শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়

হাজার বছরের ঐতিহ্যে গড়া একটি শান্তিপ্রিয় জাতির আবাসভূমি বাংলাদেশ। এই দেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও রাজনীতি সবই বিভিন্ন ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত। দীর্ঘকাল থেকে বাংলাদেশ ধর্ম-বর্ণ-গোত্রনির্বিশেষে সমান অধিকার, সহনশীলতা ও মানবিক মূল্যবোধের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আসছে। বর্তমান বাংলাদেশে একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী জনগণের মধ্যে হিংসাত্মক কার্যকলাপ ও ভয়ংকর আচরণ চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের এই হিংসাত্মক আচরণকে এক কথায় ‘মব সন্ত্রাস’ বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। আজকাল বিভিন্ন স্থানে একটি বিশৃঙ্খল গোষ্ঠী জনতার আবেগ ও উত্তেজনাকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসী আক্রমণে লিপ্ত হয়। অনেক সময় সামাজিক মাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে অপ্রত্যাশিত ও বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করে। মুহূর্তেই জনতাকে উত্তেজিত করে সৃষ্টি করে ভয়ানক তাণ্ডব। তারা আইন নিজ হাতে তুলে নেয়। এসব ক্ষেত্রে বিচারবহির্ভূতভাবে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। সম্পদ লুট হচ্ছে। মানসম্মান ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। অবৈধ ও পরিকল্পিত সমাবেশের কারণে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে। আইন ও বিচারব্যবস্থার প্রতি বাড়ছে অবজ্ঞা। ইসলাম এসব অপকর্মকে অবৈধ ও শান্তি-শৃঙ্খলার অন্তরায় হিসেবে ঘোষণা করেছে।

গুজব ছড়ানো : ইসলাম শান্তিপ্রিয় ধর্ম। সত্য, ন্যায় ও সুসংবাদ প্রচারে উৎসাহিত করে। গুজব ছড়ানো বা ভিত্তিহীন খবর রটানো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। গুজব সমাজে বিশৃঙ্খলা, দ্বন্দ্ব ও ঘৃণার বিস্তার ঘটায়। যা ইসলামি মূল্যবোধের পরিপন্থি। পবিত্র কোরআনের বাণী, ‘হে মুমিনগণ! যদি কোনো পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে সংবাদ পরিবেশন করে, তাহলে তোমরা তা যাচাই করে নাও, যেন অজ্ঞতার বশে তোমরা কোনো সম্প্রদায়কে আঘাত না কর। তারপর নিজেদের কৃতকর্মের জন্য তোমাদের অনুতপ্ত হতে না হয়।’ (সুরা আল হুজরাত-৬)

আরেক আয়াতের ঘোষণা, ‘যারা মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার কামনা করে, তাদের জন্য ইহ ও পরকালে রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।’ (সুরা নূর-১৯)

রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘একজন ব্যক্তি মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য তা যথেষ্ট, সে যা কিছু শোনে তা-ই বলে বেড়ায়।’ (সহিহ মুসলিম)। গুজব ছড়ানো অবশ্যই সামাজিক ও ধর্মীয় অপরাধ। এই জঘন্য অপরাধ থেকে সবার বিরত থাকা উচিত। সঙ্গে গুজব ছড়ানোর সুযোগ হয় এমন সন্দেহজনক কথা, কাজ ও পরিস্থিতি এড়িয়ে চলাও ইসলামের নির্দেশনা। কথিত আছে, ‘সন্দেহের স্থানসমূহ  থেকে দূরে থাক।’ রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি সন্দেহযুক্ত বিষয় থেকে দূরে থাকে, সে তার দীন ও সম্মানকে রক্ষা করে।’ (সহিহ বুখারি)

আরও অগণিত হাদিস প্রমাণ করে, মব সন্ত্রাস জঘন্য অপরাধ। মব সন্ত্রাসের ক্ষেত্র তৈরি করা এবং পরিস্থিতি সৃষ্টি করাও মারাত্মক অপরাধ। উভয় ধরনের অপরাধ নির্মূল হওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন সব অপরাধের যথাযথ বিচার হওয়া। আইন ও বিচার নিজ হাতে তুলে নেওয়া : মব সন্ত্রাস বা মব জাস্টিসের ভয়ংকর একটি রূপ হলো, তারা কোনো অন্যায়কারীকে নিজেদের শক্তি ও ক্ষমতা প্রয়োগ করে বিচারের পরিস্থিতি তৈরি করে। নিজেরাই গণপিটুনি, মারধর, লাঞ্ছনা, মাল-সম্পদ লুণ্ঠন ইত্যাদি অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। বিচারের নামে তারা চালাতে থাকে অমানবিক অবিচার। কোরআন-হাদিসের আলোকে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ও গুরুতর অপরাধ। মাল-সম্পদ লুট করা মহাপাপ। বিচার ও শাস্তি কার্যকর করার ক্ষমতা কেবল রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষ এবং নির্দিষ্ট বিচারিক সংস্থার হাতেই ন্যস্ত। ইসলাম ধর্মে ভুক্তভোগীর জন্য প্রতিশোধ নেওয়ার অধিকার আছে। তবে তা রাষ্ট্রীয় বিচারব্যবস্থার অধীনে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে ধৈর্যধারণের নির্দেশনাও রয়েছে। ইসলামি শরিয়তে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার বিধান আছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ এবং বিচার এক বিষয় নয়। বিচার হলো, অন্যায়ের যথাযথ শাস্তি বিচারিক প্রক্রিয়ায় প্রয়োগ করা। আর অন্যায়ের প্রতিবাদের জন্য ইসলাম সাধ্যানুসারে তিনটি স্তর বর্ণনা করেছে। সাধ্য হলে বাহুবল দিয়ে প্রতিহত করবে, অন্যথায় মুখে বলবে, তা সম্ভব না হলে অন্তরে ঘৃণা করবে এবং শক্তি অর্জনের পরিকল্পনা করবে।’ (সহিহ মুসলিম)

অন্যায়ের প্রতিবাদের ক্ষেত্রে তিনটি স্তর নির্ধারণে মূলত কিছু কৌশল রয়েছে। বিশেষভাবে ফিতনা সৃষ্টি না করা একটি বিশেষ লক্ষ্য। মহান প্রভু ঘোষণা করেন, ‘আর ফিতনা হত্যার চেয়ে আরও গুরুতর।’ (সুরা আল-বাকারাহ-১৯১) অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়, বরং ন্যায়সংহতভাবে ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে হতে হবে। মব সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণের জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা প্রধান কাজ। আইন নিজ হাতে তুলে নেওয়া যেমন অপরাধ, ন্যায়বিচার পরিহার করা, মনগড়া রায় বানানো এবং স্বৈরাচারতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা আরও বড় অন্যায় ও ধ্বংসাত্মক অপকর্ম। ন্যায়বিচার না থাকলে সমাজে বিশৃঙ্খলা ও শোষণ, নিপীড়ন বৃদ্ধি পায়। বিচারব্যবস্থার প্রতি জনগণ আস্থা হারায়। একপর্যায়ে তারা নিজ হাতে আইন তুলে নেয়।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
সর্বশেষ খবর
কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১
কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ
আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি
কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত
বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক
তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক
কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন
ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর
‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার
বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার
ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের ইতিহাস পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস’
‘আওয়ামী লীগের ইতিহাস পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