শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

উজানির মা ও ভাটার টান

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
উজানির মা ও ভাটার টান

খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন বক্তৃতা করতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই মজার মজার গল্প বলতেন। কারও অসংলগ্ন কথাবার্তার উদাহরণ দিতে তিনি বলতেন “একজন কবিতা লিখল- ‘এই পাড় থাইক্কা মারলাম ছুরি, লাগল কলা গাছে/হাঁটু ফাইট্টা কান্দন আহে, চোখ গেল রে বাবা।’ এই কবিতার যেমন কোনো অর্থ নেই, আবার তার কথারও কোনো মানে নেই।” তাঁর বলা আর একটি গল্প ‘উজানির মার গল্প’। সেটা এরকম-এক গ্রামে একজন অত্যন্ত ঝগড়াটে মহিলা ছিল। পাজির পা-ঝাড়া যাকে বলে। ঝগড়াটে হিসেবে এলাকায় তার বেশ পরিচিতিও ছিল। জিহ্বা তার এতই তীক্ষè ছিল যে তার সঙ্গে কেউ লাগতে গেলে অক্ষত মান-ইজ্জত নিয়ে ফেরত আসা দুষ্কর ছিল। তাই সহজে কেউ তাকে ঘাটাতে চাইত না।  মহিলার স্বভাবের একটি বৈশিষ্ট্য ছিল-সবাই যেটা বলবে, সে তার উল্টোটা বলবে, উল্টো কাজটি করবে। মহিলার অত্যাচারে তার স্বামী ছিল অতিষ্ঠ। স্বামী যা বলত, সে করত তার বিপরীত কাজ। অর্থাৎ সে সব সময় উজানে চলত। উজানে চলার এ খাসলত দেখে গ্রামবাসী তার নাম দিয়েছিল ‘উজানির মা’। মহিলা প্রায় প্রতিদিনই স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করত। একদিন ঝগড়ার সময় ত্যক্তবিরক্ত স্বামী তাকে বেদম প্রহার করল। এরপর সে চলে গেল মাঠে কাজ করতে। এদিকে বউটি মনের দুঃখে ঝাঁপ দিল নদীতে। খবর পেয়ে স্বামী এসে বউকে খুঁজতে শুরু করল নদীর উজানের দিকে। লোকজন বলল, ‘তুমি করছ কী হে মিয়া? পানিতে ঝাঁপ দিছে, লাশ কি উজানে যাইব? ভাটিতে খোঁজ।’ বিষণ্নবদনে স্বামীটি বলল, ‘সারা জীবন যে উজান ঠেলছে, মইরা কি সে ভাটিতে যাইব?’ অনেক খোঁজাখুঁজির পর উজানে লাশ না পেয়ে লোকটি ভাটিতে খুঁজতে লাগল। মাইল দুয়েক ভাটিতে গিয়ে নদীর পাড়ের এক ঝোঁপের সঙ্গে আটকে থাকা বউটির লাশ পাওয়া গেল। তখন স্বামীটি বলতে লাগল, ‘আরে উজানির মা, সেই তো ভাইট্টান ভাইট্টাইলি, বাঁইচ্চা থাকতে ভাইট্টাইলি না।’ মোয়াজ্জেম ভাই গল্পটি বলেছিলেন, রাজধানীর মুক্তাঙ্গনে বিএনপির এক জনসভায়। গল্পটি বলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘আমাদের রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে আছেন আরেক উজানির মা। সবাই চাচ্ছে তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকার, উনি দেবেন না। সবাই বলছে একটু ভাটিতে চলেন, উনি উজান ঠেলছেন। উজানির মা, বেশি উজাইয়েন না। ভাটার টান শুরু হইলে কিন্তু রেহাই পাইবেন না। এই দেশটা তো জোয়ার-ভাটার দেশ। একটু ভাটিতে নামেন। আমাদের দাবিগুলো শোনেন, ঠান্ডা মাথায় ভাবেন, মানেন। না হলে ভাটার টানে এমন নিচে যাইবেন, আর উজানের টাইম পাইবেন না।’ এর কয়েক দিন পরে তাঁর গুলশানের বাসায় একান্ত আলাপচারিতায় তাঁকে বললাম, ‘ভাই, উজানির মা কি আদতেই ভাটার টানে পড়বে?’ মোয়াজ্জেম ভাই কয়েকটি ঐতিহাসিক ঘটনার উদাহরণ দিয়ে বললেন, “পৃথিবীর কোনো নদীতে কি চিরকাল জোয়ারই আসে? ভাটা আসে না? জোয়ার-ভাটা হয় চাঁদের অমাবস্যা-পূর্ণিমার কারণে সেটা তুমি জানো। অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তার বেঁধে দেওয়া নিয়মে। শুধু নদীর জোয়ার-ভাটা নয়, এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু তাঁরই ইচ্ছা ও ইশারায় পরিচালিত হয়। আজ হোক, কাল হোক, আমার ‘ভাতিজি’ হাসিনার নদীতে ভাটার টান আসবেই। হয়তো সেদিন আমি এই পৃথিবীতে না-ও থাকতে পারি।” আমি বললাম, ‘ভাই আমরা দোয়া করি, সেই দিনটি যেন আপনি সচক্ষে দেখতে পারেন।’ আমাদের অনেকের সে দোয়া কাজে লাগেনি। মোয়াজ্জেম ভাই ইহলোক ত্যাগ করেন ২০২২ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর। আর হাসিনার ক্ষমতার নদীতে ভাটার টান আসে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে।

শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে বলা মোয়াজ্জেম ভাইয়ের গল্পটি একেবারে হুবহু মিলে গেছে। একটানা সাড়ে ১৫ বছর কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে, কাউকে পাত্তা না দিয়ে উজানির মায়ের মতো একগুঁয়ে আচরণ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন ক্ষমতার নদীতে যে জোয়ারে তিনি তরি ভাসিয়েছেন, সে নদীতে কখনোই আর ভাটা আসবে না। কিন্তু জাতীয় কবি কাজী নজরুল তাঁর গানে বলে গেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়,/আজ যে রাজাধিরাজ, কাল সে ভিক্ষা চায়।’ মনীষীদের বাণী তো মিথ্যে হতে পারে না। তাই শেখ হাসিনার ক্ষমতার নদীতে এমন ভাটার টান এলো, তাঁকে নিয়ে ফেলল একেবারে দেশের বাইরে। সেখান থেকে তিনি আর সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে ফিরে আসতে পারবেন কি না, আল্লাহ মালুম।

বিশ্ববিখ্যাত দার্শনিক ও সমাজবিজ্ঞানী কার্ল মার্কস, যিনি সমাজতন্ত্রতত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা, তাঁর অসংখ্য কালজয়ী উক্তির একটি হলো-‘এটাই ইতিহাসের শিক্ষা যে কেউই ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না।’ অবশ্য এ নিয়ে ভিন্নমতও রয়েছে। অনেকের মতে, উক্তিটি জার্মান দার্শনিক জর্জ হেগেলের। তবে উক্তি যারই হোক, এর মর্মার্থ নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ বা সংশয় প্রকাশের অবকাশ নেই। পৃথিবীর ইতিহাসে বহু ক্ষমতাশালী শাসকের পতনের নজির রয়েছে। সেসব পতনের সাক্ষী এই পৃথিবী নামের গ্রহটির বাসিন্দারাই। কিন্তু বিস্ময়কর হলো, চোখের সামনে সেসব ঘটনা ঘটতে দেখেও কারও বোধোদয় হয় না। আমরা যখন স্কুল-কলেজের ছাত্র, বিক্রমপুরের শ্রীনগর থেকে ঢাকায় যাতায়াত করতাম লঞ্চে। যাওয়া-আসার পথে লঞ্চে দেখতাম হকার একটি চটি বই বিক্রি করত ‘কী করিলে কী হয়’ নামে। ৫০ পয়সা মূল্যমানের ওই চটি পুস্তিকাটি ছিল অত্যন্ত মূল্যবান। তাতে লেখা ছিল কোন কাজটি করলে তার কী ফল ভোগ করতে হয়। আমার মনে হয়, কেউ যদি ওই পুস্তিকাটিতে উদ্ধৃত উক্তিসমূূহ মেনে চলে, তাহলে সহজেই সে অনাকাক্সিক্ষত বিপদ-আপদ এড়িয়ে চলতে পারে। শিশুকালে আমাদের লেখাপড়া শুরু হতো বেণীমাধব দাস প্রণীত ‘বর্ণবোধ’, তারপর সীতানাথ বসাক প্রণীত ‘আদর্শ লিপি ও বর্ণ পরিচয়’ বই দিয়ে। শেষোক্ত বইটিতে প্রতিটি বাংলা অক্ষর পরিচয় করিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কিছু উপদেশবাণীও আছে। সেখানে ‘উ’ অক্ষরে লেখা ছিল ‘উগ্রভাব ভালো নয়’। এই উক্তির যথার্থতা নিয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়। কেননা, উগ্রতা মানুষকে কখনো কখনো প্ররোচিত করে হিংসাত্মক হয়ে উঠতে; যা একসময় তাকে নিয়ে যায় পতনের গিরিখাদের কিনারায়। মানুষের এই প্রবণতাকে আমরা গল্পের উজানির মায়ের সঙ্গে তুলনা করতে পারি। মানুষ যখন উগ্রতার দ্বারা পরিচালিত হয় কিংবা জিঘাংসা চরিতার্থ করতে প্রতিজ্ঞ হয়, তখনই সে চলতে শুরু করে উজানে। অর্থাৎ সব যুক্তিতর্ক নীতি-নৈতিকতা তার কাছে তুচ্ছ হয়ে পড়ে। অন্যের ভালো পরামর্শও তার কাছে হয়ে পড়ে মূল্যহীন। সে যেটাকে সঠিক মনে করে, সেটাই বাস্তবায়ন করতে চায়। আর তা করতে গিয়ে চরম বর্বরতার আশ্রয় নিতেও দ্বিধা করে না। এই উন্মত্ততা বা উজানোর পেছনে মূল কারণ ক্ষমতার দম্ভ। ক্ষমতা এমনই একটি মাদক যে এই নেশাদ্রব্যটিতে যে একবার আচ্ছন্ন হয়, তার ধ্বংস অনিবার্য হয়ে পড়ে। গত বছর সংঘটিত জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি পালিত হচ্ছে। আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত তা চলবে। রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্মরণ করবে গত বছরের ঐতিহাসিক গণ আন্দোলনের কথা, হাসিনা সরকারের নৃশংসতার কথা। সে আন্দোলন কেন সংঘটিত হয়েছিল, কীভাবে তা গণ অভ্যুত্থানে রূপ নিল, তা নিয়ে নানা জন নানা অভিমত দেবে, ব্যাখ্যা করবে। তবে আমি মনে করি, সে গণ অভ্যুত্থানের পেছনে নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘উজানির মায়ের’ চরিত্র। ২০০৯ সালে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য নানা কুটচালের ফলে ক্ষমতাসীন হওয়া আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনা হয়ে পড়েন বেপরোয়া। নীলনকশার জাতীয় সংসদে নিরংকুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা হাতে পেয়ে নিজেকে ভাবতে থাকেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। লিপ্ত হন বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকার হরণে। ক্ষমতালিপ্সা তাঁকে এতটাই বেপরোয়া করে তোলে যে নিজেদের আন্দোলনের ফসল তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতিকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করতেও দ্বিধা করেননি। বিএনপিসহ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলো আপত্তি জানিয়েছে, আন্দোলন করেছে। কিন্তু সেসবকে ধর্তব্যের মধ্যে নেননি শেখ হাসিনা। ক্ষমতার মসনদকে চিরস্থায়ী ভেবে যা খুশি করেছেন, বলেছেন। একবারও ভেবে দেখেননি, বায়ু সব সময় একদিক থেকে প্রবাহিত হয় না।

শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের শাসনকালে বিএনপিকে ব্যাপৃত থাকতে হয়েছে রাজপথে। দলটির নেতা-কর্মীরা হামলা-মামলা, খুন-গুমের শিকার হয়েছেন। আন্দোলন দানা বেধে উঠতে পারেনি সরকারের জুলুমবাজির কারণে। ফলে বিএনপির আন্দোলন কোনো পরিণতি পায়নি। এর পেছনে অবশ্য দলটির সাংগঠনিক দুর্বলতার বিষয়টি অস্বীকার করা যাবে না। বিএনপির সে সাংগঠনিক দুর্বলতারই সুযোগ নিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। সামনে কোনো শক্ত বাধা নেই-এ বিবেচনায় তিনি পরিণত হয়েছিলেন গল্পের উজানির মায়ে। কিন্তু নিয়তি বড় নিষ্ঠুর। শেখ হাসিনা যখন নিজেকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভেবে রাষ্ট্রযন্ত্রকে যথেচ্ছ ব্যবহার করে ক্ষমতা চিরকুক্ষিগত করার ভাবনায় মগ্ন ছিলেন, নিয়তি বোধ করি আড়ালে তখন মুখ টিপে হাসছিল। ‘পচা শামুকে পা কাটা’র মতো শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন শেষ পর্যন্ত তাঁর পতন ঘটায়। সবারই স্মরণ থাকার কথা, শিক্ষার্থীদের সে আন্দোলনকেও তিনি এবং তাঁর দলের নেতা-মন্ত্রীরা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে উপহাস করেছিলেন। এখানেও আমরা উজানির মায়ের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি লক্ষ্য করি।

শেখ হাসিনা হয়তো ভেবেছিলেন ১৫ বছর তিনি যেভাবে বিএনপিকে দমিয়ে রেখেছেন, সেভাবেই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে দমন করে ফেলবেন। কিন্তু অঙ্ক কষতে ভুল করেছিলেন তিনি। সব ওষুধ যেমন সব রোগ সারায় না, তেমনি সব অস্ত্র সব সময় কার্যকর হয় না। মগজাস্ত্রের পরিবর্তে তিনি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মারণাস্ত্রের ব্যবহার করলেন। শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের আর কোনো রাজনৈতিক আন্দোলনে এমন নৃশংস নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ হয়নি। স্বৈরশাসক এরশাদকে হটাতে ৯ বছরে শহীদ হয়েছিলেন ১৭৭ জন। আর চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে শেখ হাসিনার পেটোয়া বাহিনী এক দিনে তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। জুলাই আন্দোলন দমাতে শেখ হাসিনার বাহিনীগুলো মোট গুলি ছুড়েছে ৩ লাখ ৫ হাজার ৩১১ রাউন্ড। এর মধ্যে শুধু ঢাকাতেই ছোড়া হয়েছে ৯৫ হাজার ৩১৩ রাউন্ড। সিংহাসন আঁকড়ে থাকার জন্য কতটা উন্মত্ত হয়ে উঠলে একজন শাসক তাঁর দেশের নিরস্ত্র জনগণের ওপর এমন বেহিসাবি গুলিবর্ষণের হুকুম দিতে পারেন, তা সহজেই অনুমেয়। বলাটা অত্যুক্তি হবে না, মানুষের রক্তস্রোতের উজান ঠেলে সংকটের সমুদ্র পাড়ি দিতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। কিন্তু বিধিবাম। ততক্ষণে ভাটার টান শুরু হয়ে গেছে। অতঃপর সে ভাটার টান ৫ আগস্ট তাঁকে নিয়ে ফেলল এমন ভাটিতে, যেখান থেকে উজিয়ে ফিরে আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ। শেখ হাসিনার এই পরিণতি ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় আসবে তাদের জন্য একটি শিক্ষা। ক্ষমতার মদমত্ত হিংস্র শাসকের পরিণতির উদাহরণ হয়ে থাকবেন তিনি।

 

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা