শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার

যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা পরিবেশ বিশ্লেষক লেস্টার ব্রাউন ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত তাঁর এক বইয়ে প্রশ্ন রেখেছিলেন, Who will feed china? এই প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত এখন সবাই জানি। চীন শুধু নিজেদের অর্থাৎ ১৪০ কোটি মানুষের খাদ্যই উৎপাদন করে না, সারা বিশ্বে খাদ্য রপ্তানিতে প্রথম এই দেশটি বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। যিনি এই প্রশ্নের উত্তর প্রথম দিয়েছিলেন নিজের কাজের মধ্য দিয়ে তিনি চীনের হাইব্রিড ধানের জনক খ্যাত কৃষিবিজ্ঞানী ইউয়ান লং পিং। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে প্রথম চীন সফরে ইউয়ান লং পিংয়ের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘ কথোপকথনে বুঝতে পেরেছি ধ্যানী এই লোকটি নিজের কাজে সম্পূর্ণ আত্মনিয়োগ করেছেন। বয়সে প্রবীণ হলেও চিন্তায় এবং কাজে চিরতরুণ ইউয়ান লং পিং পৃথিবীর খাদ্য নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। এরপর আরও তিনবার তাঁর সাক্ষাৎ লাভের সুযোগ হয়। শেষবার তিনি সিফোর টাইপ ধান নিয়ে গবেষণা করছিলেন। আমাকে বলেছিলেন, যে দেশ যত বেশি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে বিনিয়োগ করবে, ভবিষ্যতে সেই দেশই তত এগিয়ে থাকবে।

পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ মানুষ বসবাস করে চীনে। অথচ সেখানে ৮ শতাংশ রয়েছে আবাদি জমি এবং ব্যবহার উপযোগী পানি রয়েছে মাত্র ৫ শতাংশ। আর তা দিয়েই চীনারা নিজেদের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর দেওয়া তথ্যমতে চীন তাদের চাহিদার ৯৫ শতাংশ খাদ্যের চাহিদা নিজেদের কৃষি দিয়েই পূরণ করেছে। আর এই সক্ষমতা অর্জন মূলত কৃষিপ্রযুক্তি উন্নতকরণ ও গবেষণার ফল।

যা হোক, এ বছর অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের চাংসায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী। চায়না অ্যাগ্রিকালচার অ্যাগ্রো মেশিনারিজ অ্যাসোসিয়েশন, চায়না অ্যাগ্রিকালচারাল ম্যাকানাইজেশন অ্যাসোসিয়েশন এবং চায়না অ্যাগ্রিকালচার মেশিনারিজ ডিস্ট্রিবিউশন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে ২৬ থেকে ২৮ অক্টোবর তিন দিনের এই মেলা আয়োজন করে। গত বছরের এই সময়ে উহানে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। সেবারও আমি উপস্থিত ছিলাম। চীন অর্থনৈতিকভাবে এত দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে যে তা না দেখলে বর্ণনায় বোঝানো কঠিন। চারদিকে নতুন নতুন সব স্থাপনা। আকাশছোঁয়া অট্টালিকার পর অট্টালিকা। বিমান থেকে যখন চীনের বিভিন্ন শহর দেখছিলাম, মনে হচ্ছিল যেন অট্টালিকার এক উদ্যানের ওপর দিয়ে ভেসে চলেছি। রাস্তাঘাট প্রশস্ত ও সুন্দর। চীন যে বিশাল জনসংখ্যার এক দেশ, রাস্তাঘাটে লোকজনের উপস্থিতি দেখে তা মনে হয়নি। ছিমছাম গোছানো নতুন এক সভ্যতার জানান দিচ্ছে চীন।

তিন দিনের কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে ৫০টি দেশ। স্বভাবতই মেলার অধিকাংশ জুড়ে ছিল আয়োজক দেশ চীনের কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। তাদের স্টলগুলো ঘুরে বিস্মিত হতে হয়। যন্ত্র নিয়ে গবেষণা করে আমূল পরিবর্তন করে দিয়েছে যন্ত্রপাতির আকার ও আকৃতির। পরিবর্তন শুধু আকার ও আকৃতিতেই নয়, অনেক যন্ত্রে যুক্ত করা হয়েছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা। ড্রোন দিয়ে সার ও কীটনাশক প্রয়োগের মতো যন্ত্রের কথা তো গত বছরই বলেছি। এবার দেখি তাতে যুক্ত হয়েছে সার বা কীটনাশক প্রয়োগের আগে পরিমাপের বিষয়-আশয়ও। এবার একেবারে নতুন একটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কৃষিযন্ত্র চোখে পড়ল তা হচ্ছে, জমিতে ঠিক কোন অংশের ফসল নষ্ট হয়েছে পোকার কারণে ঠিক ওই অংশ খুঁজে বের করে সে অংশেই ওষুধ প্রয়োগে সক্ষম।

মেলায় অংশ নিয়েছে প্রায় তিন হাজার ম্যানুফেকচারার কোম্পানি। এ ছাড়াও ৫০ হাজারের মতো ব্যবসায়ী এসেছেন। আছেন লাখ লাখ উদ্যোক্তা পর্যটক। কৃষি শিল্পায়নে প্রয়োজনীয় বিশালাকারের যন্ত্রপাতির পাশাপাশি মেলায় ছিল ক্ষুদ্র আকারে কৃষির জন্য নানা উপকরণ। এক্সপো সেন্টারের বিশাল প্রান্তরজুড়ে ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির বিভিন্ন স্টল। ক্রেতারা ঘুরে ঘুরে খুঁজে নিচ্ছে নিজেদের প্রয়োজনীয় উপকরণ। কৃষি উৎপাদন তথা কৃষি অর্থনীতির বহুমুখী উন্নয়নের জন্য এই ধরনের আয়োজন নিঃসন্দেহে ইতিবাচক। উন্নত দেশগুলোতে যন্ত্রের ব্যবহার ছাড়া কৃষিকাজের কথা ভাবতেও পারে না। এ ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল কিংবা অনুন্নত দেশগুলো পিছিয়ে আছে নানা কারণে। তাই বিশাল এই প্রদর্শনীর অংশগ্রহণকারীদের কাছে বাংলাদেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাজার। মেলায় বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অনেক উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অ্যাগ্রিকারচারাল মেশিনারি ম্যানুফেকচারারস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট আলিমুল এহসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘চীন সরকার নীতি সহায়তা দিয়ে যেভাবে তাদের কৃষিযন্ত্র উৎপাদন শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তা আমাদের জন্য অনুসরণীয়।’ মেলার তৃতীয় দিন দেশ-বিদেশের সাংবাদিকদের কাছে এবারকার মেলার সার্বিক দিক তুলে ধরেন ক্যামডার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। তাঁরা সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। ক্যামডার চেয়ারম্যান ফ্যান জিয়ান হুয়া বলেন, ‘সারা পৃথিবীতেই কৃষিকাজে যন্ত্র ব্যবহারের চাহিদা বাড়ছে। আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই, এশিয়ায় যে পরিমাণ ট্রাক্টর ব্যবহার হয় তার অর্ধেকই কিন্তু চীনে উৎপাদিত। বাংলাদেশেও কৃষিযন্ত্রের বাজার প্রসার হচ্ছে।’ নামে ‘কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী’ হলেও এটা শুধু কৃষি যন্ত্রপাতির প্রদর্শনী নয়। রীতিমতো কৃষি সম্মিলন। কৃষিবিষয়ক তথ্যপ্রযুক্তি থেকে শুরু করে কৃষি নিয়ে যাঁরা গবেষণা করেন এবং কৃষি যাঁদের চিন্তাজুড়ে তাঁদের মিলনমেলাও।

সারা বিশ্বের কৃষি এক দ্রুত পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অধিক উৎপাদন করতে গিয়ে নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্ন উঠছে। সারা বিশ্বই ঝুঁকে পড়েছে যান্ত্রিক কৃষির দিকে। এর বিকল্পও নেই। ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ করতে গিয়ে দেখেছি সব কৃষকের এক অভিযোগ, কৃষিশ্রমিক পাওয়া যায় না। কৃষিশ্রমিক সংকট বাংলাদেশের কৃষির বড় একটি সমস্যা। এ সমস্যা নিরসনে যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া আর কোনো পথ দেখি না। জাপানের প্রবীণ সাংবাদিক ইয়োশিসুকে কিশিদার সঙ্গে কথা হয় দীর্ঘ সময়। শুনছিলাম তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জাপানের কৃষি ও কৃষকের গল্প। ইয়োশিসুকেকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তোমার দেশে বর্তমানে অধিকাংশ কৃষকের বয়স ৬৫-এর ওপরে। তাঁদের পক্ষে তো ভারী কাজ করা সম্ভব নয়। এ সমস্যা তোমরা কীভাবে মোকাবিলা করছ? উত্তরে ইয়োশিসুকে বলছিলেন, ‘এ কারণে আমাদের কৃষি সম্পূর্ণ যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া আর চলবে না। খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে... ইত্যাদি। এ কারণে জাপান সরকার কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এ ব্যাপারে রাষ্ট্রকে একটি বড় ধরনের বিনিয়োগ করতে হচ্ছে। আর এটি বর্তমানে জাপানের জন্য বড় ধরনের একটি অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করছে। আমি জানি না, আমরা কতটুকু এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাব!’

খাদ্যনিরাপত্তা বা নিরাপদ খাদ্য দুই প্রশ্নেই যান্ত্রিক কৃষির কোনো বিকল্প নেই। আজকের দিনে কৃষি যন্ত্রগুলো অনেক বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ও স্মার্ট করে গড়ে তোলার পেছনে রয়েছে সুদূরপ্রসারী গবেষণা। এ ক্ষেত্রে উন্নত বিশ^ যতটা গুরুত্ব পাচ্ছে, উন্নয়নশীল কিংবা অনুন্নত বিশ^ ততটা গুরুত্ব পাচ্ছে না। কৃষিযন্ত্রের উদ্ভাবন, উন্নয়ন ও গবেষণার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁরা যেন উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোর কথা বেশি বিবেচনায় রাখে সে বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রশ্ন রেখেছিলাম ক্যামডার আন্তর্জাতিক বিভাগের প্রধান আলেকজান্ডার সানের কাছে। তিনিও স্বীকার করেছেন, এই সমস্যা শুধু উন্নয়নশীল বা অনুন্নত দেশে নয়, খোদ চীনেও রয়েছে। তাই তাঁরাও ভাবছেন ক্ষুদ্র কৃষক তথা ছোট আকারে যাঁরা কৃষিকাজ করেন তাদের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্র প্রস্তুতকরণের কথা।

চীনে বৃহদাকারে কৃষি ব্যবস্থাপনার সূচনা ধরা যায় ১৯৭৮ সালে গ্রামাঞ্চলে সমষ্টিগত মালিকানা কাঠামো প্রবর্তনের পর থেকেই। এর ফলে কৃষক উপকৃত হয়েছে। খাদ্যশস্য উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, ঠিক তেমনভাবে কৃষি কাঠামোর ক্রমাগত উৎকর্ষ সাধন ত্বরান্বিত হয়েছে। চীনের কৃষি সাফল্যের এই বিস্ফোরণের আর একটি কারণ ইন্টারনেট। চীনের প্রায় শতভাগ এলাকা এখন ইন্টারনেটের আওতায়। আর কৃষিকেও তারা সফলভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছে ই-কমার্সে। চীনের কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী চীনের প্রায় ৩০০০ সাইটে অনলাইনে কৃষিপণ্য কেনাবেচা হয়।

অনলাইনে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষি যন্ত্রপাতি, বীজ, সার ইত্যাদির পাশাপাশি কৃষক সরাসরি তাঁদের উৎপাদিত খাদ্যশস্য বিক্রি করতে পারছে। শুধু তা-ই না, কৃষকদের ঋণ সেবা প্রদান এবং কিস্তিতে কেনাকাটা করার ব্যবস্থাও রয়েছে।

বাংলাদেশে প্রতিটি ইউনিয়নে রয়েছে ডিজিটাল সেন্টার। ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান করার সময় আমি লক্ষ করেছি শতকরা প্রায় ৬৫ ভাগ কৃষক ডিজিটাল সেন্টারের কথা জানেন। তবে তারা সেখানে যান জন্মসনদ নিতে। শতকরা পাঁচজন কৃষকও সেখান থেকে তথ্যসেবা নিতে যান না। তাঁরা জানেন না সেখান থেকে কৃষিতথ্য সেবা পাওয়া যায়। ই-কমার্স বা মোবাইল কমার্সের আওতায় বাংলাদেশের সাধারণ কৃষকদের আনা গেলে বাংলাদেশের কৃষিও পাল্টে যাবে। বিস্ফোরিত হবে কৃষি অর্থনীতি। আমাদের মাটির উর্বরতা আর সেচের পানির পর্যাপ্ততার আশীর্বাদ কাজে লাগিয়ে আমরাও কৃষি উন্নয়ন যাত্রাকে করতে পারি আরও বেগবান। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশেও কৃষি যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই। আমাদের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবন করতে হবে। এখন অবধি আমাদের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকরী কোনো যন্ত্র দৃশ্যমান হতে দেখছি না, যতটা ব্যক্তি পর্যায়ে বিভিন্ন কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টা দৃশ্যমান। সরকারি ও ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে আমি বিশ্বাস করি, একদিন বাংলাদেশেই সূচিত হবে বিশ্বকৃষির বিস্ময়জাগানিয়া উন্নয়ন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা