শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৯, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের ৩৬ ঘণ্টার বাংলাদেশ সফর অশ্বডিম্বই শুধু প্রসব করেছে। হাই প্রোফাইলের এই সফর দুই দেশের মধ্যে ভুলবোঝাবুঝির অবসান ঘটাবে বলে যারা আশা করেছিলেন, তারা এখন হতাশ। ব্যক্তিগতভাবে আমি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ ও নিবিড় সম্পর্কের পক্ষে। এই এলাকার আটটি দেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে আবদ্ধ হলে লাভবান হবে সবাই। ২০৫ কোটি মানুষের স্বার্থও তাতে রক্ষিত হবে। ইউসুফ দার উপপ্রধানমন্ত্রী শুধু নন, পাকিস্তান সরকারের দ্বিতীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি। ইসলামাবাদে বর্তমানে যে জোট সরকার ক্ষমতায় রয়েছে, তার গডফাদার ভাবা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ তাঁর ছোট ভাই। শরিফ পরিবার পাকিস্তানের সবচেয়ে  প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবার। যাঁর সঙ্গে রয়েছে দার পরিবারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। নিজেদের পাঞ্জাবি বলে দাবি করলেও শরিফ ও দার পরিবারের শিকড় কাশ্মীরে। ইসহাক দার সম্পর্কে নওয়াজ শরিফের বেয়াই। শরিফকন্যা আসমা নওয়াজকে বিয়ে করেছেন ইসহাক দারের পুত্র আলি দার।

পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন জোটের সবচেয়ে বড় শরিক মুসলিম লীগের প্রভাবশালী নেতা ও উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের বাংলাদেশ সফরকালে তিনি একাত্তরের গণহত্যার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইবেন এমনটিই আশা করা হচ্ছিল। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়। আশা করা হয়েছিল একাত্তরে বাংলাদেশে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গণহত্যার জন্য ইসহাক  দার আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চেয়ে দুই দেশের মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তোলার পথ রচনা করবেন। দুই দেশের জনগণের মধ্যে ভুলবোঝাবুঝি নিরসনে যা অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছিল। কিন্তু ইসহাক দার সেটি পাশ কাটিয়ে গেছেন খোঁড়া যুক্তি দেখিয়ে। বলেছেন, ১৯৭৪ সালে দিল্লিতে সম্পাদিত ত্রিপক্ষীয় চুক্তি ও ২০০২ সালে জেনারেল পারভেজ মোশাররফের বাংলাদেশ সফরকালে দুঃখ প্রকাশের মাধ্যমে অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান হয়েছে।

পারভেজ মোশাররফ ২০০২ সালে বাংলাদেশ সফরকালে একাত্তরের গণহত্যা সম্পর্কে দুঃখ প্রকাশ করলেও সেটা আনুষ্ঠানিক ক্ষমা প্রার্থনা ছিল না। মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষের হত্যাকাণ্ড, দুই থেকে তিন লাখ নারী ধর্ষণ এবং জ্বালাও-পোড়াওয়ের মতো জঘন্য অপরাধে জড়িত ছিল পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ও তাদের সহযোগীরা। এসব জঘন্য অপরাধের সঙ্গে পাকিস্তানের জনগণ জড়িত নয়। জড়িত পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। পাকিস্তানের জনগণের ওপরও যারা নিপীড়ক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর ইতিহাস হলো বারবার জনগণের ওপর অবৈধভাবে চড়াও হওয়ার ইতিহাস। একাত্তরের গণহত্যায় যেহেতু পাকিস্তানের জনগণ বা তাদের দ্বারা নির্বাচিত কোনো সরকার জড়িত নয়, সেহেতু ইসহাক দার তাঁর দেশের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইলে তা পাকিস্তানের জনগণ বা সরকারের জন্য লজ্জা বয়ে আনত না। পাকিস্তানের রাজনীতিতে সামরিক বাহিনীর অবৈধ হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে তা একটি জোরালো প্রতিবাদ বলে বিবেচিত হতো। মনে হচ্ছে, পাকিস্তানের মহাক্ষমতাধর সামরিক বাহিনী একাত্তরের গণহত্যার জন্য সে দেশের সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্নবাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাক তা চায়নি। কারণ তাতে পাকিস্তানি জনগণের কাছে একাত্তরে বাংলাদেশে দখলদার সেনাবাহিনীর জঘন্য কর্মকাণ্ডের বিষয়টি স্পষ্ট হতো। পাকিস্তানের শাসনক্ষমতায় সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে অবদান রাখত।

ইসহাক দারের বাংলাদেশ সফরের প্রস্তুতিকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ইসলামাবাদ থেকে প্রকাশিত ইংরেজি পত্রিকা দ্য ক্যাচলাইন ‘পূর্ব পাকিস্তানকে’ ফিরে পাওয়ার দিবাস্বপ্নের কথা প্রকাশ করে। পত্রিকাটির একজন কলাম লেখকের ধৃষ্টতাপূর্ণ কলামে বলা হয়, ৫৪ বছর পর হিসাবনিকাশের সময় এসেছে। পূর্ব পাকিস্তানকে ফিরে আসতে হবে বলে ওই কলাম লেখক বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি স্পষ্ট অবজ্ঞা প্রকাশ করেন। দ্য ক্যাচলাইনে তাবাসসুম মোয়াজ্জাম খানের কলামে বাংলাদেশকে পূর্ব পাকিস্তান হিসেবে ফিরে পাওয়ার দিবাস্বপ্নের কথা প্রকাশ করা হয়েছে বেপরোয়াভাবে। নিবন্ধটি এমন  সময় প্রকাশিত হয়, যখন ঢাকা- ইসলামাবাদ সম্পর্কে উষ্ণতা আনার চেষ্টা চলছে। একের পর এক পাকিস্তানি কর্মকর্তা ঢাকা সফরে আসছেন। বাংলাদেশের সঙ্গে দেড় যুগের শীতল সম্পর্ককে উষ্ণতায় রূপান্তর করতে। তাবাসসুমের কলামে বাংলাদেশের  মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে যেভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে, তাতে দুই দেশের সম্পর্ক কতটা এগোবে সে সংশয়ও দানা বেঁধে উঠেছে।

দ্য ক্যাচলাইনের উর্বর আবিষ্কার, ১৯৭১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং তাঁর উপদেষ্টারা মুক্তিবাহিনী নামধারী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থন করে পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অশোভনভাবে হস্তক্ষেপ করেন। তাঁদের লক্ষ্য ছিল, পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করা। ভারতীয় সামরিক হস্তক্ষেপ এবং প্রচারণার মাধ্যমে তারা পাকিস্তানের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ বিচ্ছিন্ন করতে পেরেছিল। সেই অংশ পাকিস্তানবিদ্বেষী বাঙালি হিন্দু এবং তাদের মুসলিম সহযোগীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিল পাকিস্তানি শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের দীর্ঘ ২৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের অনিবার্য পরিণতি। পাকিস্তানি দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বারবার বাংলাদেশের মানুষ লড়েছে। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়ে তারা যে নৃশংসতার পরিচয় দিয়েছে ব্রিটিশ শাসকরাও তেমন নজির রাখেনি। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের ফলাফল প্রমাণ করে বাঙালিরা স্বাধিকারের জন্য উন্মুখ। ১৯৭০ সালে মতপার্থক্য   ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয় বাঙালি জাতি। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হয়। ৩০০ আসনবিশিষ্ট পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ পায় ১৬০ আসন। বাংলাদেশের ১৬২টি আসনের ২টি বাদে সব আসনে জয়ী হন আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। বাঙালিরা একটি সত্তা হিসেবে রুখে দাঁড়ায় পাকিস্তানের শাসক শ্রেণির অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে। ১৯৭০ সালের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা স্থানান্তরে অস্বীকৃতি জানায় পাকিস্তানি সামরিক জান্তা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের আঁধারে বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় কৃষক শ্রমিক ছাত্রসহ সর্বস্তরের মানুষ। তারা কোনোভাবেই বিচ্ছিন্নতাবাদী নয়। কিন্তু পাকিস্তানি পত্রিকায় মুক্তিযোদ্ধাদের অবমূল্যায়নের অপকর্ম করা হয়েছে নির্লজ্জভাবে। তাবাসসুম শেখ মুজিবুর রহমানকে দেশদ্রোহী হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ৫৪ বছর ধরে যখনই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওপর ভারত তাদের তথাকথিত ‘বিজয়’ উদ্যাপন করেছে, তখনই দেশপ্রেমিক পাকিস্তানিরা প্রচণ্ড যন্ত্রণা ও অপমান সহ্য করেছে। পাকিস্তানি লেখিকার ভাষ্য, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজির আত্মসমর্পণের দলিল স্বাক্ষরের কুখ্যাত ছবি প্রচারিত হয়। ওই আত্মসমর্পণের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানকে ‘বাংলাদেশে’ রূপান্তরিত করা হয়। দেশদ্রোহী শেখ মুজিবুর রহমানকে শাসনক্ষমতায় বসানো হয়। যিনি ভারতীয় প্রভুদের নির্দেশে মুসলিম এবং দেশপ্রেমিক পাকিস্তানিদের এক পাশে রেখে হিন্দু আধিপত্যের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন ওই এলাকাকে। তাবাসসুম তাঁর লেখায় মুজিবের হত্যাকারীদের দেশপ্রেমিক হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছেন বিকৃত মস্তিষ্কের প্রতিফলন ঘটিয়ে।

দ্য ক্যাচলাইনে বলা  হয়েছে, দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তার হাতে মুজিব হত্যার পর জেনারেল জিয়াউর রহমান সরকারপ্রধান হিসেবে আবির্ভূত হন। যিনি ছিলেন দ্বিতীয় কাশ্মীর যুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন সম্মানিত কমান্ডার। যাকে হিলাল-ই-জুরাত পদকে ভূষিত করা হয়। জিয়াউর রহমান পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক সম্পর্ক স্থাপন এবং ভারতের বিভাজনমূলক প্রভাব মোকাবিলায় পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। ১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমানকে দুঃখজনকভাবে হত্যা করা হয়। ক্ষমতায় আসেন  জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তিনি তাঁর শাসনামলে ভারত-সমর্থিত হিন্দু বিদ্রোহীদের প্রতিরোধ করেন। তবে ভারত তার রাজনৈতিক অবস্থান দুর্বল করার জন্য তাঁকে হানিট্র্যাপের ফাঁদে ফেলেছিল। তাঁকে ব্ল্যাকমেল করা হতো। তারপরও এরশাদ পাকিস্তানের প্রতি আনুগত্য দেখাতেন। এর  উদাহরণ পাকিস্তানের নায়ক এবং জামায়াতে ইসলামীর নেতা অধ্যাপক গোলাম আযমের পুত্র আবদুল্লা হিল আমান আজমির ক্ষেত্রে তাঁর হস্তক্ষেপ।

আজমি ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি পাকিস্তানবিরোধী লোকজন এবং বাঙালি হিন্দুদের বিরোধিতার সম্মুখীন হন। তারা আজমির যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। প্রশ্ন তোলার কারণ আজমি এবং তাঁর বাবা গোলাম আযম তখনো ছিলেন পাকিস্তানি নাগরিক। বিরোধিতা যখন তীব্র আকার ধারণ করে, তখন অধ্যাপক গোলাম আযম এরশাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরশাদ সমস্যাটি সুষ্ঠুভাবে সমাধান করেন। পাকিস্তানি পত্রিকার ভাষ্য, ব্রিগেডিয়ার আমান আজমি তাঁর বাবার মতো একজন কট্টর দেশপ্রেমিক। তিনি একাধিকবার প্রকাশ্যে ঘোষণা করেন যে তিনি বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংগীত বা পতাকাকে স্বীকৃতি দেন না, বাঙালি হিন্দু সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ প্রত্যাখ্যান করেন। পাকিস্তানবিরোধী প্রচারণারও নিন্দা করেছেন তিনি।

আজমি ১৯৮১ সাল থেকে  নীরবে নিজের  দৃষ্টিভঙ্গি লালন করেছেন। ভারতীয় প্রভাব থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে। কিন্তু ২০০৯ সালের ২৪ জুন মুজিবকন্যা এবং ভারতের অনুচর শেখ হাসিনা ওয়াজেদ ক্ষমতা গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে ব্রিগেডিয়ার আজমিকে সামরিক বাহিনীর চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। শেখ হাসিনার  শাসনামলে গোলাম আযম পরিবার বছরের পর বছর নির্যাতন সহ্য করে। শেখ হাসিনা দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশে ভারতীয় নিয়ন্ত্রণ সুদৃঢ় করার চেষ্টা করেন। পাকিস্তানি লেখিকার দাবি, ঘটনায় নাটকীয় মোড় আসে যখন জামায়াতে ইসলামী, নোবেজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং  মুসলিমদের নেতৃত্বে ব্যাপক বিক্ষোভের ফলে হাসিনা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। ভারত তাঁকে তাদের দেশে আশ্রয় দেয়।

পাকিস্তানি পত্রিকায় বলা হয়,  ভারতীয় আধিপত্যের কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হওয়ার পর অধ্যাপক ইউনূস পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠন শুরু করেন। ২০২৪ সালের ২৭ ডিসেম্বর সেনাবাহিনী থেকে ব্রিগেডিয়ার আজমির বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করা হয়। তাঁকে অবসর দেওয়া হয় পূর্ণ সুযোগসুবিধাসহ। তবে আজমির জন্য এটিকে ন্যায়বিচার বলে অভিহিত করা যাবে না। তাঁর মতো একজন সুযোগ্য ব্যক্তি জেনারেল পদে পদোন্নতি এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার যোগ্য। ড. ইউনূসের উচিত যদি তা সম্ভব না হয়, তাহলে আজমিকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা উভয় পদেই নিয়োগ করা যেতে পারে। যেখানে তাঁর কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি এবং পাকিস্তানের প্রতি আনুগত্যের প্রকাশ ঘটাবে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সার্কভুক্ত দেশ। দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার অনেক সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে লাভবান হতে পারে দুই দেশ। এ ক্ষেত্রে বাধা হয়ে আছে একাত্তরে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গণহত্যার ঘটনা। পাকিস্তান সে অপকর্মের জন্য ক্ষমা চাইলে সভ্য জাতি হিসেবে তারা যে নিজেদের পরিচয় গড়ে তুলতে আগ্রহী, তা প্রমাণিত হতো। একাত্তরের গণহত্যার জন্য কোনোভাবেই পাকিস্তানের জনগণ দায়ী নয়, দায়ী সামরিক জান্তা। তারা পাকিস্তানের জনগণের ওপরও চেপে বসেছিল নিপীড়ক হিসেবে। কিন্তু পাকিস্তানি উপপ্রধানমন্ত্রী সেটিকে যেভাবে পাশ কাটিয়ে গেছেন, তা শুধু অগ্রহণযোগ্যই নয় দুর্ভাগ্যজনকও। আরও দুর্ভাগ্যজনক পাকিস্তানি পত্রিকার বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা। যা বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে পাকিস্তানের প্রতি ঘৃণাই শুধু নিশ্চিত করবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার
পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ
আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ
চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার
ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত
দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি
রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আকর্ষণীয় চোখ
আকর্ষণীয় চোখ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা
৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরিয়া ও জাপান ম্যাচের সূচি প্রকাশ করলো ব্রাজিল
কোরিয়া ও জাপান ম্যাচের সূচি প্রকাশ করলো ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠোঁটের যত্নে অবহেলা নয়
ঠোঁটের যত্নে অবহেলা নয়

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ
গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প
কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ
মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ

দেশগ্রাম

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

ফকিরহাট ও সালথায় দুজনের লাশ উদ্ধার
ফকিরহাট ও সালথায় দুজনের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

সারের চড়া দাম, আবাদ নিয়ে শঙ্কা
সারের চড়া দাম, আবাদ নিয়ে শঙ্কা

দেশগ্রাম