শিরোনাম
- ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
- চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
- পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
- মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
- মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
- আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
- সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
- পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
- টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক
- চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
- জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
- মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত
- জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
- চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩
- পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
- কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
- মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
- সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
- এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত
২ দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই
রায়পুরে টানা বর্ষণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি, ৭ গ্রাম প্লাবিত
রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি :
অনলাইন ভার্সন
.jpg)
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে ৩ দিনের টানা বর্ষণ ও মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে উপকূলীয় ৭টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টি ও জোয়ারের পানি আটকে থাকার কারণে বেড়িবাঁধের বাহিরের মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে।
গত ৩ দিনের টানা বৃষ্টি ও মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপকূলীয় গ্রামগুলো জোয়ারে প্লাবিত হওয়ায় ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ রয়েছে। এদিকে ঝড় ও বৃষ্টির কারনে বিদ্যুৎতের খুঁটি পড়ে তার ছিঁড়ে যাওয়ার কারনে উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ২ দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। ফলে চরম বিপাকে পড়েছে গ্রামাঞ্চলের লোকজন।
প্লাবিত গ্রামগুলো হলো, জালিয়ার চর, হাজীমারা, কুচিয়ামোড়া, চরলক্ষ্মী, চর কাচিয়া, চর ঘাশিয়া, টুনুর চরসহ ৭টি গ্রাম। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মুষলধারে বৃষ্টি ও ঝড় বয়ে যাওয়ার কারনে গাছপালা, কাঁচা ও আধাপাকা ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।
সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন গৃহপালিত পশু ও বৃদ্ধ এবং শিশুরা। মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে আমন ধানের মাঠ, আমন ধানের বীজতলা ও শীতকালীন শাকসবজির বীজ পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এছাড়া পুকুর ও ঘেরের মাছ পানিতে ভেসে গেছে। তবে কি পরিমান ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা জানাতে পারেননি উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর।
এ ব্যাপারে দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মাষ্টার জানান, কয়েক বছরের মেঘনা নদীর ভয়াবহ ভাঙ্গনে অনেক ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া মসজিদ ও দু'টি বিদ্যালয় ইতিমধ্যে মেঘনা গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদী ভাঙ্গনের হুমকিতে রয়েছে আরও কয়েক’শ একর ফসলি জমি।
এছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিল্পী রানী রায় জানান, টানা বর্ষণ ও জোয়ারের পানি বৃদ্ধির কারণে বেশ কিছু কাঁচা ও আধাপাকা ঘরবাড়ি ও সড়কের গাছসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নির্ধারণের কাজ চলছে।
অন্যদিকে রায়পুর পল্লীবিদ্যুৎ কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক সুদাশ চন্দ্র রক্ষিত বলেন, অতিরিক্ত লোকজন নিয়ে খুব দ্রুত গতিতে বিদ্যুৎ মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। তবে ইউনিয়নগুলোতে বিদ্যুৎ পেতে আরও দু’ একদিন সময় লাগতে পারে।
বিডি-প্রতিদিন/ ২১ অক্টোবর, ২০১৭/ ওয়াসিফ
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম