শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৩

বক্ষব্যাধি ক্লিনিক যেন নিজেই রোগী!

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বক্ষব্যাধি ক্লিনিক যেন নিজেই রোগী!

দুজন চিকিৎসকের বিপরীতে বছরের পর বছর একজন মাত্র চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করছেন। এক্স-রে করার জন্য একটি এনালগ এক্স-রে মেশিন থাকলেও রেডিও গ্রাফার পদে লোক না থাকায় বন্ধ হয়ে আছে এক্স-রে। ১৭টি পদের বিপরীতে লোকবল আছে ১২ জন। একমাত্র ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি স্থাপন করার পর থেকেই বিকল। যক্ষ্মা রোগ শনাক্তের জন্য অপরিহার্য একমাত্র জিন এক্সপার্ট মেশিনটিও নষ্ট। বহুদিনের পুরনো ভবনটির অবস্থাও রুগ্ন। বলা চলে বসবাসের সম্পূর্ণ অনুপোযোগী। বর্ষা মৌসুম শুরু হলেই প্রবেশপথে এমনকি ক্লিনিকের অভ্যন্তরে হাঁটুপানি জমে। এ অবস্থায় এক প্রকার মুখথুবড়ে পড়েছে কুষ্টিয়ায় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম। যন্ত্রপাতি নষ্ট থাকার কারণে চিকিৎসকসহ স্টাফরা রুটিন মাফিক অফিসে এলেও গল্প-গুজব করেই সময় কাটান। এ চিত্র কুষ্টিয়া শহরের কাটাইখানা মোড়ে অবস্থিত সরকারি বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের। যক্ষ্মা রোগ শনাক্ত তো দূরের কথা বর্তমানে কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকটি যেন নিজেই রোগীতে পরিণত হয়েছে। জানা যায়, ১৯৬০ সালে শহরের সাহিত্যিক মীর মোশাররফ হোসেন রোড (কাটাইখানা মোড়) এলাকায় কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের যাত্রা শুরু হয়। সরেজমিন বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, বহু আগের তৈরি একতলা ক্লিনিক ভবনটি বর্তমানে একবারেই রুগ্ন হয়ে পড়েছে। ভবনটি বসবাসের সম্পূর্ণ অনুপোযোগী এবং কোনো অবস্থাতেই রোগীবান্ধব নয়। কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে কর্মরত মেডিকেল অফিসার ডা. শারমিন আক্তার জানান, বর্তমানে এখানকার জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট থাকায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত করা যাচ্ছে না। মেশিনটি ২০১৩ মডেলের। ওই বছরই এটি স্থাপন করা হয়। স্থাপন করার পর পরই একের পর এক মেশিনটির মডিউলার নষ্ট হতে থাকে। একটি মাত্র সচল মডিউলার দিয়ে কাজ চলছিল। সেটিও দুই-তিন মাস ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। যে কারণে নির্ভুল যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় করা সম্ভব হচ্ছে না। এখানে একটি এনালগ এবং একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন রয়েছে। প্রায় এক বছর আগে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি স্থাপন করা হয়। কিন্তু স্থাপন করার পর থেকেই এটি নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এনালগ এক্স-রে মেশিনটি সচল থাকলেও রেডিও গ্রাফার পদে লোক শূন্য থাকায় প্রায় চার মাস এক্স-রে বন্ধ রয়েছে। ডা. শারমিন আক্তার জানান, নিয়ম মেনে আমরা স্টাফরা ক্লিনিকে যাচ্ছি কিন্তু সেবাপ্রত্যাশীদের কাক্সিক্ষত সেবা প্রদান করতে পারছি না। ক্লিনিক ভবনটি বহু দিনের পুরাতন ভবন। একেবারে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বসবাসের অনুপোযোগী। বর্ষা মৌসুমে পানি ওঠে। ভবনটির প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য কয়েক দফায় কুষ্টিয়া গণপূর্ত অধিদফতর এবং এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হচ্ছে না। যে জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে সেটি অনেক পুরনো মেশিন। বর্তমানে সব জায়গায় ২০২২ সালের অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিন দেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন জিন এক্সপার্ট মেশিন প্রদানের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন নষ্ট থাকায় রোগীদের ব্র্যাক এবং কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে এক্স-রে করতে পাঠানো হচ্ছে। আবার কুষ্টিয়া সদরের একমাত্র জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট থাকার কারণে বিভিন্ন উপজেলায় রোগীদের পাঠিয়ে দিতে হচ্ছে। এতে করে সেবাপ্রত্যাশীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে লোকবলের সংকট রয়েছে। ১৭টি পদের বিপরীতে বর্তমানে এখানে ১২ জন কর্মরত। এর মধ্যে দুজন চিকিৎসকের বিপরীতে দীর্ঘদিন ধরে একজন দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৫ সালে এখানকার মেডিকেল অফিসার ডা. আসাদুজ্জামান ফিরোজ মাদক সংক্রান্ত মামলায় বরখাস্ত হয়েছেন। এরপর থেকে তার জায়গায় অন্য কাউকে পদায়ন করা হয়নি। এদিকে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যক্ষ্মা নির্মূলে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা সত্ত্বেও কুষ্টিয়ায় যক্ষ্মারোগীর সংখ্যা প্রতি বছরই বাড়ছে। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, রোগ নির্ণয়ে শতভাগ নির্ভুল পদ্ধতি অবলম্বন এবং জনসচেতনা বৃদ্ধির কারণে জেলায় যক্ষ্মারোগী শনাক্তের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন অফিসের গত ছয় বছরের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জেলায় প্রতি বছরই যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৭ সালে জেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪১৬৪। পরের বছর ২০১৮ সালে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৫৩৬। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ৩৭২ জন বেড়েছে। ২০১৯ সালে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪৮৬৮। অর্থাৎ ২০১৮ সালের চেয়ে রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৩২। ২০২০ সালে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৯৯৩। স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালে যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০১৯ সালের চেয়েও বেশি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায়নি। ২০২২ সালে রেকর্ড সংখ্যক ৪৩ হাজার ৬৭৯ জনের যক্ষ্মা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৩২৬৯ জন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ৮১০ জন, কুমারখালীতে ৬৭০, খোকসায় ৩১১, মিরপুরে ৫৫১, ভেড়ামারায় ৩৭০ এবং দৌলতপুর উপজেলায় ৬৫৭ জন। ২০২১ সালে ৪৬ হাজার ১৬৯ জনের যক্ষ্মা পরীক্ষা করা হয়। শনাক্ত হয় ৪৯৮৪। চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে ৮৩৭০ জনের পরীক্ষার বিপরীতে যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬৯৫। এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ১৭২, কুমারখালীতে ১১৮, খোকসায় ৭০, মিরপুরে ১২৪, ভেড়ামারায় ৭৭ এবং দৌলতপুর উপজেলায় ১৩৪ জন। তথ্য মতে, কুষ্টিয়া জেলার ছয়টি উপজেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা এক সময় সবচেয়ে বেশি ছিল দৌলতপুর উপজেলায়। এর পর কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, ভেড়ামারা ও কুমারখালীতে। সবচেয়ে কম যক্ষ্মা রোগী রয়েছে খোকসায়। তবে বিগত দু-তিন বছরে দৌলতপুরের চেয়ে কুষ্টিয়া সদরে যক্ষ্মা রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে। পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালে দৌলতপুর উপজেলায় ৯০৭ জন রোগী শনাক্ত হয়। ২০১৮ সালে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ১০৭১ জন। ২০১৯ সালে ১০৯৩ জন এবং ২০২০ সালে ৮০৩ জন। ২০২০ সালে জেলায় সর্বনিম্ন যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল খোকসায় ২৭৭ জন। কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন এ এইচ এম আনোয়ারুল ইসলামের মতে, মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে। মানুষ এখন একটু কিছু হলেই চিকিৎসকের কাছে ছুটে আসছে। স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার হারও বাড়ানো হয়েছে। বর্তমানে অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের শতভাগ নির্ভুল পরীক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। বর্তমানে কুষ্টিয়া সদরে বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ছাড়া বাকি পাঁচটি উপজেলায়ই জিন এক্সপার্ট মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা শনাক্ত করা হচ্ছে। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, ভেড়ামারা ও দৌলতপুরে ব্যাপক তামাকের চাষাবাদ হয়। সরেজমিন অনুসন্ধানে স্বাস্থ্য বিভাগের অনেকেই মন্তব্য করেন, ব্যাপকহারে তামাক উৎপাদনের কারণে জেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা প্রতি বছরই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন বলেন, তামাকের কারণে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন কোনো তথ্য-প্রমাণ তাদের কাছে না থাকলেও তামাকের কারণে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে তিনি স্বীকার করেন। সরকারের পাশাপাশি জেলায় বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ব্র্যাকসহ কয়েকটি এনজিও যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছে। কুষ্টিয়া জেলায় প্রতি বছরই যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ কী? এ প্রশ্নের জবাবে দীর্ঘদিন ধরে যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছেন ব্র্যাকের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির কুষ্টিয়া জেলা এরিয়া সুপারভাইজার মো. আবু হানিফ মোড়ল বলেন, বর্তমান সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মা রোগে মৃত্যুহার অর্ধেক আর ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে যক্ষ্মা রোগ নির্মূলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে কুষ্টিয়া জেলার সব উপজেলায়ই এখন যক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ের জন্য জিন এক্সপার্ট মেশিন রয়েছে। এ ছাড়া কুষ্টিয়া শহরের বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ও ব্র্যাকের যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় কেন্দ্রে রোগ শনাক্তের জন্য বিনামূল্যে এক্স-রে করা হচ্ছে। আগের তুলনায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা বেশি হওয়ায় এবং এ সেক্টরে বর্তমানে কর্মীর সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে এখন জেলায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। বর্তমানে যক্ষ্মা সম্পূর্ণ নির্মূলযোগ্য একটি রোগ। আক্রান্ত রোগীকে ছয় মাস এবং ক্ষেত্র বিশেষে এক থেকে দুই বছর পর্যন্ত নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মিয়ানমার সেনা ও বিজিপির পাঁচ সদস্য আটক
মিয়ানমার সেনা ও বিজিপির পাঁচ সদস্য আটক
হামলার পর বাণিজ্য মেলা বন্ধ
হামলার পর বাণিজ্য মেলা বন্ধ
গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত
গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত
আগুনে পুড়ল আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ল আড়াই হাজার মুরগি
১০৯ মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ
১০৯ মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
১ লাখ ইয়াবাসহ কারবারি আটক
১ লাখ ইয়াবাসহ কারবারি আটক
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন খালি করার নির্দেশ
প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল
ছড়িয়ে পড়েছে ধর্ষণের ভিডিও, গ্রেপ্তার ২
ছড়িয়ে পড়েছে ধর্ষণের ভিডিও, গ্রেপ্তার ২
উত্তরা ইপিজেডে কারখানা চালুর দাবি
উত্তরা ইপিজেডে কারখানা চালুর দাবি
সর্বশেষ খবর
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা