাদের ভিতরে চালাক হওয়ার ক্ষমতা প্রদান করলেন। এতে তাদের বুদ্ধিমত্তা বেড়ে গেল।

চালাক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের হাবভাবও পাল্টাতে শুরু করল। চলাফেরা-কথাবার্তায় পরিবর্তন এলো। একজন আরেকজনকে ঠকাতে শুরু করল। ছোটখাটো বিষয়ে ঝগড়া করতে লাগল। দেখতে দেখতে দেশটিতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিল। যে দেশটি এত শান্ত ছিল সেই দেশটি অশান্তিতে ভরে গেল। তারপর সবাই আবার একত্রিত হলো। বুঝতে পারল, চালাক হতে চেয়েই আজ এই বিপদ। তার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো। তারা আবার সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করল, যেন তাদের আগের অবস্থা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এবারও সৃষ্টিকর্তা তাদের কথা শুনলেন এবং আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দিলেন। বোকাদের রাজ্যে আবারও শান্তি ফিরে এলো। তারা সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে মনে মনে বলল, অশান্তির চেয়ে শান্তি ভালো। ঝগড়াবিবাদ বা অস্থিরতা থেকে অশান্তি আসে যা কখনোই কাম্য নয়। এর থেকে বরং শান্ত ও স্থিতিশীল জীবনযাপন করাই উত্তম। যখন জীবনে শান্তি থাকে, তখন মানুষ মানসিকভাবে স্বস্তিতে থাকে। অন্যদিকে অশান্তি মানুষের জীবনকে বিষিয়ে তোলে। তাই চালাক চতুর বা ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকাসোকা থাকাই ভালো। ‘বোকা ও চালাকের দ্বন্দ্ব’ এ গল্পটি দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

এক গ্রামে দুই ভাই ছিল। জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই তাদের মা মারা যায়, আর যুবক বয়সে বাবাও চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে। তবে মারা যাওয়ার আগে তিনি তিনটি সম্পদ রেখে গেলেন দুই ছেলের জন্য। সেগুলো হচ্ছে : একটি তাল গাছ, একটি দুধের গাভী এবং একটি লেপ। তিনি দুই ছেলেকেই সমান অধিকার দিয়ে গেছেন এগুলোর ওপরে। দুই ছেলের মধ্যে একটি ছিল চালাক আর অপরটি ছিল বোকা। চালাক ভাই বোকা ভাইকে বলল, ‘তাল গাছটাকে আমরা প্রথমে ভাগ করে ফেলি। আমি ঠিক করেছি তাল গাছের মাথার অংশ আমি নেব আর গোড়ার অংশ তোমার।’ বোকা ভাই ভাবল আলু যেমন গোড়ায় হয় তালও তেমনি গোড়াতেই হবে, তাই সে নির্দ্বিধায় রাজি হয়ে গেল। ওই বছরেই তাল গাছে প্রচুর তাল হলো। চালাক ভাই প্রাণ ভরে তাল পেড়ে তালের পিঠা খেতে লাগল। বোকা ভাইকে একটা তালও দিল না। বোকা ভাই আর সহ্য করতে না পেরে বলেই ফেলল, ‘গাছটার ওপরে তো আমারও সমান অধিকার আছে, তাহলে আমাকে কেন তাল দিচ্ছো না?’ চালাক ভাই উত্তরে বলল, ‘আমরা তো প্রথমেই ঠিক করে নিয়েছি যে, গাছের মাথার অংশ আমার আর গোড়ার অংশ তোমার তাহলে, আমি কেন আমার ভাগের অংশ থেকে তোমাকে ফল দেব?’ বোকা ভাই মন খারাপ করে বসে রইল।

এর কয়েক দিন পর তারা ঠিক করল গাভীটাকে ভাগ করবে। বোকা ভাই মনে মনে ভাবল আগেরবার তার ভাই চালাকি করে তাল গাছের মাথার অংশ নিয়েছে। এবার সে কিছুতেই আর ঠকবে না। তাই সে আগেভাগেই মাথার অংশ চেয়ে নিল। চালাক ভাই কোনো আপত্তি না করে খুশি মনে মেনে নিল। বোকা ভাই প্রতিদিন গাভীটাকে খাওয়াতে লাগল, যত্ন করতে থাকল। কয়েক মাস পরে গাভীটা দুগ্ধবতী হলে চালাক ভাইকে দুধ দুইয়ে নিতে দেখে বোকা ভাই বলল, ‘কী ব্যাপার! সব দুধ তো তুমি নিয়ে যাচ্ছো, তাহলে আমি কী খাব?’ চালাক ভাই তৎক্ষণাৎ বলে উঠল, ‘আমি কেন তোমার জন্য দুধ রাখব, মনে নেই তুমি নিজেই তো গাভীর মাথার অংশ বেছে নিয়েছো। আর যেহেতু পেছনের অংশ আমার তাই দুধ একমাত্র আমারই প্রাপ্য।’ বোকা ভাই আর বলার কোনো কথাই খুঁজে পেল না।

এর মধ্যে শীতকাল এসে গেল তাই তারা লেপ ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিল। আর লেপ যেহেতু কেটে ভাগ করা যাবে না তাই চালাক ভাই ঠিক করল রাতে লেপ সে গায়ে দেবে আর দিনে তার বোকা ভাই। বোকা ভাই চালাক ভাইয়ের চালাকি ধরতে না পেরে অনায়াসে রাজি হয়ে গেল। এরপর রাতের পর রাত বোকা ভাই প্রচণ্ড  শীতে না ঘুমিয়ে কাটাতে লাগল আর চালাক ভাই মহানন্দে রাতে নাক ডেকে ঘুমাতে লাগল। অন্যদিকে রাতের পর রাত ঠান্ডায় থেকে বোকা ভাইয়ের জ্বর এসে গেল।

এক দিন তাদের বাড়ির পাশ দিয়ে এক বুদ্ধিমান লোক যাচ্ছিল, সে বোকা ভাইয়ের জ্বরে শুকিয়ে যাওয়া চেহারা দেখে জানতে চাইল তার কী হয়েছে, তখন সে সব কথা খুলে বলল। লোকটা সব কথা শুনে তাকে কিছু বুদ্ধি শিখিয়ে দিল। শেখানো কথামতো বোকা ভাই লেপটাকে পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিল। চালাক ভাই রাতে ঘুমানোর সময় লেপ ভেজা দেখে রেগে গিয়ে তার ভাইকে জিজ্ঞেস করে কেন সে লেপ ভিজিয়েছে। বোকা ভাই উত্তর দেয়, ‘রাতের বেলা লেপ তোমার আর দিনের বেলা আমার। তাই দিনে আমি আমার লেপ ভেজাব, ছিঁড়ে ফেলব, যা ইচ্ছা তাই করব, তাতে তোমার অসুবিধা কী?’ চালাক ভাই তখন উপায়ন্তর না দেখে ঠিক করল এরপর থেকে তারা দুজনেই একসঙ্গে লেপ গায়ে দিয়ে ঘুমাবে।

পরের দিন চালাক ভাই ঘুম থেকে জেগে দেখে তার ভাই তাল গাছের গোড়ায় দা দিয়ে কোপ দিচ্ছে। তাই দেখে সে বাধা দিয়ে জিজ্ঞেস করল কেন সে এমন করছে। বোকা ভাই তখন উত্তর দিল, ‘তুমি যখন তোমার অংশের তাল খাচ্ছিলে তখন আমি কোনো বাধা দিইনি, কারণ ওপরের অংশ তোমার। তাই তুমিও এখন আমাকে বাধা দিতে পার না, কারণ নিচের অংশ আমার। আমি আমার অংশ কাটব, ভাঙব যা খুশি করব তুমি বাধা দেবে না। তা ছাড়া গোড়া থেকে আমি তো কোনো ফল পাচ্ছি না, তাই আমি আমার অংশ আর রাখব না। এবারে চালাক ভাই বাধ্য হয়ে তালের ভাগ দিতে রাজি হলো।

বাকি রয়ে গেল গাভী। বোকা ভাই গাভীটাকে খাওয়ানো বন্ধ করে দিল। ফলে গাভীটা ধীরে ধীরে রোগা, অর্ধমৃত হয়ে গেল আর দুধ দেওয়া বন্ধ করে দিল। তাই দেখে চালাক ভাই তার ভাইকে কারণ জিজ্ঞেস করলে বলে সে যেহেতু গাভীটাকে খাইয়ে কোনো লাভ পায় না, তাই সে আর এখন থেকে গাভীটাকে খাওয়াবে না বরং আজই গাভীটার গলা কেটে ফেলবে। আর গলার অংশ যেহেতু তার সে সেটা করতেই পারে এ কথা ভেবে চালাক ভাই তাকে এসব করতে নিষেধ করে এবং সব কিছু মেনে নেয়।  তারপর থেকে তাদের মধ্যে আর কোনো সমস্যা রইল না। তারা দুজন একসঙ্গে লেপ গায়ে দিয়ে ঘুমায়, তালের পিঠা বানিয়ে একসঙ্গে মজা করে খায়, আর গাভীর দুধ সমান ভাগে ভাগ করে নেয়।

আমাদের চারপাশের সরল, বোকা, চতুর, অতি বুদ্ধিসম্পন্ন সব মানুষেরই বসবাস। সমাজে বসবাস করতে হলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, বংশপরিচয়, নিজের অবস্থান, ঐতিহ্য আর আত্ম-অহংকার-সবকিছু পেছনে রেখে ‘আমরা সবাই মানুষ’, এই সত্য মেনে নিয়ে যদি পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস এবং সম্মান বজায় রাখতে পারি, তাহলে হয়তো আমাদের এই ছোট্ট জীবনের পরিভ্রমণটা সার্থকতায় ভরে উঠবে।  মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে হবে যে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই নিজের অবস্থানে বুদ্ধিমান, আত্মপ্রত্যয়ী, স্বাধীনচেতা ও মর্যাদাসম্পন্ন। অর্থাৎ সমাজের সব ধরনের বৈষম্যের বিষবাষ্প দূর করার একমাত্র উপায় হলো, আমরা কেউই বোকা নই, ‘আমরা সবাই সমান’- এ কঠিন সত্য সবার কাছে তুলে ধরা এবং একে প্রতিষ্ঠিত করা।

 

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
সর্বশেষ খবর
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু
কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা
কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২
চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়
মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’
‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬
ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা
ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেলো বিএসএফ
সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেলো বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবমুখর পরিবেশে নেত্রকোনায় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত
উৎসবমুখর পরিবেশে নেত্রকোনায় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে পলাতক আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে পলাতক আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত
পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত
টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো

সম্পাদকীয়

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীতে শিশুর লাশ
নদীতে শিশুর লাশ

দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

দেশগ্রাম

মাদকসহ আট মামলার আসামি গ্রেপ্তার
মাদকসহ আট মামলার আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি
শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি

নগর জীবন

বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা
বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

রাবার বাগানে যুবকের লাশ
রাবার বাগানে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম