শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৩

বক্ষব্যাধি ক্লিনিক যেন নিজেই রোগী!

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বক্ষব্যাধি ক্লিনিক যেন নিজেই রোগী!

দুজন চিকিৎসকের বিপরীতে বছরের পর বছর একজন মাত্র চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করছেন। এক্স-রে করার জন্য একটি এনালগ এক্স-রে মেশিন থাকলেও রেডিও গ্রাফার পদে লোক না থাকায় বন্ধ হয়ে আছে এক্স-রে। ১৭টি পদের বিপরীতে লোকবল আছে ১২ জন। একমাত্র ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি স্থাপন করার পর থেকেই বিকল। যক্ষ্মা রোগ শনাক্তের জন্য অপরিহার্য একমাত্র জিন এক্সপার্ট মেশিনটিও নষ্ট। বহুদিনের পুরনো ভবনটির অবস্থাও রুগ্ন। বলা চলে বসবাসের সম্পূর্ণ অনুপোযোগী। বর্ষা মৌসুম শুরু হলেই প্রবেশপথে এমনকি ক্লিনিকের অভ্যন্তরে হাঁটুপানি জমে। এ অবস্থায় এক প্রকার মুখথুবড়ে পড়েছে কুষ্টিয়ায় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম। যন্ত্রপাতি নষ্ট থাকার কারণে চিকিৎসকসহ স্টাফরা রুটিন মাফিক অফিসে এলেও গল্প-গুজব করেই সময় কাটান। এ চিত্র কুষ্টিয়া শহরের কাটাইখানা মোড়ে অবস্থিত সরকারি বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের। যক্ষ্মা রোগ শনাক্ত তো দূরের কথা বর্তমানে কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকটি যেন নিজেই রোগীতে পরিণত হয়েছে। জানা যায়, ১৯৬০ সালে শহরের সাহিত্যিক মীর মোশাররফ হোসেন রোড (কাটাইখানা মোড়) এলাকায় কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের যাত্রা শুরু হয়। সরেজমিন বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, বহু আগের তৈরি একতলা ক্লিনিক ভবনটি বর্তমানে একবারেই রুগ্ন হয়ে পড়েছে। ভবনটি বসবাসের সম্পূর্ণ অনুপোযোগী এবং কোনো অবস্থাতেই রোগীবান্ধব নয়। কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে কর্মরত মেডিকেল অফিসার ডা. শারমিন আক্তার জানান, বর্তমানে এখানকার জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট থাকায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত করা যাচ্ছে না। মেশিনটি ২০১৩ মডেলের। ওই বছরই এটি স্থাপন করা হয়। স্থাপন করার পর পরই একের পর এক মেশিনটির মডিউলার নষ্ট হতে থাকে। একটি মাত্র সচল মডিউলার দিয়ে কাজ চলছিল। সেটিও দুই-তিন মাস ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। যে কারণে নির্ভুল যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় করা সম্ভব হচ্ছে না। এখানে একটি এনালগ এবং একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন রয়েছে। প্রায় এক বছর আগে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি স্থাপন করা হয়। কিন্তু স্থাপন করার পর থেকেই এটি নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এনালগ এক্স-রে মেশিনটি সচল থাকলেও রেডিও গ্রাফার পদে লোক শূন্য থাকায় প্রায় চার মাস এক্স-রে বন্ধ রয়েছে। ডা. শারমিন আক্তার জানান, নিয়ম মেনে আমরা স্টাফরা ক্লিনিকে যাচ্ছি কিন্তু সেবাপ্রত্যাশীদের কাক্সিক্ষত সেবা প্রদান করতে পারছি না। ক্লিনিক ভবনটি বহু দিনের পুরাতন ভবন। একেবারে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বসবাসের অনুপোযোগী। বর্ষা মৌসুমে পানি ওঠে। ভবনটির প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য কয়েক দফায় কুষ্টিয়া গণপূর্ত অধিদফতর এবং এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হচ্ছে না। যে জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে সেটি অনেক পুরনো মেশিন। বর্তমানে সব জায়গায় ২০২২ সালের অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিন দেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন জিন এক্সপার্ট মেশিন প্রদানের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন নষ্ট থাকায় রোগীদের ব্র্যাক এবং কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে এক্স-রে করতে পাঠানো হচ্ছে। আবার কুষ্টিয়া সদরের একমাত্র জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট থাকার কারণে বিভিন্ন উপজেলায় রোগীদের পাঠিয়ে দিতে হচ্ছে। এতে করে সেবাপ্রত্যাশীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে লোকবলের সংকট রয়েছে। ১৭টি পদের বিপরীতে বর্তমানে এখানে ১২ জন কর্মরত। এর মধ্যে দুজন চিকিৎসকের বিপরীতে দীর্ঘদিন ধরে একজন দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৫ সালে এখানকার মেডিকেল অফিসার ডা. আসাদুজ্জামান ফিরোজ মাদক সংক্রান্ত মামলায় বরখাস্ত হয়েছেন। এরপর থেকে তার জায়গায় অন্য কাউকে পদায়ন করা হয়নি। এদিকে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যক্ষ্মা নির্মূলে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা সত্ত্বেও কুষ্টিয়ায় যক্ষ্মারোগীর সংখ্যা প্রতি বছরই বাড়ছে। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, রোগ নির্ণয়ে শতভাগ নির্ভুল পদ্ধতি অবলম্বন এবং জনসচেতনা বৃদ্ধির কারণে জেলায় যক্ষ্মারোগী শনাক্তের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন অফিসের গত ছয় বছরের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জেলায় প্রতি বছরই যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৭ সালে জেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪১৬৪। পরের বছর ২০১৮ সালে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৫৩৬। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ৩৭২ জন বেড়েছে। ২০১৯ সালে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪৮৬৮। অর্থাৎ ২০১৮ সালের চেয়ে রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৩২। ২০২০ সালে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৯৯৩। স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালে যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০১৯ সালের চেয়েও বেশি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায়নি। ২০২২ সালে রেকর্ড সংখ্যক ৪৩ হাজার ৬৭৯ জনের যক্ষ্মা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৩২৬৯ জন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ৮১০ জন, কুমারখালীতে ৬৭০, খোকসায় ৩১১, মিরপুরে ৫৫১, ভেড়ামারায় ৩৭০ এবং দৌলতপুর উপজেলায় ৬৫৭ জন। ২০২১ সালে ৪৬ হাজার ১৬৯ জনের যক্ষ্মা পরীক্ষা করা হয়। শনাক্ত হয় ৪৯৮৪। চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে ৮৩৭০ জনের পরীক্ষার বিপরীতে যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬৯৫। এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ১৭২, কুমারখালীতে ১১৮, খোকসায় ৭০, মিরপুরে ১২৪, ভেড়ামারায় ৭৭ এবং দৌলতপুর উপজেলায় ১৩৪ জন। তথ্য মতে, কুষ্টিয়া জেলার ছয়টি উপজেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা এক সময় সবচেয়ে বেশি ছিল দৌলতপুর উপজেলায়। এর পর কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, ভেড়ামারা ও কুমারখালীতে। সবচেয়ে কম যক্ষ্মা রোগী রয়েছে খোকসায়। তবে বিগত দু-তিন বছরে দৌলতপুরের চেয়ে কুষ্টিয়া সদরে যক্ষ্মা রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে। পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালে দৌলতপুর উপজেলায় ৯০৭ জন রোগী শনাক্ত হয়। ২০১৮ সালে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ১০৭১ জন। ২০১৯ সালে ১০৯৩ জন এবং ২০২০ সালে ৮০৩ জন। ২০২০ সালে জেলায় সর্বনিম্ন যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল খোকসায় ২৭৭ জন। কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন এ এইচ এম আনোয়ারুল ইসলামের মতে, মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে। মানুষ এখন একটু কিছু হলেই চিকিৎসকের কাছে ছুটে আসছে। স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার হারও বাড়ানো হয়েছে। বর্তমানে অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের শতভাগ নির্ভুল পরীক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। বর্তমানে কুষ্টিয়া সদরে বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ছাড়া বাকি পাঁচটি উপজেলায়ই জিন এক্সপার্ট মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা শনাক্ত করা হচ্ছে। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, ভেড়ামারা ও দৌলতপুরে ব্যাপক তামাকের চাষাবাদ হয়। সরেজমিন অনুসন্ধানে স্বাস্থ্য বিভাগের অনেকেই মন্তব্য করেন, ব্যাপকহারে তামাক উৎপাদনের কারণে জেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা প্রতি বছরই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন বলেন, তামাকের কারণে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন কোনো তথ্য-প্রমাণ তাদের কাছে না থাকলেও তামাকের কারণে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে তিনি স্বীকার করেন। সরকারের পাশাপাশি জেলায় বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ব্র্যাকসহ কয়েকটি এনজিও যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছে। কুষ্টিয়া জেলায় প্রতি বছরই যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ কী? এ প্রশ্নের জবাবে দীর্ঘদিন ধরে যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছেন ব্র্যাকের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির কুষ্টিয়া জেলা এরিয়া সুপারভাইজার মো. আবু হানিফ মোড়ল বলেন, বর্তমান সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মা রোগে মৃত্যুহার অর্ধেক আর ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে যক্ষ্মা রোগ নির্মূলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে কুষ্টিয়া জেলার সব উপজেলায়ই এখন যক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ের জন্য জিন এক্সপার্ট মেশিন রয়েছে। এ ছাড়া কুষ্টিয়া শহরের বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ও ব্র্যাকের যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় কেন্দ্রে রোগ শনাক্তের জন্য বিনামূল্যে এক্স-রে করা হচ্ছে। আগের তুলনায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা বেশি হওয়ায় এবং এ সেক্টরে বর্তমানে কর্মীর সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে এখন জেলায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। বর্তমানে যক্ষ্মা সম্পূর্ণ নির্মূলযোগ্য একটি রোগ। আক্রান্ত রোগীকে ছয় মাস এবং ক্ষেত্র বিশেষে এক থেকে দুই বছর পর্যন্ত নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনে পড়ল যুবদল কার্যালয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
আগুনে পড়ল যুবদল কার্যালয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজন আটক
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজন আটক
সেই ব্যাংক কর্মকর্তা মাদারীপুরে উদ্ধার
সেই ব্যাংক কর্মকর্তা মাদারীপুরে উদ্ধার
গাড়ি চোরচক্রের তিন সদস্য আটক
গাড়ি চোরচক্রের তিন সদস্য আটক
ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন
ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন
আগুনে বসতবাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে বসতবাড়ি ভস্মীভূত
হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে মারধর!
হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে মারধর!
হাজার কেজি পলিথিন জব্দ
হাজার কেজি পলিথিন জব্দ
রাতে ফেসবুকে স্ট্যাটাস সকালে মিলল লাশ
রাতে ফেসবুকে স্ট্যাটাস সকালে মিলল লাশ
হত্যা মামলায় ফাঁসি  তিনজনের, যাবজ্জীবন তিনজনের
হত্যা মামলায় ফাঁসি তিনজনের, যাবজ্জীবন তিনজনের
টানা বৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি ঋণের বোঝা কৃষকের কাঁধে
টানা বৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি ঋণের বোঝা কৃষকের কাঁধে
দুই দিনে তিন অজ্ঞাত লাশ
দুই দিনে তিন অজ্ঞাত লাশ
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা