শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৫, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

বৈদ্যুতিক গাড়ির ভবিষ্যৎ অন্ধকার!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বৈদ্যুতিক গাড়ির ভবিষ্যৎ অন্ধকার!

বিশ্বজুড়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) ব্যবহারে মানুষকে উৎসাহিত করতে নানা উদ্যোগ ও কর্মসূচি দেখা গেলেও ব্যাটারিচালিত এই ধরনের যানের ভবিষ্যৎ অন্ধকার বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও দেশে ইভি আসতে শুরু করেছে, তবে এই যান ব্যবহারে সুবিধার চেয়ে অসুবিধার তালিকাই বড়। চলুন জেনে নেওয়া যাক- ইভির উল্লেখযোগ্য অসুবিধাগুলো।

অপর্যাপ্ত চার্জিং স্টেশন

এখনও দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য তেমন চার্জিং স্টেশন চালু হয়নি। সুতরাং এই গাড়ি শুধু বাসা বা নির্দিষ্ট স্থানেই চার্জ করতে হবে। আর ভ্রমণে বের হওয়ার আগে রাস্তা মাপতে হবে বারবার।

দূরপাল্লার অনুপযোগী যান

যেহেতু দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য চার্জিং স্টেশন নেই। সতুরাং এই যান নিয়ে দূরপাল্লার ভ্রমণ অসম্ভব। কেননা, ইভিতে ব্যবহার করা হয় লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি। আর এই ব্যাটারি প্রযুক্তির রয়েছে শক্তির ঘনত্বের অন্তর্নিহিত সীমাবদ্ধতা। ফলে বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে সীমিত পরিসরে ভ্রমণ করা যাবে। বলা যায়, শুধু সিটিতে, অর্থাৎ যে শহরে বাস করছেন সেখানেই ব্যবহার করতে হবে। কেননা, দূরে ভ্রমণের সময় গাড়ির চার্জ শেষ হয়ে গেলে বেশ বিড়ম্বনায় পড়তে হবে।

ব্যাটারি জটিলতা

ইভি ব্যবহারে প্রয়োজন হয় ভারী ও বড় আকারের ব্যাটারির। ভারী ব্যাটারি যেমন গাড়ির ওজন বাড়ায়, তেমনই এই ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে নতুন সংযোজন করতে খরচও অনেক বেশি, যা আর্থিক সীমাবদ্ধতার ওপর বাড়তি চাপের কারণ হবে।

ব্যাটারি সংক্রান্ত নিরাপত্তার ঝুঁকি

সময়ের সাথে সাথে ইভি ব্যাটারি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, ফলে ভ্রমণ পরিধি আরও কমে যায়। ব্যাটারি ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকলে অভ্যন্তরীণ শর্টসার্কিট ও ব্যাটারি গরম হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। এতে করে বাংলাদেশের মতো গরম আবহাওয়ায় সম্ভাব্য অগ্নি/বিস্ফোরণের ঝুঁকি বেড়ে যাবে। আবার নতুন ব্যাটারি সংযোজন করতে হলে খরচ হবে অনেক বেশি। বলা যায়, পুরনো বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাটারি প্রতিস্থাপনের জন্য যে খরচ হবে, সে টাকায় প্রায় একটি নতুন গাড়িই কেনা যাবে।

ধীরগতির চার্জিং

বৈদ্যুতিক গাড়ি পুরোপুরি চার্জ করতে সময় লাগে অনেক বেশি। কেননা, চার্জ হয় খুব ধীরে। যেহেতু দেশে চার্জিং স্টেশন নেই, ব্যাটারি চার্জ দিতে সময় আরও বেশি লাগবে। শুধু তা-ই নয়, বিদ্যুৎ সমস্যা হলে গাড়ির চার্জ ঠিকমতো করা যায় না।

এমনকি চার্জিং স্টেশনে গিয়ে দ্রুত রিচার্জ করা হলেও প্রচলিত জ্বালানি চালিত যানবাহনগুলোকে রিফুয়েল করার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি সময় নেয়, যা সামান্য দূরের ভ্রমণকেও কঠিন করে তোলে।

অবকাঠামোগত চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য চার্জিং অবকাঠামো একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কেননা, ব্যাপক পরিসরে নির্ভরযোগ্য চার্জিং অবকাঠামো তৈরি করতে সরকার এবং বেসরকারি সংস্থাগুলোর বড় বিনিয়োগ ও সমন্বয় প্রয়োজন। বাংলাদেশে এ ধরনের সমন্বয় ও বিনিয়োগ একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে।

এগুলো ছাড়াও বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রসারে পরিবেশ ও স্থায়িত্ব সংক্রান্ত উদ্বেগও রয়েছে। এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে-

ব্যাটারির কাঁচামালা ও প্রক্রিয়াকরণ জটিলতা

লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উৎপাদনে বিরল আর্থ ধাতু খনি এবং প্রক্রিয়াকরণ প্রয়োজন, যা বাংলাদেশে নেই। বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য আমাদের চীনের মতো সমস্ত ব্যাটারি বাইরে থেকে আমদানি করতে হবে, যা খুব ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে।

এনার্জি-ইনটেনসিভ ম্যানুফ্যাকচারিং

এমনকি খরচ বাঁচাতে দেশে ব্যাটারি তৈরির জন্য আমরা যদি লিথিয়াম আমদানিও করি, শুধু ব্যাটারি উৎপাদনের জন্যই অনেক বেশি পুঁজির প্রয়োজন হবে।

পুনর্ব্যবহার ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত জটিলতা

জটিল রসায়নের কারণে ব্যবহৃত ইভি ব্যাটারির সঠিক পুনর্ব্যবহার এবং এ সংক্রান্ত বিপজ্জনক পদার্থের ফুটো হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চ্যালেঞ্জিং হবে। কেননা, বাংলাদেশে আগুন এবং সমতল ভূমি ও ভূগর্ভস্থ পানিতে রাসায়নিক বিষক্রিয়া প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজনীয় ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অবকাঠামো নেই।

বিদ্যুৎ

দাবি করা হয় ইভি পরিবেশবান্ধব, তবে এই সুবিধা নিতে হলেও ব্যাটারি চার্জ করতে বিদ্যুতের উৎসের ওপরই নির্ভর করতে হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় জীবাশ্ম জ্বালানি থেকেই। সুতরাং বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবহার বাড়লে চার্জিং চাহিদাও বাড়বে, আর সেক্ষেত্রে বাড়বে বিদ্যুতের চাহিদাও। তখন বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে হবে। ফলে কার্বন নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা সীমিত হতে পারে। এতে পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

জলবায়ু ও আবহাওয়া পরিস্থিতি

বাংলাদেশের উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু ব্যাটারির ক্ষয়কে ত্বরান্বিত করতে পারে এবং ব্যাটারি উত্তপ্ত হওয়ায় ব্যাটারিতে আগুন ও বিস্ফোরণের ঝুঁকি উদ্বেগের কারণ হতে পারে।

ক্রয়ক্ষমতা ও দুষ্প্রাপ্যতা

ইভি ও এর ব্যাটারির উচ্চমূল্য বাংলাদেশে এর গ্রহণযোগ্যতা সীমিত করবে। কেননা, দেশের জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশের আর্থিক সংস্থান সীমিত। এর ফলে অনেকেই সস্তা ও নিম্নমানের ব্যাটারি ব্যবহার বা অনুপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণের দিকে ঝুঁকতে পারে, যা নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলবে।

ভর্তুকি ও প্রণোদনা

দাম বেশি হওয়ায় ইভির ক্রয়ক্ষমতা সরকারি ভর্তুকি ও প্রণোদনার ওপর নির্ভর করে। কিন্তু চলমান ডলার সংকটের কারণে সরকারের জন্য তা প্রদান করা সম্ভব নাও হতে পারে।

নগরায়ন ও জনসংখ্যার ঘনত্ব

ঢাকার মতো শহরে দ্রুত নগরায়ন এবং উচ্চ জনসংখ্যার ঘনত্বের শহরে ইভির ব্যাটারিতে আগুন বা বিস্ফোরণ ঘটলে তা বিপর্যয়কর পরিণতি ডেকে আনতে পারে। এ ধরনের ঘটনা অনেকের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে এবং উল্লেখযোগ্য আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

জরুরি সাড়াদান সক্ষমতার অভাব

বাংলাদেশের জরুরি সাড়াদান সক্ষমতার অভাব রয়েছে। সুতরাং দুর্ঘটনাজনিত কারণে ইভি ব্যাটারি থেকে সৃষ্ট আগুন বা বিস্ফোরণ সামলাতে পর্যাপ্ত সাড়া নাও মিলতে পারে। তাছাড়া এই জরুরি সাড়া কার্যক্রম কার্যকরের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জামের প্রয়োজন হবে।

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
সর্বশেষ খবর
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের
এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা
আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে
লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের
জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক
টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ
এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর বাড্ডায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
রাজধানীর বাড্ডায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শহীদ নূর হোসেন দিবস
আজ শহীদ নূর হোসেন দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম