শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

এখন অস্থিরতা নয়, ধৈর্যই কাম্য

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
এখন অস্থিরতা নয়, ধৈর্যই কাম্য

প্রিয় পাঠক যখন এ লেখাটি পড়ছেন, ততক্ষণে হয়তো বিগত দিনের নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করার খবর ছড়িয়ে পড়বে। অতীতে নির্বাচনের নামে এ দেশে কী হয়েছে এবং তার বিপরীতে নির্বাচন কমিশনাররা কী বলে গেছেন, তা দেশ-বিদেশের সবার জানা। তাই বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য কমিশনারদের পদত্যাগ ও পরবর্তী গন্তব্য নিয়ে নিশ্চয়ই আলোচনা হবে। অল্প দিনের ব্যবধানে যে দেশের প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের প্রধান এবং তাদের মূল সহচরদের দুর্নীতি ও প্রতিষ্ঠানের বেহাল দশা পৃথিবীর বুকে নিত্যনতুন নেতিবাচক খবরের জন্ম দেয়, সেই দেশে তাদের ক্ষমতায় বসানোর পথ করে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের প্রধান ও তার সহকারীদের ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা বলা মুশকিল। বাকি সবাই ‘আমরা হুকুমের গোলাম ছিলাম’ বলে হয়তো পার পাওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু যে নির্বাচন কমিশন বরাবর ‘আমরা স্বাধীন, আমাদের ওপর কারও কোনো চাপ নেই’ বলে এসেছেন, তারা কাকে দোষ দেবেন? কেন তারা এরকম প্রহসনের নির্বাচন দেওয়ার আগে পদত্যাগ না করে এখন পদত্যাগ করছেন, সেই প্রশ্নটি নিশ্চয়ই ঘুরে-ফিরে আসবে। ভবিষ্যতে সাংবিধানিক পদে সার্কাসের একেকটি জোকার বসানো রোধকল্পে নিশ্চয়ই এবার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

একটি নির্বাচন কমিশন একজন নাগরিক বা একটি ভোটের জন্য কী করতে পারে, তার উদাহরণ আমাদের পাশের দেশ ভারতে রয়েছে। মাত্র চার মাস আগে অর্থাৎ এ বছর ৭ মে তারিখে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের সময় গুজরাটের বানিজ নামক ঘন জঙ্গলে ঘেরা একটি এলাকায় অবস্থিত মন্দিরের পাশে স্থাপিত হয়েছিল একটি ভোট কেন্দ্র। গুজরাট থেকে বাসযোগে এবং উঁচু উঁচু বন-জঙ্গল পেরিয়ে নির্বাচনি কর্মকর্তা, প্রশাসনিক বহর ও নিরাপত্তা কর্মীরা দুই দিনের মাথায় মন্দিরে পৌঁছে এবং পরদিন সেখানে ভোটের আয়োজন করে। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, সেখানে ভোটার সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। মহন্ত হরিদাস উদাসীন নামক মন্দিরের এক সন্ন্যাসীর একটি মাত্র ভোট গ্রহণের জন্য এ আয়োজন করেছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু কেন? কী প্রয়োজন ছিল? নির্বাচন কমিশনের সাফ জবাব- তাদের নীতি ‘এভরি ভোট কাউন্টস’ অর্থাৎ প্রতিটি ভোট মূল্যবান। এ ছাড়াও কোনো ভোটারকে যেন ভোট দিতে ২ কিলোমিটারের বেশি হাঁটতে না হয় তা নিশ্চিত করতে নির্বাচন পরিচালনার বহর এই নিভৃত বনে এমন ভোটের আয়োজন করে। এ ছাড়াও জীবনবাজি রেখে উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে আজাদ নামক দ্বীপে ভোট কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছিল মাত্র ৪০ জন ভোটারের জন্য। তীব্র শীত উপেক্ষা করে হিমাচল প্রদেশের লাহাউল স্পিটি জেলায় ১৫ হাজার ২৫৬ ফুট উচ্চতায় ৬২ জনের ভোট গ্রহণের জন্য স্থাপিত হয়েছিল তাসিগাঙ ভোট কেন্দ্র। হিমালয় পর্বতমালার অন্তর্গত এই পাহাড়ি এলাকার প্রায় পুরোটাই ছিল বরফ আচ্ছাদিত। তারপরও বহু কষ্টে নির্বাচনি কর্মকর্তারা সেখানে পৌঁছে ভোটের আয়োজন করতে পেরে সন্তুষ্ট চিত্তে জানান, ‘এটা আমাদের কর্তব্য ও সম্মান’। অন্য নির্বাচনি কর্মকর্তা এত উঁচুতে অক্সিজেনের অভাবকে মোকাবিলা করে ভোটের আয়োজন প্রসঙ্গে বলেন, যেখানেই অবস্থান করুক না কেন, নাগরিক মাত্রই দেশের একজন সম্মানিত ব্যক্তি এবং রাষ্ট্র তাঁকে ও তাঁর ভোটকে কতটা সম্মানের চোখে দেখে, তার এই বহিঃপ্রকাশ এমন আয়োজন। হায়রে আমাদের নির্বাচন কমিশন। বিশ্বজুড়ে তারাও আলোচিত আর আপনারাও!

আসলে নির্বাচন কমিশন বা নির্বাচন নিয়ে নয়, লিখতে চেয়েছিলাম রাষ্ট্রের কাছে একজন নাগরিকের জীবনের মূল্য এবং দেশের কাছে প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে। এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশনারদের পদত্যাগসংক্রান্ত অতি সাম্প্রতিক খবর মনে করিয়ে দিল ওপরে লেখা ঘটনাগুলো। এত জীবন বলি, এত রক্তবন্যা, এত হতাহত, এত লুটপাট, এত পালানোর ঘটনার পর যদি কারও বোধোদয় হয়, তাদের পদত্যাগ করা উচিত, তবে বলতেই হয় ‘...হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালি করে, মানুষ কর নি’। মূলত আমিও ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগে ত্রিপুরার নির্বাচনব্যবস্থা দেখে এসেছি। মোদি ও রাহুল গান্ধীর নির্বাচনি সভা ও শোভাযাত্রা দেখেছি। পূর্ব তিমুর ও অস্ট্রেলিয়ায়ও নির্বাচন দেখেছি। নির্বাচনের নামে এমন প্রহসন কোথাও দেখিনি। প্রবাসে ছিলাম এক যুগের বেশি সময়। প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে গবেষণা করেছি। এখনো বিদেশে থাকেন বহু আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধব। নিয়মিতই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। তাদেরই একজন সম্প্রীতি ফোন করে তার কন্যাকে স্থানীয় মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নেওয়া ও চিকিৎসা গ্রহণের কথা জানালেন। দেশের বিগত কয়েকদিনের পৈশাচিক কার্যকলাপের ভিডিওচিত্র বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে মেয়েটি। বিশেষত্ব তারই বয়সি দুই বোনের মুখে তাদের একমাত্র ছোট ভাইয়ের করুণ মৃত্যুর বর্ণনা সংবলিত একটি ভিডিওচিত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে দেখে ও শুনে তা সহজে মানতে পারছে না এই উঠতি বয়সি মেয়ে। আমাকেও একাধিকবার চোখ মুছতে হয়েছে একেকটি ভিডিও দেখে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বিগত বিপ্লবের সময় চোখ ভেজেনি এমন সুস্থ মানুষের সংখ্যা হয়তো হাতেগোনা। এ কথা সত্য, এমন শত সহস্র করুণ ভিডিও এবং অন্য তথ্যের মাধ্যমে জনসম্মুখে যা আসছে, তাও সার্বিক চিত্র নয়। হয়তো জাতিসংঘ তদন্ত কমিশনের তদন্ত শেষে আরও কিছু নির্ভরযোগ্য খবর পাব আমরা।

কী দুর্ভাগ্য আমাদের! এই দেশে প্রধানমন্ত্রী তাঁর পুরো মন্ত্রিসভা নিয়ে পলাতক। প্রধান বিচারপতি ও জ্যেষ্ঠ বিচারপতিরা সবাই পলাতক। বিগত সংসদের প্রায় সব সংসদ সদস্য পলাতক। সাবেক সেনাপ্রধান ও পুলিশপ্রধান পলাতক। এমনকি দেশের সবচেয়ে বড় ও জাতীয় মসজিদের খতিব পলাতক! দুই সাবেক পুলিশপ্রধান গ্রেপ্তার অবস্থায় আছেন। পালাতে গিয়ে আহত শামসুদ্দিন মানিকের মতো বিচারক। নিহত হয়েছেন ইসহাক আলী খান পান্নার মতো রাজনীতিবিদ। পদত্যাগ করেছেন প্রায় সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও তাঁর সিনিয়র সহকর্মীরা, পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক, শিল্পাঙ্গনের নটরাজ, ক্রীড়াঙ্গনের ক্রীড়নক, ব্যাংকের পরিচালকবর্গ, সরকারি আইন কর্মকর্তার বিরাট বহরসহ আরও অনেকে। প্রশ্ন উঠেছে দেশটা তাহলে এত দিন কাদের হাতে ছিল? বিচারালয়, শিক্ষাঙ্গন, ক্রীড়াঙ্গন, শিল্পালয় এমনকি ধর্মশালাপ্রধানের নীতি-নৈতিকতা যদি এমন স্তরে নেমে যায়, তাদের পালিয়ে বেড়াতে হয়, তবে নাগরিকের জীবন আর প্রবাসীদের কপালে দুঃখ ছাড়া আর কী আশা করা যায়।

সাম্প্রতিক বিপ্লবের সময় সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৫৭ জন বাংলাদেশি বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিলেন। স্থানীয় আইনে এমন বিক্ষোভ করে তারা আইন ভঙ্গ করেছেন। দূতাবাস কর্মকর্তারা যদি ভাবতে পারতেন, এই ৫৭ জন শ্রমিকেরই কোনো আপনজন হয়তো দেশে আহত, নিহত বা গুম হয়েছেন, তবে তাদের এই অনুভূতির বহিঃপ্রকাশকে তারা নানা কৌশলে সামাল ও সান্ত্বনা দিতে পারতেন। কিন্তু উল্টোটা করে তারা আমাদের জাতিগত দৈন্যতারই যেন বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন। আর ঘটাবেন না কেন? সরকারপ্রধান নিজেই যখন বলেন, তারা সে দেশের আইন ভঙ্গ করেছে, সুতরাং তাদের সাজা পেতেই হবে। এক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার নেই। তখন দূতাবাসের কর্মকর্তারা যে পিছু হটবেন না, এটাই স্বাভাবিক। ধন্যবাদ একজন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর যোগ্য সহচরদের, যারা ৫৭ জন নাগরিককে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। বিপ্লবকালে সম্মানিত প্রবাসীদের অবদানের কথা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্মরণ করেছেন। বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনায় সন্তোষ প্রকাশ করছেন প্রবাসীসহ সব বিমান-যাত্রী। নানা কারণে সমাজের সবখানে কাক্সিক্ষত শৃঙ্খলা ও স্বস্তি হয়তো আসেনি। তবু মানুষ নিজ বুকভরে নিঃশ্বাস নিয়ে নিরাপদে বেঁচে থাকার ও অবাধে মতপ্রকাশের অধিকার উপভোগ করছে, এটাই-বা কম কী?

নির্বাচন ও নির্বাচন কমিশনের কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম শেষও করতে চাই সে প্রসঙ্গ দিয়ে। দেশের প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের পলাতকদের তালিকা করলে দেখা যাবে, দেশের প্রায় সর্বত্র বহুমুখী সংস্কার এখন সময়ের দাবি। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো নির্বাচন কমিশন সংস্কার।

২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি থাইল্যান্ডে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন কারণে এ নির্বাচন নানাবিধ বিতর্কের জন্ম দেয়। ফলে এ নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছিল বিরোধী ডেমোক্র্যাট পার্টি। গোলযোগের কারণে তখন ৩৭৫টি নির্বাচনি এলাকার ৬৯টিতেই ভোট প্রদান বন্ধ থাকে। একপর্যায়ে আদালত এ নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করেন। এমনই এক প্রেক্ষাপটে থাইল্যান্ডের একজন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক লিখেছিলেন, ‘নির্বাচনে যদি দুর্নীতি হয়, তবে নির্বাচনের নির্ভর গণতন্ত্র হয় প্রতারণা’। এ কথা মনে রেখে যারা কারও চাপে আত্মসমর্পণের বদলে প্রয়োজনে পদ ছেড়ে দেওয়ার মতো হিম্মত রাখেন, কেবল তাদেরই স্থান হোক নির্বাচন কমিশনের পবিত্র অঙ্গনে। একজন নির্বাচন কমিশনারও একজন ভোটার এবং তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রদানের সাংবিধানিক অধিকার তাদেরও রয়েছে। তবে দায়িত্ব পালনের সময় নিজ পছন্দের দলের না হয়ে রাষ্ট্র ও নাগরিকদের প্রতি সুবিচার করাই একজন নির্বাচন কমিশনারসহ সব সরকারি মহলের কাছ থেকে প্রত্যাশিত। যারা কদিন আগেও কার অবর্তমানে দেশের কী হবে, কে চলে গেলে দেশের সব রসাতলে যাবে, কে কার বিকল্প হওয়ার যোগ্যতা রাখেন, কোন দলে দেশ চালানোর মতো কেইবা আছেন- এমন প্রশ্নের জালে খেই হারাতেন, তারা ঠিকই জানতেন এ দেশে একজন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো বহু প্রাজ্ঞ ব্যক্তি আছেন, আরও আছেন মাঝ বয়সি নিঃস্বার্থ ও সাহসী শিক্ষক এবং সমাজসেবী, যারা লবিস্ট নিয়োগ নয়, নিজ কর্মগুণে আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত। আরও আছে উদীয়মান ও প্রতিভাদীপ্ত তরুণ সমাজ। কিন্তু রাজনীতির দুষ্টচক্র আর তথাকথিত মিডিয়া কখনো তাদের দিকে নজর দিতে দেয়নি এই জাতিকে। দেশ যখন তাদের খুঁজে পেয়েছে, তখন তাদের ধাতস্থ হতে সময় দিতে হবে। একটি মহল দাবিদাওয়ার নামে যে ছদ্মাবরণে প্রতি বিপ্লব ঘটাতে চাচ্ছে, তা আর বোঝার বাকি নেই।

অতএব, তারুণ্যের জোয়ারে সব অন্যায় ভেসে যাওয়ার এই মহতী ক্ষণে আসুন সজাগ থাকি, সরকারকে সহায়তা করি, তরুণদের উৎসাহ দিই, তাদের উপযুক্ত স্থানে বসার সুযোগ করে দিই। নিশ্চয়ই সবার আন্তরিকতা, সততা ও বিচক্ষণতা কেবল নির্বাচন কমিশনই নয়, গোটা নির্বাচনব্যবস্থা, সমাজ ও গণতন্ত্রের দৃশ্যপট বদলে দেবে। তখন একটি ভোটের জন্য রাষ্ট্রীয় সেবকরা ঠিকই জীবনবাজি রাখবেন।

৫৭ জন প্রবাসী ফিরে এলেও মনে রাখতে হবে ১৭৫৭ সালে নবাব সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে বেইমানি করা মীরজাফরের প্রেতাত্মারা কিন্তু কখনো ফিরে যায় না। ঠিকই তারা ঘাপটি মেরে বসে থাকে আর সুযোগ পেলেই পিলখানায় কর্মরত ৫৭ জন বিডিআর কর্মকর্তার মতো দেশের সূর্যসন্তানদের মৃত্যু ঘটাতেও পিছপা হয় না। নতুন সরকার দায়িত্ব নিয়েছে ৫৭ দিনও হয়নি। এরই মধ্যে ৫৭০ সাবান দিয়ে সরকার সব ধুয়েমুছে সাফ করে দেবে, এমন আশা করা ঠিক নয়।  দেয়ালে দেয়ালে আজ ৫ আগস্টের পরিবর্তে ‘৩৬ই জুলাই’ লিখে তরুণ সমাজ বুঝিয়ে দিয়েছে, তারা নতুন কিছু ভাবে, নতুন কিছু করতে চায়, বাক্সবন্দি চিন্তাভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়। দেশ স্বাধীন হয়েছে তাও ৫৭ বছর হতে বেশি দেরি নেই। আমাদের  রাজনীতিবিদরা কী করার ক্ষমতা রাখেন, তা সব দলের আমলে যথেষ্ট প্রমাণ করেছি। আসুন না দেখি, তরুণরা এবার কী করে।

 

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে
নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'
'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন
মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’
‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন
বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন

১২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল
গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের
বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস
কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় দুর্ধর্ষ ডাকাতিকালে মালামাল লুটের অভিযোগ
ভালুকায় দুর্ধর্ষ ডাকাতিকালে মালামাল লুটের অভিযোগ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
এবার উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিজয় দিবসে লন্ডন মাতাবে চিরকুট
বিজয় দিবসে লন্ডন মাতাবে চিরকুট

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
ভাঙ্গায় ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় র‌্যালি বের করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
বিজয় র‌্যালি বের করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্ক বিদ্রোহীদের সহায়তা করছে, উৎখাতের আগে ইরানকে বলেছিলেন আসাদ
তুরস্ক বিদ্রোহীদের সহায়তা করছে, উৎখাতের আগে ইরানকে বলেছিলেন আসাদ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে শিশু পার্কগুলো বিনা টিকিটে প্রদর্শনের নির্দেশ
বিজয় দিবসে শিশু পার্কগুলো বিনা টিকিটে প্রদর্শনের নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনার আমলে মূল্যস্ফীতির বিকৃত পরিসংখ্যান উপস্থাপিত হয়েছে’
‘শেখ হাসিনার আমলে মূল্যস্ফীতির বিকৃত পরিসংখ্যান উপস্থাপিত হয়েছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমন সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে: খাদ্য উপদেষ্টা
আমন সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে: খাদ্য উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার আমলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়েনি: ড. দেবপ্রিয়
শেখ হাসিনার আমলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়েনি: ড. দেবপ্রিয়

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জবিতে পোষ্য কোটা বাতিল ও ভর্তি পরীক্ষা ফি কমানোর দাবি
জবিতে পোষ্য কোটা বাতিল ও ভর্তি পরীক্ষা ফি কমানোর দাবি

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোম্পানীগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের সংঘর্ষ, থমথমে পরিস্থিতি
কোম্পানীগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের সংঘর্ষ, থমথমে পরিস্থিতি

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বিদেশে চিকিৎসায় বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে বাংলাদেশিরা: গভর্নর
বিদেশে চিকিৎসায় বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে বাংলাদেশিরা: গভর্নর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আ.লীগ নেতা আশুতোষ চাকমা তিন দিনের রিমান্ডে
আ.লীগ নেতা আশুতোষ চাকমা তিন দিনের রিমান্ডে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় টিভি চ্যানেল বন্ধের রিটের শুনানি জানুয়ারিতে : হাইকোর্ট
ভারতীয় টিভি চ্যানেল বন্ধের রিটের শুনানি জানুয়ারিতে : হাইকোর্ট

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৪
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ঘূর্ণিঝড় চিডোর আঘাতে ফ্রান্সে নিহত ১৪
ঘূর্ণিঝড় চিডোর আঘাতে ফ্রান্সে নিহত ১৪

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা