শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার

অধ্যাপক হোসনে আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার

সভ্যতার শুরু থেকেই সেবার মানসে একক বা সমমনার সমন্বয়ে গড়ে ওঠে সংঘ বা সমিতি। ফলে সেবার সম্বল এবং সেবা সরবরাহের শক্তি, সক্ষমতা গড়ে ওঠে, যা ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তর হয়। এই সম্প্রসারণের গ্রহণযোগ্যতা, স্বয়ংক্রিয়তা থাকে। ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ পয়গম্বর হজরত মুহাম্মদ (সা.) যিনি তাঁর সমাজে আল আমিন হিসেবে খ্যাত ছিলেন। তাঁর বিরোধিতাকারীরাও তাঁর কাছে সম্পদ জমা রাখত। আমানত রাখত। তিনি কারও আমানত খেয়ানত করেছেন এমন সংবাদ ইতিহাসে নেই। তাঁর উদ্যোগে যে সমিতি গড়ে উঠেছিল তার নাম ‘হিলফুল ফুজুল’।

দেশে বর্তমানে লাখ লাখ সংঘসমিতি আছে যেগুলোর সরকার তো দূরে থাক ইউনিয়ন পরিষদেরও স্বীকৃতি নেই। এর অধিকাংশ ভালো কাজে যুক্ত থাকলেও কিছুসংখ্যকের খারাপ কাজের কারণে তাদের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আসে না।  প্রত্যেক দেশের সরকার বর্তমানে তাদের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং বিভাগ সম্ভাবনাময় উদ্যোগকে স্বীকৃতি দিতে নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। স্বীয় নীতিমালার সুফল ভালোই হয়েছে। জিও কর্তৃক যেসব সংঘসমিতিকে স্বীকৃতির নিবন্ধন দেওয়া হয়, সেই সংঘগুলোকে এনজিও বা বেসরকারি সংস্থা হিসেবে অভিহিত করা হয়।

সম্পূর্ণরূপে স্বেচ্ছাসেবার শক্তিতে শুধু বলিয়ানই নয় মহাবলিয়ান হয়ে তৃণমূলে সমাজের উপেক্ষিত, দরিদ্র, অধরা ব্যক্তিদের প্রেরণার দ্বারা ১৯৬৪ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সমাজসেবা বিভাগের নিবন্ধন নিয়ে ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের যাত্রা শুরু। এরকম সংস্থা, সংঘ বাংলাদেশে অসংখ্য আছে। যাদের সততা, শুদ্ধাচার, উন্নয়নের অগ্রযাত্রার মূল ভিত স্বেচ্ছাসেবা। আমি অশোকা ফাউন্ডেশনের আকর্ষণীয় বৃত্তি নিয়ে পাঁচ বছর এনজিও অনুসন্ধানে তাদের স্বেচ্ছাসেবার সুফল পর্বততুল্য পরিমাণ অনুভব করেছি। বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবা তলানিতে। আমার ধারণা, এর অন্যতম কারণ সরকার কর্তৃক চাপিয়ে দেওয়া নিয়মনীতি, চাকরিবিধি, কাঠামোগত বেতনস্কেল, পদপদবি, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি, পদোন্নতি। এগুলো এনজিও ব্যক্তিত্বদের জিওতুল্য আমলার আমিত্ব সতেজ করে স্বেচ্ছাসেবাকে সহায়তা করছে। সরকারের রেগুলেশন না থাকায় কোনো কোনো তুচ্ছ এনজিওর প্রধানরা নাকি মাসিক ১০-১৫ লাখ টাকা বেতনভাতাদি নেওয়া ছাড়াও সমপরিমাণ অর্থের সুযোগসুবিধা ভোগ করছেন। তাই এনজিওকে নীতির বেড়াজালে নেতিয়ে ফেলা ছাড়া সরকার উপায় দেখছে না।

করোনাভাইরাসের ফলে বিশ্ব শাটডাউনের সঙ্গে বাংলাদেশও শাটডাউনে ছিল। এনজিওরা যেসব ব্যাংকের কাছ থেকে মূলধন নিয়েছিল তাদের সুদের সক্রিয়তা, কিস্তির কটকটানি শাটডাউন তো দূরে থাক ছাড়, সাহায্য, সহানুভূতির বিন্দুমাত্রও ছিল না। সুদে-আসলে ব্যাংকগুলোকে  ষোলো আনাই ফেরত দিয়েছে। এদিকে তৃণমূলের বিধ্বস্ত পরিবারগুলোর বকেয়া ফেরত দেওয়ার সামান্য শক্তিও নেই। তাই মাফ করতে হয়েছে, ছাড় দিতে হয়েছে কিন্তু ষোলো আনা বুঝে পাওয়া ব্যাংকগুলো বাঁচতে পারেনি। ডিপেনডেন্ট, ইনডিপেনডেন্ট ব্যাংক সদস্যের বৃহত্তর মজবুতি কাঠামো, সরকারি নীতি ব্যাংকগুলোকে ফোকলা করতে সহায়তা বৈকি সুস্থ করেনি। রুগ্ণ ব্যাংকের আমল এবং আইন ধরে সরকার স্বেচ্ছাসেবাসমৃদ্ধ এনজিও-এমএফআইগুলোর প্রতি অনুশাসন করতে চাচ্ছে। ব্যাংকগুলোর মালিক আছে, শেয়ারহোল্ডার আছে। এনজিওর কোনো মালিক নেই, শেয়ারহোল্ডারও নেই। এনজিওর মালিক সদস্য, সমাজ, সরকার। শুধু প্রতিনিধিত্ব করেন উদ্যোক্তা, কর্মকর্তা, জনবল। এরূপ ভিন্নধর্মী সংস্থার জন্য স্বতন্ত্র সদস্য বা পরিচালকের আবশ্যকতা দেশের কোনো এনজিওই বোঝে না। যাদের দ্বারা উদ্যোগ, আয়োজন সৃষ্টি, তাদের বোধগম্যহীন নীতি চাপিয়ে দিয়ে ব্যাংকগুলোর মতো এমএফআইগুলোকেও ফোকলা করে বাংলাদেশের তৃণমূল অর্থনীতিকে তছনছ করে দিয়ে সরকার কার স্বার্থ রক্ষা করবে, এটাও বোধগম্য নয়।

