শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৩

বক্ষব্যাধি ক্লিনিক যেন নিজেই রোগী!

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বক্ষব্যাধি ক্লিনিক যেন নিজেই রোগী!

দুজন চিকিৎসকের বিপরীতে বছরের পর বছর একজন মাত্র চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করছেন। এক্স-রে করার জন্য একটি এনালগ এক্স-রে মেশিন থাকলেও রেডিও গ্রাফার পদে লোক না থাকায় বন্ধ হয়ে আছে এক্স-রে। ১৭টি পদের বিপরীতে লোকবল আছে ১২ জন। একমাত্র ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি স্থাপন করার পর থেকেই বিকল। যক্ষ্মা রোগ শনাক্তের জন্য অপরিহার্য একমাত্র জিন এক্সপার্ট মেশিনটিও নষ্ট। বহুদিনের পুরনো ভবনটির অবস্থাও রুগ্ন। বলা চলে বসবাসের সম্পূর্ণ অনুপোযোগী। বর্ষা মৌসুম শুরু হলেই প্রবেশপথে এমনকি ক্লিনিকের অভ্যন্তরে হাঁটুপানি জমে। এ অবস্থায় এক প্রকার মুখথুবড়ে পড়েছে কুষ্টিয়ায় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম। যন্ত্রপাতি নষ্ট থাকার কারণে চিকিৎসকসহ স্টাফরা রুটিন মাফিক অফিসে এলেও গল্প-গুজব করেই সময় কাটান। এ চিত্র কুষ্টিয়া শহরের কাটাইখানা মোড়ে অবস্থিত সরকারি বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের। যক্ষ্মা রোগ শনাক্ত তো দূরের কথা বর্তমানে কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকটি যেন নিজেই রোগীতে পরিণত হয়েছে। জানা যায়, ১৯৬০ সালে শহরের সাহিত্যিক মীর মোশাররফ হোসেন রোড (কাটাইখানা মোড়) এলাকায় কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের যাত্রা শুরু হয়। সরেজমিন বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, বহু আগের তৈরি একতলা ক্লিনিক ভবনটি বর্তমানে একবারেই রুগ্ন হয়ে পড়েছে। ভবনটি বসবাসের সম্পূর্ণ অনুপোযোগী এবং কোনো অবস্থাতেই রোগীবান্ধব নয়। কুষ্টিয়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে কর্মরত মেডিকেল অফিসার ডা. শারমিন আক্তার জানান, বর্তমানে এখানকার জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট থাকায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত করা যাচ্ছে না। মেশিনটি ২০১৩ মডেলের। ওই বছরই এটি স্থাপন করা হয়। স্থাপন করার পর পরই একের পর এক মেশিনটির মডিউলার নষ্ট হতে থাকে। একটি মাত্র সচল মডিউলার দিয়ে কাজ চলছিল। সেটিও দুই-তিন মাস ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। যে কারণে নির্ভুল যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় করা সম্ভব হচ্ছে না। এখানে একটি এনালগ এবং একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন রয়েছে। প্রায় এক বছর আগে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি স্থাপন করা হয়। কিন্তু স্থাপন করার পর থেকেই এটি নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এনালগ এক্স-রে মেশিনটি সচল থাকলেও রেডিও গ্রাফার পদে লোক শূন্য থাকায় প্রায় চার মাস এক্স-রে বন্ধ রয়েছে। ডা. শারমিন আক্তার জানান, নিয়ম মেনে আমরা স্টাফরা ক্লিনিকে যাচ্ছি কিন্তু সেবাপ্রত্যাশীদের কাক্সিক্ষত সেবা প্রদান করতে পারছি না। ক্লিনিক ভবনটি বহু দিনের পুরাতন ভবন। একেবারে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বসবাসের অনুপোযোগী। বর্ষা মৌসুমে পানি ওঠে। ভবনটির প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য কয়েক দফায় কুষ্টিয়া গণপূর্ত অধিদফতর এবং এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হচ্ছে না। যে জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে সেটি অনেক পুরনো মেশিন। বর্তমানে সব জায়গায় ২০২২ সালের অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিন দেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন জিন এক্সপার্ট মেশিন প্রদানের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন নষ্ট থাকায় রোগীদের ব্র্যাক এবং কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে এক্স-রে করতে পাঠানো হচ্ছে। আবার কুষ্টিয়া সদরের একমাত্র জিন এক্সপার্ট মেশিনটি নষ্ট থাকার কারণে বিভিন্ন উপজেলায় রোগীদের পাঠিয়ে দিতে হচ্ছে। এতে করে সেবাপ্রত্যাশীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে লোকবলের সংকট রয়েছে। ১৭টি পদের বিপরীতে বর্তমানে এখানে ১২ জন কর্মরত। এর মধ্যে দুজন চিকিৎসকের বিপরীতে দীর্ঘদিন ধরে একজন দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৫ সালে এখানকার মেডিকেল অফিসার ডা. আসাদুজ্জামান ফিরোজ মাদক সংক্রান্ত মামলায় বরখাস্ত হয়েছেন। এরপর থেকে তার জায়গায় অন্য কাউকে পদায়ন করা হয়নি। এদিকে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যক্ষ্মা নির্মূলে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা সত্ত্বেও কুষ্টিয়ায় যক্ষ্মারোগীর সংখ্যা প্রতি বছরই বাড়ছে। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, রোগ নির্ণয়ে শতভাগ নির্ভুল পদ্ধতি অবলম্বন এবং জনসচেতনা বৃদ্ধির কারণে জেলায় যক্ষ্মারোগী শনাক্তের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন অফিসের গত ছয় বছরের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জেলায় প্রতি বছরই যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৭ সালে জেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪১৬৪। পরের বছর ২০১৮ সালে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৫৩৬। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ৩৭২ জন বেড়েছে। ২০১৯ সালে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪৮৬৮। অর্থাৎ ২০১৮ সালের চেয়ে রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৩২। ২০২০ সালে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৯৯৩। স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালে যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০১৯ সালের চেয়েও বেশি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায়নি। ২০২২ সালে রেকর্ড সংখ্যক ৪৩ হাজার ৬৭৯ জনের যক্ষ্মা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৩২৬৯ জন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ৮১০ জন, কুমারখালীতে ৬৭০, খোকসায় ৩১১, মিরপুরে ৫৫১, ভেড়ামারায় ৩৭০ এবং দৌলতপুর উপজেলায় ৬৫৭ জন। ২০২১ সালে ৪৬ হাজার ১৬৯ জনের যক্ষ্মা পরীক্ষা করা হয়। শনাক্ত হয় ৪৯৮৪। চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে ৮৩৭০ জনের পরীক্ষার বিপরীতে যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬৯৫। এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ১৭২, কুমারখালীতে ১১৮, খোকসায় ৭০, মিরপুরে ১২৪, ভেড়ামারায় ৭৭ এবং দৌলতপুর উপজেলায় ১৩৪ জন। তথ্য মতে, কুষ্টিয়া জেলার ছয়টি উপজেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা এক সময় সবচেয়ে বেশি ছিল দৌলতপুর উপজেলায়। এর পর কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, ভেড়ামারা ও কুমারখালীতে। সবচেয়ে কম যক্ষ্মা রোগী রয়েছে খোকসায়। তবে বিগত দু-তিন বছরে দৌলতপুরের চেয়ে কুষ্টিয়া সদরে যক্ষ্মা রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে। পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালে দৌলতপুর উপজেলায় ৯০৭ জন রোগী শনাক্ত হয়। ২০১৮ সালে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ১০৭১ জন। ২০১৯ সালে ১০৯৩ জন এবং ২০২০ সালে ৮০৩ জন। ২০২০ সালে জেলায় সর্বনিম্ন যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল খোকসায় ২৭৭ জন। কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন এ এইচ এম আনোয়ারুল ইসলামের মতে, মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে। মানুষ এখন একটু কিছু হলেই চিকিৎসকের কাছে ছুটে আসছে। স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার হারও বাড়ানো হয়েছে। বর্তমানে অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের শতভাগ নির্ভুল পরীক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। বর্তমানে কুষ্টিয়া সদরে বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ছাড়া বাকি পাঁচটি উপজেলায়ই জিন এক্সপার্ট মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা শনাক্ত করা হচ্ছে। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, ভেড়ামারা ও দৌলতপুরে ব্যাপক তামাকের চাষাবাদ হয়। সরেজমিন অনুসন্ধানে স্বাস্থ্য বিভাগের অনেকেই মন্তব্য করেন, ব্যাপকহারে তামাক উৎপাদনের কারণে জেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা প্রতি বছরই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন বলেন, তামাকের কারণে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন কোনো তথ্য-প্রমাণ তাদের কাছে না থাকলেও তামাকের কারণে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে তিনি স্বীকার করেন। সরকারের পাশাপাশি জেলায় বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ব্র্যাকসহ কয়েকটি এনজিও যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছে। কুষ্টিয়া জেলায় প্রতি বছরই যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ কী? এ প্রশ্নের জবাবে দীর্ঘদিন ধরে যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছেন ব্র্যাকের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির কুষ্টিয়া জেলা এরিয়া সুপারভাইজার মো. আবু হানিফ মোড়ল বলেন, বর্তমান সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মা রোগে মৃত্যুহার অর্ধেক আর ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে যক্ষ্মা রোগ নির্মূলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে কুষ্টিয়া জেলার সব উপজেলায়ই এখন যক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ের জন্য জিন এক্সপার্ট মেশিন রয়েছে। এ ছাড়া কুষ্টিয়া শহরের বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ও ব্র্যাকের যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় কেন্দ্রে রোগ শনাক্তের জন্য বিনামূল্যে এক্স-রে করা হচ্ছে। আগের তুলনায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা বেশি হওয়ায় এবং এ সেক্টরে বর্তমানে কর্মীর সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে এখন জেলায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। বর্তমানে যক্ষ্মা সম্পূর্ণ নির্মূলযোগ্য একটি রোগ। আক্রান্ত রোগীকে ছয় মাস এবং ক্ষেত্র বিশেষে এক থেকে দুই বছর পর্যন্ত নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভবন থেকে পড়ে মৃত্যু নির্মাণশ্রমিকের
ভবন থেকে পড়ে মৃত্যু নির্মাণশ্রমিকের
হামলায় জাসদ কর্মী নিহত
হামলায় জাসদ কর্মী নিহত
মহাসড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ
মহাসড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ
গাছ কেটে পাখিছানা হত্যা মূল আসামি গ্রেপ্তার
গাছ কেটে পাখিছানা হত্যা মূল আসামি গ্রেপ্তার
হরিণ শিকারের ৩০০ ফাঁদ জব্দ
হরিণ শিকারের ৩০০ ফাঁদ জব্দ
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল দম্পতির
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল দম্পতির
দলবদ্ধ ধর্ষণ যুবক গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণ যুবক গ্রেপ্তার
স্কুলছাত্রের মৃত্যু, গ্রাম্য ডাক্তারের অপচিকিৎসার অভিযোগ
স্কুলছাত্রের মৃত্যু, গ্রাম্য ডাক্তারের অপচিকিৎসার অভিযোগ
হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
বাহারি কাঁচা মরিচ, চাহিদা দেশব্যাপী
বাহারি কাঁচা মরিচ, চাহিদা দেশব্যাপী
মারণফাঁদ ৭০ কিলোমিটার
মারণফাঁদ ৭০ কিলোমিটার
বিএনপি নেত্রীর মুক্তি দাবিতে মানববন্ধন
বিএনপি নেত্রীর মুক্তি দাবিতে মানববন্ধন
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন