শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

থাকা না থাকার কথকতা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
থাকা না থাকার কথকতা

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক নগরীতে দিন দশেক থেকেছি স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য। সেটা ২০০৯ সালের মার্চের কথা। ব্যাংককে অতি উচ্চমানের কয়েকটি হাসপাতাল আছে। নগরীর প্লয়েনচিৎ এলাকার নামকরা হাসপাতালের অনকোলজি বিভাগে প্রফেসর ডা. আরিয়া প্রাকাইর চিকিৎসাধীন ছিলেন স্ত্রী। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে থাকায় প্রথম সাক্ষাৎকালে ডা. প্রাকাইর কামরার সাজসজ্জার দিকে নজর পড়েনি। প্যাথলজির কয়েকটি রিপোর্ট দেখানোর জন্য দ্বিতীয় দিন তাঁর কামরায় ঢুকে মিনিট তিনেক অপেক্ষা করতে হয়েছিল। তখন চারদিকে চোখ বুলাই। ডা. প্রাকাইর চেয়ারের পেছনে আকাশ নীল রং দেয়ালে সাঁটানো একটি ফ্রেমে লেখা, ‘দ্য মাইন্ড ইজ এভরিথিং। হোয়াট ইউ থিংক ইউ বিকাম।’ এর অর্থ : ‘মনই সব। তুমি যা চাও তা-ই হও’।

চমকে উঠলাম। আড়াই হাজার বছর আগে এই বাণী দিয়ে গত হয়ে গেছেন গৌতম বুদ্ধ (জন্ম : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৫৬৩-মৃত্যু : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৪৮৩)। বাণীটি এখানে কেন? জবাবে প্রফেসর আরিয়া প্রাকাই বলেন, রোগী এবং রোগীর স্বজনদের মনোবল তাজা রাখার জন্য। আমার কাছে চিকিৎসা নিতে যাঁরা আসেন তাঁরা সবাই ক্যানসারে আক্রান্ত। তাঁদের চেহারায় ‘শিগগিরই মরে যাব আমি’র ছবি দোলে। বাণী পড়ে তাঁরা উদ্বুদ্ধ হতে পারেন। তাঁদের মন বলতে পারে- ‘আমি নীরোগ হব। আমায় নীরোগ হতেই হবে। এ সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে অসময়ে চলে যাওয়া অন্যায়। যাব না আমি। সুস্থ হতে এসেছি, সুস্থ হয়েই ঘরে ফিরব।’ রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনদেরও মনে মনে বলা উচিত, ‘হতাশ হওয়া আমার ঠিক নয়। চেষ্টা করছি ওকে সারিয়ে তোলার জন্য। চেষ্টা অবশ্যই সফল হবে। সফল হতেই হবে।’

মানুষ যাকে ‘বুদ্ধি’ বলে, যাকে বলে ‘সাহস’ সেগুলো তার দেহের কোথায় থাকে? প্রশ্নটির জবাবে অনেকে বলেন, মনে। লোকসাহিত্য সাধক অধ্যাপক মনসুর উদ্দিনের (জন্ম : ৩১ জানুয়ারি ১৯০৪-মৃত্যু : ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭) অবশ্য অন্য মত। আশির দশকে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বার্ষিক এক সাধারণ সভায় তাঁকে প্রধান অতিথি করে নিয়ে আসেন সংগঠনের সভাপতি আনোয়ার জাহিদ। অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে অধ্যাপক মনসুর উদ্দিন যা বলেছিলেন তাতে ধারণা করা চলে যে বুদ্ধি থাকে পেটে। বুদ্ধি তো মন থেকে উৎসারিত। কাজেই মনেরও আবাসস্থল পেট। মনসুর উদ্দিন তাঁর ভাষণে বলেন : সাংবাদিকদের পেটে বিস্তর বুদ্ধি। এই বুদ্ধি খাটিয়ে তাঁরা নিরপেক্ষতার ভান করেন। তাঁদের একদল কায়দা করে ক্ষমতাধারীদের স্তাবকতায় নিবেদিত হয়। আরেক দল সরকারবিরোধীদের তরক্কির জন্য ডুগডুগি বাজায়। নৃত্যকলায় দুদলই সমান। দুদলই দাবি করে, ‘মোরা সমাজ প্রগতির জন্য জান দিয়ে দিতে প্রস্তুত।’ তাদের কেউ বলছে না যে অভিন্ন আওয়াজ আর কাজ বিনা অন্ধকার মোচন অসম্ভব। প্রগতি এক মহান লক্ষ্য। রশির পরোয়া করলে সেই লক্ষ্যার্জন চিরকাল স্বপ্ন হয়েই থাকবে। তুরস্কের দিকে তাকালেই আমরা দেখব, কামাল আতাতুর্ক যাবতীয় রশি ছিন্ন করে স্বদেশকে আলোর মিনারে তুলেছিলেন। সাতরশি, নয়রশি, তেরোরশি কোনো রশিই তিনি রাখেননি। সব গুঁড়িয়ে দিয়েছেন।

২.

থাকা না থাকার ইতিনেতি বিষয়ে মাথা ঘামানো আমার স্কুলশিক্ষক নূর মোহাম্মদ বলতেন, মন নামক ব্যাপারটা না থাকলেই উপকার। রাব্বুল আলামিন কেন যে মন তৈরি করলেন বুঝি না। ধর, কারও কাছ থেকে কর্জ করেছি এক শ টাকা। সময়মতো টাকাটা শোধ করার জন্য উতলা হই কেন? হই ওয়াদা খেলাফ হয়ে যাওয়ার ভয়ে। এই যে ভয়, সেটা তো ধরায় মন। যে কর্জ দিয়েছে, তার যদি মন না থাকত, তাহলে ঋণ কে নিয়েছে সেটাই বুঝত না। টাকার অঙ্কও তার মনে থাকত না।

ক্ষমতাধারী‘সে ক্ষেত্রে আপনিও একটা সুবিধা নিতে পারতেন’ বলেছিল ফাজিল ছাত্র সুবোধ মজুমদার, ‘বলতে পারতেন এক শ নয়, ধার নিয়েছেন দশ টাকা। নূর স্যার মজা পেয়ে হঠাৎ হাস্য করেন। পরক্ষণেই রুদ্রদৃষ্টি হেনে বলেন, ‘সুবোইজ্জা রাস্কেল কোথাকার! তুই আমারে ধাপ্পাবাজি শিখাইতে আইছস!’ চট্টাস করে টেবিলে বেত্রাঘাত করলেন তিনি।

সুবোধের পিঠের যা প্রাপ্য, সেটা টেবিলের ওপর দিয়ে যাওয়ায় আমরা, ক্লাস নাইনের অন্যান্যরা আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাই। কেননা ঘুষখোর যেমন দিবারাত্র ঘুষ খাওয়ার জন্য ওত পেতে থাকে ছাত্র পেটানোর মতলবে নূর স্যারও ছিলেন সেরকম অজুহাতসন্ধানী। সেদিন স্যারকে বলতে চেয়েছি, ‘মন না থাকলে আমার সমস্যা হতো স্যার।’ পিঠের নিরাপত্তাঝুঁকি গ্রহণের সাহস ছিল না। তাই নিরাবতা সোনালি।

ঢোল কলমি কী ধরনের গাছ জানতাম না। নূর স্যার গাছটার সঙ্গে আমাদের পরিচয় ঘটিয়েছিলেন। এজন্য তাঁকে কৃতজ্ঞতা যে জানাব সেই উপায়টা তিনি নিজেই নষ্ট করে ফেলেছেন। হোমওয়ার্কে ইংরেজি শব্দের ভুল বানান লেখার অপরাধের সাজা প্রয়োগকালে বেতের অভাবে স্যার যে গাছের ডাল ব্যবহার করতেন সেটা ঢোল কলমি। স্কুলের ফুলবাগানের সীমানা দেয়াল হয়ে এই গাছেরা দাঁড়িয়ে থাকত নূর স্যারের সেবায় লাগার জন্য।

যেদিনই তিনি পিটুনি দিতেন, সেদিনই তাঁর মৃত্যু কামনা করেছি। ওস্তাদের মৃত্যু কামনা আর নিজের মৃত্যু কামনার মধ্যে কোনো ফারাক যে নেই, কাঁচা বয়সে তা বুঝে ওঠার কথা নয়। তুই মর মরে যা- এরকম বললেই তো কারও মরণ হয় না। এতে ক্রোধ বেড়ে যায়। ফলত ডানে-বাঁয়ে, সামনে-পেছনে হাতড়ানো। হাতিয়ার পেয়েই ‘গুড়ুম’! হ্যাঁ, দুই দুটি বছর প্রায় প্রতি সপ্তাহে নূর মোহাম্মদ স্যারকে গুলি করে মেরেছি। মনে মনে।

আরও এক ব্যক্তিকে মনে মনে গুলি করেছি। তিনি হাবিবুর রব্বান। পেশায় পুলিশ অফিসার। সত্তরের দশকে আমার জেলা শহরের থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছিলেন ছয় ফুট দুই ইঞ্চি উঁচু সুঠামদেহী সুদর্শন রব্বান। ইনি স্বভাবে আমাদের নূর স্যারের প্রতিলিপি একখানা। নাগরিকপীড়নে তার যে দক্ষতা সেটার ধারেকাছেও যেতে পারেননি থানার অন্য কোনো এএসআই কিংবা এসআই। আমার চোখের সামনে দুটি কুকাজ করেন রব্বান। তিনি একবার রাতের রাস্তায় বাতিহীন পাঁচটি রিকশা আটকিয়েছিলেন। এ সময় তার সঙ্গ দিচ্ছিল তিন কনস্টেবল। এক কনস্টেবল রিকশাচালকদের পরামর্শ দেয়- বাঁচতে হলে প্রত্যেকে পঞ্চাশ টাকা করে ওসি স্যারকে দে।

ওস্তাদের মৃত্যু কামনা আর নিজের মৃত্যু কামনার মধ্যে কোনো ফারাক যে নেই, কাঁচা বয়সে তা বুঝে ওঠার কথা নয়। তুই মর মরে যা- এরকম বললেই তো কারও মরণ হয় না। এতে ক্রোধ বেড়ে যায়। ফলত ডানে-বাঁয়ে, সামনে-পেছনে হাতড়ানো। হাতিয়ার পেয়েই ‘গুড়ুম’!

‘টাকা কী গাছের বরই!’ বলে যুবাবয়সি এক চালক, ‘ঝাঁকি দিলেই ঝইরা ঝইরা পড়বে?’ ক্ষুব্ধ রব্বান ছেলেটিকে পাকড়াও করে আকাশে ছুড়ে দিলেন। মাটিতে পড়ে তার কোমরের হাড় ভেঙে যায়। ঘটনা দেখে তিন চালক দৌড়ে পালায়। দুই কনস্টেবল শক্ত করে ধরে রাখায় পালাতে অক্ষম আরেকজন ভয়ে কাঁপছিল। রব্বান অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে ‘যা তুইও পালা!’ বলেই কষিয়ে লাথি মারেন তাকে। চালকটি চিৎপাত পড়ে যায়, তার মাথা ঠোক্কর খায় পাকা রাস্তায়। মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে ভুগে সাত দিন পর সে মারা যায়।

হাবিবুর রব্বানকে আকাশে ছুড়ে মারতে পারলে তৃপ্তি পেতাম। সমস্যা হলো, ওজনদার লোকটাকে উত্তোলনের শক্তি আমার ছিল না। তাকে আচ্ছামতো গালাগাল যে দেব, সেই সাহস দেখাতেও অপারগ। তাই, গুলি বাবদ রিভলবারের ছটি বুলেটই খরচ করে ফেললাম।

৩.

‘তুমি যা চাও তা-ই হও’ কথাটা অক্ষরে অক্ষরে ফলেছে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের জীবনে। জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা কার্টার (জন্ম : ১০ জানুয়ারি ১৯২৪-মৃত্যু : ২৯ মে ২০২৪) পেশায় বাদামচাষি। কয়েক হাজার একরজুড়ে তাঁর কৃষিখামার। ১৯৭৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনয়ন জয় করে তিনি সবাইকে চমকে দেন। কারণ রাজধানী ওয়াশিংটনের রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি ছিলেন ‘প্রায় অচেনা’ এক ব্যক্তিত্ব। তবু রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ডকে হারিয়ে দিলেন সহজেই।

জিমি কার্টার ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত ছিলেন জর্জিয়ার গভর্নর। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে আসীন রিপাবলিকান পার্টির রিচার্ড নিক্সন। প্রেসিডেন্ট বছরে একাধিকবার রাজ্য গভর্নরদের বৈঠক করে থাকেন দেশের সার্বিক পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য। এ ধরনের কয়েকটি বৈঠকে অংশ নেওয়ার পর কার্টার মনে মনে বলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়ার চেষ্টা করাটা মন্দ না। তবে স্মৃতিচারণ করে সাংবাদিকদের বলেন, প্রেসিডেন্টের হাঁটাচলা, বলার ভঙ্গি, সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্টাইল মনোযোগ দিয়ে দেখেছি। এভাবে দেখতে দেখতে মনে হলো, প্রেসিডেন্টগিরি কী আর এমন কঠিন কাজ! ব্যস, দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার লড়াইতে নেমে গেলাম।

১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট ছিলেন জিমি কার্টার। ক্ষমতায় থাকা না থাকাকে স্বাভাবিকভাবে নিতেন তিনি। নিউজউইক সাময়িকীতে একবার খবর বেরোয়, হোয়াইট হাউসে দুপুরে খাবার খেয়ে ‘একটু বিশ্রাম’ নেন প্রেসিডেন্টরা। ব্যতিক্রম ছিলেন কার্টার। তিনি খাওয়াদাওয়া সেরে ঘণ্টা খানেক ঘুমোতেন। শুয়ে পড়ামাত্রই ঘুম। নিরুদ্বিগ্ন মানুষেরা এভাবেই ঘুমান। জাগরণের পর কার্টারকে তাজা তরুণের মতো দেখাত। হাসিমুখ হয়ে রুটিন কাজগুলোয় মন দিতেন।

প্রেসিডেন্ট পদের জন্য নিজেকে উপযুক্ত মনে করেছিলেন কার্টার। তারপর মনের নির্দেশে ধাপে ধাপে এগিয়ে গিয়েছেন। সফল হয়েছেন। যে কাজে মনের সায় নেই সে কাজ করতে নেই- এই শাস্ত্রীয় বাক্য অনেকেই মেনে চলছেন। ওভাবে চলবার চেষ্টা আমারও আছে। তবে সফলতা খুব কম। পরজনের মন রাঙানোর কাজে যাদের বেলা যায়/ আঁধার ঘনায়, তাদেরই একজন আমি।

৪.

মানবজীবন সার্থক করে তোলার ক্ষেত্রে মনের ভূমিকা নাকি তাৎপর্যময়। আবার দেখি, মনে করাকে কেন্দ্র করে টক্করও লেগে যাচ্ছে এখানে ওখানে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত রাজধানীর শাজাহানপুর এলাকায় ব্যাডমিন্টন খেলার আগে-পরে ‘প্যারাডাইস মেডিকো’ নামীয় ওষুধের দোকানে আড্ডা দিতাম আমরা। চৌদ্দগ্রামের ইরফানুল কুদ্দুস ওরফে প্রিয় কুদ্দুস ভাই ছিলেন দোকানটির মালিক। বাংলা বা ইংরেজি উচ্চারণকালে তিনি ভয়ংকর স্বাধীনতাভোগী। দোকানে কর্মচারী চারজন। একজনকে তিনি বলেন, ‘বাবা প্রদীপ। তোরে কতদিন কইলাম, যে কামই করবি ফারফেক্টলি করবি।’

আমরা বলি, কুদ্দুস ভাই। ফারফেক্টলি না, শব্দটা হবে পারফেক্টলি। কুদ্দুস ভাই বললেন, ‘ওরে বাপ! যা করবি ফারপেক্টলি করবি।’ আমি বললাম, আপনি ‘প’র জায়গায় ‘ফ,’ আর ‘ফ’র জায়গায় ‘প’ বলে ফেলেছেন। যা-ই হোক অর্ধেকটা তো শুদ্ধ বলেছেন।

‘তুমি বুঝলা কচু।’ বলেন, ইরফানুল কুদ্দুস, ‘পুরাটাই শুদ্ধ হইছে।’ তাঁর কাছে মনে করাটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই মনে করেছেন তাঁর সবটাই শুদ্ধ উচ্চারণ।

লাহোর নগরীর মিনহাজ উদ্দিনের বেলায় মনে করাটা বিপজ্জনক হয়ে উঠেছিল। পাকিস্তানে জেনারেল জিয়াউল হকের সামরিক শাসনামলে মার্শাল ল কোর্টে ওঠানো হয়েছিল মিনহাজকে। সেনা অফিসারের ওপর সহিংস হামলা চালানোর মামলার অন্যতম আসামি সে।

অন্য তিন আসামি আদালতকে জানায়, তাদের বাড়িতে ঢুকে বেআইনি অস্ত্র তালাশ করছিল সেনা অফিসাররা। অস্ত্র তল্লাশির নামে একপর্যায়ে তারা বাড়ির মেয়েদের দেহ তল্লাশি শুরু করলে ওটা সহ্য হলো না। আসামিরা বলে, তখন আমরা দিলাম পিটুনি আর ধাওয়া। ধাওয়া দিতে দিতে রাস্তায় নিয়ে গেলাম।

‘তুমি কেন পিটুনি দিলে?’ বিচারক জানতে চাইলে মিনহাজ বলে, হুজুর! ওই বাড়ির সামনের রাস্তায় ঠেলাগাড়িতে আমার কাটা ফলের দোকান। আর্মি অফিসারকে বাড়ির লোকরা পিটুনি আর ধাওয়া দিচ্ছে দেখে মনে করলাম, নিশ্চয়ই মার্শাল ল উঠে গেছে। যাই, আমিও কয়েক ঘা মেরে আসি।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন
মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের
ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়
ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভাইরাল কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সেই নিয়োগ সাময়িক স্থগিত
ভাইরাল কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সেই নিয়োগ সাময়িক স্থগিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারদিকে অদৃশ্য শক্তি ও ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: দুদু
চারদিকে অদৃশ্য শক্তি ও ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: দুদু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে পাচারকালে পৌনে ২ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
ভারতে পাচারকালে পৌনে ২ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিকে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিকে চিঠি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে শিক্ষকদের সঙ্গে অধ্যক্ষের মতবিনিময় সভা
টঙ্গীতে শিক্ষকদের সঙ্গে অধ্যক্ষের মতবিনিময় সভা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান
সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

সাত মাস পর ফিরে ডাক মারলেন উইলিয়ামসন
সাত মাস পর ফিরে ডাক মারলেন উইলিয়ামসন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নাটোরে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক
সিইসির সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কুড়ির সেরা দশের লড়াই শেষ হচ্ছে বুধবার
নতুন কুড়ির সেরা দশের লড়াই শেষ হচ্ছে বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক
নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত
বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?
বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে
৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার
কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ
নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’
‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম