শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার

যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা পরিবেশ বিশ্লেষক লেস্টার ব্রাউন ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত তাঁর এক বইয়ে প্রশ্ন রেখেছিলেন, Who will feed china? এই প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত এখন সবাই জানি। চীন শুধু নিজেদের অর্থাৎ ১৪০ কোটি মানুষের খাদ্যই উৎপাদন করে না, সারা বিশ্বে খাদ্য রপ্তানিতে প্রথম এই দেশটি বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। যিনি এই প্রশ্নের উত্তর প্রথম দিয়েছিলেন নিজের কাজের মধ্য দিয়ে তিনি চীনের হাইব্রিড ধানের জনক খ্যাত কৃষিবিজ্ঞানী ইউয়ান লং পিং। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে প্রথম চীন সফরে ইউয়ান লং পিংয়ের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘ কথোপকথনে বুঝতে পেরেছি ধ্যানী এই লোকটি নিজের কাজে সম্পূর্ণ আত্মনিয়োগ করেছেন। বয়সে প্রবীণ হলেও চিন্তায় এবং কাজে চিরতরুণ ইউয়ান লং পিং পৃথিবীর খাদ্য নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। এরপর আরও তিনবার তাঁর সাক্ষাৎ লাভের সুযোগ হয়। শেষবার তিনি সিফোর টাইপ ধান নিয়ে গবেষণা করছিলেন। আমাকে বলেছিলেন, যে দেশ যত বেশি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে বিনিয়োগ করবে, ভবিষ্যতে সেই দেশই তত এগিয়ে থাকবে।

পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ মানুষ বসবাস করে চীনে। অথচ সেখানে ৮ শতাংশ রয়েছে আবাদি জমি এবং ব্যবহার উপযোগী পানি রয়েছে মাত্র ৫ শতাংশ। আর তা দিয়েই চীনারা নিজেদের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর দেওয়া তথ্যমতে চীন তাদের চাহিদার ৯৫ শতাংশ খাদ্যের চাহিদা নিজেদের কৃষি দিয়েই পূরণ করেছে। আর এই সক্ষমতা অর্জন মূলত কৃষিপ্রযুক্তি উন্নতকরণ ও গবেষণার ফল।

যা হোক, এ বছর অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের চাংসায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী। চায়না অ্যাগ্রিকালচার অ্যাগ্রো মেশিনারিজ অ্যাসোসিয়েশন, চায়না অ্যাগ্রিকালচারাল ম্যাকানাইজেশন অ্যাসোসিয়েশন এবং চায়না অ্যাগ্রিকালচার মেশিনারিজ ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর তিন দিনের এই মেলা আয়োজন করে। গত বছরের এই সময়ে উহানে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। সেবারও আমি উপস্থিত ছিলাম। চীন অর্থনৈতিকভাবে এত দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে যে তা না দেখলে বর্ণনায় বোঝানো কঠিন। চারদিকে নতুন নতুন সব স্থাপনা। আকাশছোঁয়া অট্টালিকার পর অট্টালিকা। বিমান থেকে যখন চীনের বিভিন্ন শহর দেখছিলাম, মনে হচ্ছিল যেন অট্টালিকার এক উদ্যানের ওপর দিয়ে ভেসে চলেছি। রাস্তাঘাট প্রশস্ত ও সুন্দর। চীন যে বিশাল জনসংখ্যার এক দেশ, রাস্তাঘাটে লোকজনের উপস্থিতি দেখে তা মনে হয়নি। ছিমছাম গোছানো নতুন এক সভ্যতার জানান দিচ্ছে চীন।

তিন দিনের কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে ৫০টি দেশ। স্বভাবতই মেলার অধিকাংশ জুড়ে ছিল আয়োজক দেশ চীনের কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। তাদের স্টলগুলো ঘুরে বিস্মিত হতে হয়। যন্ত্র নিয়ে গবেষণা করে আমূল পরিবর্তন করে দিয়েছে যন্ত্রপাতির আকার ও আকৃতির। পরিবর্তন শুধু আকার ও আকৃতিতেই নয়, অনেক যন্ত্রে যুক্ত করা হয়েছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা। ড্রোন দিয়ে সার ও কীটনাশক প্রয়োগের মতো যন্ত্রের কথা তো গত বছরই বলেছি। এবার দেখি তাতে যুক্ত হয়েছে সার বা কীটনাশক প্রয়োগের আগে পরিমাপের বিষয়-আশয়ও। এবার একেবারে নতুন একটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কৃষিযন্ত্র চোখে পড়ল তা হচ্ছে, জমিতে ঠিক কোন অংশের ফসল নষ্ট হয়েছে পোকার কারণে ঠিক ওই অংশ খুঁজে বের করে সে অংশেই ওষুধ প্রয়োগে সক্ষম।

মেলায় অংশ নিয়েছে প্রায় তিন হাজার ম্যানুফেকচারার কোম্পানি। এ ছাড়াও ৫০ হাজারের মতো ব্যবসায়ী এসেছেন। আছেন লাখ লাখ উদ্যোক্তা পর্যটক। কৃষি শিল্পায়নে প্রয়োজনীয় বিশালাকারের যন্ত্রপাতির পাশাপাশি মেলায় ছিল ক্ষুদ্র আকারে কৃষির জন্য নানা উপকরণ। এক্সপো সেন্টারের বিশাল প্রান্তরজুড়ে ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির বিভিন্ন স্টল। ক্রেতারা ঘুরে ঘুরে খুঁজে নিচ্ছে নিজেদের প্রয়োজনীয় উপকরণ। কৃষি উৎপাদন তথা কৃষি অর্থনীতির বহুমুখী উন্নয়নের জন্য এই ধরনের আয়োজন নিঃসন্দেহে ইতিবাচক। উন্নত দেশগুলোতে যন্ত্রের ব্যবহার ছাড়া কৃষিকাজের কথা ভাবতেও পারে না। এ ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল কিংবা অনুন্নত দেশগুলো পিছিয়ে আছে নানা কারণে। তাই বিশাল এই প্রদর্শনীর অংশগ্রহণকারীদের কাছে বাংলাদেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাজার। মেলায় বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অনেক উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অ্যাগ্রিকারচারাল মেশিনারি ম্যানুফেকচারারস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট আলিমুল এহসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘চীন সরকার নীতি সহায়তা দিয়ে যেভাবে তাদের কৃষিযন্ত্র উৎপাদন শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তা আমাদের জন্য অনুসরণীয়।’ মেলার তৃতীয় দিন দেশ-বিদেশের সাংবাদিকদের কাছে এবারকার মেলার সার্বিক দিক তুলে ধরেন ক্যামডার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। তাঁরা সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। ক্যামডার চেয়ারম্যান ফ্যান জিয়ান হুয়া বলেন, ‘সারা পৃথিবীতেই কৃষিকাজে যন্ত্র ব্যবহারের চাহিদা বাড়ছে। আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই, এশিয়ায় যে পরিমাণ ট্রাক্টর ব্যবহার হয় তার অর্ধেকই কিন্তু চীনে উৎপাদিত। বাংলাদেশেও কৃষিযন্ত্রের বাজার প্রসার হচ্ছে।’ নামে ‘কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী’ হলেও এটা শুধু কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী নয়। রীতিমতো কৃষি সম্মিলন। কৃষিবিষয়ক তথ্যপ্রযুক্তি থেকে শুরু করে কৃষি নিয়ে যাঁরা গবেষণা করেন এবং কৃষি যাঁদের চিন্তাজুড়ে তাঁদের মিলনমেলাও।

সারা বিশ্বের কৃষি এক দ্রুত পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অধিক উৎপাদন করতে গিয়ে নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্ন উঠছে। সারা বিশ্বই ঝুঁকে পড়েছে যান্ত্রিক কৃষির দিকে। এর বিকল্পও নেই। ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ করতে গিয়ে দেখেছি সব কৃষকের এক অভিযোগ, কৃষিশ্রমিক পাওয়া যায় না। কৃষিশ্রমিক সংকট বাংলাদেশের কৃষির বড় একটি সমস্যা। এ সমস্যা নিরসনে যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া আর কোনো পথ দেখি না। জাপানের প্রবীণ সাংবাদিক ইয়োশিসুকে কিশিদার সঙ্গে কথা হয় দীর্ঘ সময়। শুনছিলাম তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জাপানের কৃষি ও কৃষকের গল্প। ইয়োশিসুকেকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তোমার দেশে বর্তমানে অধিকাংশ কৃষকের বয়স ৬৫-এর ওপরে। তাঁদের পক্ষে তো ভারী কাজ করা সম্ভব নয়। এ সমস্যা তোমরা কীভাবে মোকাবিলা করছ? উত্তরে ইয়োশিসুকে বলছিলেন, ‘এ কারণে আমাদের কৃষি সম্পূর্ণ যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া আর চলবে না। খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে... ইত্যাদি। এ কারণে জাপান সরকার কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এ ব্যাপারে রাষ্ট্রকে একটি বড় ধরনের বিনিয়োগ করতে হচ্ছে। আর এটি বর্তমানে জাপানের জন্য বড় ধরনের একটি অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করছে। আমি জানি না, আমরা কতটুকু এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাব!’

খাদ্যনিরাপত্তা বা নিরাপদ খাদ্য দুই প্রশ্নেই যান্ত্রিক কৃষির কোনো বিকল্প নেই। আজকের দিনে কৃষি যন্ত্রগুলো অনেক বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ও স্মার্ট করে গড়ে তোলার পেছনে রয়েছে সুদূরপ্রসারী গবেষণা। এ ক্ষেত্রে উন্নত বিশ^ যতটা গুরুত্ব পাচ্ছে, উন্নয়নশীল কিংবা অনুন্নত বিশ^ ততটা গুরুত্ব পাচ্ছে না। কৃষিযন্ত্রের উদ্ভাবন, উন্নয়ন ও গবেষণার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁরা যেন উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোর কথা বেশি বিবেচনায় রাখে সে বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রশ্ন রেখেছিলাম ক্যামডার আন্তর্জাতিক বিভাগের প্রধান আলেকজান্ডার সানের কাছে। তিনিও স্বীকার করেছেন, এই সমস্যা শুধু উন্নয়নশীল বা অনুন্নত দেশে নয়, খোদ চীনেও রয়েছে। তাই তাঁরাও ভাবছেন ক্ষুদ্র কৃষক তথা ছোট আকারে যাঁরা কৃষিকাজ করেন তাদের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্র প্রস্তুতকরণের কথা।

চীনে বৃহদাকারে কৃষি ব্যবস্থাপনার সূচনা ধরা যায় ১৯৭৮ সালে গ্রামাঞ্চলে সমষ্টিগত মালিকানা কাঠামো প্রবর্তনের পর থেকেই। এর ফলে কৃষক উপকৃত হয়েছে। খাদ্যশস্য উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, ঠিক তেমনভাবে কৃষি কাঠামোর ক্রমাগত উৎকর্ষ সাধন ত্বরান্বিত হয়েছে। চীনের কৃষি সাফল্যের এই বিস্ফোরণের আর একটি কারণ ইন্টারনেট। চীনের প্রায় শতভাগ এলাকা এখন ইন্টারনেটের আওতায়। আর কৃষিকেও তারা সফলভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছে ই-কমার্সে। চীনের কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী চীনের প্রায় ৩০০০ সাইটে অনলাইনে কৃষিপণ্য কেনাবেচা হয়।

অনলাইনে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষি যন্ত্রপাতি, বীজ, সার ইত্যাদির পাশাপাশি কৃষক সরাসরি তাঁদের উৎপাদিত খাদ্যশস্য বিক্রি করতে পারছে। শুধু তা-ই না, কৃষকদের ঋণ সেবা প্রদান এবং কিস্তিতে কেনাকাটা করার ব্যবস্থাও রয়েছে।

বাংলাদেশে প্রতিটি ইউনিয়নে রয়েছে ডিজিটাল সেন্টার। ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান করার সময় আমি লক্ষ করেছি শতকরা প্রায় ৬৫ ভাগ কৃষক ডিজিটাল সেন্টারের কথা জানেন। তবে তারা সেখানে যান জন্মসনদ নিতে। শতকরা পাঁচজন কৃষকও সেখান থেকে তথ্যসেবা নিতে যান না। তাঁরা জানেন না সেখান থেকে কৃষিতথ্য সেবা পাওয়া যায়। ই-কমার্স বা মোবাইল কমার্সের আওতায় বাংলাদেশের সাধারণ কৃষকদের আনা গেলে বাংলাদেশের কৃষিও পাল্টে যাবে। বিস্ফোরিত হবে কৃষি অর্থনীতি। আমাদের মাটির উর্বরতা আর সেচের পানির পর্যাপ্ততার আশীর্বাদ কাজে লাগিয়ে আমরাও কৃষি উন্নয়ন যাত্রাকে করতে পারি আরও বেগবান। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশেও কৃষি যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই। আমাদের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবন করতে হবে। এখন অবধি আমাদের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকরী কোনো যন্ত্র দৃশ্যমান হতে দেখছি না, যতটা ব্যক্তি পর্যায়ে বিভিন্ন কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টা দৃশ্যমান। সরকারি ও ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে আমি বিশ্বাস করি, একদিন বাংলাদেশেই সূচিত হবে বিশ্বকৃষির বিস্ময়জাগানিয়া উন্নয়ন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা