শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও পরিচালক হুমায়ূন আহমেদের ধারাবাহিক নাটক ‘বহুব্রীহি’ বিপুল দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিল। মধ্যবিত্ত বাঙালির যাপিত জীবনের কাহিনি জীবন্ত হয়ে ধরা দিয়েছিল টিভির পর্দায়। সে নাটকের অন্যতম একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন শক্তিমান অভিনেতা আলী যাকের। তার ব্যক্তিগত সহকারী মিস এশার ভূমিকায় ছিলেন লাকী ইনাম। মানুষ কেন দিনদিন খারাপ হয়ে যাচ্ছে- এ সমস্যার সমাধানের উপায় হিসেবে একদিন লাকী ইনাম বলছিলেন, ‘স্যার, কয়েকটি টিয়া পাখি ধরে তাদের একটি কথা শিখিয়ে দেব- ‘মানুষ তোমরা ভালো হও’। বিস্মিত আলী যাকের প্রশ্ন করলেন, তাতে কী লাভ হবে? লাকী ইনাম বললেন, স্যার, এসব টিয়া অন্য পাখিদের কথাটি শেখাবে। তারপর হাজার হাজার পাখি আকাশে উড়বে আর বলবে, ‘মানুষ তোমরা ভালো হও’। এ কথা শুনতে শুনতে মানুষ ভালো হয়ে যাবে।’ উদ্ভট এ পরিকল্পনার কথা শুনে আলী যাকের বললেন, ‘মিস এশা, আমি সাধারণত মেয়েদের প্রতিভায় মুগ্ধ হই না। আজ আপনার প্রতিভায় আমি মুগ্ধ।’ প্রশংসা শুনে আবেগে মিস এশার চোখে জল চলে আসে।

হুমায়ূন আহমেদ তাঁর গল্প-উপন্যাস কিংবা নাটক-চলচ্চিত্রে কিছু না কিছু বার্তা দিতেন, যা মানুষকে সুপথে ফিরিয়ে আনতে পারে, তাদের বিবেককে জাগ্রত করতে পারে। তবে সেসব বার্তা কেউ আমলে নিত কি না সন্দেহ। এ বিষয়ে তাঁর নিজেরও সংশয় ছিল। তাই নব্বইয়ের দশকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, প্রতিনিয়ত চোখের সামনে ঘটে যাওয়া নানারকম অন্যায়-অবিচার-অনাচার থেকে যে মানুষ শিক্ষা নেয় না, নাটক-সিনেমা দেখে তারা শিখবে? এটা বিশ্বাস করা কঠিন। হুমায়ূন আহমেদের এ উক্তিটি অসংগত নয়। চারপাশে নানারকম অন্যায়-অবিচারের ঘটনা ঘটলেও আমরা তা থেকে শিক্ষা নিই না। প্রতিবাদী হই না।

বিপথে যাওয়া মানুষদের সুপথে ফিরিয়ে আনাতে মিস এশার পরিকল্পনায় তার বস আলী যাকের যতই উচ্ছ্বসিত হোন, তা যে বাস্তবসম্মত নয়, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ধর্মীয় অনুশাসন, রাষ্ট্রীয় আইন ও শাস্তির ভয় দেখিয়ে যেখানে মানুষকে সঠিক পথে রাখা যায় না, সেখানে পাখিদের বুলিতে তারা সংশোধিত হবে, তা ভাবা অলীক কল্পনা মাত্র। তবে পশু-পাখির কাছ থেকেও আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। যেমন- বিশ্বস্ততা ও প্রভু ভক্তির শিক্ষা নেওয়া যায় কুকুরের কাছ থেকে। আবার স্বজাতির প্রতি মমত্ববোধ ও একতার শিক্ষা নেওয়া যায় বানর এবং কাকের কাছ থেকে। একটি কাককে মেরে ফেললে শ শ কাক এসে কা কা রবে কান ঝালাপালা করে দেয়। আবার একটি বানরকে মেরে ফেলায় শ শ বানর এসে থানা ঘেরাওয়ের ঘটনা এই বাংলাদেশেই ঘটেছে। কিন্তু চোখের সামনে দুর্বৃত্তরা মানুষকে মেরে ফেললেও আমরা নিজেকে নিরাপদ রাখতে চোখ বুজে থাকি। মানুষের এ চারিত্র্যিক বৈশিষ্ট্যের কথা বিশ্ববিখ্যাত দার্শনিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী জন স্টুয়ার্ট মিল বলে গেছেন এক শ ঊনসত্তর বছর আগে। তিনি তাঁর ‘প্রতিনিধিত্বশীল সরকার’ গ্রন্থে মানুষের আত্মকেন্দ্রিকতার উদাহরণ দিতে গিয়ে লিখেছেন, ‘রাস্তার এক পাশে খুন হতে দেখলে মানুষ অন্য পাশ দিয়ে চুপচাপ চলে যায়।’ সুতরাং এটা অনুমান করা যায়, চোখের সামনে অপরাধ সংঘটিত হতে দেখেও আমাদের নীরব থাকার চারিত্র্যিক বৈশিষ্ট্য বহুদিনের পুরোনো। বলা নিষ্প্রয়োজন, এত বছর আগে, যখন মানুষে মানুষে সহমর্মিতা ছিল, তখনই যদি এ অবস্থা থেকে থাকে, তাহলে এই স্বার্থপরতার কালে কি তা আশা করা যায়?

স্বাধীনতার পরপরই স্বনামধন্য চলচ্চিত্র নির্মাতা খান আতাউর রহমান নির্মাণ করেছিলেন তাঁর বিখ্যাত সিনেমা ‘আবার তোরা মানুষ হ’। মূলত মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী দেশের অস্থির ছাত্র-যুব-সমাজকে সুস্থধারায় ফিরে আসার আহ্বান ছিল সিনেমাটির মূল বক্তব্য। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, আমরা ‘মানুষ’ হতে পারিনি। আর সেজন্যই স্বাধীনতার চুয়ান্ন বছর পরও সমাজ থেকে অনাচার-অবিচার, দুর্নীতি-দুষ্কর্ম দূর হয়নি। বরং বেড়েছে। কবি কুসুমকুমারী দাশ তাঁর ‘আদর্শ ছেলে’ কবিতায় লিখেছেন, ‘‘আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে/কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?/মুখে হাসি, বুকে বল তেজে ভরা মন/... ... ... ‘মানুষ হইতে হবে মানুষ যখন’।’’ কবি কুসুমকুমারী দাশের সেই ‘বড় ছেলে’র প্রচণ্ড অভাব আমাদের সমাজে। কাজে কেউ বড় হতে চায় না। সবাই কথায় বড় হতে চায়। কবি সমাজ বা মানুষের জন্য যে কাজ করার কথা বলেছেন, ক’জন আমরা সে কাজে প্রবৃত্ত হই? প্রশ্ন করলে জবাব পাওয়া যায়, ‘আমি কী করতে পারি? এ নিয়ে ভাবার কত লোক রয়েছে! আমার দরকার কী ওসব নিয়ে মাথা ঘামানোর?’ অথচ কে না জানে, ফোঁটা ফোঁটা বারিবিন্দু সাগর-মহাসাগর গড়ে তোলে। তেমনি একজন একজন করে মানুষের সমষ্টি থেকেই সমাজের সৃষ্টি। সে সমাজের অংশ হিসেবে সমাজকে সুশৃঙ্খল ও নিষ্কলুষ রাখতে ভূমিকা রাখার কথা আমরা ভুলে যাই।

চিন্তাবিদ-প্রাবন্ধিক ডাক্তার লুৎফর রহমান চরিত্র গঠন সংক্রান্ত লেখার জন্য বিখ্যাত। তিনি তাঁর বিভিন্ন লেখায় মানব চরিত্র গঠন এবং মানুষের কর্তব্য কী হওয়া উচিত সে সম্বন্ধে নানা উপদেশমূলক কথা লিখে গেছেন। তাঁর একটি উক্তি ‘তুমি মানুষ, তোমার ভিতরে আত্মা আছে, ইহা বিশ্বাস করাই যথেষ্ট। বিশ্বাস কর, তুমি ছোট নও।’ এই উক্তিতে ডাক্তার লুৎফর রহমান মানুষের বিশালত্বকে বোঝাতে চেয়েছেন। এই বিশালত্ব শারীরিক বা অর্থবিত্তে নয়, মানসিকতায়। যাদের মন বড়, তাদের কর্মকাণ্ড হয় দিগন্ত বিস্তৃত। ব্যক্তি বা পরিবারের গণ্ডি ছাড়িয়ে তা কখনো কখনো ছড়িয়ে পড়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। একজন বড় মনের মানুষ নিজেকে কখনোই সংকীর্ণতার বেড়াজালে আটকে রাখেন না। তার কাছে মূলমন্ত্র হয়ে দাঁড়ায় কবি কামিনী রায়ের ‘সকলের তরে সকলে আমরা’ কবিতার মর্মার্থ, যাতে কবি বলেছেন, ‘পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি/এ জীবন মন সকলি দাও/তার মতো সুখ কোথাও কি আছে?/আপনার কথা ভুলিয়া যাও। /পরের কারণে মরণেও সুখ/সুখ সুখ করে কেঁদো না আর,/যতই কাঁদিবে যতই ভাবিবে,/ততই বাড়িবে হৃদয়-ভার। /আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে/আসে নাই কেহ অবনী পরে/সকলের তরে সকলে আমরা/প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।’ সেই আঠারো শতকের শেষ অথবা উনিশ শতকের প্রথমার্ধে কবি কামিনী রায় উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, মানুষ যেভাবে নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত, মানে বিব্রত রয়েছে, তাতে সৃষ্টিকর্তার মানুষ সৃজনের উদ্দেশ্যই বিফলে যেতে পারে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ছিল তাঁর এ আহ্বান। বর্তমান সময়ে মানুষ যখন আরও বেশি আত্মকেন্দ্রিক, তখন কবি কামিনী রায়ের কবিতা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর ‘মানুষ’ কবিতা শুরুই করেছেন এই বাণী দিয়ে- ‘গাহি সাম্যের গান/মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান।’ আল্লাহ রব্বুল আল-আমিন তাঁর সৃষ্ট আঠারো হাজার মাখলুকাতের মধ্যে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সেরা জীব হিসেবে। মানুষ যে কতটা শ্রেষ্ঠ তার প্রমাণ রয়েছে হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টির পরে সব ফেরেশতাকে তাঁকে সেজদা করার জন্য আল্লাহর হুকুমের মধ্যে। আমরা অনেক সময় কারও প্রশংসা করতে গিয়ে বলে থাকি- ‘সে মানুষ নয়, ফেরেশতা’ বা ‘ফেরেশতাতুল্য মানুষ’। কথাগুলো সঠিক মনে হয় না। কেননা মানুষ ফেরেশতাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ বলেই আল্লাহ তাদের আদমকে সেজদা করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। আর আল্লাহর সে হুকুম অমান্য করে জিন থেকে ফেরেশতায় রূপান্তরিত আজাজিল পরিণত হয় ইবলিশ বা শয়তানে। তবে আল্লাহর কাছ থেকে সে মানুষকে ধোঁকা দিয়ে পাপকাজে প্ররোচিত করার ক্ষমতা আদায় করে নেয়। সমাজে সংঘটিত নানা অপকর্মের ফিরিস্তি দেখলেই বোঝা যায়, ইবলিশ তার সে ক্ষমতাকে বেশ ভালোভাবেই প্রযোগ করে চলেছে।

‘আমাদের এই সমাজ আজ কলুষিত’ বলাটা খুব অযৌক্তিক হবে বলে মনে হয় না। মূল্যবোধের অবক্ষয় সমাজকে করে তুলেছে বসবাসের অযোগ্য। এখানে এখন স্বার্থের কারণে একে অপরের গলায় ছুরি চালাতে দ্বিধা করে না। কতিপয় মানুষ কতটা নিচে নেমে গেছে তার প্রমাণ প্রতিনিয়ত আমরা পাচ্ছি সংবাদমাধ্যমে শিশু ধর্ষণ-নির্যাতনের খবরে। মনুষ্যত্বহীন কিছু মানুষ কন্যাতুল্য শিশুর ওপর আদিম বর্বরতায় ঝাঁপিয়ে পড়তে দ্বিধা করে না। পশুত্ব যাদের বিবেককে গ্রাস করে, তাদের বিবেক জাগিয়ে তোলা মানুষের সাধ্যাতীত।

গোটা সমাজ দেহ আজ দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। চীনা প্রবাদে বলা হয়- ‘মাছের পচন শুরু হয় মাথা থেকে’। প্রবাদটির উৎপত্তি চীনে হলেও এর ব্যাপ্তি জগৎজুড়ে। মাছের পচন আসলে মাথা থেকেই শুরু হয়। মূলত মাথায় থাকে মগজ। সেই মগজে পচন ধরলে তা ধীরে ধীরে পুরো দেহে ছড়িয়ে পড়ে। আজ আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রে মূল্যবোধের যে পচন ধরেছে এবং ক্রমাগত সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে, তা শুরু হয়েছে ওপর থেকেই। সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের যারা কর্ণধার, তারা যখন নীতি-নৈতিকতাকে থোড়াই পরোয়া করে যা খুশি করেন, তখন আম-জনতার ‘মহাজ্ঞানী মহাজন যে পথে করে গমন’ কবিতার এই পঙ্ক্তিকে শিরোধার্য করে একই পথের পথিক বনে যাওয়াটা বিচিত্র কিছু নয়।

মানুষ তার মহৎ মর্যাদা ফিরে পাবে বলে যে আশাবাদ কবিগুরু ব্যক্ত করেছেন, আমরাও সে আশায় বুক বাঁধতে চাই। যে কদর্যতার ডোবায় মনুষ্যত্ব আজ নিমজ্জিত, তা থেকে তাকে উদ্ধার করে পুনর্বাসিত করতে হবে স্বমহিমায়। আর তা করতে হবে মানুষকেই। বহুব্রীহি নাটকের টিয়া পাখি নয়, মানুষকেই বলতে হবে- ‘হে মানুষ তোমরা ভালো হও, আমরা মানুষ হই’।

লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
যতটা সম্ভব সব মৃতদেহ ফেরত দেওয়া হয়েছে: হামাস
যতটা সম্ভব সব মৃতদেহ ফেরত দেওয়া হয়েছে: হামাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংসহ বিভিন্ন অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
র‌্যাগিংসহ বিভিন্ন অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, নতুন মুখ অঙ্কন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, নতুন মুখ অঙ্কন

৪১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের ট্যাঙ্ক ‌‘জব্দ’ করে রেস করছে তালেবান!
পাকিস্তানের ট্যাঙ্ক ‌‘জব্দ’ করে রেস করছে তালেবান!

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা মেলা শুরু
আইসিসিবিতে টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা মেলা শুরু

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ
মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড
বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র যথেষ্ট নয়, ইউক্রেনকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র যথেষ্ট নয়, ইউক্রেনকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী
দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক
সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল
জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার
ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ
এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন