শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৫, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

বসুন্ধরা গ্রুপ এবং গ্রুপের মিডিয়াকে চাপে রাখতে নোংরা খেলায় মেতেছিল বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার। মোসারাত জাহান মুনিয়ার মৃত্যুতে জড়িত মূল আসামিকে রক্ষা করতেই অভিযুক্ত করা হয় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরকে। এরপরই শুরু হয় তাদের আসল খেলা। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে ১০০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। চাঁদা না দিলে মুনিয়ার মৃত্যুর ঘটনার পুরো দায় বসুন্ধরা গ্রুপের ওপর চাপানো হবে বলে তারা হুমকি দিতে থাকে। কিন্তু বসুন্ধরা গ্রুপ কোনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবে না বলে জানিয়ে দেয়। এমন ঘোষণার পর মুনিয়ার মৃত্যু নিয়ে শুরু হয় নাটক। আর এ নাটকের অন্যতম কারিগর হলেন গোয়েন্দা পুলিশের সাবেক প্রধান হারুন অর রশিদ, যাকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি ‘হারুন চাচা’ বলে ডাকতেন। আর তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এই তিনজনকেই নিয়মিত নারী সরবরাহ করতেন তৌহিদ আফ্রিদি। এ কারণে আফ্রিদিকে রক্ষা করতে মুনিয়ার মৃত্যুর পুরো ঘটনাটি চাপিয়ে দেওয়া হয় বসুন্ধরা গ্রুপের ওপর।

তৌহিদ আফ্রিদিকে গ্রেপ্তারের পর এমন চাঞ্চল্যকর সব তথ্য ফাঁস হতে শুরু করেছে। সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ নানা তথ্য দিচ্ছেন তৌহিদ আফ্রিদি। সিআইডি সূত্র জানিয়েছে, তৌহিদের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ তাদের কাছে রয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে তৌহিদ আফ্রিদির বাসায় অভিযান চালিয়ে সিআইডির একটি টিম মোবাইল ফোন, কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক এবং ল্যাপটপ জব্দ করেছে। তৌহিদ আফ্রিদির ব্যবহৃত এসব কম্পিউটার ও বিভিন্ন ডিভাইস ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হবে পরীক্ষার জন্য।

সূত্র জানায়, মুনিয়ার সঙ্গে তৌহিদ আফ্রিদির সম্পর্কের বিষয়টি গোয়েন্দারা নিশ্চিত হয়েছেন। তাদের সম্পর্কটা শুরু হয় স্ট্রিম কার নামে একটি অ্যাপসের মাধ্যমে। যেই অ্যাপসে অনলাইন জুয়া থেকে শুরু করে ডেটিং এবং মাদক বিকিকিনি হয়ে থাকে। এ অ্যাপসের মাধ্যমে নতুন নতুন মডেল নায়িকাদের নেটওয়ার্ক তৈরি করত। এ নেটওয়ার্কের সদস্যদেরই আফ্রিদি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে সরবরাহ করত। মাদক আর নারী সাপ্লাই ছিল তার ক্ষমতার উৎস।

 

কামাল ও হারুনের প্রশ্রয়েই বেপরোয়া আফ্রিদি

নিজের ‘গুডবয়’ মার্কা চেহারার আড়ালে সত্যিকারের ‘ব্যাডবয়’ তৌহিদ আফ্রিদি এই জাদুর শহর ঢাকার রোমিও। অসংখ্য জুলিয়েটকে রাতের রঙিন আলোয় নাচিয়ে নিজে রোমাঞ্চে বুঁদ হয়ে দিনের বেলায় নিষ্পাপ কনটেন্ট ক্রিয়েটর। বাবা টিভি চ্যানেলের দখলদার মালিক। তাঁকে ক্ষমতার ‘পাওয়ার হাউস’ বানিয়ে সব অপকর্মের ‘ফুয়েল’ নিয়েছেন হাসিনার মন্ত্রী আনিসুল-কামালের কাছ থেকে। মিথ্যা প্রেম-প্রতারণা, ব্ল্যাকমেইল, দখল, মদ-মাস্তি-নির্যাতনের মতো যত অপরাধ আছে, এসবের লাইসেন্স দিয়ে পাশে থেকেছেন ডিবি হারুন। বিনিময়ে ‘ট্র্যাপে’ ফালানো অসংখ্য সুন্দরী তরুণীকে দিয়ে তাঁদের মনোরঞ্জন। মাফিয়া হয়ে অহরহ এসব অপকর্মই ঘটিয়েছেন ধরা পড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি।

আলোচিত মুনিয়া হত্যায় অভিযোগের তির এখন তাকে ঘিরে। যে মামলায় মিথ্যা অভিযোগে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকেও জড়ানো হয়েছিল। জুলাই আন্দোলনে এক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তারের পর মুখোশের আড়ালে তার অপরাধ জগতের আসল রহস্য উন্মোচিত হতে শুরু করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুক্তভোগীরা এখন তার অপকর্মের ফিরিস্তি তুলে ধরছেন। সিআইডি বিষয়টি তদন্ত করছে।

জানা যায়, বেসরকারি টিভি চ্যানেল মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথীর ছেলে কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি ছিলেন সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের মধ্যমণি। অবৈধ ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তিনি অর্ধশতাধিক তরুণীকে জোরপূর্বক অনৈতিক কাজে বাধ্য করান বলে অভিযোগ রয়েছে। তার অন্ধকার জগতের নেপথ্যের শক্তি ছিলেন অনেক প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ও সাবেক আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা। এভাবে তার নারী কেলেঙ্কারিসহ প্রভাবশালীদের সঙ্গে নানান অনৈতিক কর্মকাণ্ডের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

 

ফিরে দেখা মুনিয়ার ঘটনাপ্রবাহ

২০২১ সালের রমজান মাস। ইফতারির এক ঘণ্টা আগে মুনিয়া ও তাঁর বোনের ফোনালাপ (ইফতারির পর দুই বোন শপিং করবেন)। কিন্তু বড় বোন এসে দেখেন মুনিয়া আত্মহত্যা করেছেন। ঝুলন্ত শরীর নিচে নামিয়ে এক ঘণ্টার মাধ্যেই এটাকে হত্যা মামলায় রূপান্তর করে মামলা দায়ের (রাত্র ৮টা বা সাড়ে ৮টার দিকে), পরদিন সকালেই আদালতের নির্দেশ এ মামলার আসামিরা বিদেশে যেতে পারবেন না। বিদ্যুৎগতিতে চলে কার্য সম্পাদন। আর সেই মামলায় বসুন্ধরার এমডিকে ফাঁসানোর নীলনকশা করেন কামাল-হারুন-আফ্রিদি গং। এমন কোনো নিকৃষ্ট কাজ নেই তাঁরা অর্থের বিনিময়ে করেননি। প্রথমে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে মানুষকে ফাঁসানোর চুক্তি করেন, আবার ফাঁসানোর পরে চুক্তি করে বাঁচানোর যদি সুযোগ পান তাঁরা এ চেষ্টা করেন। ফ্যাসিবাদের প্রশাসন ও তাদের এজেন্টরা অর্থের জন্য এমন কোনো নিকৃষ্ট কাজ নেই যা করেনি। তার অন্যতম উদাহরণ মুনিয়া হত্যা মামলায় বসুন্ধরা এমডিসহ অন্যদের জড়ানো। অপরাধ ও সমাজ বিশ্লেষকরা বলছেন, কোনো অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার আগেই সায়েম সোবহানকে মিডিয়া ট্রায়ালের মুখোমুখি করা হয়। ঘটনার পর মুনিয়ার চ্যাটের কয়েকটি স্ক্রিনশট সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এসব স্ক্রিনশটের মধ্যে বিভিন্নজনকে ব্ল্যাকমেইল করে টাকা দাবি করার কিছু স্ক্রিনশটও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ছাড়া মামলার বাদী নুসরাত ও তাঁর বোন মুনিয়ার সঙ্গে বিভিন্ন ব্যক্তির চ্যাট ও ফোন কল রেকর্ড পাওয়া যায়, যা বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে বড় ধরনের ষড়যন্ত্রের মূল প্রমাণ। তবে সব জল্পনা শেষে বিতর্কিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির মুনিয়া হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার আভাস মিলেছে এত দিন পরে এসে এক অডিও কল রেকর্ড ফাঁস হওয়ার পর।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া তৌহিদ আফ্রিদির নারী ঘটিত নিষ্ঠুরতা প্রমাণের অডিও ভাইরাল হওয়ার পর মুনিয়ার মৃত্যুর পেছনে আফ্রিদির জড়িত থাকার বিষয়টি অনেকটাই নিশ্চিত। সূত্র মতে, ২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল মুনিয়ার লাশ উদ্ধারের পরপরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা ছিল সন্দেহজনক। দ্রুততম সময়ের মধ্যে মুনিয়ার মৃত্যুর মামলা দায়ের এবং পরবর্তী ১৪ ঘণ্টায় এ বিষয়ে আদালতের নির্দেশ প্রশ্নের সৃষ্টি করেছিল। হারুন-কামাল-আনিস গংয়ের তৎপরতায় এসব দ্রুতগতিতে সম্পন্ন হয়। তৎকালীন গুলশান বিভাগের ডিসি সুদীপ কুমার ফরমায়েশি এ মামলাটি নিজে উপস্থিত থেকে দায়ের করান। এর কিছুদিন পরই তাকে পুরস্কার হিসেবে বগুড়ার এসপি করা হয়।

২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল রাজধানীর গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে মুনিয়ার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই রাতেই তার বোন নুসরাত জাহান গুলশান থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে মামলা করেন। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে করা এ মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৯ জুলাই ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। পরে গুলশান থানার ওসি আবুল হোসেনের দাখিল প্রতিবেদনের ওপর শুনানি হয়। শুনানি শেষে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরী সায়েম সোবহান আনভীরকে মামলার সঙ্গে জড়িত থাকার কোনো যৌক্তিক কারণ না থাকায় তাকে মুক্তি দেন। সেই সঙ্গে বাদী নুসরাতের করা পুলিশি প্রতিবেদন যৌক্তিক না হওয়ায় আপিল খারিজ করে দেন আদালত।

আত্মহত্যায় প্ররোচনার প্রথম মামলাটি খারিজ হলে নুসরাত বাদী হয়ে মুনিয়াকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে আরেকটি ষড়যন্ত্রমূলক মামলা করেন। ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এ আটজনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা হয়। এরপর আদালত গুলশান থানায় মামলাটি জবানবন্দি রেকর্ড করার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয় পিবিআইকে।

মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরসহ বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তাঁর স্ত্রী আফরোজা সোবহান ও সায়েমের স্ত্রী সাবরিনাকে আসামি করা হয়েছে। অন্য আসামিরা হলেন- সাইফা রহমান, ফারিয়া মাহবুব, শারমিন ও ইব্রাহিম আহমেদ। পরে এ মামলায় সাইফা ও ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। অবশেষে প্রায় এক বছর দীর্ঘ তদন্ত শেষে আসামিদের মুক্তির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পিবিআই। এ ছাড়াও মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে পিবিআই জানায়, মুনিয়া আত্মহত্যা করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ
চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে
কোরআন ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠায় যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা