শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩৫, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না

আধুনিক মতবাদ এই যে আপাতদৃষ্টিতে প্রতীয়মান পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও মানুষকে একেবারে সমানভাবে বিবেচনা করতে হবে। আমরা সবাই মানবজাতির অংশ, আর তাই অবশ্যই সমবিবেচনার অধিকারী। এই প্রতিপাদ্যের বিপরীতে অবস্থান নিলে কী পরিণতি হতে পারে, তা বিশদভাবে পর্যালোচনার দাবি রাখে। প্রত্যেক মানুষকে সমানভাবে বিবেচনা না করার মধ্যে শুধু যে নৈতিক তাৎপর্য নিহিত থাকে তা কিন্তু নয়, এর অর্থনৈতিক পরিণতি বেশ গভীর।

এই অসমতার বেশির ভাগ বিভিন্ন উপায়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে বিধায় কেবল ন্যায়বিচারের প্রসঙ্গ জরুরি হয়ে পড়ে। এর মধ্যে সম্পদের বিতরণ সম্পর্কিত ন্যায়বিচার উন্নয়নকে প্রবলভাবে প্রভাবিত করে।

বিশেষ করে জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পদের অন্যায্য বিতরণের দিকটা দেখা যেতে পারে। সম্পদ বলতে সাধারণত উৎপাদনে ব্যবহৃত ভৌত, আর্থিক এবং মানবসম্পদ; যেমন—স্বাস্থ্য, পুষ্টি, দক্ষতা ও শিক্ষা বোঝায়।

সোজা কথায়, সমাজের বেশিরভাগ সম্পদ যদি মুষ্টিমেয় কজনের নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং খুব কম থাকে বেশির ভাগের কাছে, যেমন বর্তমান বাংলাদেশে, তাহলেই বলা যাবে ওটা এক অন্যায্য বিতরণ ব্যবস্থা। এ ধরনের অন্যায্য ব্যবস্থা কেবল যে নীতিহীনতার নিরিখে খারাপ তা নয়, অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্যও তা ভালো ফল বয়ে আনে না। তাহলে প্রশ্ন দাঁড়ায়, কী কী পথে একটি অন্যায্য বিতরণ ব্যবস্থা অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি রোধ করে?

দুই

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ এস আর ওসমানী মনে করেন, তিনটি পথে অন্যায্য ব্যবস্থা উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে। প্রথমত, ঋণ পাওয়ার  ক্ষেত্রে সমান সুযোগের অনুপস্থিতিতে একটি সমাজ সম্ভাবনাময় উৎপাদনশীল বিনিয়োগ থেকে বিচ্যুত হতে পারে। আমরা জীবনের যেকোনো স্তরে মঙ্গল সাধনের নিমিত্ত যা-ই করতে চাই না কেন, তার জন্য  কোনো কিছুতে বিনিয়োগ সুবিধা দরকার। যেমন—উৎপাদনশীল হয়ে অধিকতর কৃতিত্ব প্রদর্শনে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে বিনিয়োগ কিংবা অর্থনৈতিক ইউনিটের দক্ষতা বৃদ্ধিতে ভৌত পুঁজিতে বিনিয়োগ। তবে আমাদের নিজস্ব সম্পদ দিয়ে এসব বিনিয়োগ সম্ভব হয় না বলেই সঞ্চয়-বিনিয়োগ দূরত্ব দূর করতে ঋণের বাজার থেকে ঋণ গ্রহণ করতে হয়। এখানেই সম্পদের অত্যন্ত অসম বিতরণ পথের কাঁটা হয়ে দেখা দেয়। ঋণের বাজারে গরিবের প্রতি সুবিচার করা হয় না।

এতে শুধু যে গরিব ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা নয়, বরং এ ধরনের পরিস্থিতি সার্বিক অর্থনীতির বিপক্ষে অবস্থান নেয়। যেমন—অপ্রতিসম (এসেমেট্রিক) পরিস্থিতি মানে ধনীরা মুক্তভাবে ঋণ নিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করে যাবে, অন্যদিকে ঋণবঞ্চিত হয়ে গরিব নিজের এবং অর্থনীতির উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবে না। ধনীর জন্য বাইরের অর্থ না-ও লাগতে পারে, তবু তারা অতি সহজে ঋণের বাজারে সুযোগপ্রাপ্ত, অথচ যাদের যথেষ্ট প্রয়োজনীয় সম্পদ নেই, সেই গরিবকে প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের বাজারের বাইরে অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়। ভৌত ও মানব পুঁজিতে বিনিয়োগের এই প্রতিবন্ধকতা শ্রমশক্তির উৎপাদনশীলতাকে পূর্ণ সম্ভাব্য বিন্দুতে পৌঁছতে দেয় না, যার পরিণতিতে অর্থনীতি মার খায় অর্থাৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও তার পূর্ণ সম্ভাব্য বিন্দুতে যেতে পারে না।

তিন

অন্যায্য বিচারের দ্বিতীয় পথটি হচ্ছে পরিব্যাপক  এবং অনড় লিঙ্গ অসমতা। অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় এবং অন্যান্য কারণে বেশির ভাগ দেশে এবং প্রায়ই পুরুষের বিপরীতে নারী অসুবিধাজনক অবস্থানে থাকে। এর অর্থনৈতিক পরিণতি ব্যাপক। অন্যায্যতার একটি প্রকাশ হচ্ছে এই যে উপার্জনক্ষম কর্মসংস্থানে পুরুষের তুলনায় নারী অনেক কম সুযোগ পায়। এর ফলে যে মাত্রায় শ্রমশক্তিতে ঢোকার কথা, সেভাবে তারা ঢুকতে পারছে না। তার মানে সম্ভাব্য শ্রমশক্তির একটি বড় অংশ নিষ্ক্রিয় থাকছে এবং সেহেতু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সর্বোচ্চ হতে পারছে না। অবশ্য ইতিবাচক পরিবর্তনের পথ ধরে নারী কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছে, কিন্তু পুরুষের মতো মুক্তভাবে প্রবেশ করতে এখনো দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে।

তার চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ, নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ শুধু আজকের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ঠেকায় না, বিভিন্ন আন্ত প্রজন্ম প্রভাবের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধিকেও ব্যাহত করে। প্রকৃতি প্রদত্ত পুনরুৎপাদন এবং প্রতিপালন ভূমিকার জন্য বহুমুখী অসুবিধায় পতিত নারীর ভবিষ্যৎ বংশধরদের সক্ষমতায় বিরূপ প্রভাব রাখে, যা প্রকারান্তরে ভবিষ্যতের অর্থনীতির জন্য ভালো কিছু বয়ে আনে না। উদাহরণস্বরূপ, যখন মায়েদের লেখাপড়ায় ঘাটতি থাকে, প্রায় দেখা যায়, তাঁদের সন্তানরাও যথেষ্ট শিক্ষা পায় না; মায়ের অপুষ্টি মানে শিশুর অপুষ্টি; কম শিক্ষিত এবং কম পুষ্ট মা জন্ম দেন কম শিক্ষিত এবং কম পুষ্ট শিশু। অসমতার এই আন্ত প্রজন্ম চক্র পুনঃপুনঃ সংঘটিত হতে থাকে।

আন্ত প্রজন্মগত পুষ্টির প্রভাব শুধু যে ভবিষ্যৎ শিশুদের ওপর বর্তায় তা নয়, এই প্রভাবে আক্রান্ত হতে পারে এমনকি ভবিষ্যতের বয়স্করাও। জানা কথা যে অপুষ্ট মা কম ওজনের অপুষ্ট শিশু জন্ম দেন, যারা বড় হয় পুষ্টিহীনতা নিয়ে। ইদানীং দেখা যাচ্ছে, একটু বয়স হলে অনেকেই বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়; যেমন—হাইপার টেনশন, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ সমস্যা। একসময় ধনীদের রোগ বলে বিবেচিত এসব রোগ এখন দ্রুতবেগে গরিবের ঘরেও প্রবেশ করছে। মোটকথা, অন্যায্য লিঙ্গ সম্পর্কের একটি প্রভাব থাকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অকার্যকর (ডিসফাংশনাল) শ্রমশক্তির ক্ষেত্রে।

চার

সর্বশেষ পথটি হচ্ছে প্রচুর মাত্রায় বাড়ন্ত অর্থনৈতিক অসমতা থেকে ব্যাপক রাজনৈতিক অসমতার দিকে যাত্রা। ব্যাপক রাজনৈতিক অসমতা বিভিন্ন উপায়ে আবার অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অসমতা ঘনিষ্ঠভাবে গ্রথিত এবং একটি অপরটিকে শক্তি জোগায়। অর্থনৈতিক অসমতা থেকে জন্ম নেওয়া রাজনৈতিক আধিপত্য এমনিতেই খারাপ, তার ওপর অর্থনৈতিক উন্নয়নে এ ধরনের আধিপত্য ক্ষতিকর। 

বিশেষত পুঁজি ও শ্রমের সম্পর্কে এর একটি অশুভ পরিণতি পরিলক্ষিত হয় শ্রমবাজারে। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আধিপত্য মিলে প্রতিযোগিতামূলক বাজারের ভিত্তি দুর্বল করতে শ্রমিককে নামমাত্র মজুরি দিয়ে অনানুপাতিক হারে উৎপাদনের উদ্বৃত্ত উপড়ে নিজ পকেটে ঢোকায়; পথহারা শ্রমিক যা পায়, তা নিয়েই তুষ্ট থাকে। এই অন্যায্য মজুরি  শ্রমিকের মনোবল ও আনুগত্য দুর্বল করে। একটি মনোবলহীন এবং অবাধ্য শ্রমশক্তি কখনো অব্যাহত অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভিত্তি হতে পারে না।

অপর এক ক্ষতিকর পরিণতি হচ্ছে, এটি সামাজিক স্থিতিশীলতার প্রতি হুমকি। যখন কিছুসংখ্যক সব দিক থেকে সবার ওপর ছড়ি ঘোরায় এবং তা অনড় ও ভয়ংকর রূপ ধারণ করে, সমাজের বৃহৎ বঞ্চিত অংশ ফুঁসতে থাকে। তা ছাইচাপা আগুনের মতো থাকলেও একসময় না একসময়, সুযোগ মুহূর্তে, বিস্ফোরিত হয়ে পুরো সমাজকে গ্রাস করে ফেলে। যেমন—ঘটেছিল অষ্টাদশ শতকে ফরাসি বিপ্লব এবং অপেক্ষাকৃত অধুনা আরব বসন্তের বেলায়।

পাঁচ

আমরা লক্ষ করব যে উপরোক্ত পর্যবেক্ষণগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের নিকট অতীতের চিত্র প্রায় একই রকম, ঋণের ক্ষেত্রে গরিবের প্রতি বঞ্চনা, নারীর প্রতি প্রকট বৈষম্য, তীব্র অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বৈষম্যের মিশ্রণের পরিণতিতে বিকৃত নীতিমালা এবং পরিণতিতে একটি জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান। মনে হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে যে পুরনো ধারায়ই চলছে দেশ, আর তাই পথগুলো পরিষ্কার না করতে পারলে কাঙ্ক্ষিত সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধি বা উন্নয়ন ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। জুলাই স্পিরিট বলে যদি কিছু থেকে থাকে, তা হলো একটি ন্যায্য সমাজ প্রতিষ্ঠা, কিন্তু বাস্তবে মনে হয় উল্টো পথে চলছে দেশ। নারী মিছিলে থাকে প্রথম সারিতে, কিন্তু মুক্তির বেলায় সব শেষে, গরিব নিয়মিত কিস্তি দিয়েও ঋণ পায় না, ধনীর কাছে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা। পুরনো বন্দোবস্তে নতুন বাংলাদেশের নমুনা!

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা
বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?
প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা
পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন
রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু
চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা