শিরোনাম
- গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
- বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি
- লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
- নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
- দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট
- আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
- সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
- মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ
- জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
- রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
- মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
- মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি
- ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো
- সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
- টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
- আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’
- বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
- টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ
- পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড়ের গল্প ‘মহল্লা'
রাজশাহীতে চার পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীতে চার পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) রাজশাহী জেলার সিনিয়র স্পেশাল ও দায়রা জজ আদালতে বাদী হয়ে মামলাটি করেন রাজশাহী বারের আইনজীবী মো. সাদেক মিয়া। আদালত পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলায় আসামিরা হলেন- জেলার বানেশ্বর পুলিশ বক্সের ট্রাফিক অফিসার অভিজিৎ সরকার (৪০), এএসআই সাইফুল ইসলাম (৩৮), দুর্গাপুর থানার পুলিশ কনস্টেবল হেলাল উদ্দিন (৫০) ও খোরশেদ আলম (৩৯)।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ২০ নভেম্বর দুপুর ১২টার সময় মামলার বাদী অ্যাডভোকেট মো. সাদেক মিয়া তার চাচাতো ভাই মেহেদী হাসানকে নিয়ে মোটরসাইকেলে কাজে বের হন। তারা দুর্গাপুর থানার মোড়ের ইসলামী ব্যাংকের সামনে ট্রাফিক পুলিশ তার মোটরসাইকেলের গতিরোধ করেন। ট্রাফিক পুলিশ মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চান। এসময় মামলার বাদী তার মোটরসাইকেলের বৈধ কাগজ প্রদর্শন করলেও আসামিরা বাদীর কাছে দুই হাজার টাকা দাবি করেন। বাদী নিজেকে আইনজীবী পরিচয় দিলে বাদী এবং পুলিশ সদস্যের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে বাদী ও আসামিদের মধ্যে চরম উত্তেজনার সৃষ্টি হলে আসামিরা বাদী ও তার ভাইকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে মোটরসাইকেল কেড়ে নেন।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়েছে, বাদীকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে টেনেহেঁচড়ে থানায় নিয়ে হাজতে বন্ধ করে রাখা হয়। বাদী তার মোবাইল ফোনে দুর্গাপুর থানার ওসির সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে আসামিরা বাদীর মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। এলাকায় ঘটনাটি জানাজানি হলে সাধারণ লোকজন থানা ঘেরাও করেন। ফলে পুলিশ বাদীকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
মামলার বাদী অ্যাডভোকেট মো. সাদেক মিয়া বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে একজন আইনজীবীর সঙ্গে এমন আচরণ করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমি আমার পরিচয় দেওয়ার পর পুলিশরা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। গত ২২ নভেম্বর আমি থানায় মামলা করতে গেলে দুর্গাপুর থানার ওসি তা গ্রহণ করেননি।
রাজশাহীর দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসমত আলী বলেন, বিষয়টি ঘটনার দিনই সমাধান হয়ে গেছে। পুলিশ বা আইনজীবী কোনো পক্ষের কোনো অভিযোগ ছিল না। আর এ ঘটনার ব্যাপারে পরবর্তীতে তিনি আমার কাছে আসেননি। কী কারণে তিনি আদালতে মামলা করলেন তা বোধগম্য নয়।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত
এই বিভাগের আরও খবর