ব্যাংকের বোর্ডে যারা আছেন তারা মালিক কিন্তু মালিকানার অনুভূতি নেই। অর্থাৎ তারা ব্যাংকের মালিক কিন্তু মালিকানার মর্ম, মহত্ত্ব বোঝেন না। অন্যদিকে এনজিও-এমএফআইএর বোর্ডে যারা আছেন, তারা মালিক নন কিন্তু মালিকানার অনুভূতি আছে, মানে মালিকানা নেই কিন্তু মালিকানার মোহ, মহত্ত্ব দিয়ে মায়া করেন। স্বেচ্ছাসেবার মনমানসিকতা দিয়ে এই সেক্টরকে সক্রিয় রেখে চলেছেন। এই মহামূল্যবান সম্পদকে অবজ্ঞা করলে সর্বনাশ হবে, দরিদ্রদের মাত্রা বেড়ে যাবে; বেকারত্ব, অন্যায়, অপরাধ বেশুমার হবে। এনজিও-এমএফআইগুলো কর্তৃক তৃণমূলে অর্থপ্রবাহের পাশাপাশি সচেতনতা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, দক্ষতা উন্নয়নের প্রায়োগিক প্রশিক্ষণের সঙ্গে সঙ্গে তাদের উদ্যোগগুলো সফল করার জন্য বাড়িবাড়ি, খেতেখামারে, ফ্যাক্টরিতে উপস্থিত থেকে দিকনির্দেশনা দিয়ে তাদের আয় বৃদ্ধির নিশ্চয়তা করে এনজিও পাওনা পেয়ে থাকে। এজন্য সমপর্যায়ের ব্যাংকের তুলনায় এনজিওর জনবল প্রায় ১০ গুণ হয়ে থাকে। এনজিওর আর্থিক সেবার সমালোচকদের সুদের হারবিষয়ক অভিযোগ সরকার ও সমাজকে আমলে নিতে বলে। কিন্তু যা তারা বলে না করে না, সম-সুবিধার আওতায় সংস্থা চালিয়ে কম সুদ নিয়ে মডেল বানিয়ে এনজিওকে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া। তৃণমূল পর্যায়ের অনুশীলনকারী অভিজ্ঞদের ধারণা, সমাজ-দেশবিরোধী হয়তো বা কেউ কেউ দেশের তৃণমূল অর্থনীতি যেখানে মাটির উৎপাদন, ফসলাদি সক্রিয় রাখলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে নাকাল হবে না, ওপর অঞ্চলে যত দুর্নীতি, দুর্ঘটনাই হোক না কেন সরকারের দ্বারা তা টাঁকশালে টাকা ছাপিয়ে হলেও একটা ব্যবস্থা হবে। কিন্তু তৃণমূলে বিশাল সম্পদ স্বেচ্ছাসেবাকে সাপাট করে দিতে পারলে তৃণমূলের দুর্যোগ দূরীকরণে টাঁকশালে ছাপিয়ে টাকার প্রবাহ হবে না। বরং অর্থনীতির ভিত্তিমূলে গলদ ঘটবে। অর্থনীতি দুর্যোগের মধ্যে ঘুরপাক খাবে। তাই সরকারের উচিত দেশের মানুষের নিম্নগামী স্বেচ্ছাসেবাকে সমৃদ্ধ না করে স্বেচ্ছাসেবার সর্বনাশ হয়, ভঙ্গুর হয় এমন নীতি যেমন ব্যাংকগুলোকেও বাঁচাতে পারেনি, এনজিও-এমএফআইগুলোকেও রক্ষা করতে পারবে না। তাই ক্ষেত্র পর্যায়ের রেগুলেশনের ঘনত্ব বাড়িয়ে উদ্যোক্তাদের উদ্যোগের প্রতি সেবার মালিকানাত্ব বৃদ্ধির সহায়ক না করলে আমও যাবে ছালাও যাবে। সে কারণে এ ক্ষেত্রে উন্নয়ন, প্রসার ও গতিশীল কর্মপ্রবাহের স্বার্থে সরকারকে লাগসই ও সহায়ক নীতিকাঠামো প্রণয়ন ও প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে সংস্থাগুলো শক্তিশালী এবং তৃণমূলে জনগোষ্ঠীর অর্থনীতি মজবুত হবে।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
সর্বশেষ খবর
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম