শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

থাকা না থাকার কথকতা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
থাকা না থাকার কথকতা

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক নগরীতে দিন দশেক থেকেছি স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য। সেটা ২০০৯ সালের মার্চের কথা। ব্যাংককে অতি উচ্চমানের কয়েকটি হাসপাতাল আছে। নগরীর প্লয়েনচিৎ এলাকার নামকরা হাসপাতালের অনকোলজি বিভাগে প্রফেসর ডা. আরিয়া প্রাকাইর চিকিৎসাধীন ছিলেন স্ত্রী। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে থাকায় প্রথম সাক্ষাৎকালে ডা. প্রাকাইর কামরার সাজসজ্জার দিকে নজর পড়েনি। প্যাথলজির কয়েকটি রিপোর্ট দেখানোর জন্য দ্বিতীয় দিন তাঁর কামরায় ঢুকে মিনিট তিনেক অপেক্ষা করতে হয়েছিল। তখন চারদিকে চোখ বুলাই। ডা. প্রাকাইর চেয়ারের পেছনে আকাশ নীল রং দেয়ালে সাঁটানো একটি ফ্রেমে লেখা, ‘দ্য মাইন্ড ইজ এভরিথিং। হোয়াট ইউ থিংক ইউ বিকাম।’ এর অর্থ : ‘মনই সব। তুমি যা চাও তা-ই হও’।

চমকে উঠলাম। আড়াই হাজার বছর আগে এই বাণী দিয়ে গত হয়ে গেছেন গৌতম বুদ্ধ (জন্ম : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৫৬৩-মৃত্যু : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৪৮৩)। বাণীটি এখানে কেন? জবাবে প্রফেসর আরিয়া প্রাকাই বলেন, রোগী এবং রোগীর স্বজনদের মনোবল তাজা রাখার জন্য। আমার কাছে চিকিৎসা নিতে যাঁরা আসেন তাঁরা সবাই ক্যানসারে আক্রান্ত। তাঁদের চেহারায় ‘শিগগিরই মরে যাব আমি’র ছবি দোলে। বাণী পড়ে তাঁরা উদ্বুদ্ধ হতে পারেন। তাঁদের মন বলতে পারে- ‘আমি নীরোগ হব। আমায় নীরোগ হতেই হবে। এ সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে অসময়ে চলে যাওয়া অন্যায়। যাব না আমি। সুস্থ হতে এসেছি, সুস্থ হয়েই ঘরে ফিরব।’ রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনদেরও মনে মনে বলা উচিত, ‘হতাশ হওয়া আমার ঠিক নয়। চেষ্টা করছি ওকে সারিয়ে তোলার জন্য। চেষ্টা অবশ্যই সফল হবে। সফল হতেই হবে।’

মানুষ যাকে ‘বুদ্ধি’ বলে, যাকে বলে ‘সাহস’ সেগুলো তার দেহের কোথায় থাকে? প্রশ্নটির জবাবে অনেকে বলেন, মনে। লোকসাহিত্য সাধক অধ্যাপক মনসুর উদ্দিনের (জন্ম : ৩১ জানুয়ারি ১৯০৪-মৃত্যু : ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭) অবশ্য অন্য মত। আশির দশকে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বার্ষিক এক সাধারণ সভায় তাঁকে প্রধান অতিথি করে নিয়ে আসেন সংগঠনের সভাপতি আনোয়ার জাহিদ। অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে অধ্যাপক মনসুর উদ্দিন যা বলেছিলেন তাতে ধারণা করা চলে যে বুদ্ধি থাকে পেটে। বুদ্ধি তো মন থেকে উৎসারিত। কাজেই মনেরও আবাসস্থল পেট। মনসুর উদ্দিন তাঁর ভাষণে বলেন : সাংবাদিকদের পেটে বিস্তর বুদ্ধি। এই বুদ্ধি খাটিয়ে তাঁরা নিরপেক্ষতার ভান করেন। তাঁদের একদল কায়দা করে ক্ষমতাধারীদের স্তাবকতায় নিবেদিত হয়। আরেক দল সরকারবিরোধীদের তরক্কির জন্য ডুগডুগি বাজায়। নৃত্যকলায় দুদলই সমান। দুদলই দাবি করে, ‘মোরা সমাজ প্রগতির জন্য জান দিয়ে দিতে প্রস্তুত।’ তাদের কেউ বলছে না যে অভিন্ন আওয়াজ আর কাজ বিনা অন্ধকার মোচন অসম্ভব। প্রগতি এক মহান লক্ষ্য। রশির পরোয়া করলে সেই লক্ষ্যার্জন চিরকাল স্বপ্ন হয়েই থাকবে। তুরস্কের দিকে তাকালেই আমরা দেখব, কামাল আতাতুর্ক যাবতীয় রশি ছিন্ন করে স্বদেশকে আলোর মিনারে তুলেছিলেন। সাতরশি, নয়রশি, তেরোরশি কোনো রশিই তিনি রাখেননি। সব গুঁড়িয়ে দিয়েছেন।

২.

থাকা না থাকার ইতিনেতি বিষয়ে মাথা ঘামানো আমার স্কুলশিক্ষক নূর মোহাম্মদ বলতেন, মন নামক ব্যাপারটা না থাকলেই উপকার। রাব্বুল আলামিন কেন যে মন তৈরি করলেন বুঝি না। ধর, কারও কাছ থেকে কর্জ করেছি এক শ টাকা। সময়মতো টাকাটা শোধ করার জন্য উতলা হই কেন? হই ওয়াদা খেলাফ হয়ে যাওয়ার ভয়ে। এই যে ভয়, সেটা তো ধরায় মন। যে কর্জ দিয়েছে, তার যদি মন না থাকত, তাহলে ঋণ কে নিয়েছে সেটাই বুঝত না। টাকার অঙ্কও তার মনে থাকত না।

ক্ষমতাধারী‘সে ক্ষেত্রে আপনিও একটা সুবিধা নিতে পারতেন’ বলেছিল ফাজিল ছাত্র সুবোধ মজুমদার, ‘বলতে পারতেন এক শ নয়, ধার নিয়েছেন দশ টাকা। নূর স্যার মজা পেয়ে হঠাৎ হাস্য করেন। পরক্ষণেই রুদ্রদৃষ্টি হেনে বলেন, ‘সুবোইজ্জা রাস্কেল কোথাকার! তুই আমারে ধাপ্পাবাজি শিখাইতে আইছস!’ চট্টাস করে টেবিলে বেত্রাঘাত করলেন তিনি।

সুবোধের পিঠের যা প্রাপ্য, সেটা টেবিলের ওপর দিয়ে যাওয়ায় আমরা, ক্লাস নাইনের অন্যান্যরা আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাই। কেননা ঘুষখোর যেমন দিবারাত্র ঘুষ খাওয়ার জন্য ওত পেতে থাকে ছাত্র পেটানোর মতলবে নূর স্যারও ছিলেন সেরকম অজুহাতসন্ধানী। সেদিন স্যারকে বলতে চেয়েছি, ‘মন না থাকলে আমার সমস্যা হতো স্যার।’ পিঠের নিরাপত্তাঝুঁকি গ্রহণের সাহস ছিল না। তাই নিরাবতা সোনালি।

ঢোল কলমি কী ধরনের গাছ জানতাম না। নূর স্যার গাছটার সঙ্গে আমাদের পরিচয় ঘটিয়েছিলেন। এজন্য তাঁকে কৃতজ্ঞতা যে জানাব সেই উপায়টা তিনি নিজেই নষ্ট করে ফেলেছেন। হোমওয়ার্কে ইংরেজি শব্দের ভুল বানান লেখার অপরাধের সাজা প্রয়োগকালে বেতের অভাবে স্যার যে গাছের ডাল ব্যবহার করতেন সেটা ঢোল কলমি। স্কুলের ফুলবাগানের সীমানা দেয়াল হয়ে এই গাছেরা দাঁড়িয়ে থাকত নূর স্যারের সেবায় লাগার জন্য।

যেদিনই তিনি পিটুনি দিতেন, সেদিনই তাঁর মৃত্যু কামনা করেছি। ওস্তাদের মৃত্যু কামনা আর নিজের মৃত্যু কামনার মধ্যে কোনো ফারাক যে নেই, কাঁচা বয়সে তা বুঝে ওঠার কথা নয়। তুই মর মরে যা- এরকম বললেই তো কারও মরণ হয় না। এতে ক্রোধ বেড়ে যায়। ফলত ডানে-বাঁয়ে, সামনে-পেছনে হাতড়ানো। হাতিয়ার পেয়েই ‘গুড়ুম’! হ্যাঁ, দুই দুটি বছর প্রায় প্রতি সপ্তাহে নূর মোহাম্মদ স্যারকে গুলি করে মেরেছি। মনে মনে।

আরও এক ব্যক্তিকে মনে মনে গুলি করেছি। তিনি হাবিবুর রব্বান। পেশায় পুলিশ অফিসার। সত্তরের দশকে আমার জেলা শহরের থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছিলেন ছয় ফুট দুই ইঞ্চি উঁচু সুঠামদেহী সুদর্শন রব্বান। ইনি স্বভাবে আমাদের নূর স্যারের প্রতিলিপি একখানা। নাগরিকপীড়নে তার যে দক্ষতা সেটার ধারেকাছেও যেতে পারেননি থানার অন্য কোনো এএসআই কিংবা এসআই। আমার চোখের সামনে দুটি কুকাজ করেন রব্বান। তিনি একবার রাতের রাস্তায় বাতিহীন পাঁচটি রিকশা আটকিয়েছিলেন। এ সময় তার সঙ্গ দিচ্ছিল তিন কনস্টেবল। এক কনস্টেবল রিকশাচালকদের পরামর্শ দেয়- বাঁচতে হলে প্রত্যেকে পঞ্চাশ টাকা করে ওসি স্যারকে দে।

ওস্তাদের মৃত্যু কামনা আর নিজের মৃত্যু কামনার মধ্যে কোনো ফারাক যে নেই, কাঁচা বয়সে তা বুঝে ওঠার কথা নয়। তুই মর মরে যা- এরকম বললেই তো কারও মরণ হয় না। এতে ক্রোধ বেড়ে যায়। ফলত ডানে-বাঁয়ে, সামনে-পেছনে হাতড়ানো। হাতিয়ার পেয়েই ‘গুড়ুম’!

‘টাকা কী গাছের বরই!’ বলে যুবাবয়সি এক চালক, ‘ঝাঁকি দিলেই ঝইরা ঝইরা পড়বে?’ ক্ষুব্ধ রব্বান ছেলেটিকে পাকড়াও করে আকাশে ছুড়ে দিলেন। মাটিতে পড়ে তার কোমরের হাড় ভেঙে যায়। ঘটনা দেখে তিন চালক দৌড়ে পালায়। দুই কনস্টেবল শক্ত করে ধরে রাখায় পালাতে অক্ষম আরেকজন ভয়ে কাঁপছিল। রব্বান অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে ‘যা তুইও পালা!’ বলেই কষিয়ে লাথি মারেন তাকে। চালকটি চিৎপাত পড়ে যায়, তার মাথা ঠোক্কর খায় পাকা রাস্তায়। মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে ভুগে সাত দিন পর সে মারা যায়।

হাবিবুর রব্বানকে আকাশে ছুড়ে মারতে পারলে তৃপ্তি পেতাম। সমস্যা হলো, ওজনদার লোকটাকে উত্তোলনের শক্তি আমার ছিল না। তাকে আচ্ছামতো গালাগাল যে দেব, সেই সাহস দেখাতেও অপারগ। তাই, গুলি বাবদ রিভলবারের ছটি বুলেটই খরচ করে ফেললাম।

৩.

‘তুমি যা চাও তা-ই হও’ কথাটা অক্ষরে অক্ষরে ফলেছে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের জীবনে। জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা কার্টার (জন্ম : ১০ জানুয়ারি ১৯২৪-মৃত্যু : ২৯ মে ২০২৪) পেশায় বাদামচাষি। কয়েক হাজার একরজুড়ে তাঁর কৃষিখামার। ১৯৭৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনয়ন জয় করে তিনি সবাইকে চমকে দেন। কারণ রাজধানী ওয়াশিংটনের রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি ছিলেন ‘প্রায় অচেনা’ এক ব্যক্তিত্ব। তবু রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ডকে হারিয়ে দিলেন সহজেই।

জিমি কার্টার ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত ছিলেন জর্জিয়ার গভর্নর। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে আসীন রিপাবলিকান পার্টির রিচার্ড নিক্সন। প্রেসিডেন্ট বছরে একাধিকবার রাজ্য গভর্নরদের বৈঠক করে থাকেন দেশের সার্বিক পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য। এ ধরনের কয়েকটি বৈঠকে অংশ নেওয়ার পর কার্টার মনে মনে বলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়ার চেষ্টা করাটা মন্দ না। তবে স্মৃতিচারণ করে সাংবাদিকদের বলেন, প্রেসিডেন্টের হাঁটাচলা, বলার ভঙ্গি, সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্টাইল মনোযোগ দিয়ে দেখেছি। এভাবে দেখতে দেখতে মনে হলো, প্রেসিডেন্টগিরি কী আর এমন কঠিন কাজ! ব্যস, দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার লড়াইতে নেমে গেলাম।

১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট ছিলেন জিমি কার্টার। ক্ষমতায় থাকা না থাকাকে স্বাভাবিকভাবে নিতেন তিনি। নিউজউইক সাময়িকীতে একবার খবর বেরোয়, হোয়াইট হাউসে দুপুরে খাবার খেয়ে ‘একটু বিশ্রাম’ নেন প্রেসিডেন্টরা। ব্যতিক্রম ছিলেন কার্টার। তিনি খাওয়াদাওয়া সেরে ঘণ্টা খানেক ঘুমোতেন। শুয়ে পড়ামাত্রই ঘুম। নিরুদ্বিগ্ন মানুষেরা এভাবেই ঘুমান। জাগরণের পর কার্টারকে তাজা তরুণের মতো দেখাত। হাসিমুখ হয়ে রুটিন কাজগুলোয় মন দিতেন।

প্রেসিডেন্ট পদের জন্য নিজেকে উপযুক্ত মনে করেছিলেন কার্টার। তারপর মনের নির্দেশে ধাপে ধাপে এগিয়ে গিয়েছেন। সফল হয়েছেন। যে কাজে মনের সায় নেই সে কাজ করতে নেই- এই শাস্ত্রীয় বাক্য অনেকেই মেনে চলছেন। ওভাবে চলবার চেষ্টা আমারও আছে। তবে সফলতা খুব কম। পরজনের মন রাঙানোর কাজে যাদের বেলা যায়/ আঁধার ঘনায়, তাদেরই একজন আমি।

৪.

মানবজীবন সার্থক করে তোলার ক্ষেত্রে মনের ভূমিকা নাকি তাৎপর্যময়। আবার দেখি, মনে করাকে কেন্দ্র করে টক্করও লেগে যাচ্ছে এখানে ওখানে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত রাজধানীর শাজাহানপুর এলাকায় ব্যাডমিন্টন খেলার আগে-পরে ‘প্যারাডাইস মেডিকো’ নামীয় ওষুধের দোকানে আড্ডা দিতাম আমরা। চৌদ্দগ্রামের ইরফানুল কুদ্দুস ওরফে প্রিয় কুদ্দুস ভাই ছিলেন দোকানটির মালিক। বাংলা বা ইংরেজি উচ্চারণকালে তিনি ভয়ংকর স্বাধীনতাভোগী। দোকানে কর্মচারী চারজন। একজনকে তিনি বলেন, ‘বাবা প্রদীপ। তোরে কতদিন কইলাম, যে কামই করবি ফারফেক্টলি করবি।’

আমরা বলি, কুদ্দুস ভাই। ফারফেক্টলি না, শব্দটা হবে পারফেক্টলি। কুদ্দুস ভাই বললেন, ‘ওরে বাপ! যা করবি ফারপেক্টলি করবি।’ আমি বললাম, আপনি ‘প’র জায়গায় ‘ফ,’ আর ‘ফ’র জায়গায় ‘প’ বলে ফেলেছেন। যা-ই হোক অর্ধেকটা তো শুদ্ধ বলেছেন।

‘তুমি বুঝলা কচু।’ বলেন, ইরফানুল কুদ্দুস, ‘পুরাটাই শুদ্ধ হইছে।’ তাঁর কাছে মনে করাটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই মনে করেছেন তাঁর সবটাই শুদ্ধ উচ্চারণ।

লাহোর নগরীর মিনহাজ উদ্দিনের বেলায় মনে করাটা বিপজ্জনক হয়ে উঠেছিল। পাকিস্তানে জেনারেল জিয়াউল হকের সামরিক শাসনামলে মার্শাল ল কোর্টে ওঠানো হয়েছিল মিনহাজকে। সেনা অফিসারের ওপর সহিংস হামলা চালানোর মামলার অন্যতম আসামি সে।

অন্য তিন আসামি আদালতকে জানায়, তাদের বাড়িতে ঢুকে বেআইনি অস্ত্র তালাশ করছিল সেনা অফিসাররা। অস্ত্র তল্লাশির নামে একপর্যায়ে তারা বাড়ির মেয়েদের দেহ তল্লাশি শুরু করলে ওটা সহ্য হলো না। আসামিরা বলে, তখন আমরা দিলাম পিটুনি আর ধাওয়া। ধাওয়া দিতে দিতে রাস্তায় নিয়ে গেলাম।

‘তুমি কেন পিটুনি দিলে?’ বিচারক জানতে চাইলে মিনহাজ বলে, হুজুর! ওই বাড়ির সামনের রাস্তায় ঠেলাগাড়িতে আমার কাটা ফলের দোকান। আর্মি অফিসারকে বাড়ির লোকরা পিটুনি আর ধাওয়া দিচ্ছে দেখে মনে করলাম, নিশ্চয়ই মার্শাল ল উঠে গেছে। যাই, আমিও কয়েক ঘা মেরে আসি।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
সর্বশেষ খবর
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা