শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার

যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা পরিবেশ বিশ্লেষক লেস্টার ব্রাউন ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত তাঁর এক বইয়ে প্রশ্ন রেখেছিলেন, Who will feed china? এই প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত এখন সবাই জানি। চীন শুধু নিজেদের অর্থাৎ ১৪০ কোটি মানুষের খাদ্যই উৎপাদন করে না, সারা বিশ্বে খাদ্য রপ্তানিতে প্রথম এই দেশটি বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। যিনি এই প্রশ্নের উত্তর প্রথম দিয়েছিলেন নিজের কাজের মধ্য দিয়ে তিনি চীনের হাইব্রিড ধানের জনক খ্যাত কৃষিবিজ্ঞানী ইউয়ান লং পিং। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে প্রথম চীন সফরে ইউয়ান লং পিংয়ের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘ কথোপকথনে বুঝতে পেরেছি ধ্যানী এই লোকটি নিজের কাজে সম্পূর্ণ আত্মনিয়োগ করেছেন। বয়সে প্রবীণ হলেও চিন্তায় এবং কাজে চিরতরুণ ইউয়ান লং পিং পৃথিবীর খাদ্য নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। এরপর আরও তিনবার তাঁর সাক্ষাৎ লাভের সুযোগ হয়। শেষবার তিনি সিফোর টাইপ ধান নিয়ে গবেষণা করছিলেন। আমাকে বলেছিলেন, যে দেশ যত বেশি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে বিনিয়োগ করবে, ভবিষ্যতে সেই দেশই তত এগিয়ে থাকবে।

পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ মানুষ বসবাস করে চীনে। অথচ সেখানে ৮ শতাংশ রয়েছে আবাদি জমি এবং ব্যবহার উপযোগী পানি রয়েছে মাত্র ৫ শতাংশ। আর তা দিয়েই চীনারা নিজেদের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর দেওয়া তথ্যমতে চীন তাদের চাহিদার ৯৫ শতাংশ খাদ্যের চাহিদা নিজেদের কৃষি দিয়েই পূরণ করেছে। আর এই সক্ষমতা অর্জন মূলত কৃষিপ্রযুক্তি উন্নতকরণ ও গবেষণার ফল।

যা হোক, এ বছর অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের চাংসায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী। চায়না অ্যাগ্রিকালচার অ্যাগ্রো মেশিনারিজ অ্যাসোসিয়েশন, চায়না অ্যাগ্রিকালচারাল ম্যাকানাইজেশন অ্যাসোসিয়েশন এবং চায়না অ্যাগ্রিকালচার মেশিনারিজ ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর তিন দিনের এই মেলা আয়োজন করে। গত বছরের এই সময়ে উহানে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। সেবারও আমি উপস্থিত ছিলাম। চীন অর্থনৈতিকভাবে এত দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে যে তা না দেখলে বর্ণনায় বোঝানো কঠিন। চারদিকে নতুন নতুন সব স্থাপনা। আকাশছোঁয়া অট্টালিকার পর অট্টালিকা। বিমান থেকে যখন চীনের বিভিন্ন শহর দেখছিলাম, মনে হচ্ছিল যেন অট্টালিকার এক উদ্যানের ওপর দিয়ে ভেসে চলেছি। রাস্তাঘাট প্রশস্ত ও সুন্দর। চীন যে বিশাল জনসংখ্যার এক দেশ, রাস্তাঘাটে লোকজনের উপস্থিতি দেখে তা মনে হয়নি। ছিমছাম গোছানো নতুন এক সভ্যতার জানান দিচ্ছে চীন।

তিন দিনের কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে ৫০টি দেশ। স্বভাবতই মেলার অধিকাংশ জুড়ে ছিল আয়োজক দেশ চীনের কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। তাদের স্টলগুলো ঘুরে বিস্মিত হতে হয়। যন্ত্র নিয়ে গবেষণা করে আমূল পরিবর্তন করে দিয়েছে যন্ত্রপাতির আকার ও আকৃতির। পরিবর্তন শুধু আকার ও আকৃতিতেই নয়, অনেক যন্ত্রে যুক্ত করা হয়েছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা। ড্রোন দিয়ে সার ও কীটনাশক প্রয়োগের মতো যন্ত্রের কথা তো গত বছরই বলেছি। এবার দেখি তাতে যুক্ত হয়েছে সার বা কীটনাশক প্রয়োগের আগে পরিমাপের বিষয়-আশয়ও। এবার একেবারে নতুন একটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কৃষিযন্ত্র চোখে পড়ল তা হচ্ছে, জমিতে ঠিক কোন অংশের ফসল নষ্ট হয়েছে পোকার কারণে ঠিক ওই অংশ খুঁজে বের করে সে অংশেই ওষুধ প্রয়োগে সক্ষম।

মেলায় অংশ নিয়েছে প্রায় তিন হাজার ম্যানুফেকচারার কোম্পানি। এ ছাড়াও ৫০ হাজারের মতো ব্যবসায়ী এসেছেন। আছেন লাখ লাখ উদ্যোক্তা পর্যটক। কৃষি শিল্পায়নে প্রয়োজনীয় বিশালাকারের যন্ত্রপাতির পাশাপাশি মেলায় ছিল ক্ষুদ্র আকারে কৃষির জন্য নানা উপকরণ। এক্সপো সেন্টারের বিশাল প্রান্তরজুড়ে ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির বিভিন্ন স্টল। ক্রেতারা ঘুরে ঘুরে খুঁজে নিচ্ছে নিজেদের প্রয়োজনীয় উপকরণ। কৃষি উৎপাদন তথা কৃষি অর্থনীতির বহুমুখী উন্নয়নের জন্য এই ধরনের আয়োজন নিঃসন্দেহে ইতিবাচক। উন্নত দেশগুলোতে যন্ত্রের ব্যবহার ছাড়া কৃষিকাজের কথা ভাবতেও পারে না। এ ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল কিংবা অনুন্নত দেশগুলো পিছিয়ে আছে নানা কারণে। তাই বিশাল এই প্রদর্শনীর অংশগ্রহণকারীদের কাছে বাংলাদেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাজার। মেলায় বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অনেক উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অ্যাগ্রিকারচারাল মেশিনারি ম্যানুফেকচারারস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট আলিমুল এহসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘চীন সরকার নীতি সহায়তা দিয়ে যেভাবে তাদের কৃষিযন্ত্র উৎপাদন শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তা আমাদের জন্য অনুসরণীয়।’ মেলার তৃতীয় দিন দেশ-বিদেশের সাংবাদিকদের কাছে এবারকার মেলার সার্বিক দিক তুলে ধরেন ক্যামডার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। তাঁরা সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। ক্যামডার চেয়ারম্যান ফ্যান জিয়ান হুয়া বলেন, ‘সারা পৃথিবীতেই কৃষিকাজে যন্ত্র ব্যবহারের চাহিদা বাড়ছে। আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই, এশিয়ায় যে পরিমাণ ট্রাক্টর ব্যবহার হয় তার অর্ধেকই কিন্তু চীনে উৎপাদিত। বাংলাদেশেও কৃষিযন্ত্রের বাজার প্রসার হচ্ছে।’ নামে ‘কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী’ হলেও এটা শুধু কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী নয়। রীতিমতো কৃষি সম্মিলন। কৃষিবিষয়ক তথ্যপ্রযুক্তি থেকে শুরু করে কৃষি নিয়ে যাঁরা গবেষণা করেন এবং কৃষি যাঁদের চিন্তাজুড়ে তাঁদের মিলনমেলাও।

সারা বিশ্বের কৃষি এক দ্রুত পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অধিক উৎপাদন করতে গিয়ে নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্ন উঠছে। সারা বিশ্বই ঝুঁকে পড়েছে যান্ত্রিক কৃষির দিকে। এর বিকল্পও নেই। ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ করতে গিয়ে দেখেছি সব কৃষকের এক অভিযোগ, কৃষিশ্রমিক পাওয়া যায় না। কৃষিশ্রমিক সংকট বাংলাদেশের কৃষির বড় একটি সমস্যা। এ সমস্যা নিরসনে যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া আর কোনো পথ দেখি না। জাপানের প্রবীণ সাংবাদিক ইয়োশিসুকে কিশিদার সঙ্গে কথা হয় দীর্ঘ সময়। শুনছিলাম তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জাপানের কৃষি ও কৃষকের গল্প। ইয়োশিসুকেকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তোমার দেশে বর্তমানে অধিকাংশ কৃষকের বয়স ৬৫-এর ওপরে। তাঁদের পক্ষে তো ভারী কাজ করা সম্ভব নয়। এ সমস্যা তোমরা কীভাবে মোকাবিলা করছ? উত্তরে ইয়োশিসুকে বলছিলেন, ‘এ কারণে আমাদের কৃষি সম্পূর্ণ যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া আর চলবে না। খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে... ইত্যাদি। এ কারণে জাপান সরকার কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এ ব্যাপারে রাষ্ট্রকে একটি বড় ধরনের বিনিয়োগ করতে হচ্ছে। আর এটি বর্তমানে জাপানের জন্য বড় ধরনের একটি অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করছে। আমি জানি না, আমরা কতটুকু এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাব!’

খাদ্যনিরাপত্তা বা নিরাপদ খাদ্য দুই প্রশ্নেই যান্ত্রিক কৃষির কোনো বিকল্প নেই। আজকের দিনে কৃষি যন্ত্রগুলো অনেক বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ও স্মার্ট করে গড়ে তোলার পেছনে রয়েছে সুদূরপ্রসারী গবেষণা। এ ক্ষেত্রে উন্নত বিশ^ যতটা গুরুত্ব পাচ্ছে, উন্নয়নশীল কিংবা অনুন্নত বিশ^ ততটা গুরুত্ব পাচ্ছে না। কৃষিযন্ত্রের উদ্ভাবন, উন্নয়ন ও গবেষণার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁরা যেন উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোর কথা বেশি বিবেচনায় রাখে সে বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রশ্ন রেখেছিলাম ক্যামডার আন্তর্জাতিক বিভাগের প্রধান আলেকজান্ডার সানের কাছে। তিনিও স্বীকার করেছেন, এই সমস্যা শুধু উন্নয়নশীল বা অনুন্নত দেশে নয়, খোদ চীনেও রয়েছে। তাই তাঁরাও ভাবছেন ক্ষুদ্র কৃষক তথা ছোট আকারে যাঁরা কৃষিকাজ করেন তাদের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্র প্রস্তুতকরণের কথা।

চীনে বৃহদাকারে কৃষি ব্যবস্থাপনার সূচনা ধরা যায় ১৯৭৮ সালে গ্রামাঞ্চলে সমষ্টিগত মালিকানা কাঠামো প্রবর্তনের পর থেকেই। এর ফলে কৃষক উপকৃত হয়েছে। খাদ্যশস্য উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, ঠিক তেমনভাবে কৃষি কাঠামোর ক্রমাগত উৎকর্ষ সাধন ত্বরান্বিত হয়েছে। চীনের কৃষি সাফল্যের এই বিস্ফোরণের আর একটি কারণ ইন্টারনেট। চীনের প্রায় শতভাগ এলাকা এখন ইন্টারনেটের আওতায়। আর কৃষিকেও তারা সফলভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছে ই-কমার্সে। চীনের কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী চীনের প্রায় ৩০০০ সাইটে অনলাইনে কৃষিপণ্য কেনাবেচা হয়।

অনলাইনে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষি যন্ত্রপাতি, বীজ, সার ইত্যাদির পাশাপাশি কৃষক সরাসরি তাঁদের উৎপাদিত খাদ্যশস্য বিক্রি করতে পারছে। শুধু তা-ই না, কৃষকদের ঋণ সেবা প্রদান এবং কিস্তিতে কেনাকাটা করার ব্যবস্থাও রয়েছে।

বাংলাদেশে প্রতিটি ইউনিয়নে রয়েছে ডিজিটাল সেন্টার। ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান করার সময় আমি লক্ষ করেছি শতকরা প্রায় ৬৫ ভাগ কৃষক ডিজিটাল সেন্টারের কথা জানেন। তবে তারা সেখানে যান জন্মসনদ নিতে। শতকরা পাঁচজন কৃষকও সেখান থেকে তথ্যসেবা নিতে যান না। তাঁরা জানেন না সেখান থেকে কৃষিতথ্য সেবা পাওয়া যায়। ই-কমার্স বা মোবাইল কমার্সের আওতায় বাংলাদেশের সাধারণ কৃষকদের আনা গেলে বাংলাদেশের কৃষিও পাল্টে যাবে। বিস্ফোরিত হবে কৃষি অর্থনীতি। আমাদের মাটির উর্বরতা আর সেচের পানির পর্যাপ্ততার আশীর্বাদ কাজে লাগিয়ে আমরাও কৃষি উন্নয়ন যাত্রাকে করতে পারি আরও বেগবান। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশেও কৃষি যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই। আমাদের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবন করতে হবে। এখন অবধি আমাদের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকরী কোনো যন্ত্র দৃশ্যমান হতে দেখছি না, যতটা ব্যক্তি পর্যায়ে বিভিন্ন কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টা দৃশ্যমান। সরকারি ও ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে আমি বিশ্বাস করি, একদিন বাংলাদেশেই সূচিত হবে বিশ্বকৃষির বিস্ময়জাগানিয়া উন্নয়ন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন