শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪১, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

আমার একজন ভক্ত পাঠক মোহাম্মদ মাহতাব উদ্দিনকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলাম। আজ পরিচয় করাব আরেকজন ভক্ত পাঠককে। তার নাম মীজান মোহাম্মদ, বাড়ি ঝিনাইদহে। গত বৃহস্পতিবার তিনি আমাকে দুই পৃষ্ঠার একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। আমার লেখা নিয়ে অনেক কথা লিখেছেন। লেখা সম্পর্কে কী বলেছেন তা উল্লেখ করলাম না। কারণ মুরুব্বিরা বলতেন, নিজের ঢোল নিজে পেটাতে নেই। অবশ্য এখন মুরুব্বিদের সেই পরামর্শ আর কাজ করে না। এখন নিজের ঢোল নিজেই পিটিয়ে, ফাটিয়ে, প্রয়োজনে রাস্তায় ফেলে রাখতে হবে, যেন অন্যরা দেখে। আমি অবশ্য সব সময় মুরুব্বিদের কথা মেনেই চলি। মীজান মোহাম্মদ অত্যন্ত রাজনীতিসচেতন মানুষ। তিনি শেখ মুজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমানের রাজনীতির সফলতা-ব্যর্থতার কথা বলেছেন। তারেক রহমানের সম্ভাবনার কথা বলেছেন। নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। তার বক্তব্য হলো, দুই দিন আগে বা পরে হোক, নির্বাচন হবেই। নির্বাচন হতেই হবে। নির্বাচন নিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের মাথাব্যথা নেই। সাধারণ মানুষের ভাবনা হলো, নির্বাচন হলে দেশ পরিচালনার ভার আমরা কাদের হাতে তুলে দেব? বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সফল নেতা, সফল রাষ্ট্রনায়ক হবেন, নাকি ব্যর্থ তিতুমীর, টিপু সুলতান, সিরাজউদ্দৌলা হবেন? আমি নিশ্চিত যে, একজন পাঠকের তীক্ষè রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র করে আজকের লেখায় বিএনপির হাইব্রিড, সুযোগসন্ধানী কিছু নেতা আমার ওপর মহাক্ষিপ্ত হবেন। কারণ শুনেছি তারা নাকি এখন পকেটে ব্লাড টেস্ট করার যন্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করেন। কে বিএনপি, কে বিএনপি নয় তা নাকি ওই যন্ত্রে ধরা পড়ে। সেজন্যই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অনুরোধ জানাচ্ছি, দয়া করে মনে কিছু করবেন না। একজন মীজান মোহাম্মদের ভালোবাসা অনুধাবন করুন। দলের এবং দেশের উপকার হবে।

মীজান মোহাম্মদ তার রাজনৈতিক বিশ্লেষণে লিখেছেন, দল তৈরি করলেই ঝুড়িঝুড়ি ভোট পাওয়া যায় না। সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার মতো ক্ষমতা থাকতে হয়। এ ক্ষেত্রে শেখ মুজিবুর রহমানের কথাটি আলাদা বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। কারণ তখন সবার চাওয়া ছিল দেশের স্বাধীনতা। সবার লক্ষ্য ছিল দেশটা স্বাধীন করতে হবে। এজন্য কারও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে, কারও ইমোশন কাজে লাগাতে হবে-এসব কিছু করার প্রয়োজন হয়নি শেখ মুজিবের। সবার চাওয়া পূরণ করার জন্য তিনি এগিয়ে গেছেন এবং সফল হয়েছেন। স্বাধীনতাযুদ্ধের ডাক দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন এবং সে সুযোগ কাজে লাগিয়েছেন।

মন্‌জুরুল ইসলামবিএনপির জন্ম ও জিয়াউর রহমানের রাজনীতি পর্যালোচনা করে তিনি লিখেছেন, বিএনপির জন্ম স্বাধীনতার কিছু সময় পরে। সে সময় আরও কিছু রাজনৈতিক দলের জন্ম হয়েছিল। ঝুড়িঝুড়ি ভোট পেয়েছিল একমাত্র বিএনপিই। এ দলের মতো নতুন সৃষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল এত ভোট পায়নি। ভোটযুদ্ধে এত বড় বিজয় আর কোনো নতুন দল অর্জন করতে পারেনি। তিনি মনে করেন, ওই সময় নির্যাতিত, বিপদগ্রস্ত, অভাবী মানুষের পাশে বন্ধুর মতো দাঁড়িয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সাধারণ মানুষের হাতে হাত রেখে নিজের হাতে কোদাল নিয়ে মাটি কেটেছিলেন। সে সময় জিয়াউর রহমানের সেই আচরণ ও নেতৃত্ব দেশবাসী গ্রহণ করেছিল। সে কারণে দেশের মানুষের অন্তরে আজও বেঁচে আছেন প্রেসিডেন্ট জিয়া।

জুলাই বিপ্লবের মূল্যায়ন করে মীজান মোহাম্মদ কিছু বাস্তব সত্য তুলে ধরেছেন। সেই সঙ্গে কিছু প্রশ্নও রেখেছেন। তিনি মনে করেন, সব আচরণ সব সময় মূল্য পায় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, চাহিদা ভিন্ন হয়। সময়ের প্রয়োজনে জুলাই বিপ্লব হয়েছে। গণ অভ্যুত্থানের পর বিপ্লবীরা নতুন দল গঠন করেছেন। বিপ্লবীরা যদি সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা ইতোমধ্যে পূরণ করতে পারতেন, দেশবাসী কী চায় বুঝতে পারতেন তাহলে তারাও হয়তো আগামী নির্বাচনে ঝুড়িঝুড়ি ভোট পেতেন। কিন্তু বিপ্লবীরা তা বুঝতে পারছেন না। তাদের বিপ্লব ধীরে ধীরে থেমে যাচ্ছে। বিপ্লবীরা শক্তিশালী পাহাড় গুঁড়িয়ে দিলেন, উত্তাল সাগর সাঁতরিয়ে তীরে উঠলেন কিন্তু চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজদের ভয় দেখাতে পারলেন না। তিনি মনে করেন, দেশবাসী এখন চাঁদাবাজ-সন্ত্রাস-দুর্নীতিমুক্ত একটি সমাজ দেখতে চায়। দেশবাসীর এর চেয়ে বেশি চাওয়া আপাতত নেই। দেশের মানুষ নিরাপত্তা ও শান্তি চায়।

আগামী নির্বাচন ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্পর্কেও মীজান মোহাম্মদের অনেক উচ্চাশা এবং শঙ্কা দুটোই আছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেছেন, ‘বর্তমানে যে পরিবেশ বিরাজ করছে, তাতে সময়মতো নির্বাচন হলে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তারেক রহমানের কাঁধেই পড়বে। তিনি ব্যর্থ হবেন, নাকি সফল সেটা আগামী দিনগুলোই বলে দেবে। সত্যিকারের উন্নতমানের একজন নেতা হবেন, এটাই দেশবাসীর কামনা। শ্রেষ্ঠ মানুষ আর সফল মানুষ এক নয়। অনেক ব্যর্থ মানুষও শ্রেষ্ঠ হয়েছেন। তিতুমীর, টিপু সুলতান, নবাব সিরাজউদ্দৌলা সফল হননি। কিন্তু আজও তারা আমাদের কাছে শ্রেষ্ঠ মানুষ। সফলতা পরিবেশ-পরিস্থিতির ব্যাপার। মন থাকলেও সবকিছু অনুকূলে না থাকলে তার ফল ঘরে তোলা যায় না। দুখীর সাথি হয়ে দুঃখ সহ্য করা যায়, কিন্তু বদের বদ আচরণ রাজার হালে থেকেও মেনে নেওয়া যায় না। এ মুহূর্তে তাঁর (তারেক রহমান) যেটা নিয়ে অস্থির হওয়া দরকার, সেটা হলো দলের শৃঙ্খলা। প্রতিদিন দুর্নাম ছড়াচ্ছে, যেটা দলের জন্য মোটেই শুভ নয়।’

মীজান মোহাম্মদ রাজনীতি ও সমাজসচেতন জাতীয়তাবাদী চিন্তার একজন মানুষ। তার দুই পৃষ্ঠার চিঠি পড়ে আমার তা-ই মনে হয়েছে। চিঠির বিভিন্ন অংশ উদ্ধৃত করে যে বিষয়গুলো এ লেখায় উল্লেখ করা হলো, সবই তার নিজস্ব চিন্তা। তবে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষের চিন্তার সঙ্গে তার চিন্তা মিলে যাবে। ব্যক্তিগতভাবে আমিও তার সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রে একমত। আমজনতা বা সাধারণ মানুষকে আমরা সাধারণ ভাবি। কিন্তু তারা কেউই সাধারণ নন। সবাই অসাধারণ। গ্রামের চায়ের দোকান বা রাস্তার পাশে হকারের দোকানে আড্ডায় এমন সব তাত্ত্বিক তথ্য পাওয়া যায়, যা শহুরে সুশীলরাও ভাবতে পারেন না। আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখতে পাই একেকজন রাষ্ট্রনায়ক বা সরকারপ্রধান একেক সময়ের প্রয়োজনে আবির্ভূত হয়েছেন। তারা কেউ কেউ সময়ের অনুভূতি ধারণ করতে পেরেছেন। কেউ কেউ পারেননি। জনগণকে যারা বুঝতে পারেননি, তাদেরই নির্মম পতন হয়েছে। টানা প্রায় ১৬ বছর ক্ষমতার চেয়ারে বসেও জনগণকে বুঝতে পারেননি শেখ হাসিনা। এর পরিণতি যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। ১৯৭৫ সালে তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমান যখন নিহত হন, তখন তিনি জীবন দিয়েছেন, কিন্তু তার দল আওয়ামী লীগ ছিল। ৩২ নম্বরের বাড়িটি ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ওপর পিতা-মাতা ও স্বজন হত্যার প্রতিশোধ নিতে গিয়ে শেখ হাসিনাকে পালাতে হয়েছে। তিনি তার কৃতকর্মের কারণে পিতাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করলেন এবং সেই সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকেও গলা টিপে হত্যা করে নিজের জীবন নিয়ে দেশ থেকে পালিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশ নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত। ফেব্রুয়ারিতেই ক্ষমতা হস্তান্তর। নানান সন্দেহ-সংশয় থাকলেও এ নোবেল লরিয়েটের প্রতি দেশবাসীর এখনো আস্থা আছে। তিনি আরও বলেছেন, এবার নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক ও স্মরণীয়। বাংলাদেশের মানুষ এমন একটি নির্বাচনেরই অপেক্ষায় আছে। ঐতিহাসিকভাবে আমাদের দেশের মূল সমস্যাই হলো নির্বাচন। নির্বাচন কেন্দ্র করেই দেশটা স্বাধীন হলো। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশে যত সমস্যা তৈরি হয়েছে, সবই নির্বাচন কেন্দ্র করে। সেই কাক্সিক্ষত নির্বাচন ঐতিহাসিক ও স্মরণীয় হবে। এ খবর শুনেই দেশবাসী আনন্দিত। কিন্তু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তার দলীয় নেতা-কর্মীদের বারবারই বলেছেন যে আগামী নির্বাচন হবে একটি কঠিন নির্বাচন। আগামী নির্বাচন এত সহজ হবে না বলে তিনি বারবার নেতা-কর্মীদের সতর্ক করছেন। কেন কঠিন হবে, কেন সহজ হবে না তা নিশ্চয় তিনি অনুধাবন করতে পারছেন। অনেক নেতা-কর্মী অনুধাবন করতে পারছেন বলে মনে হচ্ছে না।

দেশে এখন তিন শ্রেণির বিএনপি আছে-ত্যাগী বা পোড়-খাওয়া, হাইব্রিড এবং সুযোগসন্ধানী। ত্যাগী ও পোড়-খাওয়া বিএনপি তারা, যারা চিন্তা-চেতনায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নীতি-আদর্শ মনেপ্রাণে ধারণ করেন। বেগম খালেদা জিয়াকে জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা মনে করেন। শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমানের আদেশ-অনুরোধ পালনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। জুলাই বিপ্লবের পর হঠাৎ করেই একশ্রেণির মানুষের বিএনপিতে আগমন ঘটেছে, তারা পোড়-খাওয়া, নীরবে নিভৃতে থাকা নেতা-কর্মীদের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছেন। লন্ডনের নাম ভাঙিয়ে অনেক বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা-কর্মী-শুভাকাক্সক্ষীর সঙ্গে বেয়াদবি করে বেড়াচ্ছেন। তাদের সম্পর্কে দলের অনেকে রসিকতা করে বলেন, হাইব্রিডদের সঙ্গে ব্লাড টেস্ট করার যন্ত্র থাকে। ওই যন্ত্র দিয়ে ব্লাড টেস্ট করে তারা বলে দিতে পারেন কে বিএনপি, কে বিএনপি নয়। আরেক দল হলো সুযোগসন্ধানী। তারা বিএনপির নাম ভাঙিয়ে সারা দেশে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের নানান অপকর্মের কারণে ইমেজ সংকটে পড়ছে দল, বিব্রত হচ্ছেন দলের নেতা তারেক রহমান। এ সুযোগসন্ধানীরা দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে ছবি বা সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করে নিজেকে নেতা হিসেবে প্রকাশ করছেন এবং চাঁদাবাজির রেট বাড়িয়ে দিচ্ছেন।

প্রত্যেক পিতা-মাতারই প্রত্যাশা থাকে তার সন্তান যেন তাকে ছাড়িয়ে আরও বড় হয়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাশাও এমনই থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। তারেক রহমান বিগত ১৭ বছর সময়ের মূল্য দিয়ে নিজেকে গড়ে তুলেছেন। ১৭ বছর আগের তারেক রহমান আর আজকের তারেক রহমান এক নন। এর অন্যতম প্রমাণ হলো বিদেশে বসে পিতার সৃষ্ট, মায়ের শ্রমে বড় করা দলটি ধরে রেখেছেন। শত ষড়যন্ত্রের মধ্যেও দলটিকে ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। নেতা হিসেবে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। পিতা ছিলেন দেশপ্রেমিক ও সৎ-মানুষ। মা হলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে ও ন্যায়নীতিতে আপসহীন। সে কারণে দেশবাসীর প্রত্যাশা হলো, তারেক রহমান এমন এক বিএনপির নেতৃত্ব নেবেন, যে বিএনপিতে কোনো হাইব্রিড জঞ্জাল থাকবে না। কোনো চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, সুযোগসন্ধানী থাকবে না। দেশবাসী এখন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিবাজমুক্ত রাজনৈতিক দল চায়। সেটা করার এখনই সময়। তা যদি তিনি করতে পারেন তাহলে পোড়-খাওয়া ত্যাগী নেতা-কর্মী এবং জাতীয়তাবাদী শক্তির লাখ লাখ সমর্থক শক্ত করে তারেক রহমানের হাত ধরবেন। জীবন দেবেন, তবু তারা নেতার হাত ছাড়বেন না। মনে রাখতে হবে, আগামী নির্বাচন হবে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে। হাইব্রিড জঞ্জাল, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, সুযোগসন্ধানীরা যদি বিএনপির নাম ভাঙানোর সুযোগ পান, তাহলে সমাজে যারা ভালোমানুষ, যারা নীরবে বিএনপিকে সমর্থন করেন তারা মুখ ফিরিয়ে নেবেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
সর্বশেষ খবর
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি
ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায়  চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায় চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি
হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা
নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন
মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

১০৭০ বস্তা সার জব্দ
১০৭০ বস্তা সার জব্দ

দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী
পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী

পূর্ব-পশ্চিম