শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপি ষষ্ঠবারের মতো সরকার গঠন করবে এমনটিই আশা করা হচ্ছে।  নির্বাচনে ভোটারদের হৃদয় জয়ের চাবিকাঠি বলে বিবেচিত হবে স্বাধীনতার ঘোষক ও অবিসংবাদিত রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার অসামান্য জনপ্রিয়তা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে পুরো জাতি এখন জুলাই গণ অভ্যুত্থানের ফসল ঘরে নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে।

আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বিএনপি আর গণতন্ত্র সমার্থক শব্দ। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের ফসল। সে গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল বাকশাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি জনতার অভ্যুত্থানে সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব হাতে নিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের পথে হাঁটেন তিনি। উৎপাদনমুখী রাজনীতির প্রবক্তা বীর উত্তম জিয়াউর রহমান দেশ গড়ার সংকল্পে ১৯৭৮ সালের পয়লা সেপ্টেম্বর গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এ দলে তিনি পোড় খাওয়া সৎ রাজনীতিকদের স্থান যেমন নিশ্চিত করেন। তেমন ডেকে আনেন রাজনীতির বাইরের জ্ঞানীগুণীদের। আগামী ছয় মাসের মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি রাষ্ট্রীয়ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এটি দলমতনির্বিশেষে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের অভিমত। আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে বিএনপি যে বিপুলভাবে জয়ী হবে তা নিয়ে কোনো সংশয়ের সুযোগ নেই। ২০০৭ সাল থেকে মার খেতে খেতে ভয়ানক দুর্দশায় পতিত বিএনপির নবজন্ম হতে যাচ্ছে আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে। রচিত হবে নতুন ইতিহাস। ১৮ কোটি মানুষের স্বদেশ বাংলাদেশে গণতন্ত্রের নতুন অভিযাত্রা বিশ্বজুড়েও অভিনন্দিত হবে।

কারণ বাংলাদেশ এখন বিশ্ব রাজনীতিতে প্রথম সারির তিরিশের মধ্যে চলে এসেছে। অচিরেই তা আরও বড় অবস্থান দখল করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। বিএনপি আত্মপ্রকাশের কয়েক মাসের মধ্যেই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দলে পরিণত হয়। সর্বস্তরের মানুষ সমবেত হয় বিএনপি নামের ছাতার নিচে।

জিয়াউর রহমান ছিলেন আপাদমস্তক একজন সৈনিক। দেশপ্রেমের বিচারে উত্তীর্ণ একজন বীর সেনানি। মুক্তিযুদ্ধের বীর উত্তম। জিয়াউর রহমান বিএনপি গঠন করেছিলেন জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে। ডান-বাম কোনো দিকে ঝুঁকে পড়ার ভ্রান্তিতে তিনি ভোগেননি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির পতাকার তলে তিনি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতিগোষ্ঠী বাঙালির পাশাপাশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদেরও একাত্ম করতে চেয়েছিলেন। মুসলমান হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান সব মানুষকে তিনি নিয়ে এসেছিলেন এককাতারে। বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষ বাঙালি। কিন্তু তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিপরীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে পথচলার পাথেয় হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। যাতে দেশের কোনো সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর মধ্যে হীনম্মন্যতা দেখা না দেয় সে ব্যাপারে এ মহান রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন সচেতন। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পুরো বাংলাদেশের মানুষকে তিনি এক সূত্রে গাঁথতে চেয়েছিলেন। বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাকে তিনি কর্তব্য বলে ভেবেছিলেন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ। এ দেশকে এগিয়ে নেওয়ার কঠিন চ্যালেঞ্জকে তিনি দায়িত্ব হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর দুই শতাধিক দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে ৩৩তম স্থানে। দেশের এ অগ্রযাত্রার শুরু জিয়াউর রহমানের শাসনামলে। দূরদর্শী এই রাষ্ট্রনায়ক দেশের উন্নয়নের জন্য একদলীয় শাসনের বদলে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক পথে পথচলাকে যথার্থ মনে করেছিলেন। অর্থনীতিকেও তিনি তথাকথিত সমাজতান্ত্রিক গণ্ডি থেকে বাইরে নিয়ে আসেন। গণতান্ত্রিক ও উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করেন।

ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় চীনের সঙ্গে গভীর আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলেন জিয়াউর রহমান। ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখেও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা ছিল তাঁর কৃতিত্ব। দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর জোট সার্ক গঠনের উদ্যোগ নেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। উদ্দেশ্য ছিল এ জোটের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির বাতাবরণ সৃষ্টি করা। সার্কের সুবাদেই দক্ষিণ এশিয়ায় অন্তত ৫০ বছর সংঘাত এড়ানো সম্ভব হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এমন একটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা যে দল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিএনপি গঠনের পর গত ৪৭ বছরে দেশের যে উন্নতি হয়েছে তার মূল কৃতিত্ব এই দলটির। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সময় বাংলাদেশ বাজার অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করে। এ বিষয়ে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সমর্থন নিশ্চিত করার কৃতিত্ব দেখায় বিএনপি সরকার। যে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি পাল্টে দেয়। দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের অবসানের পর বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করে উন্নয়নের গতিশীল পথে। আজ দেশজুড়ে যে হাজার হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে তার কৃতিত্ব দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকারের। বাজার অর্থনীতিকে গাইডলাইন হিসেবে নেওয়ার বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দেশনেত্রী। যে সিদ্ধান্ত কৃষিনির্ভর বাংলাদেশকে শিল্পনির্ভর দেশ হিসেবে গড়ে তোলার পথ রচনা করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দীর্ঘ পৌনে ১৬ বছরের স্বেচ্ছাচারী ও কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটেছে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৮ কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সরকারের আমলে দেশের ব্যবসাবাণিজ্য উল্টো পথে যাত্রা শুরু করেছে। শত শত শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে। কর্মহীন হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। দেশের অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে করে দিয়েছে ভুল সিদ্ধান্তের কারণে।

ছয় মাস পর যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে তার দিকে চেয়ে আছে দেশের মানুষ। এ নির্বাচনে বিএনপি জিতলে দেশকে এগিয়ে নিতে ব্যবসাবাণিজ্য খাতকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দেওয়া হবে- এ বিশ্বাস সর্বস্তরের মানুষের। এ খাতের সমস্যা সমাধানে রাষ্ট্রনায়ক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পথ ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে। দেশে প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা হবে।

বাংলাদেশে আর যাতে কর্তৃত্ববাদ ও ফ্যাসিবাদ কখনো মাথা চাড়া দিয়ে না ওঠে তা নিশ্চিত করা হবে। বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্য নিয়ে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, এ লক্ষ্য পূরণের পথে বারবার গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির বাধা এসেছে।  বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে জীবন দিতে হয়েছে অশুভশক্তির ষড়যন্ত্রে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বারবার কারাগারে যেতে হয়েছে। সহ্য করতে হয়েছে কারা নির্যাতন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্যাতনের সম্মুখীন হয়েছেন দেশ-জাতি ও দলের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার কারণে।

ফ্যাসিবাদী শাসনের পতনের পর এ বছর দ্বিতীয়বারের মতো বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হতে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদের পতন হলেও দেশের গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য ভ্রুকুটি দেখাচ্ছে একাত্তরের পরাজিত শক্তি। মৌলবাদীরা বাংলাদেশ সম্পর্কে বাইরের দুনিয়ায় ভুল বার্তা দিচ্ছে তাদের অসহিষ্ণু কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। এ অপশক্তি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। তাদের রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে।

                লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বাজারদর
বাজারদর
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সর্বশেষ খবর
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা