কোভিড- ১৯ পৃথিবীর পুরো চিত্রই যেন বদলে দিয়েছে। এই মহামারি থেকে বাঁচতে মানুষ নানান পন্থা অবলম্বন করছেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনেকে মাস্কের সঙ্গেও ফেস-শিল্ড ব্যবহার করছেন।
সম্ভবত করোনা থেকে বাঁচতে এখন মাস্কের পরে সব থেকে বেশি বিক্রি হচ্ছে ফেস-শিল্ড। কারণ প্রয়োজনে বাইরে বেরিয়ে অনেক মানুষই শুধু আর মাস্কের উপর ভরসা না করে ফেস-শিল্ডও ব্যবহার করছেন।
আর তাই বিভিন্ন কোম্পানি কার্যকরী ও আকর্ষণীয় ফেস-শিল্ড তৈরি করছে। অনলাইন, অফলাইনে প্রতিদিন বিক্রি বাড়ছে নানান রকম ফেস-শিল্ডের।
নানা রকম ফেস-শিল্ডের মধ্যে থেকে আপনি নিজের জন্য বেছে নিতে পারেন। আপনি যদি একটু বেশি স্টাইলিশ ফেস-শিল্ড চান, তার যোগানও আছে। তবে এর জন্য একটু বেশি খরচ করতে হবে।
ফরাসি কোম্পানি লুই উইটোঁ এমনই এক ফেস-শিল্ড বাজারে এনেছে, যার দাম বাংলাদেশি টাকায় ৮১ হাজার ৪৩০ টাকা। লুই উইটোঁ সাধারণত বিলাসবহুল প্রসাধনী সামগ্রী তৈরি করে। তবে করোনার সময় তাদের পারফিউম তৈরির তিনটি কারখানায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি হচ্ছে। যা হাসপাতালের হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ঘাটতি মেটাতে অনেকটা সাহায্য করছে।
স্টাইলিশ হওয়ার পাশাপাশি এই ফেস-শিল্ড সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকেও চোখকে রক্ষা করবে। এটি পরে বাইরে বেরলেই স্বচ্ছ আস্তরণটি গাঢ় রংয়ের হয়ে যাবে।
বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর